নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগ আমার বাসার ড্রয়িং রুমের মত, আমি এখানে যেকোনো কিছু দিয়ে সাজাতে পারি আপনার পছন্দ না হলে বলতে পারেন আমার কোন আসবাবটির অবস্থান বা ডিজাইন আপনার পছন্দ হয় নি এবং কেন হয় নি। তবে তা অবশ্যই ভদ্র ভাষাতে। ভাষার ব্যবহার করতে জানা অনেক বড় একটি গুন

শেখ এম উদ্‌দীন

আমি বাংলাদেশি ....আমি বাঙালী....আমি মুসলিম....আমি বাংলার জন্য জীবন দিতে সর্বদা প্রস্তুত ।

শেখ এম উদ্‌দীন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনারা যারা মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে যুদ্ধে লিপ্ত কিংবা নির্লিপ্ত

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৭

বেশ কদিন যাবৎ লক্ষ করলাম এ বিষয় নিয়ে আমাদের চায়ের টেবিল হতে পত্রিকার পাতা সব কিছু উত্তপ্ত। এই বিষয় তিন শ্রেণীর মানুষের জন্ম দিয়েছে-

প্রথম দলঃ এরা নিজেদের একমাত্র মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বলে দাবী করে। ১৯৫৫-৬১ সালে জন্ম হলে যুদ্ধ করত কিনা আল্লাহই ভালো জানেন। যাই হোক এদের দাবী ত্রিশ লক্ষ ব্যক্তিই নিহত হয়েছেন কিছু কম বা বেশি না।

দ্বিতীয় দলঃ এরা বিভিন্ন যুক্তি তর্কের মাধ্যমে বুঝাতে চাচ্ছেন প্রথমোক্ত ব্যক্তিবর্গ মিথ্যাবাদী। এরা সমীকরণ দেখাচ্ছেন নয় মাসে এত সংখ্যক লোক মারা যাওয়া সম্ভব নয়। প্রথম দলের মতে এদের মধ্যে যদি কোন মুক্তিযোদ্ধা কিংবা তাঁদের সন্তান বা বীরাঙ্গনা ও থেকে থাকে তাহলে ওনারাও রাজাকার। কারন মুক্তিযুদ্ধের নতুন কাণ্ডারিদের মতামতের বিরোধিতা এরা করেছে।

তৃতীয় দলঃ এরা কোন কথা না বলে চুপচাপ কাদের পাল্লা ভারী তা অবলোকন করছে।

দুঃখের বিষয় হল এরা সকলেই নিজেদের সম্পূর্ণ সঠিক বলে মনে করছে। বিষয়টি নিয়ে আমিও ভেবেছি এবং নিজের জ্ঞানের স্বল্পতার জন্য কোন সিদ্ধান্তে আজও পৌছাইতে পারি নাই। তবে কিছু ব্যাপার আমার মনে হয়েছে এই তিন দলের ব্যক্তিরাই ভুলে যাচ্ছেন। আর তা হল-

১। প্রথম দল কি একবারও ভেবে দেখেছেন আজ স্বাধীনতার ৪৪ বছর পরেও কেন এই তিরিশ লক্ষ শহীদের পরিবারকে কিংবা তাঁদের জীবিত আত্মীয়কে রাষ্ট্র একটি সম্মাননা জানাতে পারল না?
২। আপনাদের কি কখনো মনে হয়েছে আগামি ২০০ বছর পরের প্রজন্ম যখন জানতে চাইবে আমার ইউনিয়নে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে কতজন মারা গিয়েছে বা এরা কারা তখন আপনাদের মত এত বড় বড় মনীষীগণ কি জবাব দিবেন? ১০০% না হলেও ৮০% ভাগ লোকের নামও যদি আমরা জানতে পারি বা তাঁদের সম্মাননা দিতে পারি তা কি আমাদের জন্য কোন ভালো অর্জন হবে না?

৩। দ্বিতীয় দলের লোকজন কি একবার ভেবে দেখেছেন, ১০০ নারীকে ধর্ষণ করা আর ১০০০০০০ নারীকে ধর্ষণ করার বীভৎসতা, পশুবৃত্তি, অপরাধ এর জ্বালা কিংবা দুঃসহতার মধ্যে কোন কমতি নেই। এ এক জঘন্য অপরাধ যা কখনো ক্ষমার যোগ্য নয়। "ব্যাতিক্রম আপনি যদি সেঞ্চুরিয়ান মানিক হন তাহলে প্রথম কিংবা দ্বিতীয় কেউ এটাকে মানবতা বিরোধী অপরাধ মনে করবে না। দুই দলই বলবে এটা একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা"।
৪। আপনারা কি মনে করেন যুদ্ধ ক্ষেত্রে বেসামরিক জনগনের এমনকি কারো ভাই বা ছেলে যুদ্ধে গেছে শুনে পুরো গ্রাম জ্বালিয়ে মানুষ মেরে ফেলার অপরাধের তীব্রতা শুধু সংখ্যা নির্ভর? নাকি এই জঘন্য অপরাধের সংখ্যা কম হলে তা ক্ষমার যোগ্য??!!!

