নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাসফড়িং

আমি ময়ূরাক্ষী

তবু মনে রেখো যদি দূরে যাই চলে । যদি পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে যায় নবপ্রেমজালে । যদি থাকি কাছাকাছি, দেখিতে না পাও ছায়ার মতন আছি না আছি– তবু মনে রেখ

আমি ময়ূরাক্ষী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পারলি না মৌমি

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০৪

দেওয়ালের পাশ দিয়ে তিনটা বড় বড় স্যুটকেস সারি করে রাখা। মোটামুটি মাঝারি ধরণের ছোট স্যুটকেসটায় সাইড টেবিলের উপর থেকে তুলে নেওয়া বিয়ের যুগল ছবিটা ভরতে গিয়ে থমকে দাঁড়ায় মৌমি। ছবিটার দিকে তাকিয়ে স্পষ্ট মনে পড়ছে বিয়ের দিনটার ঠিক সেই মুহুর্তটার কথা।চারিদিকে এক গাদা ক্যামেরার ক্লিক ক্লিক, আলোর ঝলকানি। মনে হচ্ছিলো বিয়ে মানেই শুধু ছবি আর ছবি। এই ছবিই বুঝি ধরে রাখবে তাদেরকে আজীবন একসাথে আর এসব ছবি তোলাটাই বুঝি মানুষের জীবনে বিয়ে নামক জিনিসটার একমাত্র অটুট বন্ধন ও ভালোবাসার পরম একাল সেকাল।



যত্তসব!! বিয়ের আসরে ঐ ভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা সোজা হয়ে বসে থাকার বিরক্তিতে আর শত ক্যামেরার আলোর ঝলকানির যন্ত্রনার পরও হাসি হাসি মুখ করে যখন মুখ আর পিঠ ব্যাথা হয়ে উঠেছে ওর ঠিক তখন ওর পাশে ক্রিম কালার সেরোয়ানী পাগড়ীতে বর বেশে বসে থাকা রুমেল সকলের অগোচরে আস্তে করে বা পাটা দিয়ে ওর ডান পায়ে চাপ দিলো। আর হঠাৎ ঘটনার আকস্মিকতায় একটু চমকে ওর দিকে মুখ তুলে তাকাতেই সৃষ্টি হলো অভুতপূর্ব অপার্থীব সেই মায়াময় দৃশ্য।



মৌমির কাজল কালো বঁধু সাজে একটু উৎসুক একটু কৌতুহলী জিজ্ঞাসু চোখে আর রুমেলের দুষ্টুমী ভরা মুখে মিটিমিটি হাসি হাসি মুখে একে অপরের দিকে চেয়ে থাকা মুহুর্তটুকু এক অপার্থীব মায়াময় দৃশ্যের অবতারণা ঘটালো। আলৌকিক সুন্দর পরিবেশ আর বিয়ের বাড়ির এক ঝাঁক ক্যামেরায় সে ছবি ওদের জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ছবি হয়ে ধরা পড়ে রইলো চিরকালের জন্য।



ছবিটা হাতে নিয়ে স্থানুবৎ বসে আছে মৌমি। কান ফাটানো শব্দে পাশের রুমে টিভি দেখছে রুমেল। অন্যদিন গুলোতে এত জোরে টিভিতে সাউন্ড দিলে রাগে পাগল হয়ে উঠতো মৌমি। চিল্লাতে শুরু করতো। আর ও যত চিল্লাতো সাথে সাথে রুমেল দুষ্টুমী করে ওকে ক্ষেপাতেই বুঝি টিভির সাউন্ড আরও বাড়িয়ে চলতো। এই নিয়ে মৌমি রেগে মেগে ওর দিকে তেড়ে রিমোর্ট কেড়ে নিতে আসলেই রুমেল রিমোর্টের বদলে ধরে ফেলতো মৌমিকেই। তারপর হুটোপুটি হাসাহাসি, কপোট রাগের হুল্লোড়!!!



একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে মৌমির। ছবিটা হাতে নিয়ে উঠে দাঁড়ায়। ধীরে হেঁটে গিয়ে দাঁড়ায় পাশের রুমের দরজায়। টিভির দিকে চেয়ে আছে রুমেল এক পলক তাকায় ওর দিকে। ফের দৃষ্টি ফেরায় টিভিতেই। থমথমে মুখ। মৌমী এগিয়ে এসে টিভির সুইচটা অফ করে দেয়।



মৌমি: আমি আমার সব ছবিগুলো নিয়ে যাচ্ছি।

রুমেল নিরুত্তর।

মৌমি: বিয়ের এ্যালবাম, ফোটোফ্রেম যেখানে যত আমার সিঙ্গেল আর ডুয়েট যত ছবি ছিলো সব।

রুমেল এখনও নিরুত্তর।

দুঃখ আর কষ্ট সরে গিয়ে সেখানে এক রাশ রাগ জড়ো হচ্ছে আবারও মৌমির। ইচ্ছে করছে এক ছুটে গিয়ে আঁচড়ে কামড়ে শেষ করে দেয় রুমেলকে। মানুষ এত নিষ্ঠুর হতে পারে! রুমেল কি করে পারে ওকে এত কষ্ট দিতে? ও কি বুঝেনা কতখানি কষ্ট হচ্ছে ওর এ বাড়ি ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যেতে । ওর বুকটা ঠিক কি রকম ফেটে যাচ্ছে রুমেলকে ছেড়ে যেতে! রাগে গা জ্বলে যাচ্ছে ওর!



মৌমি: আমি চাই আমার এক ফোটা স্মৃতিও এই বাড়িতে না থাকুক। আমি চাই, একটু থামে মৌমি। আমি চাই মৌমি বলে কেউ কোনোদিন তোর জীবনে ছিলো সেটাও তুই মনে না আনতে পারিস কখনও কোনোদিন। আমি চাই .... আমি চাই .... কোনো কথা না খুঁজে পেয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে মৌমি।

এতকিছুর পরেও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই রুমেলের। রাগে ক্ষোভে আর ক্রোধে কান্না থামিয়ে উঠে দাঁড়ায় মৌমি। ফের ফেলে রাখা কাজটুকু শেষ করে এ বাড়ি হতে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিদায় হতে পা বাড়ায় সে পাশের রুমের দিকে।

রুমেল: টিভিটা অন করে দিয়ে যা। এত ক্ষনে কথা শোনা যায় রুমেলের।



ঘুরে দাঁড়ায় মৌমি। চরম হতাশা বিস্ময় আর ক্রোধে দুই চোখ জ্বলে ওঠে ওর। মানুষ কি করে এমন হয়!!! কোনো কিছু না বলে, টিভি অন না করেই,চোখে এক রাশ ঘৃনা ফুটিয়েই দুপধাপ ফিরে যায় সে অসমাপ্ত কাজে। রুমেল রিমোর্টটা তুলে নিয়ে আবার ফের মন দেয় টিভিতেই। তারস্বরে কানে তালা লাগা শব্দে। মৌমি ঠাস করে দরজা বন্ধ করে দেয় বেডরুমের।



বেশ খানিকটা সময় চলে গেছে। ঠিক কত ঘন্টা খেয়াল হচ্ছেনা। বিছানার উপর খোলা স্যুটকেসটার সামনেই চুপচাপ বসে আছে মৌমি। হঠাৎ খেয়াল হয় দুপুরের খাবার রেডি করা নেই। দুম করে উঠে দাঁড়াতে গিয়ে আবার বসে পড়ে। আবারও দীর্ঘশ্বাস! কাল থেকে যখন ও আর এ বাড়িতে থাকবেনা তখন কে ভাববে রুমেলের খাবার কথা? নতুন কেউ কি ওর মতো জানবে রুমেল খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে যে ভীষন উদাসীন! চোখ ফেটে পানি আসতে চায় ওর!



দরজা খুলে বের হয় মৌমি। রুমেল সোফাতে শুয়েই কুন্ডুলী পাকিয়ে ঘুমিয়ে আছে। টিভি চলছে আগের মতই তারস্বরে। মৌমি কিচেনের দিকে পা বাড়ায়। চিকেন চাওমিন আর কেশুনাট সালাড বানিয়ে টেবিলে সাজায়। ফ্রিজ থেকে বের করে পাইন এ্যাপল জ্যুস ঢালে গ্লাসে। টিভি রুমে গিয়ে টিভিটা অফ করতেই চোখ মেলে তাকায় রুমেল।



