নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার আছে অনেক কিছু, শিক্ষা নিবে কতজন?

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition)

সবার জন্যে শিক্ষা। আমার জন্যে তো বটেই। নিজে আগে শিক্ষা নিয়ে আরেকজনের মাঝে তা ছড়িয়ে দেওয়া...এটাই থাকবে আমার লেখাগুলোর উদ্দেশ্য।

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) › বিস্তারিত পোস্টঃ

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানীদের আত্মসমর্পণের ২৯ বছর পরেও যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া এক সৈন্যের সত্য কাহিনী

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪০



''এমনকি যদি শত্রুর হাতে ধরা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তবুও আত্মহত্যা করতে পারবে না তুমি। সে তিন বছর লাগুক কি পাঁচ বছর, যা-ই ঘটুক না কেন, আমরা তোমার জন্যে ফিরে আসবোই। সেই পর্যন্ত, যতক্ষণ তোমার সাথে একজন হলেও সৈনিক আছে, তুমি তাকে নেতৃত্ব দিয়ে যাবে।


তোমাকে হয়তো শুধু নারকেল খেয়ে বেঁচে থাকতে হতে পারে, যদি তা-ই, হয়, তোমাকে সেটা খেয়েই বেঁচে থাকতে হবে। কোন পরিস্থিতিতেই তুমি নিজের প্রাণ স্বেচ্ছায় বিসর্জন দিতে পারবে না।''

এটাই ছিলো হিরু ওনোদা'র কমান্ডিং অফিসারের নির্দেশ। আর এই নির্দেশ পালন করতে গিয়েই, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানী সৈন্যবাহিনীর আত্মসমর্পণের ২৯ বছর পরেও তিনি যুদ্ধ করে গিয়েছেন ফিলিপাইনের লুবাং দ্বীপের গভীর অরণ্যে।

যখন ওনোদার ২০ বছর বয়স, হঠাৎ একদিন সেনাবাহিনীতে যোগদানের নির্দেশ আসে তার উপর। সে সময় তিনি একটি জাপানী ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে চাকরী করছিলেন। নির্দেশ পেয়েই ওনোদা চাকরী ছেড়ে দিলেন, এরপর যোগ দিলেন সামরিক প্রশিক্ষণে। প্রশিক্ষণের সময় তার এক বিশেষ দক্ষতা চোখে পড়ে উপরমহলের, এরফলে সেনাবাহিনী'র ইনফেন্ট্রি বিভাগ থেকে বদলি করে তাকে গোয়েন্দা বিভাগে পাঠানো হয়।

সেইখানেই তাকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় কিভাবে শত্রুর চোখকে ফাঁকি দিয়ে খবর সংগ্রহ করতে হয়। সেই সাথে প্রশিক্ষণ চলে গেরিলা যুদ্ধবিদ্যার। এর সাথে সাথে তিনি পারদর্শী হয়ে উঠেন কিভাবে শত্রুবাহিনী'র পিছনে গিয়ে ছোট্ট একদল সৈন্যদলের সাহায্যে শত্রুসেনাদের বিপর্যস্ত করে দিতে হয়।

যথাযথ প্রশিক্ষণ শেষে জাপানী রাজকীয় সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের একজন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পান ওনোদা। ১৯৪৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর, বিশেষ সেই দায়িত্ব দিয়ে তাকে পাঠানো হয় ফিলিপাইনের ঐ দ্বীপে।

ওনোদা দ্বীপে গিয়েই জাপানী সৈন্যদলের সাথে যোগাযোগ করে কাজ শুরু করে দেন। কিন্তু, বিধি বাম। তিনি দ্বীপে নামার কিছু দিন পরেই, মিত্রবাহিনী'র সৈন্যরা সেখানে আক্রমণ করে। পরাজয় মেনে নিয়ে বেশির ভাগ জাপানী সৈন্য আত্মসমর্পণ করে বসে। বাকিদের কিছু মারা পড়ে, আর কিছু ৩-৪ জনের ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গভীর অরণ্যে লুকিয়ে পড়ে।

এমনই এক দলের নেতৃত্ব দিয়ে গেরিলা যুদ্ধ শুরু করেন ওনোদা। এই ছোট ছোট দলগুলো'র বেশির ভাগই শত্রুবাহিনীর হাতে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় খুব তাড়াতাড়ি। কিন্তু, ওনোদা আর তাঁর দলের তিনজনকে ধরতে ব্যর্থ হয় মিত্রবাহিনী। এই চারজনের দলটি শত্রুর ঘুম হারাম করে দিয়ে গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যেতে থাকেন।

