নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগ আমার বাসার ড্রয়িং রুমের মত, আমি এখানে যেকোনো কিছু দিয়ে সাজাতে পারি আপনার পছন্দ না হলে বলতে পারেন আমার কোন আসবাবটির অবস্থান বা ডিজাইন আপনার পছন্দ হয় নি এবং কেন হয় নি। তবে তা অবশ্যই ভদ্র ভাষাতে। ভাষার ব্যবহার করতে জানা অনেক বড় একটি গুন

শেখ এম উদ্‌দীন

আমি বাংলাদেশি ....আমি বাঙালী....আমি মুসলিম....আমি বাংলার জন্য জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত ।

শেখ এম উদ্‌দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরম জ্ঞান কি? পীয়ার রিভিউড জার্নাল মানেই কি পরম জ্ঞানের আধার?

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯

প্রশ্ন গুলোর জবাব দেবার পূর্বে কিছু ব্যাপারে আলোচনা করি-

১. আমি যে বিষয়ের উপর গবেষণা করছি ঐ বিষয়ে কিছু দিন পূর্বের পীয়ার রিভিউড আর্টিকেল (পিনাস, সাইন্স, ন্যাচার, কিংবা কেমিক্যাল রিভিউ) গুলো এই প্রোটিনের কার্যকারিতার জন্য হাইড্রোজেন বন্ধন কেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিত। কিন্তু এখন এটা প্রমানিত যে আসলে হাইড্রোজেন বন্ধনের মুটামুটি উল্টো টাইপের হাইড্রফবিক ইন্টার‍্যাকশনই আসলে এই প্রোটিনের কার্যকারিতা নির্ধারণ করে!এখন কি হবে? এখন নতুন রিভিউ আর্টিকেল লেখা হবে যেখানে হাইড্রোজেন বন্ধন কে সহকারির ভূমিকা দিয়ে হাইড্রফবিক ইন্টার‍্যাকশন কে নায়কের ভুমিকাতে নিয়ে আশা হবে। হয়ত অদূর ভবিষ্যতে এই হাইড্রফবিক ইন্টার‍্যাকশন কেও সহকারির ভুমিকাতে চলে যেতে হবে।

২. সম্প্রতি স্টেম সেল উৎপাদনের সর্বাপেক্ষা সহজ পদ্ধতি উদ্ভাবন করে নেচারে (বৈজ্ঞানিক জার্নালের মধ্যে সবচেয়ে নির্ভর যোগ্য জার্নাল) পাবলিকেশন করে হই চই ফেলে দিল জাপানিজ এক তরুনি বিজ্ঞানী। যিনি জাপানের সবচেয়ে বিখ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান রিকেনে এই গবেষণা করেছিলেন। কিন্তু কিছু দিনের মাথাতে ধরা পড়ল মেয়েটি নিজেকে বিখ্যাত করতে এই আবিষ্কার টি সম্পূর্ণ মনগড়া ভাবে উপস্থাপন করেছেন। যে ব্যাপারটি নেচার এর মত বিখ্যাত জার্নাল যারা তাদের কাছে সাবমিশন কৃত ৭৫% বৈজ্ঞানিক গবেষণা পত্র সরাসরি রিজেক্ট করে বাকি ২৫% কঠিন রিভিউ এর মাধ্যমে প্রকাশ করে তারাও ধরতে পারল না। অর্থাৎ এখানেও পরম বিজ্ঞান এর চরম বহিঃপ্রকাশ হল।

এমন লিখলে হাজার হাজার উদাহরণ টানা যাবে যা প্রমাণ করবে বিজ্ঞান কখনোই পরম নয় তা চলমান আজ যা সঠিক কাল তা ভুল প্রমানিত হতেই পারে। তাই এই বিজ্ঞান কে পরম এর অবস্থানে স্থান দিয়ে যারা সত্যিকারের পরম বানী আল্লাহ্‌ ও তার রাসুলের (সঃ) এর বানিকে চ্যালেঞ্জ করছে তাঁরা কত টুকুন নির্বোধ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাদের এ অবিবেচক কাজের উদাহরণ আইনস্টাইনের প্রসঙ্গ কাঠামোতে বসে নিউটনের সুত্রের মাধ্যমে গতি হিসেব করার মত।