মৌমি: টেবিলে খাবার দেওয়া হয়েছে। এক মুহুর্ত কি যেন ভেবে উঠে দাঁড়ায় রুমেল। মৌমি সন্দিহান চোখে তাকিয়ে আছে। রুমেল খাবে কি খাবেনা বুঝতে পারছেনা। ওকে অবাক করে দিয়ে টেবিলে গিয়ে বসে রুমেল। মৌমি ওর প্লেটে চাওমিন উঠিয়ে দেয়। কোনো কথা নেই মুখোমুখি নির্বাক খেয়ে চলে দুজনে।





ভোর পাঁচটা। এ্যালার্মের শব্দে চোখে মেলে তাকায় মৌমি। মনে পড়ে আজ এ বাড়ি ছেড়ে চিরদিনের জন্য চলে যাবে সে। জানালার কাছে এসে পর্দা সরায়। এটা ওর চিরদিনের অভ্যাস। ভোরবেলা পর্দা সরিয়ে জানলা দিয়ে ভোরের এক টুকরো আবছায়া আকাশটাকে দেখার। আজ হু হু করে ওঠে মন। আকাশটাকেই বুঝি বলে , আমার প্রিয় এই এক টুকরো আকাশ। কাল থেকে তোমাকে আমার আর দেখা হবেনা। তুমি আমাকে খুঁজোনা আর কোথাও কোনো খানে।

বারন্দায় বেরিয়ে আসে মৌমি। গাছে পানি দেয়। আহা না জানি কতদিন আর কেউ পানি দেবেনা ওর ফুলগাছ গুলোতে। ঝলমলে সবুজ পাতাবাহারগুলোর দিকে তাকিয়ে যেন দিব্য দৃ্ষ্টিতে দেখতে পায় মৌমিবিহীন ওদের শুস্ক বিবর্ন চেহারাগুলো। ভীষন কান্না পাচ্ছে মৌমির। গ্রীলটা ধরেই বসে পড়ে ফ্লোরে। খুলে দেয় ওর অশ্রুর সকল বাঁধ। আজ ও না হয় মনের সাধ মিটিয়ে কেঁদেই নিক ওর শেষ কান্না।



ড্রইংরুম, স্টাডিরুম, গেস্টরুমগুলোতে একা একা হেঁটে বেড়ায় ভুতের মত। কত স্মৃতি, কত ভালোবাসা জমে রয়েছে প্রতিটা ইট কাঠ দরজা জানালার সাথে এই তিন বছরের সংসার জীবনে। একেকটা ফার্নিচার একেকটা ভালোবাসা। রুমেলের ইন্টেরিওরে চিরমুগ্ধ এক ফ্যান মৌমি। নানা রকম ফার্নিচার ডিজাইন করে সাজিয়ে ওকে তাক লাগিয়ে দিতো রুমেল প্রায়ই। বুক ভেঙ্গে আসে কষ্টে সেই রুমেল কি করে পারে এমন বদলে যেতে! নাহ কি নিয়ে দ্বন্দের শুরু, কি নিয়ে সন্দেহের সূচনা বা কি নিয়ে ভালোবাসার শেষ সেসব আর ভাবতে চায়না মৌমি। শুধু জানে ভালোবাসায় একবার অবিশ্বাস ঢুকে গেলে তাতে আর কিছু অবশিষ্ঠ থাকেনা। আচ্ছা ভালোবাসা কি সত্যি এইভাবে মনে যায়?ভালোবাসার কি শেষ আছে? কোনো সদুত্তর পায়না মৌমি নিজের কাছে।



ধীরে হেঁটে টিভি রুমের দরজা ঠেলে ভেতরে ঢোকে মৌমি। সেই চিরচেনা অভ্যস্থ ভঙ্গিতেই গুটিসুটি সোফাতে শুয়ে আছে রুমেল। টিভি চলছে শুধু সাউন্ড অফ করা। ওর সামনে ডিভানে গিয়ে বসে মৌমি। আলো আঁধারীতে শেষ বারের মত দেখে নেয় প্রিয়মুখটা।





বিকেলের মধ্যেই ওর স্বল্প ফার্নিচার নিয়ে শুরু করা নতুন সংসার মোটামুটি গুছানো হয়ে গেছে মৌমির। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের স্যুটকেসটা ছাড়া আর বাকীগুলো পরে ধীরে সুস্থে খোলা যাবে। এক মাগ কফি নিয়ে টিভি ছেড়ে বসে সে। নাহ আজ থেকে আর ফেলে আসা দিনের কোনো দুঃখ কষ্ট স্মৃতিকেই পাত্তা দেবেনা সে। রুমেল যদি পারে এমন পাষান হতে সেই বা কেনো পারবেনা? সে কি কোনো দিক দিয়ে ওর চাইতে কম?

