নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মোহাম্মদ আমির হুসাইন

আমি শঙ্খনীল কারাগার

ভালো চিন্তাগুলো যখন মনের আঙ্গিনায় ভিড় করে, দুচোখ জুড়ে তখন ঘুমের বারতা। খারাপের মাঝে কাটাই আমি ঘুমহীন অসংখ্য রাত।

আমি শঙ্খনীল কারাগার › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশ প্রেম? না ভোটের রাজনীতি?

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৫৪

গোলাম আযম কেবল একটি নাম নয়। গোলাম আযম ছিল একাত্তরের এক মুর্তিমান আতঙ্কের নাম। তার হাত ধরেই পাকিস্তানিরা এদেশের নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিল। এদেশে গনহত্যা চালিয়েছিল, মা বোনের ইজ্জত কেড়ে নিয়েছিল। সেই নরপশুর নাম গোলাম আযম।

শুধু তাই নয়, স্বাধীনতার পর যখন একটি নব্য স্বাধীন দেশের প্রয়োজন ছিল আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি- সহযোগিতা তখন এই গোলাম আযমই বৃটেন, সৌদী আরব সহ বিভিন্ন আরব রাষ্ট্র চষে বেড়িয়েছে কেউ যেন নব্য দেশটিকে স্বীকৃতি না দেয়। যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশে সাহায্য না পাঠায়।

এই নরপশুর হাত ধরেই পাকিস্তান- আমেরিকার সহযোগিতায় এদেশেরই কিছু কুলাঙ্গারদের দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্ব পরিবারে হত্যা করে। এর পর জিয়াউর রহমানের সহযোগিতায় ১৯৭৮ সালে দেশে এসে স্বাধীন বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানানোর ষঢ়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। কে জানে শেষ পর্যন্ত হয়তো জিয়াউর রহমানও বেকে বসেছিল তাই তাকেও সেদিন প্রাণ দিতে হয়েছিল।

সারা জীবন গোলাম আযম অখন্ড পাকিস্তান গড়ার স্বপ্ন দেখে গেছেন এবং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দেখেছেন। তার কৃত কর্মের জন্য মৃত্যুর আগে একবারও জাতির কাছে ক্ষমা চাওয়াতো দুরের কথা, আল্লাহপাকের কাছেও হয়তো সামান্যটুকুও অনুশোচনা করে যান নাই।

দুঃখ হয় যখন এমন পাকিস্তান প্রেমী নরপশুকে এদেশেরই মাটিতে কবর দেয়ার কথা শুনি। দুঃখ হয় যখন শুনি এই নরপশুটির জানাজা পড়ানো হবে আমাদের দেশের জাতীয় মসজিদে। আরো বেশি দুঃখ হয় তখন, যখন এতকিছুর পরও আওয়ামীলীগ সকার নিশ্চুপ ভুমিকা পালন করে।

বঙ্গবন্ধুকে দেখিনাই, দেখেছি তার কন্যা শেখ হাছিনাকে। লক্ষ করেছি দেশের প্রতি তার গভির মমতা, দেশ প্রেম। হয়তো পিতার মতই। আবার আমার ধারণার সবটুকুই ভুল হতে পারে। হয়তো ভোটের রাজনীতি আর দেশপ্রেম কখনও একসাথে হয়না। হয়তো দেশের পবিত্র মাটিকে এই কলঙ্কের হাত থেকে রক্ষা করার চেয়েও, হয়তো জাতীয় মসজিদকে অপবিত্র হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার থেকেও ভোটের রাজনীতি একজন প্রধান মন্ত্রীর কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ!!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৩০

খেলাঘর বলেছেন:

গোলাম আজমের পঁচা দেহ বাংলার বাহিরে ফেলে দেয়া হয়।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৩৭

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: গোলাম আজমের পঁচা দেহ যেন বাংলার বাহিরে ফেলে দেয়া হয়।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৩২

খেলাঘর বলেছেন:

শেখ হসিনা সম্পর্কে আপনার ভুল ধারণা; উনি স্বাধীনতার স্বপ্নে লাথি মেরে জিয়ার গলাকাটা ক্যাপিটেলিজম চালিয়ে যাচ্ছে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:৪২