আল্লাহ্‌ এবং তাঁর রাসুলের (সঃ) বানি সমুহ পরম এগুলোর কোন পরিবর্তন পরিবর্ধন অসম্ভব। তাই এই বানির স্বকীয়তা যদি পরিবর্তনীয় কোন প্রসঙ্গের তুলনাতে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয় তাহলে প্রশ্ন কর্তার সাথে বিবাদ বা বাকবিতণ্ডাতে না জড়ানো কেই বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি বিশ্বাস করি। কোরআন এবং হাদিসে বর্ণীত বহু বিষয় এই ১৪০০ বছরের বিজ্ঞান গবেষণাতে নির্ভুল ভাবে প্রমানিত হয়েছে হয়ত সামনে আরও হবে। তাই বিজ্ঞানের গবেষণা করতে আল-কুরআনে ও আল্লাহ্‌ বহুবার বলেছেন। আর কুরআন কে তো তিনি মহাবিজ্ঞানময় বলেছেন তাদের জন্য যারা চিন্তা করে সৃষ্টি নিয়ে বা সৃষ্টি জগতের সুচারু পরিচালনা নিয়ে। তাই যারা বলে ইসলাম বিজ্ঞান গবেষণার বিপক্ষে তাদের সুস্থতা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ থাকতেই পারে।

অবশেষে বলব পরম বলতে এই পৃথিবীর কোন পীয়ার রিভিউড জার্নাল বা বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার নয় পরম বলতে এই বিশ্ব ভ্রমান্ডে একজনই আছেন আর তিনি মহান সৃষ্টিকর্তা।

পরিশেষে সুরা আল-বাকারাহ এর কিছু আয়াত যা এই সকল মেকী ভণ্ডদের উদ্দেশ্যে আল্লাহ্‌ বলেছেন তা দিয়ে শেষ করব-
আয়াত ৮ঃ وَمِنَ النَّاسِ مَن يَقُولُ آمَنَّا بِاللَّهِ وَبِالْيَوْمِ الْآخِرِ وَمَا هُم بِمُؤْمِنِينَ
And there are some people who say: We believe in Allah and the last day; and they are not at all believers
আর মানুষের মধ্যে কিছু লোক এমন রয়েছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি অথচ আদৌ তারা ঈমানদার নয়।

আয়াত ৯ঃ يُخَادِعُونَ اللَّهَ وَالَّذِينَ آمَنُوا وَمَا يَخْدَعُونَ إِلَّا أَنفُسَهُمْ وَمَا يَشْعُرُونَ
They desire to deceive Allah and those who believe, and they deceive only themselves and they do not perceive
তারা আল্লাহ এবং ঈমানদারগণকে ধোঁকা দেয়। অথচ এতে তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে ধোঁকা দেয় না অথচ তারা তা অনুভব করতে পারে না।

আয়াত ১০ঃ فِي قُلُوبِهِم مَّرَضٌ فَزَادَهُمُ اللَّهُ مَرَضًا وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ بِمَا كَانُوا يَكْذِبُونَ
There is a disease in their hearts, so Allah added to their disease and they shall have a painful chastisement because they lied
তাদের অন্তঃকরণ ব্যধিগ্রস্ত আর আল্লাহ তাদের ব্যধি আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন। বস্তুতঃ তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে ভয়াবহ আযাব, তাদের মিথ্যাচারের দরুন।

আয়াত১১ঃ وَإِذَا قِيلَ لَهُمْ لَا تُفْسِدُوا فِي الْأَرْضِ قَالُوا إِنَّمَا نَحْنُ مُصْلِحُونَ
And when it is said to them, Do not make mischief in the land, they say: We are but peace-makers
আর যখন তাদেরকে বলা হয় যে, দুনিয়ার বুকে দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করো না, তখন তারা বলে, আমরা তো মীমাংসার পথ অবলম্বন করেছি।

আয়াত১২ঃ أَلَا إِنَّهُمْ هُمُ الْمُفْسِدُونَ وَلَٰكِن لَّا يَشْعُرُونَ
Now surely they themselves are the mischief makers, but they do not perceive
মনে রেখো, তারাই হাঙ্গামা সৃষ্টিকারী, কিন্তু তারা তা উপলব্ধি করে না।

আয়াত ১৩ঃ وَإِذَا قِيلَ لَهُمْ آمِنُوا كَمَا آمَنَ النَّاسُ قَالُوا أَنُؤْمِنُ كَمَا آمَنَ السُّفَهَاءُ أَلَا إِنَّهُمْ هُمُ السُّفَهَاءُ وَلَٰكِن لَّا يَعْلَمُونَ
And when it is said to them: Believe as the people believe, they say: Shall we believe as the fools believe? Now surely they themselves are the fools, but they do not know
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, অন্যান্যরা যেভাবে ঈমান এনেছে তোমরাও সেভাবে ঈমান আন, তখন তারা বলে, আমরাও কি ঈমান আনব বোকাদেরই মত! মনে রেখো, প্রকৃতপক্ষে তারাই বোকা, কিন্তু তারা তা বোঝে না।

