নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশা আছে বলে এখনো স্বপ্ন দেখি, নিজেকে নির্মাণ করার চেষ্টা করি প্রতিনিয়ত...

সাইন বোর্ড

সব কিছুর উর্ব্ধে উঠা যায় না, তবু মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয়...

সাইন বোর্ড › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেষ বয়সে এসে কিছু কৃপণ মানুষও অনেক সময় উদার হয়ে যায়

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১


এটা একটা কেস স্টাডির মত, তবে এরকম ছোট ছোট অনেক উদাহরণই হয়ত দেওয়া যায় । কিন্তু অামি এমন একজন ব্যক্তির কথা বলব, যাকে শুধু তার নিজের গ্রামের মানুষই না অাশেপাশের অন্যান্য গ্রামের মানুষও অত্যান্ত কৃপণ ব্যক্তি হিবেবেই চিনতো এবং এতটাই কৃপণ ছিল যে, উনি একজন মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও উনাকে সবাই মুঁচি বলে ডাকতো । অথচ, উনার প্রকৃত নাম ছিল অাফেল উদ্দীন মন্ডল । কিন্তু গ্রামের মানুষ তাকে চিনতো অাফেল মুঁচি নামে, এ নামে তাকে চিনতে কারো সমস্যা হতোনা । যদিও সে ছিল একজন নিরিহ কৃষক, জমিজমাও ভাল ছিল, ছিল অনেক গুলো ছেলে-মেয়ে, কিন্ত কোন ছেলেমেয়েকেই ভাল মত লেখাপড়া শেখাতে পারেনি । হয়ত এটাই ছিল তার জীবনের বড় ব্যর্থতা ।

সে সময় গ্রামে প্রচুর অাঁখের চাষ হতো এবং এগুলো মাড়াই করে গুড় তৈরী করা হতো সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য মাথায় রেখে । শীতের শুরুতে এই গুড় বানানোর মৌসুম শুরু হলে একেক দিন একেক জন কৃষক তার জমির অাঁখ কেটে এনে অাঁখ মাড়াই করা কলের কাছে জমা রাখত । এই অাঁখ সাধারনতঃ গ্রামের গরুওয়ালারাই কেটে দিতো, বিনিময়ে তারা অাঁখের মাথার অংশ কেটে রাখত গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করার জন্য এবং তারা বড় বড় ৪/৫টা করে অাঁখ নিতো খাওয়ার জন্য । এছাড়া অন্যদেরও সেদিন অবাধ স্বাধীনতা ছিল ২/১টি অাঁখ নেওয়ার । এতে কোন কৃষকই অাপত্তি করতো না । ব্যতিক্রম ছিল শুধু অাফেল মুঁচির বেলায় । সে গরুওয়ালদেরকে ১টার বেশি অাঁখ দেবেনা, অন্যদেরকে তো দেবেই না । যা তার চরিত্রের চরম কৃপণতারই বহিঃপ্রকাশ ছিল । এ ছাড়া সে নিজেও ভাল কিছু ভোগ করতো না, ঠিক মত বাজার করতো না, খাওয়া-দাওয়া করতো খুব হিসেব করে খরচ বেড়ে যাওয়ার ভয়ে । তবে টাকা পয়সা জমিয়ে সে কোন অকাজ-কুকাজে ব্যয় করতো না, শুধু জমি কিনতো । অার এই জমিই একদিন তার জীবনে সব চেয়ে বড় অভিশাপ বয়ে অানলো ।

শুধুমাত্র জমির ভাগাভাগি নিয়ে তার বড় ছেলে খুন হলো অারেক ছেলের হাতে । বাবা হিসেবে এর চেয়ে কষ্টের হয়ত অার কিছুই হতে পারেনা । সে তখন নিজেই বাদী এবং বিবাদী । এক ছেলে লোকান্তরে অারেক ছেলে পলাতক অাসামী । এ অবস্থায় তার জীবনের হিসেবটাই পাল্টে গেল । সে পরিবর্তণ হতে শুরু করল । জীবন, সংসার, ছেলেমেয়ে, জমিজমা সব কিছুই তার কাছে তুচ্ছ মনে হতে লাগল । অার হবেই বা না কেন, যে জমির জন্য সে নিজেকে কত ভাবে বঞ্চিত রেখেছে, ছেলেমেয়ের ভবিষ্যৎ এর কথা ভেবে, অার সেই জমিই কিনা এক ছেলে অারেক ছেলেকে খুন করালো !