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: বিশ্বাস করার মত শেষ ভরসার জায়গাতেও যখন চিড় ধরে যায় তখন বুঝতে হবে প্রলয় আসন্ন।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৬

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: যে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর তৃণমূল থেকে শুরু করে উচ্চপর্যায়ের নেতা পর্যন্ত ক্ষমতা আর সরকার গঠন মানে সরকারী টেন্ডার সরকারী জমি দখল প্রশাসনের ঘুষে ভাগ বসানো সেখানে দেশপ্রেম আসবে কোত্থেকে !

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: আপনার কথার সাথে সহমত।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:২৯

সরদার হারুন বলেছেন: নাটক।

ছেলে-- জমিলা দেশপ্রেম কাকে বলে জান ?

জমিলা== জানি ।

ছেলে-- কি জান ?

জমিলা-- দেশ প্রেম হলো মুখে এক কাজে আর এক, যেমন তুমি আমার লগে দেশপ্রেম কর ।তুমি যত মিষ্টি কথা কওনা কেন আসলে তুম মোরে বিয়া করবা না ।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: "দেশ প্রেম হলো মুখে এক কাজে আর এক।"

তবে আমি এখনও কিছুটা আশাবাদী।

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:১৪

তুষার কাব্য বলেছেন: ভোটের রাজনীতি B-)) X((

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: হয়তবা।

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এ দেশে গণহত্যা চালানো কখনোই গোলাম আযমের ব্রেনচাইল্ড ছিলনা। থাকলে সে কোন অবস্থাতেই স্বাধীন বাংলাদেশে ব্যাক করত না।

গোলাম আযম বাংলাদেশের একমাত্র রাজনীতিবিদ, রাজনীতিতে যার প্রতিটা স্টেপ পড়াশুনার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞানের ফসল। কাজেই রাজনইতিকভাবে সে কোন ভুল করেনি।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: ভাইজান আপনার গোলাম আযমের আমলনামাঃ

অভিযোগ ১ (ষড়যন্ত্র) : একাত্তরের ৪ এপ্রিল গোলাম আযম, নুরুল আমীন, মৌলভী ফরিদ আহমেদ, খাজা খয়েরউদ্দিন, এ কে এম শফিকুল ইসলাম, মাওলানা নুরুজ্জামান, হামিদুল হক চৌধুরী, মোহসিনউদ্দিন আহমেদ ও এ টি সাদীসহ ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ‘খ’ অঞ্চলের সামরিক আইন প্রশাসক টিক্কা খানের সঙ্গে দেখা করে নাগরিক শান্তি কমিটি গঠনের ষড়যন্ত্র করে। আগের সাক্ষাতের সূত্র ধরে ৬ এপ্রিল গোলাম আযম আবারও টিক্কা খানের সঙ্গে দেখা করেন এবং পূর্বোল্লিখিত ষড়যন্ত্রে অংশ নেন। ১৯ জুন এই ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিকতায় গোলাম আযম রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠক করেন। ১ ডিসেম্বর রাওয়ালপিন্ডিতে আবারও ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষকে মোকাবেলার জন্য রাজাকার বাহিনীর শক্তি বাড়ানোর পরামর্শ দেন।

এ অভিযোগে তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

অভিযোগ ২ (পরিকল্পনা) : ৪ এপ্রিল টিক্কা খানের সঙ্গে বৈঠকে সারাদেশে শান্তি কমিটি গঠনের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ৯ এপ্রিল গোলাম আযম ও অন্যরা ঢাকায় ১৪০ সদস্যের নাগরিক শান্তি কমিটি গঠন করেন। ৪ মে রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে এ কিউ এম শফিকুল ইসলামের বাসভবনে খাজা খয়েরউদ্দিনের সভাপতিত্বে শান্তি কমিটির সভা হয়, যেখানে গোলাম আযম উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন ইউনিয়নে শান্তি কমিটি গঠনের বিষয়ে পরিকল্পনা করা হয়।