আয়াত ১৪ঃ وَإِذَا لَقُوا الَّذِينَ آمَنُوا قَالُوا آمَنَّا وَإِذَا خَلَوْا إِلَىٰ شَيَاطِينِهِمْ قَالُوا إِنَّا مَعَكُمْ إِنَّمَا نَحْنُ مُسْتَهْزِئُونَ
And when they meet those who believe, they say: We believe; and when they are alone with their Shaitans, they say: Surely we are with you, we were only mocking
আর তারা যখন ঈমানদারদের সাথে মিশে, তখন বলে, আমরা ঈমান এনেছি। আবার যখন তাদের শয়তানদের সাথে একান্তে সাক্ষাৎ করে, তখন বলে, আমরা তোমাদের সাথে রয়েছি। আমরা তো (মুসলমানদের সাথে) উপহাস করি মাত্রা।

আয়াত ১৫ঃ اللَّهُ يَسْتَهْزِئُ بِهِمْ وَيَمُدُّهُمْ فِي طُغْيَانِهِمْ يَعْمَهُونَ
Allah shall pay them back their mockery, and He leaves them alone in their inordinacy, blindly wandering on
বরং আল্লাহই তাদের সাথে উপহাস করেন। আর তাদেরকে তিনি ছেড়ে দিয়েছেন যেন তারা নিজেদের অহংকার ও কুমতলবে হয়রান ও পেরেশান থাকে।

আয়াত ১৬ঃ
أُولَٰئِكَ الَّذِينَ اشْتَرَوُا الضَّلَالَةَ بِالْهُدَىٰ فَمَا رَبِحَت تِّجَارَتُهُمْ وَمَا كَانُوا مُهْتَدِينَ
These are they who buy error for the right direction, so their bargain shall bring no gain, nor are they the followers of the right direction
তারা সে সমস্ত লোক, যারা হেদায়েতের বিনিময়ে গোমরাহী খরিদ করে। বস্তুতঃ তারা তাদের এ ব্যবসায় লাভবান হতে পারেনি এবং তারা হেদায়েতও লাভ করতে পারেনি।

আয়াত ১৭ঃ مَثَلُهُمْ كَمَثَلِ الَّذِي اسْتَوْقَدَ نَارًا فَلَمَّا أَضَاءَتْ مَا حَوْلَهُ ذَهَبَ اللَّهُ بِنُورِهِمْ وَتَرَكَهُمْ فِي ظُلُمَاتٍ لَّا يُبْصِرُونَ
Their parable is like the parable of one who kindled a fire, but when it had illumined all around him, Allah took away their light, and left them in utter darkness-- they do not see
তাদের অবস্থা সে ব্যক্তির মত, যে লোক কোথাও আগুন জ্বালালো এবং তার চারদিককার সবকিছুকে যখন আগুন স্পষ্ট করে তুললো, ঠিক এমনি সময় আল্লাহ তার চারদিকের আলোকে উঠিয়ে নিলেন এবং তাদেরকে অন্ধকারে ছেড়ে দিলেন। ফলে, তারা কিছুই দেখতে পায় না।

আয়াত ১৮ঃ صُمٌّ بُكْمٌ عُمْيٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ
Deaf, dumb (and) blind, so they will not turn back
তারা বধির, মূক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।

আয়াত১৯ঃ أَوْ كَصَيِّبٍ مِّنَ السَّمَاءِ فِيهِ ظُلُمَاتٌ وَرَعْدٌ وَبَرْقٌ يَجْعَلُونَ أَصَابِعَهُمْ فِي آذَانِهِم مِّنَ الصَّوَاعِقِ حَذَرَ الْمَوْتِ وَاللَّهُ مُحِيطٌ بِالْكَافِرِينَ
Or like abundant rain from the cloud in which is utter darkness and thunder and lightning; they put their fingers into their ears because of the thunder peal, for fear of death, and Allah encompasses the unbelievers
আর তাদের উদাহরণ সেসব লোকের মত যারা দুর্যোগপূর্ণ ঝড়ো রাতে পথ চলে, যাতে থাকে আঁধার, গর্জন ও বিদ্যুৎচমক। মৃত্যুর ভয়ে গর্জনের সময় কানে আঙ্গুল দিয়ে রক্ষা পেতে চায়। অথচ সমস্ত কাফেরই আল্লাহ কর্তৃক পরিবেষ্ঠিত।