একটা অাদর্শ গ্রাম বলতে যা বোঝায়, তার সব কিছুই ছিল অাফেল মুঁচির গ্রামে, শুধু ছিলোনা একটা কলেজ । গ্রামের মানুষ এ অভাবটি দীর্ঘদিন থেকে অনুভব করে অাসছিল, কিন্তু কলেজ নির্মাণের সব পরিকল্পনা পাকাপাকি হওয়ার পরও শুধু জায়গার অভাবে তা নির্মাণ করা সম্ভব হচ্ছিল না । কারণ একটা কলেজের জন্য শুধু একটু জায়গা হলেই হবেনা, তার জন্য মাঠ দরকার, থাকতে হবে যোগাযোগের ব্যবস্থা । অবশেষে গ্রামের সবাইকে অবাক করে দিয়ে এই অাফেল মুঁচি অাসলো কলেজ নির্মাণের জন্য জমি দান করতে; তাও অাবার এক দুই বিঘা না, সাত বিঘা এবং সেটা রাস্তার সাথে । তবে তার শর্ত একটাই, এখন থেকে কেউ তাকে অার অাফেল মুঁচি নামে ডাকতে পারবে না ।

কলেজ হলো । মটর সাইকেলের পিছনে বসে অাছে অাফেল উদ্দিন মন্ডল, গলায় তার ফুলের মালা, তাকে সারা গ্রাম ঘুরানো হচ্ছে । এর অাগে গ্রামে এত বড় ত্যাগী ও উদার অাফেল উদ্দীনকে কেউ দেখেনি । অনেকের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও কলেজটি তার নামে করা হয়নি, তবে তাকে সমাহিত করা হয়েছে কলেজ ক্যাম্পাসে । জানিনা, তিনি মারা যাওয়ার অাগে এ ধরণের কোন ইচ্ছা প্রকাশ করে গিয়েছিলেন কিনা ।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১০

কে ত ন বলেছেন: অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান এবং আকিজ গ্রুপের কর্ণধার আকিজ সাহেবের একটি করে ছেলে আরেকটি করে ছেলেকে খুন করে যাবজ্জীবন খাটছে। আকিজ সাহেবের টোটাল লস, কেননা তার ছেলে ঐ দুইটিই।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: এ টি এম শামসুজ্জামানের ক্ষেত্রে না হলেও আকিজ গ্রুপের কর্ণধার আকিজ সাহেবের ক্ষেত্রে কথ্টা খাটে যে, অর্থই অনর্থের মূল, তারপরও অর্থ বেঁচে থাকার জন্য খুব প্রয়োজন । কিন্তু সন্তান হারানোর অভাবটা অর্থ দিয়েও পূরণ করা যায় না । অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে ।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মানুষের চিন্তা-ভাবনা কখন কোন দিকে মোড় নেয় কেই বা বলতে পারে!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: শুধু অাফেল উদ্দীন মন্ডল না, এরকম অারো অনেককেই দেখেছি খুব কাছ থেকে, শেষ বয়সে এসে তাদেরকে দান-খয়রাত করতে । হয়ত মৃত্যু এবং পরকালের কথা ভেবেই মানুষ এরকম হয়ে যায় । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: একটা বৃষ্টির ফোঁটা কাঁটাতারে কেটে দ্বিখন্ডিত হয়ে জল ও পানি হয়ে যায়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ অাপনাকে ।

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সাদা মনের মানুষগুলো ভালো থাকুক। ঘটনাটা কোন এলাকার??


আমি একজনকে জানি, বরেন্দ্র অঞ্চলে বাড়ী। যে দোকান থেকে শখ করে কিছু কিনে খেত না, এক কাপড়ে কয়েক বছর কাটাতো। মানুষজন তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতো, কিপ্টা বলে ক্ষ্যাপাতো। শেষে দেখা গেল সে ঐ এলাকায় পানির জন্য কয়েক হাজার টাকা দান করেছিল।

মানুষের মনে কি থাকে বলা মুশকিল। তাই কাউকে নিয়ে বাজে মন্তব্য না করাই বুদ্ধিমানের কাজ...