এই অভিযোগেও তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

অভিযোগ ৩ (উস্কানি) : ৭ এপ্রিল গোলাম আযম এক যুক্ত বিবৃতিতে স্বাধীনতাকামী মানুষকে ‘ভারতীয় অনুপ্রবেশকারী’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, তাদের যেখানেই দেখা যাবে, সেখানেই ধ্বংস করা হবে। ২২ এপ্রিল শান্তি কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে গোলাম আযম অধীনস্থ সংগঠনগুলোর সদস্যদের ‘দেশপ্রেমিক নাগরিক’ উল্লেখ করেন। ১৭ মে গোলাম আযম ঢাকায় এক সভায় স্বাধীনতা আন্দোলনকে ‘রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ’ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ‘বিশ্বাসঘাতক’ হিসেবে উল্লেখ করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামের সেনা অভিযানের প্রশংসা করেন।

১৯৭১ সালের ১৬ জুলাই রাজশাহী, ১৮ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৪ আগস্ট খুলনা ও ৭ আগস্ট কুষ্টিয়ায় আয়োজিত বিভিন্ন সভায় মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক ও উত্তেজনাকর বক্তব্য দেন তিনি। ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের ২৫তম আজাদী দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলে, ১৭ ও ২৩ আগস্ট দলীয় সভায় এবং ২৬ আগস্ট পেশোয়ারে অনুষ্ঠিত দলীয় অনুষ্ঠানে গোলাম আযম বিভিন্ন উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন। ১৭ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল এডুকেশন সেন্টারে শিক্ষাগ্রহণরত রাজাকারদের শিবির পরিদর্শন করে তাদের সশস্ত্র হওয়ার আহ্বান জানান। ৩ অক্টোবর ঢাকায় মজলিসে শূরার সভায় একই ধরনের উস্কানিমূলক বক্তব্য দেন গোলাম আযম।

এই অভিযোগে তাকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেয় ট্রাইব্যুনাল।

অভিযোগ ৪ (সহযোগিতা) : ১৯৭১ সালের ৪ ও ৬ এপ্রিল টিক্কা খানের সঙ্গে দেখা করে গোলাম আযমসহ অন্যরা সহযোগিতার আশ্বাস দেন বলে অভিযোগ করা হয়। ৯ এপ্রিল গোলাম আযমের সহযোগিতায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত হলে ১৫ এপ্রিল এর নাম পরিবর্তন করে কেন্দ্রীয় শান্তি কমিটি করা হয়। শান্তি কমিটির ২১ সদস্যের কার্যকরী কমিটির একজন সদস্য ছিলেন গোলাম আযম। ১৮ জুন লাহোর বিমানবন্দরে গোলাম আযম বলেন, জনগণ সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করতে চায়। ১৯ জুন রাওয়ালপিন্ডিতে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে দেখা করে সেনাবাহিনীকে সহযোগিতা ও মুক্তিযোদ্ধাদের মোকাবেলার জন্য রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহের আহ্বান জানান। পরদিন লাহোরে জামায়াতের পশ্চিম পাকিস্তান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, পূর্ব পাকিস্তানে দুষ্কৃতকারীরা সক্রিয় রয়েছে। তাদের প্রতিরোধে ও শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্রসজ্জিত হওয়া উচিত।

