নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন মানুষ হিশেবে সৎ, নির্লোভ, সত্যান্বেষী, সত্যবাদী হওয়াটা জরুরী হয়ে পরে বিশ্বমানবতার জন্য, সমাজের জন্য।একজন মানুষ হিশেবে সৎ, নির্লোভ, সত্যান্বেষী, সত্যবাদী হওয়াটা জরুরী হয়ে পরে বিশ্বমানবতার জন্য, সমাজের জন্য।

মৌতাত গোস্বামী শন্তু

মানুষ বলে ভুল করলেও নিজেকে মানুষই বলব আমি।

মৌতাত গোস্বামী শন্তু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেরদৌস বাপ্পি

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯




বই পড়ার প্রতি ছিল তার প্রবল আগ্রহ। বইয়ের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় যেন নিজেকে ডুবিয়ে রাখতেন সেই ছোটবেলা থেকে। বইয়ের অদম্য নেশা তাকে প্রতিনিয়ত নিয়ে যেত অন্য এক জগতে। তবে জীবনটা শুধু এই কাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেননি তিনি। প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে। আবৃত্তি, অভিনয়, সংগীত, উপস্থাপনাসহ অনেক কিছুতে রয়েছে তার পদচারণা। তিনি এ সময়ের তরুণদের জন্য আইডল ফেরদৌস বাপ্পি। যাকে নিয়ে আলোচনা খুব একটা হয় না বললেই চলে। কিন্তু মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হিসেবে তিনি সবার পরিচিত। বেসরকারি চ্যানেল বাংলাভিশনে বর্তমানে প্রচার চলতি সেলিব্রেটি টক শো ‘সকাল বেলার রোদ্দুর’-এর সঞ্চালক এই ফেরদৌস বাপ্পি। তবে তার আরেকটি পরিচয় রয়েছে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের শিক্ষামূলক ‘কুইজ কুইজ’ অনুষ্ঠানেই তার যত পরিচিতি। দীর্ঘ ১১ বছর ধরে এ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করে আসছেন তিনি। বর্তমান ব্যস্ততা প্রসঙ্গে ফেরদৌস বাপ্পি বলেন, এখন এ অনুষ্ঠান দুটি নিয়েই মিডিয়ায় আমার যত ব্যস্ততা। তবে এর বাইরে আমার একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অবশ্য সেটা আমার একার নয়। সঙ্গে অংশীদারও রয়েছেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘কুইজ কুইজ’ অনুষ্ঠানটির সঙ্গে দীর্ঘদিনের পথচলা। একটানা এত বছর একই অনুষ্ঠানে মাঝে কাটিয়ে দেয়া চাট্টিখানি কথা নয়। এত লম্বা সময় ধরে কুইজ কুইজের সঙ্গে আছেন, এই অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে গিয়ে ফেরদৌস বাপ্পি বলেন, এটা আমার খুবই ভালবাসার একটি জায়গা। কাজ করতে করতে এতটা সময় কেটে গেল ভাবতেই যেন অবাক লাগছে। আমি সত্যিই অভিভূত। আমি খুব ছোটবেলা থেকে এ ধরনের অনুষ্ঠানের প্রতি আগ্রহী ছিলাম। যে কারণে ২০০৪ সাল থেকে যখন অনুষ্ঠানটির সঙ্গে যাত্রা শুরু করি, তখনই আমার বিশ্বাস ছিল এটির সঙ্গে থাকবো লম্বা একটি সময়জুড়ে। আর তাই হয়েছে। আশা করছি আরও অনেক দিন এখানে থাকবো। কুইজ কুইজ ছাড়াও বাংলাভিশনের ‘সকাল বেলার রোদ্দুর’ অনুষ্ঠানটি করতে গিয়ে ফেরদৌস বাপ্পির তৈরি হয়েছে বৈচিত্র্যময় সব অভিজ্ঞতা। প্রতি অনুষ্ঠানে কোন না কোন নতুন তারকার সঙ্গে আড্ডা, গল্প এসব যেন তার রীতিমতো এক ভালবাসার জায়গায় পরিণত হয়েছে। এ অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে ফেরদৌস বাপ্পি বলেন, প্রতি অনুষ্ঠানেই কোন না কোন তারকার সঙ্গে আড্ডা। তাদের গল্পগুলো শোনা। বিশেষত তারকাদের তারকা হয়ে ওঠার গল্প আর তাদের কিছু না বলা কথা- এসব শুনতে বেশ ভাল লাগে। বাবা সংস্কৃতিমনা বলে ফেরদৌস বাপ্পিকেও সেভাবেই গড়ে তুলেছিলেন ছোটবেলা থেকে। যে কারণে বাংলাদেশ বেতার, টেলিভিশনের সঙ্গে সখ্য সেই শৈশব থেকেই। শৈশব থেকে এ পর্যন্ত পথচলায় ফেরদৌস বাপ্পি একসময় আবৃত্তি, গান, অভিনয়, বিতর্কসহ অনেক ক্ষেত্রেই পা রাখেন। এর সবই করেছিলেন শিক্ষাজীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে। বাবার অনুপ্রেরণায় আজ ফেরদৌস বাপ্পির এ অবস্থান। যিনি ছোটবেলা থেকে সাহস জুগিয়েছিলেন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

মাকড়সাঁ বলেছেন: শেয়ারিং এর জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হুম, উনি গ্রামীনফোনেরও বড় কর্তা ছিলেন, ওনার সাথে এক সন্ধ্যায় ব্যাডমিন্টনও খেলেছিলাম যদ্দূর মনে পড়ে...

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪২

মৌতাত গোস্বামী শন্তু বলেছেন: ওনাকে পর্দায়ই শুধু দেখেছি....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.