১৯৪৫ সালের অক্টোবার মাস, ঐ দ্বীপের একটি ফার্মে খাদ্য সংগ্রহের জন্যে অভিযান চালাতে গিয়ে একটি লিফলেট হাতে পায় একটি গেরিলা দল। তাতে লেখা- ''যুদ্ধ শেষ হয়ে গিয়েছে অগাস্টের ১৫ তারিখে। তোমরা পর্বত থেকে নেমে আসো।''

দলটি বনে ফিরে গিয়ে অন্যান্য দলের সাথে এ নিয়ে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্তে পৌছালো যে, এটা নির্ঘাৎ শত্রুদের পাতা ফাঁদ। জাপান এতো তাড়াতাড়ি যুদ্ধে হেরে গিয়েছে বলে তাদের বিশ্বাস হলো না। আসলে তাঁদের জানার কথা নয় যে, হিরোশিমা আর নাগাসাকিতে আনবিক বোমা ফেলা হয়েছে। এছাড়াও, মাত্র কয়েক দিন আগেই তাদের একটি দলের উপর গুলিবর্ষণ করা হয়েছিলো।

ছবিঃ আত্মসমর্পনের নির্দেশ দিয়ে লিফলেট

সেই বছরের শেষের দিকে, গেরিলা বাহিনী'র অনবরত আক্রমনে অতিষ্ঠ হয়ে উঠায় স্থানীয় অধিবাসীদের অনুরোধে একটি বি-১৭ বিমানে করে পুরো জঙ্গলে আবারো আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে লিফলেট ফেলা হয়। এবারে ঐ লিফলেটে স্বাক্ষর করেন জাপানী রাজকীয় সেনাবাহিনীর জেনারেল ইয়ামাশিটা। কিন্তু, এবারেও গেরিলা দলগুলো আত্মসমরপনে অস্বীকৃতি জানায়। কারণ, লিফলেটের ভাষানুযায়ী জাপানের পরাজয় সংবাদ তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য ছিলো না। তাই তাদের মনে হলো, এটা শত্রুবাহিনী আরেকটি চাল।

তাদেরকে আত্মসমর্পণের চেষ্টা এবারেও ব্যর্থ হলে, জাপানের সংবাদপত্র, গেরিলা সৈন্যদলের পরিবারের ছবি ও চিঠি জঙ্গলে আবারো ফেলা হলো। উদ্দেশ্য তারা যেন জানতে পারে যে জাপান সত্যিই যুদ্ধে হেরে গিয়েছে। কিন্তু, প্রতিটি বারেই গেরিলা দল লিফলেটগুলোতে কিছু না কিছু খুঁত বের করে ধরে নিলো এগুলোও শত্রু বাহিনী তাদের ধরার জন্যে করেছে।

এমনকি যুদ্ধের অনেক বছর পরও যখন স্থানীয় কোন মানুষ জঙ্গলগুলোর কাছে আসতো, তখনো গেরিলা দল মনে করতো এটা এই মানুষদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তাদেরকে ধরতে আসার কোন চাল। তাই, তারা এই মানুষদের উপরও গুলি ছুড়তো।

এভাবেই একদিন, পাঁচ বছর পর, ওনোদার ছোট্ট গেরিলা দলের একজন আত্মসমর্পণ করলে ওনাদা আরো সাবধান হয়ে যান। তারা বনের আরো গহীনে নিজেদের লুকিয়ে ফেলেন।

তারও পাঁচ বছর পরে, ওনাদার আরেক সঙ্গী স্থানীয় লোকজনের হাতে ধরা পড়ে মারা যান। এবারে, বাকি থাকলো মাত্র দুইজন- ওনাদা নিজে এবং কজুকা।



এরপর, ১৭ বছর ধরে এই দু'জন জঙ্গলের থেকে 'শত্রুবাহিনী'-র যথাসম্ভব ক্ষতিসাধন করে যেতে লাগলেন। সেই সাথে চললো গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো যদিবা কখনো জাপানী সৈন্যদল ঐ দ্বীপে আসে, তাদেরকে গেরিলা যুদ্ধে দক্ষ করে তোলা। যেহেতু, ওনোদার কমান্ডিং অফিসার কথা দিয়েছিলেন, যে করেই হোক তারা ফিরে আসবেন তাদের জন্যে, গেরিলা দল তাই যুদ্ধ চালিয়ে যায় মাটি কামড়ে।

