নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিমজ্জিত দামাল দুঃখের দল
অলিগলি ছেড়ে কান্নার রাজপথে
মৌন মিছিল হয়ে আসলে ধেয়ে
বিছিয়ে দেই কোমল মখমল !
আর তখনই সলাজে
ভগবানেশ্বরের হাত থেকে
খসে পড়ে যত
তূণে_তূণে সাজানো দুঃখ বাণ !
কবির ঠোঁটের কোনে উঁকি দেয় ঊষা
লজ্জিত ভগবানেশ্বর অশ্রু টলমল !
ছবিঃ ইন্টারনেট ।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩১
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা বিন্দু ।
হয়তোবা আপনার কথাই হবে !
ভালো থাকুন ।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৪
এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই ।
ভালো থাকুন নিরন্তর ।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:০৭
আরজু পনি বলেছেন:
বাহ্ দারুণ !
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক কৃতজ্ঞতা মন্ত্যব্যে ।
আ..জা..তে গিয়েছিলাম ।
ভালো থাকুন সব সময় ।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ কা: ভা: ।
ভালো আছেন নিশ্চই !
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কবির ঠোঁটের কোনে উঁকি দেয় ঊষা
লজ্জিত ভগবানেশ্বর অশ্রু টলমল
সুন্দর!!!!!!!!
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪১
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
ক্যামন আছেন শুঁটকি মাছ ?
ছুরি মাছের শুঁটকি কিন্তু দারুন মজা !
ধন্যবাদ, ভালো থাকুন ।
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: অন্যরকম ।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৩
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক কৃতজ্ঞতা মামুন ভাই ।
শুভরাত্রি ।
৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শব্দচয়ন সুন্দর।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৮
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আপনার অনুবাদ ক্যামন চলছে ?
অনেক কৃতজ্ঞতা মন্তব্যে মিঃ প্রোফেসর ।
ভালো থাকুন ।
৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৪
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাই,
ভালো আছেন নিশ্চয়ই ?
৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৫২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ভগবানেশ্বর!!
ভগবান+ঈশ্বর = ভগবানেশ্বর। পড়তে এক ধরনের দ্যোতকতা বা অলংকার আছে। আলাদা কোন মানে নিশ্চয়ই দাঁড় করান নি!!
কবিতায় ভিনটেজ ওয়ানের স্বাদ আছে।
শুভেচ্ছা
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
আপনার বিশ্লেষণ চমৎকার !
ভিনটেজ ওয়ানের স্বাদ !
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:১৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সুন্দর।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা দুর্জয় ভাই ।
ভালো থাকুন ।
১১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:০১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
দুর্দান্ত এবং দুঃসাহসীক কবিতায়...
চরম ভালো-লাগা
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:১৮
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
মইনুল ভাই পাশে আছেন দেখে খুব উৎসাহ পাই ।
ভালো থাকুন সদা সর্বদা ।
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৫৮
অদৃশ্য বলেছেন:
''নিমজ্জিত দামাল দুঃখের দল
অলিগলি ছেড়ে কান্নার রাজপথে
ঘুম ভেঙে
পণ ভেঙে আসলে ধেয়ে
বিছিয়ে দেই কোমল মখমল !''
_______ ব্যাপারটা এমন দাড়ালো যে কান্নাগুলো যখন ধেয়ে আসে তখন একটা টিসু বা একটা নরম রুমালকে তাদের চলার পথসম্মুখে রেখে দিচ্ছি... সিম্পলি বললাম, অন্য ভাবনাতে আপাতত যেতে চাচ্ছিনা... মখমলের ভেতরেই কোমলতা তাই ওটাকে আলাদাভাবে উল্লেখ না করলেই ভালো লাগে... ওখানে অন্যকিছু ব্যবহার করতে পারতেন/পারেন...
সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে লিখাটি...
শুভকামনা...
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
প্রিয় অদৃশ্য,
ইচ্ছে করেই একটু দেরি করে ফেল্লাম !
