জীবিত থাকতে যাকে শান্তিতে দুদণ্ড দাড়াতে দেও নি মরনের পরে তাঁকে নিয়ে এত ভক্তির নামে আঁখের গোছানো বন্ধ করা যায় না?

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:১১

বঙ্গবন্ধু সহ ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে নিহত সকলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্বার্থের হানা হানির রাজনিতি বন্ধ হওয়ার স্বপ্ন দেখি।

কিছুদিন যাবত অনেক মহিরথিরা বলতে চাচ্ছেন তাঁকে রাজনিতির উরদ্ধে রাখা হোক।


আমরাও মনে প্রানে তাই কামনা করি, কিন্তু কিভাবে? যেখানে তাঁর মৃত্যু বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজনের মৃত্যু হয়?


হে বাঙালি একজন নেতাকে তোমরা জীবিত থাকতে দেও নি কিন্তু মৃত্যুর পরে শান্তিতে থাকার অধিকার নিয়ে কারাকারি করার তোমাদের কি অধিকার আছে?

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে যেয়ে আজ যা ঘটালেন এই সকল নিচতা হতে তাঁকে মুক্তি দিন। আপনারাও তো অনেক বড়বড় নেতা নিজেদের নামে রাজনিতি করুন না দয়া করে।


অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ তাই তোমাদের অতি ভক্তি থেকে এই নেতাকে মুক্তি দিয়ে সর্বসাধারণকে তাঁকে শ্রদ্ধা করার সুযোগ দান করে বাঙলার অপামর জনসাধারণকে ধন্য কর।


"সবাই পায় সোনার খনি আমি পেয়েছি চোরের খনি" কথা খানি কতটুকুন চুরির পরে এবং কতখানি কষ্ট থেকে একজন নেতা বলতে পারেন তা সাবালক মানুষ মাত্রই অনুধাবন করতে পারে। তাই বর্তমানের অতিভক্তির নাটকের মাধ্যমে তার নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেদের আঁখের না গুছিয়ে তাঁকে অন্তত মুক্তি দিন।

৪ টি +১/-০