অক্টোবর, ১৯৭২ সাল। ২৭ বছর লুকিয়ে থাকার পর, কজুকা ফিলিপিনের এক পেট্রোল দলের সাথে লড়াই-এ নিহত হোন। কজুকার মৃতদেহ পেয়ে এবারে জাপান সরকারের টনক নড়ে। তাদের মনে পড়ে যায় ওনোদার কথা। হয়তো তিনি এখনো বেঁচে আছেন! যদিও, অনেক আগেই তাঁকে মৃত ঘোষনা করা হয়েছিলো। তাঁকে খোঁজার জন্যে একটি তল্লাসী দল পাঠানো হয় ঐ দ্বীপে। উদ্দেশ্য, যদিবা তাঁকে পাওয়া যায়। কিন্তু, ওনোদা ধরা দিলেন না। যুদ্ধ চালিয়ে গেলেন এরপরও।

শেষ পর্যন্ত, নারিও সুজুকি নামের এক কলেজ ছাত্র, সিদ্ধান্ত নিলো সে নিজে একবার চেষ্টা করে দেখবে। সেই দ্বীপে এসে ওনোদার খোঁজে সে বনে একা ঘুরতে লাগলো। এক পর্যায়ে, সুজুকি ওনোদার যে জায়গায় ঘাঁটি গেড়েছিলেন, তা বের করে ফেললো। সেই সাথে দেখা পেলো ওনোদারও। সুজুকি তাঁকে বুঝানোর চেষ্টা করলো, অনুরোধ করলো আত্মসমর্পণের। কিন্তু, ওনোদা এবারেও অস্বীকৃতি জানালেন।

ব্যর্থ হয়ে সুজুকি ফিরে গেলো জাপানে। গিয়ে জানালো ওনাদার সাথে সাক্ষাতের কথা। মেজর তানিগুচি, ওনোদার কমান্ডিং অফিসার তখন চাকরী থেকে অবসর নিয়ে একটি বইয়ের দোকানে কাজ করছেন। সব শুনে তিনি নিজে গেলেন সেই দ্বীপে ওনোদার সাথে সাক্ষাৎ করতে। গিয়ে নির্দেশ দিলেন আত্মসমর্পণের।



১৯৭৫ সালের মার্চের ১০ তারিখ। ওনোদার তখন ৫২ বছর বয়স। পুরো ইউনিফর্ম পড়া অবস্থায় জঙ্গল থেকে বেরিয়ে এলেন তিনি। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফারদিনান্ড মার্কোসের নিকট নিজের সামুরাই তলোয়ার জমা দিয়ে আত্মসমর্পণ করলেন। ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট তাঁকে ক্ষমা করে দিয়ে জাপানে পাঠিয়ে দেন।

জাপান তাঁকে বীরের বেশে বরণ করে। কিন্তু, এ কোন জাপান! ওনোদা যে জাপানকে চিনতেন এতো সে জাপান নয়! সব কিছু বদলে গিয়েছে পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রভাবে। বেশিদিন থাকতে পারলেন না তাই। পাড়ি জমালেন ব্রাজিলে। সেখানেই, তিনি বিয়ে করলেন। ঐ দেশেই তাঁর আত্মজীবনী No Surrender, My Thirty-Year War বেরোয়।

১৯৮০ সালের দিকে, যখন এক জাপানী তরুণের হাতে পিতা-মাতার মৃত্যু সংবাদ শুনলেন, ওনোদা বুঝলেন জাপানের অবস্থা ভালো নয়। তরুণ সমাজ বিপথে চলে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত, ১৯৮৪ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। শুরু করেন, কিভাবে কঠিন পরিস্থিতেও বেঁচে থাকতে হয়, তার উপর একটি প্রশিক্ষণ স্কুল। সেখানেই জাপানের তরুণ প্রজন্মকে শিক্ষা দিতে থাকেন তাঁর অভিজ্ঞতার ঝুলি খালি করে।