সব উত্তর তো থ্যাঙ্কু দিয়ে শেষ করা যায় না !
যাহোক, অন্য ভাবনাতেই আপাতত একটু যেতে হচ্ছে !!
অলিগলি ছেড়ে কান্নার রাজপথের যে রূপক ব্যাবহার করা
হয়েছে সেখানে তো মখমল বা লাল গালিচাই বিছানো চলে !
তারাহুরা করে নতুন পোস্টটি দিয়ে দিলাম !
ভালো থাকুন, বৃষ্টির শুভেচ্ছা ।
১৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১২
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ভালো লাগলো।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩১
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ শোভন ।
অনেকদিন পোস্ট দিচ্ছেন না ?
ভালো থাকুন ।
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
বটবৃক্ষ~ বলেছেন:
কিসু বুঝিনাই!!
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
কেন বুঝেন নাই বটমনি,
বাংলাতেই তো লিখেছি...!
১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাল লাগা রইল।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
কেমন আছেন কান্ডারি ভাই ?
কেমন চলছে নাগরিক জীবন ?
ভালো থাকুন ।
১৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
হয়ত বড্ডো দুঃখী ভগবানেশ্বর ৷
শব্দশিল্প ভাল লাগল ৷
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর ভাই ।
ভালো থাকুন সব সময় ।
১৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভগবানের ভুল, কবির ইচ্ছে সব মিলিয়ে বিষাদীতম শব্দমালা। ভালো লাগলো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:০০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক কৃতজ্ঞতা হাসান ভাই ।
আপনার বাড়ি পাবনার কোন জায়গায় ?
ভালো থাকুন,পাশে থাকুন ।
১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার লাগলো।
ব্যবচ্ছেদের শক্তি নেই। ভালো লাগলো সেটাই প্রকাশ করছি।
‘ঘুম ভেঙে’ শব্দ দুটো বাদ দিলে কেমন হয়? কিংবা ‘পণ ভেঙে’?
শেষের স্তবক অসাধারণ।
পাঠকের পক্ষে কবির মনোভাব বুঝতে পারা খুব কঠিন। সরলতম কবিতাও পাঠকের কাছে ভিন্ন অর্থে প্রকাশিত হয়। কবিতাটা যদি বেশ গুরু-গম্ভীর হয়, তাহলে এই ভিন্নতার মাত্রা বহুগুণ বেড়ে যাওয়াই স্বাভাবিক।
বস্তির অলিগলিতে, জীর্ণ কাঁথায় দুর্মর দুঃখের বসতি। অলিগলির সীমানা পেরিয়ে সেই দুঃখ ছড়িয়ে পড়ে উজ্জ্বল রাজপথে। দুঃখের এই বিস্তৃতিকে কবি সানন্দে গ্রহণ করেন (মখমল বিছিয়ে)। এমন সময় সলজ্জ ভগবানের হাত থেকে অজস্র দুঃখবাণ বর্ষিত হতে থাকে।
এমন পরিস্থিতিতেঃ
কবির ঠোঁটের কোণে উঁকি দেয় ঊষা
লজ্জিত ভগবানেশ্বর অশ্রু টলমল!
শেষ পঙ্ক্তি দুটো সবচেয়ে সাবলীল ও তাৎপর্যপূর্ণ মনে হয়েছে আমার কাছে। কিন্তু এ দু লাইনের যে অর্থ আমি বুঝতে পেরেছি তার সাথে উপরের অংশটুকু মিলাতে পারছি না বলে মনের ভিতরে বেশ যন্ত্রণা বোধ হচ্ছে। ভগবান সলাজে দুঃখবাণ ছুঁড়ে ফেলার পর অশ্রু টলমল হচ্ছেন কেন? ‘কবির ঠোঁটের কোণে উঁকি দেয় ঊষা’- এ দ্বারা কি কটাক্ষ করা বোঝানো হলো?
