নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

হলুদ হীরার গল্প

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৪

মনি মানিক্য রত্ন কার না পছন্দ। কত রকমের আকাঙ্খা এই রত্ন ভাণ্ডা গড়ে তোলার। হীরা তার মধ্যে সবচেয়ে দামি।
গভীর মাটির নীচে কার্বন থেকে কয়লা তাপে ও চাপে এই মহামূল্যবান হীরা উৎপন্ন হয়।
খনির ভিতর থেকে তুলে সে মহা মূল্যবান পাথরটিকে নানা রকম আকৃতিতে কেটে ঝকঝকে করে তোলা হয়। গড়া হয় গহনা। স্বযত্নে তা শরীরে ধারন করতে কি আগ্রহই না মানুষের।
টিভিতে একটা অনুষ্ঠান হয় কিছু বিলিয়নিয়ার যাদের ড্রাগণ বলা হয়। তাদের কাছ থেকে ব্যবসার জন্য টাকা ধার করতে আসেন লোকজন। ঝানু ব্যবসায়ি তাঁরা যদি সন্তুষ্ট হন প্রডাক্টটি দেখে বিনিয়গের মূল্য শতগুণে ফেরত আসবে বুঝতে পারেন তবেই টাকা ঋণ দেন।
অনেকে অনেক রকম আইডিয়া নিয়ে আসেন কত রকম লোকজন।
সে দিন একজন হীরক ব্যবসায়ি এলেন। হলুদ হীরক টি দেখালেন ড্রাগণদের। যা যথার্থই হীরা। এই হীরার ব্যবসার জন্য তিনি মূলধন নিয়োগ করতে বলছেন ড্রাগণদের। তবে তিনি জানালেন এই হীরাটি তিনি তৈরী করেছেন।
কী ভাবে করেছেন?
হীরাটির নাম একটি মেয়ের নামে। রাশিয়ার একটি মেয়ের সোনালী চুল থেকে তিনি এই হীরাটি তৈরী করেছেন। এবং এভাবে তিনি মানুষের শরীরের কার্বন দিয়ে হীরা তৈরী করে ব্যবসা করতে চান।
মানুষের শরীরের কাবর্নের হীরার কথা শুনে ড্রাগণদের সবার মুখ বিকৃত হয়ে গেলো। ঐ হীরাটি তারা আর ধরে রাখতে চাইলেন না হাতে এবং উৎসাহীও হলেন না কেউ এমন ব্যবসায় নিয়োগে।
তবে তাদের পরনের অলঙ্কার হীরাগুলো নিয়ে তারা কোন সন্দেহ পোষণ করলেন না। খুলে ফেলে দিলেন না।
না জেনে আমরা কত কিছুই করে যাচ্ছি অথচ জানার পর কেমন বিশ্রী লাগে ব্যাপারটা। সেদিন থেকে ভেবে আমার নিজের কাছে মনে হচ্ছে, অনেক বছর মাটির নীচে চাপা পরে থেকে প্রাকৃতিক তাপে ও চাপে যে রত্ন তৈরী হয়। মাটির গভীর থেকে খুঁড়ে তুলে আনে শ্রমিক যে পাথর মূল্য দিয়ে তা কিনে নিতে কোন বাঁধা নেই।
মাটির নীচের হীরক; গাছ, পাথর ছাড়া মানুষের শব দেহের হাজার বছরের পরিবর্তিত কার্বন রূপ হতে পারে। যা তৈরী হয় কার্বনে সেখান থেকে যা আমরা শরীরে ধারণ করে থাকি মহা আনন্দে। অথচ সঠিক বিষয়টি তুলো আনা মানুষটিকে আমাদের অসহ্য মনে হলো।
চুল থেকে তৈরী হলুদ হীরা বাজারে আসন করে নিচ্ছে দ্রুত দেখতে পেলাম।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অদ্ভুত কিছু জানলাম !!!! :)

ভালো থাকবেন :)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫০

রোকসানা লেইস বলেছেন: পৃথিবীতে কত যে অদ্ভুত কিছু আছে!!

শুভেচ্ছা তুমিও ভালো থেকো।

২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক দিন পর মজার তথ্য নিয়ে হাজীর হলেন ।
জেনে ভাল লাগল ।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৫১

রোকসানা লেইস বলেছেন: আমারও ভালোলাগল জেনে .........শুভ সুন্দর থাকুন সব সময়

৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




:|| :|| :|| :|| :||

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪০

রোকসানা লেইস বলেছেন: অবাক বিষ্ময় এতো????????
ভালো থাকুন

৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

এম এম করিম বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম। কোন ধারণাই ছিলোনা।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালো থাকুন

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: :|| :|| :|| :| |-) মানুষ কত বিচিত্রই বটে ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: :) অনেক.........
শুভেচ্ছা

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০১

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভিন্নধর্মী !

শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ......
অনেক ভালো থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.