৫। তৃতীয় দলের লোক বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ কালীন সময় হতে আজও আছে, এরা সর্বদা খাটের নিচে লুকিয়ে যুদ্ধ অবলোকন করবে এবং যুদ্ধ শেষে নিজেদের বীর কিংবা নিজেদের মন মত কিছু তৈরি করে একেই ঐ পরিস্থিতির সবচেয়ে নির্ভর যোগ্য দলিল বলে দাবী করবে। এদের দাবীর বাস্তবায়নের জন্য ভেড়ার পালের অভাব বাংলাতে মুক্তি যুদ্ধের পরে কখনো কম হয় নাই।

যে বীভৎসতা বাঙ্গালী দেখেছে তা যেমন সংখ্যার মারপ্যাঁচে ফেলে বাঙ্গালীর হৃদয় হতে মুছে দেয়া যাবে না তেমনি তাঁদের স্বীকৃতি না দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের যতই স্বপক্ষের শক্তি দাবী করেন না কেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রশ্ন বাণ হতে নিজেদের মুক্ত করতে পারবেন না।

শহীদের যথাযথ সম্মান জানানো হোক এটাই একমাত্র প্রত্যাশা। আমার গ্রামের এক বাড়ির এক দুপুরে ৬ জন মানুষকে মেরে ফেলল পাকিরা কিন্তু আজও তাঁদের কবর টুকুন পর্যন্ত উপজেলা পরিষদ চিনে কিনা সন্দেহ। মুক্তি যুদ্ধের ৪৩ বছর পড় ভোলার এক বীর যার বীরত্ব তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ দের কাতারে নিয়ে যেতে পারে সেই শহীদ মুস্তাফিযের কবরের সন্ধান লাভ কি আপনাদের লজ্জিত করে না? লজ্জা তো আপনাদের নেই আপনারা ভেড়ার মত শুধু নিজেদের কিংবা প্রভুদের প্রোপাগান্ডা বাস্তবায়ন করতে ভ্যা ভ্যা করে যাচ্ছেন।

আল্লাহ্‌ আমাদের দেশকে আপনাদের মত বুদ্ধিমানদের হাত হতে হেফাজত করুন। আমীন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২২

গোধুলী রঙ বলেছেন: আমি আপনার সাথে সহমত পুরোপুরি। ১-২-৩ কোন পক্ষেই না গিয়ে অন্যায়কে অন্যায় আর সত্যকে সত্য হিসেবে মেনে নেওয়াই উচিত। অন্যায় আর ন্যায় কখনো সংখ্যার বিচারে বিচার্য নয়।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩৭

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: ধন্যবাদ। ইহা আমাদের জ্ঞানীগুণীদের কে বুঝাইবে। নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্য এমন বিতর্কের চেয়ে মহা ঔষধ যে দ্বিতীয়টি নেই।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১১

এমডি এআর মুবিন বলেছেন: আমিও চাই মানুষ যেন তৃতীয় পক্ষের মতো একেবারে নির্বিকার না থাকে, এবং প্রথম ও দ্বিতীয় পক্ষের অন্ধ অনুকরণ না করে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২২

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: ধন্যবাদ। ইহা আমাদের জ্ঞানীগুণীদের কে বুঝাইবে। এই তিন প্রকারের বাইরে যত মানুষ জন্ম হবে ততই বাংলাদেশের জন্য মঙ্গল।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২১

রাফা বলেছেন: কিছু মনে করবেননা -আরেক ধরনের লোক আছে সেটা হইতেছেন আপনার মত যারা মনে করে তারা খুব দ্বায়িত্বশীল কথা বলছেন।মুক্তিযুদ্ধের বিষয়ে যখন কথা বলবেন এখানে কোন মধ্যপন্থা অবলম্বনের রাস্তা নেই ।হয় পক্ষে বলবেন অথবা বিপক্ষে।যারা শুধুই বিতর্ক সৃষ্টি করার জন্য কথা বলে তাদেরকে আমি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের বলেই মনে করি।