আচ্ছা ডিপফ্রিজ খুলে দেখবেতো রুমেল? খাবারগুলো একটু কষ্ট করে গরম করে নেবে তো? মোটামুটি সাতদিন নিশ্চিন্তে খেতে পারবে রুমেল যতটকু খাবার রান্না করে রেখে এসেছে ও। উফ আবারও মাথার ভেতর শুধু রুমেল রুমেল রুমেল। এখন থেকে নো মোর রুমেল। ওকে সে ইরেজার দিয়ে ঘসে ঘসে তুলে ফেলবে ওর জীবন থেকে। নিউজপেপারে মন দেয় মৌমি।



চারিদিক বড় শুনশান চুপচাপ। কোথাও কেউ নেই। কোনো কাজেই মন বসছেনা মৌমির। ল্যাপটপটা খুলে বসে। ফেসবুকে ঢুকে দেখে রুমেল অনলাইন। কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকে ওর আইডিটার দিকে। চোখ জ্বালা করতে শুরু করে। ডিলিট করে দেয় ওকে মৌমি। নাহ এখানেও দেখতে চায়না সে আর ওকে। সবই তো চুকে বুকে গেছে কি দরকার আর শুধু শুধু এইখানে ওকে রেখে।



রাত ১১টা বাজে একটু ক্লান্তি আসছে। ঘুমানো উচিৎ এখন ওর। সারাদিনতো কম ধকল যায়নি । গুছানো গাছানো, নতুন বাসার টুকটাক হাবিজাবি কাজ। ঐ বাসাতেও মোটামুটি সব কিছু ঠিকঠাক করে রেখে আসা নইলে তো নবাবজাদা আবার কিছুই খুঁজে পাবেনা। শেষে আমার তাকেই ডাকার ছুতো খুঁজে পাবে। সে চায়না কোনো রকম সুযোগ আর ছুতোনাতা তাকে দিতে।



ঘুমানোর জন্য রেডি হয় মৌমি। বিছানাটা টান টান করে পেতে নতুন কেনা মশারীটা টাঙ্গাতে চায়। এই এক বদভ্যাস। ঘরে একটা মশা না থাকলেও ওকে মশারী টাঙ্গাতেই হবে। হায় হায় !! নতুন রুমের কোথাও তো মশারী খাটাবার মত কোনো পেরেক নেই কিচ্ছু নেই। এখন কি হবে? না ঘুমিয়েই কাটাতে হবে নাকি আজ রাত!





নিস্তব্ধ রাত্রীর বারান্দার গ্রীল ধরে দাঁড়িয়ে আছে মৌমি। অন্ধকার রা্ত্রীর এক রাশ কালো শূন্যতা ওর বুক জুড়ে। ভীষন কান্না পাচ্ছে ওর। হঠাৎ কলিং বেলের টুংটাং মিষ্টি শব্দেও প্রাণ কেঁপে ওঠে ওর!!বাসাটাতো সেইফ মোটামুটি। কিন্তু কে আসলো এত রাতে? ডোরহোলটাও লাগানো হয়নি। ভয়ে ভয়ে চেইনটা দিয়ে একটু দরজা ফাঁকা করে ও।

দেওয়ালে এক হাতে আর এক পায়ের উপর আরেক পায়ের ভর দিয়ে সেই চির চেনা দুষ্টুমিষ্টি হাসিমাখা ঠোটে দাড়িয়ে আছে রুমেল। মৌমির নিজের চোখকে বিশ্বাস হয়না।



পুরোটা দরজা খুলে সরে দাঁড়ায় সে। হাতে ড্রিল মেশিনের বাক্সটা নিয়ে ঘরে ঢোকে রুমেল।



রুমেল: কই কোন দিকে আপনার বেডরুম মহারাণী? ড্রিল করে মশারী খাঁটিয়ে দেই। রুমেলের মুখে চোখে দুষ্টুমী হাসি।