১৬ জানুয়ারী, ২০১৪ সালে ৯২ বছর বয়সে মারা যান এ মহান সৈনিক।




তথ্যসূত্রঃ
১) Willacy, M. (2010): Japanese holdouts fought for decades after WWII ABC Lateline (12 November 2010). Retrieved on 16 September 2011.
২) Powers, D. (2011): Japan: No Surrender in World War Two BBC History (17 February 2011). Retrieved on 16 September 2011.
৩) Brown, P. (2010): Hiroo Onoda’s Twenty Nine Year Private War Archived 3 December 2013 at the Wayback Machine Pattaya Daily News (15 June 2010). Retrieved on 16 September 2011.
2nd Lt. Hiroo Onoda (c. 2010). Retrieved on 3 April 2011.
৪) Kawaguchi, J. (2007): Words to live by: Hiroo Onoda The Japan Times (16 January 2007). Retrieved on 16 September 2011.
৫) "Hiroo Onoda - obituary". The Telegraph. 19 January 2014. Retrieved 19 January 2014.
৬) McFadden, Robert, Hiroo Onoda, whose war lasted decades, dies at 91, New York Times, 18 January 2014, p.18

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আজকে যে ভালো জাপানীদের বিশ্ব দেখছে, উহা ২য় বিশ্বযুদ্ধের ফল; যুদ্ধ ওদের ভালো শিক্ষা দিয়েছে

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১১

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: তা অবশ্য দিয়েছে।

২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ৯:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাপানীরা কোন প্ল্যান কার্যকরী করতে পার্ল-হাবারে আমেরিকান মানুষ মেরেছিলো, আজকে কোন জাপানী ব্যাখ্যা করতে পারবে না; ওরা ইডিওটিক কাজ করে, এটম বোমা হজম করেছে ২টি।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১০:১১

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: কামাকাজিদের জন্যে দুঃখ হয়।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটি চমৎকার ও হৃদয়গ্রাহী এবং দুঃসাহসিক কাহিনি।

আমার মনে হচ্ছে, এতদিন গেরিলা যুদ্ধ চালাতে গিয়ে ওনোদা ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছিল। কাহিনিটি কিছু প্রশ্নেরও জন্ম দেয়। যুদ্ধ করার জন্য যে গোলাবারুদের প্রয়োজন, সেগুলো সে/তারা কোথা থেকে পেয়েছিল। এত যুদ্ধ করার পর অল্প কদিনেই তা শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। এতদিন ধরে তারা ইউনিফর্ম/পোশাক কোথা থেকে পেলো? শুধু চুরি বা লুটতরাজ করে এত বছর টেকা সম্ভব না।

১৯ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:৩২

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:

উনি যখন ধরা দেন, তখন উনার কাছে এই পরিমাণ জিনিসপত্র পাওয়া গিয়েছিলো। একজন গেরিলা হয়ে তাঁর কাছে সেই ট্যাকনিক্স হয়তো ছিলো।

ধন্যবাদ।

৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১২:১২

রাকু হাসান বলেছেন:


এটা কি পড়ালেন :|| । অবিশ্বাস্য ! তবে তথ্যসূত্র অনুসারে জানতে বাধ্য হচ্ছি । সোনাবীজ ভাইয়া যে প্রশ্নগুলো করেছেন তা যৌক্তিক । আপনার প্র্রতি মন্তব্যের ছবি দেখে অবিশ্বাস হচ্ছে না । তিনি তো গরিলার কমান্ডোর ছিলেন ,এমন অস্ত্র থাকাই স্বাভাবিক । তবে বনে বেঁচে থাকার জন্য কি কি করছেন তা জানার আগ্রহ হলো । লেখকের বইটি কি পড়েছেন আপনি ? আপনি দেখছি দুর্দান্ত সব পোস্ট দিচ্ছেন । এনার্জি সেই লেভেলের । লিখুন ।

২০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৬

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: সত্যিই অবিশ্বাস্য। তবে, অসম্ভব কিছু নয় মনে হয়।

না, বইটি এখনো পড়া শেষ হয়নি।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৭:১৭

বলেছেন: কত অজানরে জানাইলে....
চোখ গুয়েভারাকে হার মানিয়েছে নিশ্চিত।।।

২০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৭

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: দুই জনেই যে যার জায়গায় সেরা, মন হয়। ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৮:০১

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট ই পড়ে বিষন্ন হলো মন।

২০ শে আগস্ট, ২০১৯ রাত ১১:০৮

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: শেষের লাইনগুলো উৎসাহ দেয় আমার কাছে। বিশেষ করে দেশে ফিরে আসার কথাগুলো। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.