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: এটা কুষ্টিয়ার একটা গ্রামের । অাসলে গ্রামের মানুষ এরকম একটা কিছু পেলে সেটাকে বেশি বেশি হাইলাইট করে, ঐ মানুষটার সম্মান বা তার মনের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করেনা । অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে ।

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: কোন একটা বিশেষ কারণে হয়ত একজন মানুষের জীবনের সকল হিসেবই পাল্টে যেতে পারে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাফেল উদ্দীন মন্ডল এর ক্ষেত্রেও সেটাই হয়েছে, এত বড় একটা ঘটনার পর মানুষ পরিবর্তন হতে বাধ্য । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

বাকপ্রবাস বলেছেন: শেষ ভাল যার সব ভাল তার

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: শেষে ভাল না হয়ে হয়ত উপায়ও থাকে না । অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে ।

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬

তারেক ফাহিম বলেছেন: বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের সহায় সম্পত্তির উপর বেশি মায়া বাড়তে থাকে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১

সাইন বোর্ড বলেছেন: কারো কারো ক্ষেত্রে এর বিপরীতটাও হয়, মৃত্যু এবং পরকালের কথা ভেবে কিছু মানুষের সম্পদের প্রতি মোহ কেটে যায় । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

আরোগ্য বলেছেন: সম্পদের জন্য বাবাকে ছেলে বন্দুকের ভয়ও দেখায়।নিজের চোখে দেখা।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪২

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাসলে সম্পদ খুব খারাপ জিনিস, তবুও মানুষ এর নেশা থেকে সহজে বের হয়ে অাসতে পারেনা । ধন্যবাদ অঅপনাকে ।

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার কাজ করে গেছেন।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

সাইন বোর্ড বলেছেন: হ্যাঁ, অবশ্যই প্রশংসার দাবী রাখে । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার একটি কাহিনী তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ, ভাল থাকুন ।

১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লেখার মাঝপথেই এটিএম শামসুজ্জামানের কথা মনে আসল। তা প্রথম কমেন্টে কেতন লিখে ফেলেছেন। এটিএম শামসুজ্জামানের তো কোন পরিবর্তন হয়েছে বলে মনে হয় না। আকিজ সাহেবের ঘটনা জানি না। তবে মনে হয় রহিম উদ্দিন নাকি করিম উদ্দিন ভরসার-ও এক ছেলে আরেক ছেলেকে হত্যা করেছে...

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৫

সাইন বোর্ড বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন, এটিএম শামসুজ্জামানের কোন পরিবর্তন চোখে পড়েনা তার কথা বার্তায়, শুধু শুনেছিলাম ছেলে মারা যাবার পর প্রথম কিছুদিন খুব অাপসেট ছিলেন, এখন তো মাঝে মাঝে দেখি উনি কট্টর রাজনীতিকের মত বক্তব্য দেন । ধন্যবাদ অাপনাকে, ভাল থাকুন ।

১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২২

জগতারন বলেছেন:
অভিনেতা এ টি এম শামসুজ্জামান একজন ভন্ড ও অপদার্থ মানুষ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২০

সাইন বোর্ড বলেছেন: উনাকে একজন ভাল অভিনেতা হিসেবে জানি, ব্যক্তি জীবন নিয়ে জানার অাগ্রহ কম । অসংখ্য ধন্যবাদ অাপনাকে ।

১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:২৮

জগতারন বলেছেন:
২০১৪ সালে আমি যশোর গিয়েছিলাম আকিজ উদ্দীনের দেশের বাড়ীর খুব কাছে। শুনেছিলাম তিনি তিন বিবাহ করেছিলেন কিন্তু তার এক ছেলে আরেক ছেলেকে পরকালে পাঠিয়েছে শুনি নি। তবে কি পরে কোন ঘটনা ঘটলো কিনা জানি না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

সাইন বোর্ড বলেছেন: এ ব্যাপারে অামিও ১০০% নিশ্চিৎ নই । অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে ।

১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

আশাবাদী অধম বলেছেন: আকিজ সম্পর্কে কেতনের দেয়া তথ্য মোটেই সঠিক নয়। আকিজ সাহেবের পনেরটি সন্তান। দশ ছেলে এবং পাঁচ মেয়ে। দেখতে পারেন এই লিংকে গিয়ে শেখ আকিজ উদ্দিন