পৃথিবীর কোন দেশেই যুদ্ধের হত্যাকান্ডের পরিপুর্ণ হিসাব নেই।সবাই একটি আনুমানিক সংখ্যাকেই উচ্চরণ করে থাকে।এর মধ্য নির্ভরযোগ্য সংখ্যাকেই বেছে নেওয়া হয়।যাচাই বাছাই করে।মোটামুটি যুদ্ধের পুর্বের জনসংখ্যা থেকে যুদ্ধের পরবর্তি জনসংখ্যা বিয়োগ করেই পাওয়া যায়।শতভাগ নির্ভুল না হোলেও এটাই সত্যের কাছাকাছি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৮

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: সংখ্যা সত্য কিংবা মিথ্যা বলা হয়েছে কি এখানে?
আমি আমার নিজের ব্যারথতার কথা বলেছি। নির্ভুল পরিসঙ্খ্যন এমন সব ঘটনাতে দুষ্কর কিন্তু ৪৪ বছর যাবত এই কবর গুলোকে অবহেলা করা কিংবা শহীদদের পরিবারকে একটা স্বীকৃতি পত্র না দেওয়া কত লজ্জার?

যাই হোক বিতর্ক টিকিয়ে রাখা প্রথম এবং দ্বিতীয় পক্ষের কাজ। উদ্দেশ্য তাঁদের ব্যারথতা ঢাকা। আর এর সুযোগ লুটে তৃতীয় পক্ষ।

আমি খুব স্বল্প জ্ঞানের অধিকারী এক বাবার সন্তান যিনি মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট খানাও গ্রহণ করেন নাই। ব্যক্তিগত ভাবে আমি ওনার চেয়েও কম জ্ঞানী তাই দায়িত্বশীল (বাংলাদেশের স্ট্যান্ডার্ড) এ বলা আমার পক্ষে নিতান্তই বামুন হয়ে চাঁদ ধরার মত।

নিজের উপলব্ধি শেয়ার করেছি মাত্র। এতে আপনি কষ্ট পেলে দুঃখিত।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

কবি এবং হিমু বলেছেন: লেখাটির সাথে শতভাগ সহমত।আসলেই আমরা কেবল এক দল আরেক দলের দিকে আঙ্গুল তুলতে পারি আর গলা ফাটাতে পারি কিন্তু কাজের কাজটা কেউ করতে রাজি না।আর এটা কোন দিন হবে বলে ও মনে হয় না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০৪

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: জনাব আপনি ও তো আমার মত ট্যাগ খেয়ে গেলেন। ধন্যবাদ স্বেচ্ছায় ট্যাগ বরণ করার জন্য।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

প্রামানিক বলেছেন: পক্ষে বিপক্ষে যারা আছেন এনারা রাজনৈতিক স্বার্থবাজ। স্বার্থের ব্যাঘাত ঘটলেই দেখবেন এদের একটাকেও কোন পক্ষেই খুঁজে পাবেন না।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৯

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: যাই হোক বিতর্ক টিকিয়ে রাখা প্রথম এবং দ্বিতীয় পক্ষের কাজ। উদ্দেশ্য তাঁদের ব্যারথতা ঢাকা। আর এর সুযোগ লুটে তৃতীয় পক্ষ।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৬

ফ্রিটক বলেছেন: ত্রিশ লক্ষ লোক শহীদ হয়েছে এটা একটা আনুমানিক ধারনা। কারনে কেঊ তা হিসেব বা গুনিয়ো রাখে নাই। এটা নিয়ে এত রাজনীতির কি আছে। যারা এটা নিয়ে মাতামাতি করে তারা সুবিধাবাদি ছাড়া আর কেউ নয়। এরা দুই মেরুন বাসিন্দা মানে কট্টর বাল বা বিএনপি পন্থি।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: এ পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার হিসেবে সরকারী সুবিধা নিচ্ছে কত পরিবার? ১ লাখ, ৫ লাখ, ১০ লাখ ? তাহলে বাকি ২০ লাখ পরিবার বঞ্ছিত হবে কেন? যে সব পরিবার মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সুবিধা নিচ্ছে তার মধ্যে বহু সংখ্যক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে, আথচ হিসাব অনুযায়ী বিপুল সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা পরিবার বঞ্ছিত হচ্ছে।

শহিদের সংখা ৩০ লাখ না হয়ে ৩ লাখ হলেও বর্বরতার দায় কমে না, মুক্তিযুদ্ধের গৌরবও কোন আংশে কমে না। কিন্তু প্রকৃত সংখ্যা ৩/১২/৩০/৪০ যাই হোক নিরুপন না করলে জাতি হিসাবে দায় থেকে যায়।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: তিনবার ক্ষমতায় থাকার পর ও জামাতি রা যখন শহিদের সংখ্যা নির্ধারন করে নাই কিন্তু এখন বলে যে জাতির হিসাবে দায় থেকে যায়..... তখনই বুঝা যায় কেন.??? শহীদের সংখ্যাকম দেখিয়ে পাকি দের কে দায় থেকে কিছুটা মুক্তি দেওয়া....