সরলরৈখিক কবিতা দীর্ঘ হলেও ক্ষতি নেই; যে কবিতা পাঠ করার পর খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে এর ভাব উদ্ধার করতে হয়, সে-কবিতার আদর্শ সাইজ ১০-১২ লাইন হওয়া উচিত আমার মতে। এই হিসাবে এটি একটা আদর্শ কবিতা।
কেউ কেউ খুব ভেবেচিন্তে কবিতা লেখেন। তাঁদের কবিতায় খুঁত পাওয়া যায় না। লিখবার কালেই একটা গূঢ়ার্থকে ভিত্তি করে কবিতা লিখিত হতে থাকে। কেউ কেউ কোনো ভাবনা-চিন্তা না করেই লিখেন। তাঁরা শুরু করেন, শব্দই তাঁদেরকে সামনে টেনে নিয়ে যায়।
কবি যদি কবিতার ভাবার্থকে আগেই দাঁড় করিয়ে থাকেন, তারপর এ কবিতাটি লিখে থাকেন, তাহলে বলবো এর অভ্যন্তরে নিশ্চয়ই অনেক সুন্দর ও গভীর অর্থবহ কিছু বিষয় লুকিয়ে আছে। সেই বিবেচনায় এটি একটি অসাধারণ কবিতা নিঃসন্দেহে।
হয়তো আপনার মনোভাবের সাথে মিলে নি। কিন্তু আমি যা বুঝলাম লিখলাম ঠিক তাই।
ভালো থাকুন স্বপ্নচারী।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
বস্তির অলিগলিতে, জীর্ণ কাঁথায় দুর্মর দুঃখের বসতি। অলিগলির সীমানা পেরিয়ে সেই দুঃখ ছড়িয়ে পড়ে উজ্জ্বল রাজপথে। দুঃখের এই বিস্তৃতিকে কবি সানন্দে গ্রহণ করেন (মখমল বিছিয়ে)।
আপনার এই ভাবের সাথে আমার অনেকটা মিলে যায় শুধু নিচের লাইনটার সাথে ভিন্নমত !
এমন সময় সলজ্জ ভগবানের হাত থেকে অজস্র দুঃখবাণ বর্ষিত হতে থাকে।
এখানে আমি বোঝাতে চেয়েছি দুঃখকে সানন্দে গ্রহণ করার পরেই তা দেখে "তিনি" সলজ্জ হন এবং বাণ মারা হতে নিবৃত করেন নিজেকে !
ভগবান সলাজে দুঃখবাণ ছুঁড়ে ফেলার পর অশ্রু টলমল হচ্ছেন কেন?
কারণ বাণে বাণে জর্জরিত করার পরেও যে কবি দুঃখকে সানন্দে গ্রহণ করেন তা দেখে ভগবান নিজের ভুল বুঝতে পারেন এবং তিনি লজ্জিত-বেদনার্ত হন ! তাই তিনি অশ্রু টলমল !
‘কবির ঠোঁটের কোণে উঁকি দেয় ঊষা’- এ দ্বারা কিছুটা কটাক্ষ করাই বোঝানো হয়েছে !
কিছুটা পরিমার্জন করেছি,এবার কেমন হল দেখুনতো ?
অশেষ কৃতজ্ঞতা আপনার বিস্তৃত মূল্যবান আলোচনার জন্য ।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: কবির ঠোঁটের কোনে উঁকি দেয় ঊষা
লজ্জিত ভগবানেশ্বর অশ্রু টলমল !
খুব ভালো লেগেছে স্বপ্নচারী গ্রানমা ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
সুন্দর হোক পথচলা ।
২০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগে কীরূপ ছিল তা ভুলে গেছি। কিন্তু এবার পুরোটাই বোধগম্য হলো। ভেরি নাইস।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
নিমজ্জিত দামাল দুঃখের দল
অলিগলি ছেড়ে কান্নার রাজপথে
ঘুম ভেঙে,
পণ ভেঙে আসলে ধেয়ে
বিছিয়ে দেই কোমল মখমল !