মৌমির মাথা লজ্জায় ভেঙ্গে আসছে। মনে পড়ছে মশারী খাটাতে না পেরে সে নিজেই কি করে যেন ভুল করেই বুঝি রুমেলকেই ফোন দিয়েছিলো। সবকিছু ভুলে রাগে নিজের উপরেই বুঝি ক্ষোভে ফেটে পড়ে মৌমি। ছুটে গিয়ে দুমদাম কিল চড় আঁচড়ে কামড়ে শেষ করে দিতে চায় বুঝি সে রুমেলকে। হো হো করে হাসতে থাকে রুমেল। চোখ দিয়ে পানি পড়ছে ওর হাসির দমকে।



রাত দুইটা বাজে। বিছানায় আধশোয়া রুমেল।মশারী খাটানো হয়নি তবুও পরম নিশ্চন্তে ঘুমিয়ে আছে মৌমি রুমেলের বুকের ওপরেই ।ওর মুখটাতে আলতো করে ঠোঁট ছোঁয়ায় রুমেল। ঘুমের মধ্যেই শিশুর সারল্যে একটু কেঁপে ওঠে মৌমি। হাসি ফুটে ওঠে ওর ঠোঁটে। নিজের অজান্তেই বুঝি মনে মনে বলে রুমেল।



পারলি না মৌমি.......



আর নিজের সাথেই প্রতিজ্ঞা করে আর কখনও একফোঁটাও কষ্ট দেবেনা পাগলীটাকে। সে নিজেই আজ বুঝে গেছে মৌমিতা ঠিক কতখানি জুড়ে আছে ওর জীবনে।





মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +২৫/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার গল্পে ১ম ভালো লাগা । দারুণ লিখেছেন ।

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই।

২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৭

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মৌমির জন্য সহানূভুতি !

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:০২

একজন আরমান বলেছেন:
ভালো লাগলো গল্পটা।
সবার জীবনের গল্প বুঝি এমন হয় না। :(

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভালোবাসা যতদিন টিকে থাকে তুচ্ছ মান অভিমান কিছুই না।

৪| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

মামুন রশিদ বলেছেন: পারলিনা মৌমি !!


মৌমি হেরে গেছে, ভালোবাসার কাছে । এভাবে হারতে থাকুক সবাই । সুন্দর একটি ভালোবাসার গল্প ।++

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভালোবাসার জয় হোক।

৫| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪০

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: Khub e moja pilam ebong valo laglo........

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আন্তরিক কৃতজ্ঞতা রইলো।

৬| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: Tobe namta pore mone holo hoito kono korun kahini hote pare..... Jodi paren namta change kore den.... Obosso eta purotai apnar ischa......

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: কি নাম দেবো?
কিছু সাজেস্ট করুন প্লিজ।

অবশ্যই চেন্জ করে দেবো।

৭| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

লেখোয়াড় বলেছেন:
আমি ময়ুরাক্ষী, সুন্দর এই নিক নেম দেখে এখানে কথা বলতে এসেছিলাম।
এসে জানলাম, আপনি লেখা পোস্ট করে ড্রাফট করেন, কিন্তু কেন??

লিখুন, আমাদের পড়ার সুযোগ দিন।
এত অভিমান কিসের উপর।

এই গল্পটা খুব সুন্দর হয়েছে, লিখুন এমন করে।
অনেক +++++++++++++++++++++++

ভাল থাকুন।

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: লিখি আবার ড্রাফ্ট করে ফেলি কারণ লেখার সময় কোনো কিছু না ভেবেই লিখি আর তারপর পছন্দ হয়না আবার যখন পড়ি।

মনে হয় কিচ্ছু হয়নি তাই ড্রাফ্ট করে ফেলি।

হ্যাঁ এই গল্পটা মোটামুটি ভালোই হয়েছে মন বলছে। জীবনের গল্প তো কোনো না কোনো ভাবে মিলেই যায়।


ধন্যবাদ লেখোয়াড়। আপনার নিকটিও কম সুন্দর নয়।

একজন রাইটারের যোগ্য নিক।

৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: বেশ গুছিয়ে ভালবাসার গপ লিখছেন, পড়ে ভালা লাগছে

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

রোজেল০০৭ বলেছেন: ৬ষ্ঠ ভালো লাগা।

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ রইলো।

১০| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার ভাল বাসার গল্প । ++++++++++

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

নিস্প্রভ নীল বলেছেন: সুন্দর হয়েছে, একটা কথা আসলে খুবই সত্যি...ভালোবাসায় যখন সন্দেহ ঢুকে যায় তখন সেটার চেয়ে কষ্টকর আর কিছুই নেই। বাস্তব অভিজ্ঞতা!