আমি নিরপেক্ষ না...আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩২

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: ভাই আপনি তো জায়গাতেই দাড়িয়ে আছেন। ইতিপুরবে আপনাকে কিছু প্রশ্ন করেছিলাম জবাব পাইনি।
যাই হোক, উপরে লেখা আছে আবারো বলি সংখ্যার মারপ্যাঁচ কখনো পাকিদের অত্যাচার, বর্বরতার তিব্রতা তাবেদার বাংলাদেশী ব্যাতিত কারো মনে কমাতে পারবে না।

রাজাকার এবং সুবিধা বাদিগণ ব্যাতিত সকলেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল। আজো আছে। আমার সমস্যা কিছু নব্য সুবিধা বাদি নিয়া যারা মুক্তি জুদ্ধের সপক্ষে বলে গলা ফাটায় কিন্তু আসলে তাবেদার। মুক্তিজুদ্ধের পক্ষের কেউ তাবেদার হতে পারে না, এটা খুব সহজ একটা হিসাব।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২

রাফা বলেছেন: আপনাদের কে বলছে সব মুক্তিযোদ্ধা পরিবার বা শহিদ পরিবার ভাতা বা সার্টিফিকেট চায়...? যাদের সামর্থ আছে তারা কেউ কিছু চায়না।নিজের জিবনের বিনিময়ে কি দিবেন ?চায় রাজাকারের পরিবার আর সুবিধাবাদিরা।

আরেক দরদী সংখ্যা নির্ণয় করে দায় মুক্তি চায়।এদেরকেই বলে ডাইনি-মাসী সাজতে চায়।যে শহিদ পরিবারে কেউ বেচে নেই তাদের কি দিবেন? আবারো বলছি মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে কোন নিরপেক্ষতা নেই।সো এগুলো বলে বিভ্রান্ত করবেননা মানুষকে।এটা রাজাকার আর ছাগিয়তাবাদিরা করে।কারন এর সমাধান এরা দিতে পারবেনা তাই বিভ্রান্ত করে নতুন প্রজন্মকে ভুল পথে নিয়ে

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৬

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: কত জনকে চিনেন?
সার্টিফিকেট এর কথা কি কোথাও বলা হয়েছে। বলেছি ২০০ বছরের পরের প্রজন্মের জন্য তাঁদের একটা তালিকা রেখে যাওয়া অন্তত ইউনিয়ন লেভেলে।

আমার গ্রামের ঐ ছয় জনের পরিবার আমাদের সাহায্যের উছিলাতে আল্লাহ বাঁচিয়েছে, এখানে সরকারের কি কিছুই করার ছিল না? যাই হোক আমি পূর্বেও বলছি এখনো বলছি আমি কোন দলের বা দেশের তাবেদার নই, তাই ঐ ধরনের কারোই আমার লেখা ভালো লাগার কথা না। আর আমি কাউকে আক্রমন করতে এই লেখা লিখি নি, এই লেখা একান্তই আমার নিজের অনুভুতিকে তুলে ধরা। আপনার ভালো না লাগলে পরার দরকার নাই। দুঃখিত এই জন্ন্য

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৯

কলাবাগান১ বলেছেন: জিয়াউর রহমান নিজে যখন বলে গেছেন ৩০ লক্ষ সেখানে কেন খালেদা জিয়া কমাতে চাচ্ছেন?

http://ghatok-dalal.tripod.com/zia.html

পড়ুন এখানে ১৯৭২ সনে বিচিত্রায় দেওয়া সাক্ষাতকার জিয়ার

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪১

শেখ এম উদ্‌দীন বলেছেন: ভাই এটা ওনাকে জিজ্ঞেস করুন কিংবা ওনার রাজনইতিক সচিব কে।
সংখ্যার বিতর্ক নিয়েই আমার এ লেখা। এই প্রশ্নের উপর আমার মতামত উপরে দেয়া আছে।

একজন সামরিক অফিসার সরকারি প্রেস নোটের বিপরিতে কিছু বলার খমতা রাখে না। যাই হউক আমার লেখার উদ্দেশ্য ছিল এই সকল বিতর্ক এড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধা কিংবা বেসামরিক শহীদ দের জন্য কিছু করা। তাঁদের একটা ডাটাবেজ করা যেন আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম সহজেই এই সকল নায়কদের চিনতে পারে তাঁদের সম্পর্কে জানতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.