উপরোক্ত আয়াত গুলোকে এই সকল লোকদের আল্লাহ্‌ মুক, বধির এবং অন্ধ বলেছেন। যারা এই মুক বধির এবং অন্ধ দের সাথে তর্কে জড়িয়ে যাচ্ছেন তাদের বলব প্রতিবন্ধী মানুষের সাথে সহমর্মিতার আচরণ করুন প্রতিশোধের নয়।
কারো কথা বিশ্বাস করার পূর্বে এই সম্পর্কে কোরআন বা হাদিসে কি আছে তা জেনে বিশ্বাস করতে চেষ্টা করুন। আর বিজ্ঞান এবং বিশ্বাস দুটিই মানব কল্যানের জন্য কাজ করে যে ব্যাক্তি এই দুটি বিষয়ের মাঝে বৈরি সম্পর্ক রচনা করতে চায় তিনি আসলে যে কোন একটির আড়ালে নিজের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য ভয়ানক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আপনি তাঁর সাথে তর্কে জড়িয়ে কিংবা তার উপর আঘাত করে হয়ত তার উদ্দেশ্য কেই সফল করে দিচ্ছেন। তাই ভাবুন এবং নিজের পরিবার পরিজন এবং কাছের লোকদের এদের ফাঁদ চিনতে সাহায্য করুন। এটাই এদের ষড়যন্ত্র নাস্যাত করার সর্বোৎকৃষ্ট পদ্ধতি বলে আমি বিশ্বাস করি।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত যা জেনেছেন, সেটাই পরম জ্ঞান

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০১

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: যে জ্ঞান আমার মৃত্যুর পরেও অপরিবর্তিত থাকবে তাহলে তাকে কি বলব?
পরম পরম জ্ঞান?
যেহেতু আমার মৃত্যুর পরে তা পরিবর্তন যোগ্য আমি তাকে জ্ঞান বলতে রাজি আছি পরম নয় আর যে জ্ঞান হাজার হাজার বছর ধরে অপরিবর্তিত তাকে আমি পরম জ্ঞান বলে ধরি।
:)

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:২২

চাঁদগাজী বলেছেন:

" যেহেতু আমার মৃত্যুর পরে তা পরিবর্তন যোগ্য আমি তাকে জ্ঞান বলতে রাজি আছি পরম নয় আর যে জ্ঞান হাজার হাজার বছর ধরে অপরিবর্তিত তাকে আমি পরম জ্ঞান বলে ধরি। "

-আপনার মৃত্যুর পর কিছুই বদলাবে না

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৩১

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: আমার মৃত্যুর পর আমার সাপেক্ষে হিসাব তোঁ থাকবে না
আজ আমি একটা আবিষ্কার করলাম আমার মৃত্যুর পর তা ভুল প্রমানিত হল।
তাঁর মানে কি এটা বদলাবে না?

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার মৃত্যুর পর কোন কিছু বদলাবে না, ধ্রূব

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৪৪

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: আমার মৃত্যুর পর আমার সকল কর্মকাণ্ড স্থবির বা ধ্রুব কিন্তু যারা জীবিত তাঁরা কি ধ্রুব হয়ে যাবে?
সৃষ্টিকর্তার সাপেক্ষে সকল কিছুই তখনো চলমান থাকবে। এটাই আমার বিশ্বাস।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার মৃত্যুর পর, কেহ থাকবে না, কিছুই থাকবে না।
আপনি যতটুকু জেনে গেছেন, ওখানেই জ্ঞানের শেষ সীমা ছিল।

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:২৮

মহান অতন্দ্র বলেছেন: আমি এক বছর ন্যানোতে পড়েছি। ভাল লাগেনি বলে কুইট করা। গ্রোম্যাক্স এ কাজ করেছি। তখন দেখেছি প্রোটিন মলিকুলের পানির সাথে ইন্টারেকশন। হাইড্রোজেন বন্ধন গুলো আর তাদের ইন্টারেকশন গুলো এত পরিস্কার দেখা যায়, খুব এমেজিং একটা ব্যাপার ছিল। ন্যানোতে কিছু জিনিষ ভাল লেগেছে। তার মধ্যে এটি একটি ছিল।

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪০

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: আমরা আসলে এন এম আর এবং এক্স রে এর সাথে মিউতেসনাল আনালাইসিস করে প্রিডিক্সন করি। এম ডি এর কাজ শিক্ষার আগ্রহ আছে ইনশাআল্লাহ্‌ পি এইচ ডি এর পরে চেষ্টা করব। আপাতত এগুলো নিয়ে ডিগ্রীটা নিতে হবে।
সত্যিই মজা লাগে যখন থিউরি গুলোর অ্যাপ্লিকেশন সরাসরি প্রত্যক্ষ করা যায়। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.