আর এক ছেলে কর্তৃক অন্য ছেলের খুনের ঘটনারও কোন নির্ভরযোগ্য তথ্য পেলাম না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

সাইন বোর্ড বলেছেন: এ ব্যাপারে অামিও ১০০% নিশ্চিৎ নই । অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে ।

১৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: উনি মারা গেছেন কিন্তু অমর হয়ে থাকবেন লাখো মানুষের অন্তরে যুগের পর যুগ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: ঠিক বলেছেন, শেষ জীবনে উনি খুব বড় একটি কাজ করে গেছেন । ধন্যবাদ অাপনাকে, ভাল থাকুন ।

১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আকিজের এক ছেলে আফিল উদ্দিন তো এখন সংসদ সদস্য।
এটিএমের ছেলেদের বিষয়টি সত্য।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: এটিএমের ছেলের ঘটনাটি খুব বেশি দিনের না, তাছাড়া মিডিয়ায় প্রচারও হয়েছিল ফলাও করে, তাই সবাই এটিকে মনে রেখেছে । তবে অাকিজের ছেলের ব্যপারটি মোটেই জানতাম না । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

১৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: সুন্দর কথা বলেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ অাপনাকে ।


ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনিও ভাল এবং সুস্থ্য থাকুন ।

১৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: পড়ে মনে হচ্ছিলো কোন বাস্তব ঘটনাই পড়ছিলাম। সুন্দর উপস্থাপনা ছিল।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

সাইন বোর্ড বলেছেন: জেনে ভাল লাগল । অাপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬

আশাবাদী অধম বলেছেন: আকিজের দশ ছেলেই এখনো জীবিত।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনার কথা যদি সত্য হয় তাহলে জীবিত ছেলেদের মধ্যে একজন খুন হয়েছে বলার কোন যৌক্তিকতা নেই । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১১

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার মাথার বুদ্ধিও বেড়েছে বলতে হবে। সকল মানুষকে একদিন না একদিন তো পরিবর্তন হতেই হয়।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

সাইন বোর্ড বলেছেন: তার পরিবর্তনটা হয়েছে মূলতঃ একটা বড় ধরণের দূর্ঘটনার পর, তবে শেষ বয়সে এসে তিনি যা করেছেন তা অবশ্যই মনে রাখার মত । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

২১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কেউ বদলায়, কেউ বদলায় না। এটাই দুনিয়া।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: একটা সময়ের পর মানুষ বদলায়, বয়সের সাথে এ বদলানোটা জরুরী হয়ে পড়ে, তবে সে বদলানোটা অবশ্যই পজিটিভ হতে হবে । ধন্যবাদ অাপনাকে ।

২২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

জুন বলেছেন: এক সময় টাকা পয়সা একটা বোঝা হয়ে দাঁড়ায় মানুষের জীবনে। আপনার গল্পের নায়কের মতই তখন সে তা থেকে মুক্তির চেষ্টা করে।
আমার পরিচিত একজন কৃপনের মত আজীবন টাকা জমিয়ে গেছে। কাউকে খুশি হয়ে পাচ টাকা দিয়েছে বলে মনে পরে না। তার সেই বিশাল সম্পদ নিয়ে এখন তার ছেলে মেয়েরা মারামারি করছে। বড় মেয়েও প্রচুর ধনী। সেও এক পয়সা ছাড় দিচ্ছে না। আমাকে বলতো বুঝলি কাংগাল থাকার চেয়ে জঞ্জাল থাকা ভালো। এখন সেই জঞ্জাল ভাইবোনের সম্পর্ককে গলা টিপে মারছে।
আপনার লেখা পড়ে সচেতন হোক সবাই সাইন বোর্ড।
+

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৫

সাইন বোর্ড বলেছেন: হ্যাঁ, এটা ঠিক যে দারিদ্রতা একটা অভিশাপ, ভাল মত বেঁচে থাকার জন্য অর্থ খুবই জরুরী, কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না যে অর্থ উপার্জন'ই জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য না, অার সেটা অতি কৃপণ ব্যক্তিও জীবনের একটা সময়ে এসে টের পায়, তখন কেউ কেউ কিছুটা উদার হয়ে যায় । অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.