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: কিছু কিছু সময় সন্দেহটা অকারণ থাকে তখন শুধু শুধু কষ্টের সৃষ্টি।

কথায় আছে সন্দেহ করা মহাপাপ।কাজেই নিশ্চিৎ না হয়ে সন্দেহ করা ঠিক না।ধন্যবাদ আপনাকে।ভালো থাকবেন।

১২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

ভারসাম্য বলেছেন: সুন্দর!!!

কিন্তু আমাদের জীবনের গল্পগুলো এতটা সুন্দর হয় না যে! এই গল্পে অনুল্লেখিত 'অবিশ্বাস' এর অংশটুকু একটু না হয় উল্লেখই করতেন গল্পের মধ্যে। আবার শেষের ফিনিশিংটাও থাকতো। পাঠকের কাছে রহস্য হয়েই থাকতো ব্যাপারটুকু।

অবিশ্বাস এর মত কিছু একটা ঘটেছিল বা ঘটেছিল বলে মনে হয়েছিল এরকম একটা কিছুর উল্লেখ অবশ্য এই গল্পে আছে। এও অবশ্য কম রহস্য নয়। সুন্দর গল্পের মাঝেও এমন কিছু সুন্দর গ্যাপ রেখে দিলেই আরো সুন্দর মনে হয় সব।

++++++++++++++++

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আপনার মন্তব্যে মজা পেলাম ভাই।

সেই রহস্যটা যে আমিও জানিনা। তাই তো লিখিনি আর সেটা এভাবে রহস্যই রয়ে গেছে।

থাক সব রহস্যের সমাধান জানা ঠিক না।


ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

মায়াবতী নীলকন্ঠি বলেছেন: দশম ভাললাগা...আর লেখা ভালো হয়ছে কিনা তার বিচারভার আমাদের হাতেই ছেড়ে দিন...আর ড্রাফট করবেন না প্লিজ..+++++++

০৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আচ্ছা তাই হবে মায়াবতী।

আর কখনও ড্রাফ্ট করবোনা।

১৪| ০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভালোবাসার কাছে , হেরে যাওয়াই ভাল । ভাল লেগেছে ।++++

আপু `আমি ময়ূরাক্ষী` নাম টা অনেক সুন্দর ।

০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া

আপনার নামটিও অনেক বেশি কনফিডেন্টের।

আপনি অদ্বিতীয়া।

এক্সসিলেন্ট নেম।

১৫| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০

একলা চলো রে বলেছেন: আপনার নামটা শুনলে কীর্তনখালা নদীর কথা মনে পড়ে যায় কেন যেন।

গল্পে +++++++

০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ময়ূরাক্ষী তো নদী। তাই নদীর নাম মনে পড়াটাই স্বাভাবিক।

১৬| ০৮ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চ্রম লিখেছেন..............


+++++++++++++

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ বর্ষন

১৭| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০০

নীহারিক০০১ বলেছেন: দারুন লাগলো

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৩

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য

১৮| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৮

স্বপ্নঝড় বলেছেন: খুব অল্প কথায় কিছু প্রশ্ন করা যায়। মৌমি কেন পারল না? কি বাধা ছিল তার? কিসের টান ছিল তার? তা কি সে জানত? না, সে জানত না। তার কি টান ছিল, সে জানত না। বাধা কি ছিল​, তাও সে জানত না। টানটা ছিল অবচেতন মনের, যা সে জানত না। তাই অন্যত্র সরে এসেও কাছে ডেকে না নিয়ে পারল না। এক কথায় যদি এর উত্তর খুঁজি, তাহলে বলতে হয় উত্তরটি হচ্ছে আপনজন। মৌমি রুমেলের মধ্যে আপনজনকে খুঁজে পেয়েছিল। সেই আপনজনের কাছ থেকে বার বার কষ্ট পেয়েছে, তারপরও তার কথা ভেবেছে। তার কাছ থেকে অবহেলাও পেয়েছে, তবুও নিজের অবর্তমানে রুমেলের খাবারের প্রতি অনিহা আর অবহেলার কথা ভেবে তার অবর্তমানে রুমেলের দিনগুলো সাজিয়েছে। নতুন ঘরে চলে এসেও আপনজন ভেবে গভীর রাতে অবচেতন মনে সেই রুমেলকেই ডেকেছে মশারি টাঙানোর ব্যবস্থা করার জন্য। আর আপনজন রুমেল নিজেও সেটা ভুলে যেতে পারে নি। তাই সবশেষে মুখে না বলেও ঠিকই মনে মনে বলেছে, "পারলি না মৌমি" আর প্রতিজ্ঞাও করেছে জীবনে আর কোনদিন কষ্ট দেবে না এই আপনজনকে।