এই অভিযোগেও তাকে ২০ বছর কারাদণ্ডের রায় দেওয়া হয়েছে।

অভিযোগ ৫ (হত্যা ও নির্যাতন) : কুমিল্লার হোমনা থানার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের সিরু মিয়া একাত্তরে ঢাকার মোহাম্মদপুর থানায় দারোগা (সাব-ইন্সপেক্টর) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে ২৮ মার্চ তিনি স্ত্রী আনোয়ারা বেগম ও ১৪ বছরের ছেলে আনোয়ার কামালকে নিয়ে কুমিল্লার নিজ বাড়িতে যান। সেখানে সিরু মিয়া শরণার্থীদের ভারতে যাতায়াতে সাহায্য করতেন। ২৭ অক্টোবর সকাল ১০টার দিকে কসবা থানার তন্তর চেকপোস্টের কাছে সিরু মিয়া ও তার ছেলেসহ ৬ জন ভারতে যাওয়ার সময় রাজাকারদের হাতে ধরা পড়েন। তাদের রাজাকার ক্যাম্পে নিয়ে কয়েক দিন নির্যাতনের পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারাগারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্বামী-সন্তানের ধরা পড়ার খবর পেয়ে সিরু মিয়ার স্ত্রী গোলাম আযমের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সিরু মিয়ার ভগ্নিপতি ছিলেন গোলাম আযমের দুই ছেলে আজমী ও আমীনের শিক্ষক। তিনি গোলাম আযমের কাছে সিরু মিয়া ও তার ছেলেকে মুক্তি দিতে অনুরোধ জানান। গোলাম আযম ব্রাহ্মণবাড়িয়া শান্তি কমিটির নেতা পেয়ারা মিয়ার কাছে একটি চিঠি পাঠান, যাতে সিরু মিয়া ও তার ছেলেকে হত্যার নির্দেশ ছিল। চিঠি পাওয়ার পর ঈদের দিন রাতে সিরু মিয়াসহ ৩৯ জনকে পাকিস্তানী সেনারা রাজাকার ও আলবদরদের সহযোগিতায় গুলি করে। সেখানে পাকিস্তানী সেনাদের গুলিতে ৩৮ জন মারা গেলেও একজন প্রাণে বেঁচে যান।

এই অভিযোগে অধ্যাপক গোলাম আযমকে ৩০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।

সব মিলিয়ে ৫টি অভিযোগে গত বছরের ১৫ জুলাই গোলাম আযমকে যথাক্রমে ১০, ১০, ২০, ২০ ও ৩০ বছরের মোট ৯০ বছরের কারাদণ্ডের রায় দেয় আদালত।
- See more at: Click This Link

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৭

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এসব অভিযোগ আপনার বিরুদ্ধে আমিও করতে পারি। আমার নিয়োগ করা আইনজীবীরা এগুলোকে প্রমাণও করতে পারবে। আর আমার নিয়োগ দেওয়া বিচারকেরা এসব অপরাধে আপনাকে ৯০ বছর সাজাও দিতে পারবে।

কিন্তু তাতে ব্যক্তি হিসেবে কি আপনার মান মর্যাদা কমে যাবে?

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪

আমি শঙ্খনীল কারাগার বলেছেন: আপনি এদেশের ইতিহাস কিছু জানেন? একেত্তরে গোলাম আযমের ভুমিকা কি ছিল সে সম্পর্কে আপনার কিছু কি ধারনা আছে? আপনিকি বাংলাদেশ নামের স্বাধীন রাষ্ট্রটিকে স্বিকার করেন? মনে হয়না। এ দেশতো তাহলে আপনার জন্য না।আপনার দেশ হওয়া উচিৎ পাকিস্তান।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪১

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
গোলাম আযম কেবল একটি নাম নয়। গোলাম আযম ছিল একাত্তরের এক মুর্তিমান আতঙ্কের নাম। তার হাত ধরেই পাকিস্তানিরা এদেশের নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের উপর ঝাপিয়ে পড়েছিল। এদেশে গনহত্যা চালিয়েছিল, মা বোনের ইজ্জত কেড়ে নিয়েছিল। সেই নরপশুর নাম গোলাম আযম।


আল্লাহ তার বিচার করবে!

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: এদেশের ইতিহাস আমি যা জানি, তাতে গোলাম আযমকে কোন ইম্পরট্যান্ট ফ্যক্টরই মনে করিনা।

আর বাংলাদেশ নামক স্বাধীন রাষ্ট্রটিকে স্বীকার না করার পেছনে আপনি কোন ইঙ্গিত দেখতে পেয়েছেন আমাকে পরিষ্কার করুন। এই ভয়ংকর অপবাদ দিয়ে আপনি আমাকে খেপিয়ে দিয়েছেন। স্পষ্ট করে বলুন আমার কোন বক্তব্যে মনে হল আমি বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকার করিনা?

আপনাকে আমি কিন্তু ছাড়ছিনা। মনে রাখবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.