আর তখনই সলাজে
ভগবানেশ্বরের হাত থেকে
খসে পড়ে যত
তূণে_তূণে সাজানো দুঃখ বাণ !
কবির ঠোঁটের কোনে উঁকি দেয় ঊষা
লজ্জিত ভগবানেশ্বর অশ্রু টলমল !
আগের ফরম্যাটটা এরকম ছিল !
আপনার সুচিন্তিত গভীর পর্যালোচনায়
উপরের প্যারা থেকে শব্দ দুটির (ঘুম ভেঙে ও পণ ভেঙে)
স্হলে নতুন শব্দ প্রতিস্হাপন করেছি । (কৃতজ্ঞতা !)
কর্মস্হলে আমার অবস্হান সূদৃঢ় নয় !
তৈল মর্দনেও আমি সিদ্ধহস্ত নই মোটেও !
ভালো থাকুন ।
২১| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ২:৪৭
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
বিষয়টা কি নিমজ্জিত দুঃখ, নাকি ভগবানের ভুল নিমজ্জন, যা কবিরও বিষাদ!
দারুণ কবিতা।।
০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:১৩
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
কবির দুঃখগুলো ছিল নিমজ্জিত-ছিল সুপ্ত ।
তা যখন জাগ্রত হল,তীব্র হল তখন
কবি সে দুঃখগুলোকে বরং স্বাগত জানায় !
আর ভগবান তখন তার অতীতে ছোঁড়া দুঃখ বাণে
কবির এ কটাক্ষ আর নির্লিপ্ততা দেখে অনুতপ্ত হন !
আপনাকে এখানে পেয়ে খুব ভালো লাগলো ।
অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন, ভালো থাকুন ।
২২| ০৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৫১
এনামুল রেজা বলেছেন: মানুষের সবচেয়ে বড় ব্যাপার সে মানুষ.. ইশ্বর নিজের সৃষ্টির দিকে চেয়ে পলে পলে অবাকই হবেন...
কবিতা ভাল লাগলো।
১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক পরে জবাবের জন্য দুঃখিত ।
মানুষের সবচেয়ে বড় ব্যাপার সে মানুষ..!
ঈশ্বরের ত্রাণে/বাণে মানুষ কখনো হাসে
আবার কখনো কান্নার জলে ডোবে/ভাসে..!
অনেক ধন্যবাদ ।
২৩| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০৪
প্লাবণ ইমদাদ বলেছেন: আমার অন্তপুরেও ভালবাসার মখমল বিছিয়ে দিলাম কবি। লিখে যান.... অদ্ভুত লিখেছেন !!!!
১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাই,
আপনার কবিতাগুলো অনেক মানসম্পন্ন কিন্তু
সম্ভবত ব্লগিয় যোগাযোগের অভাবে সেখানে
মন্তব্য/মতামত অনেক কম...!!
বিষয়টা দুঃখজনক ! যাহোক,অনেক শুভকামনা রইল।
২৪| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০১
ইবরাহীম ওবায়েদ বলেছেন: ভাল লাগল। আমি কবিতা লিখতে পারি না। এজন্যে মাঝে মাঝে নিজেকে হত্যা করতে ইচ্ছে করে।
অনেক শুভকামনা...
১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৩০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
নিজেকে হত্যা নয় ভালবাসুন
তবেই কবিতা লিখতে পারবেন !
অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অদৃষ্টের বাঁকে বাঁকে
দুঃখের প্রবচন
নিচোলে লুকোই। অথচ ঊষার উদয়
নিয়ে আসে নিয়তির সম্বল।
দুঃখ বাণ, ভুল নয়। প্রাপ্তি রশিদ হয়তো ...
ধন্যবাদ, স্বপ্নচারী গ্রানমা।
কবিতায় থাকুন।