এই ধরনের কোন কিছু লিখতে পারলে আমি তার শিরোনাম দিতাম "আপনজন", তবুও আপনার শিরোনামের সাথে কোন দ্বিমত নেই। মোটামুটি শুরুর দিকের একটা শব্দ দেখেই সম্পূর্ণ লিখাটা পড়লাম। অনেকদিন পর ব্লগে ফিরেই অসাধারণ একটা লিখা পড়বার সুযোগ হল। যদি বলি অসম্ভব ভাল লিখেছেন, তাহলেও বোধ করি কম বলা হবে। তবুও অসাধারণ এই লিখাটিতে অসম্ভব ভাল লাগা জানবেন।

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: কি বলে ধন্যবাদ দেবো জানিনা। কি ভাষায় কৃতজ্ঞতা জানাবো তাও জানা নেই। শুধু জানি আপনি একজন মনোযোগী পাঠক। আমার লেখাটা মন দিয়ে এই ভাবে কেউ পড়বে ভাবিনি আমি। আপনি আমার এ লেখার প্রতিটা মর্মার্থ সঠিক ভাবে বিশ্লেষন করেছেন। আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাবার ভাষা নেই আমার।


কৃতজ্ঞতা আর কৃতজ্ঞতা।

১৯| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

খেয়া ঘাট বলেছেন: নাট্য অভিনেতা আফজাল হোসেনের একটি গল্প পড়েছিলাম অনেক আগে-
নাম ছিলো, " পারলেনা রুমকি"/
এতোদিন পর পড়লাম আপনার লিখা " পারলেনা মৌমি"।
চমৎকার লাগলো।

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভেবেছিলাম গল্পের পেছনের গল্পটা বলবোনা। এভাবেই রহস্যই রেখে যাবো। এখন না বলে পারছিনা। এই গল্পের পুরো ঘটনাটাই একপ্রকার নিজের চোখে দেখা গল্প । আমি শুধু ছাপার অক্ষরে প্রকাশ করেছি।

ঘটনাটা আমার বান্ধবীর। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলো তারা। চাচাত ভাইবোন। কিন্তু কি এক কারণে ( কারন গুলো আর বলতে চাইছিনা) ওদের মধ্যে মনোমালিন্য এতটাই বেড়ে গেলো যে তারা সিদ্ধান্ত নিল সেপারাশনের। এখানে উল্লেখ্য যে তারা প্রবাসী।

আর তারপরের ঘটনাগুলো লিখেছি আমি। মোটামুটি ছবি নিয়ে যাওয়া খাবার বানিয়ে রাখা সবই তার কাছে শোনা। কারন সেপারেশনের আগ দিয়ে তার যত রাগ দুঃখ সে ফোনে আমাকে ঘন্টার পর ঘন্টা জানাতো।

এরপর সেপারেশনের ফার্স্ট দিনেই মশারী টাঙ্গাতে সে হাসব্যান্ডকে ডেকে আনলো। সত্যিকারের পাগলের মত ভালোবাসাবাসি কাকে বলে তাকে দেখলেই তা বুঝা যায়।

তার সকল ঘটনা শুনে আমারও অনেক আগে পড়া আফজাল হোসেনের গল্পটার কথাই মনে পড়েছিলো আর তাই এ গল্পটা লিখেও নাম দিলাম তারই অনুকরণে।

ধন্যবাদ আপনাকে ।

অসংখ্য অসংখ্য।

২০| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৩

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর :)

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:১৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ শুকনোপাতা।

২১| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৪

মামুন রশিদ বলেছেন: ১৯ নং কমেন্টে 'খেয়াঘাট' এর কথা শুনে আমারও আফজাল হুসেনের 'পারলেনা রুমকী' উপন্যাসের কথা মনে পড়ে গেলো । দেখতে দেখতে দিনতো কম গেলোনা, সেই ১৯৮৯ সালে কলেজে পড়াকালীন উপন্যাসটি পড়েছিলাম । এটা নিয়ে বিটিভি তে নাটকও হয়েছিলো । তবে ঐ উপন্যাস আর আপনার গল্পের প্রেক্ষাপট সম্পূর্ন ভিন্ন ।

০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৯

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: গল্পের প্রেক্ষাপট অবশ্যই ভিন্ন তবে আমার বান্ধবীর ঘটনাগুলো শুনে প্রথমেই আমার সেই গল্পটার কথাই মনে পড়েছিলো। কারন দুই গল্পের শেষেই ভালোবাসার কাছে অভিমানের পরাজয়। মৌমিও সেখানে হার মেনেছিলো। তাই পারলেনা রুমকী এর মতনই আমার লেখাটার নাম দিলাম ।

ধন্যবাদ অসংখ্য।

২২| ০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :)

০৯ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা।

২৩| ০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১৬

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: আপনার বর্ণনা ভঙ্গি, গল্পের একের পর এক স্টেপ সাজানো এক কথায় অসাধারণ।

এই গল্পটি ড্রাফটে যাবে কবে? :P

০৯ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: না এটাকে ড্রাফ্টে পাঠাবো না ভাবছি।

২৪| ০৯ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ। পরবর্তী গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম।

০৯ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: জানিনা সেটা কবে লেখা হবে?


লিখতে গেলেই মনে হয় হলো না হলোনা।

২৫| ০৯ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ইখতামিন বলেছেন:
গল্পটা অনেক সুন্দর

০৯ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৯

সকাল রয় বলেছেন:
লিখে লিখে ধ্বংস করে ফেলা দারুন একটা কাজ। আর ড্রাফট করা মোটামুটি দারুন কাজ।
গল্প পড়লাম। অনেক কিছু। মৌমি নামে এক ফেন্ড আছে আমার তাকে গল্পটি পড়তে দেব।

নদীর নামটি ময়ূররাক্ষী....

১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল রয়।

কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৯

ডক্টর এক্স বলেছেন: সুন্দর লেখেন আপনি। অভিনন্দন।

১৭ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ ডক্টর এক্স।

২৮| ১৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

অহন_৮০ বলেছেন: খুবই চমৎকার হইছে ++++++

১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ

২৯| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৮

আরজু পনি বলেছেন:

মধুরেন সমাপয়েৎ :)

১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: হা হা ধন্যবাদ ।

৩০| ২৯ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

সোহাগ সকাল বলেছেন: এত সুন্দর গল্পটা পড়তে কত দেরী হয়ে গেল। মৌমি চরিত্রটা খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। ভালো থাকুন।

২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:২৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ

৩১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: চমৎকার...চমৎকার রকমের মিষ্টি :)

০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ... ধন্যবাদ অসংখ্য

৩২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭

আমিনুর রহমান বলেছেন:


ভালোবাসা'র কাছে সব কিছুই তুচ্ছ !

গল্পে সুপার্ব প্লাস।

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আমিনুর।

৩৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আফজাল-সুবর্ণা অভিনীত "পারলেনা রুমকি" নাটকটি দেখেছিলাম বিটিভিতে প্রায় কয়েক যুগ আগে। তখন খুবই ভালো লেগেছিলো ওটা। উপন্যাসটা অবশ্য পড়া হয়নি। আপনার "পারলিনা মৌমি" ও খুব ভালো লাগলো।
মশারী টাঙ্গানোর জন্য রুমেলকে অবচেতনে ফোন করাটা ছিল আপনজনের উপর নির্ভরতার প্রতিচ্ছবি, মনের গহীনে বয়ে যাওয়া অনুচ্চারিত ভালোবাসার টানে। সুন্দর হয়েছে এ ছবিটা।
সত্যিকারের পাগলের মত ভালোবাসাবাসি কাকে বলে তাকে দেখলেই তা বুঝা যায়। -- গল্প পড়েও বোঝা গেলো।
ভালোবাসা যতদিন টিকে থাকে তুচ্ছ মান অভিমান কিছুই না -- নিশ্চয়ই।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: খায়রুলভাই এই গল্প জীবন থেকে নেওয়া এবং গল্পের নায়ক নায়িকা আমারই ননদ এবং তার হাসব্যান্ড। দিনরাত ঝগড়া লাগে এবং প্রেম করে বিয়ে করেছিলো তারা। একদিন তারা ডিসিশন নিলো সেপারেশনে যাবে এবং তারপর যে যার বাসায় গেলো। রাতে মশারী টাঙ্গাতে না পেরে হাসব্যান্ডকেই আসতে হলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.