নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ভাবনায় তুমি

২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৪৯



আমি হবো সকালবেলার পাখি’’ এই প্রতিজ্ঞা জড়িয়ে যায় নিজের অজান্তে ভালোলাগায়। খানিক বুঝে উঠার সাথে পণ করি বিদ্রোহী হবার। কী ‌দুর্বার ভালোলাগায় মুখস্ত করে ফেলি কয়েক পাতা বিস্তৃত কবিতাটি। শুধু কী মুখস্ত করেই ক্ষ্যান্ত, টেপ রেকর্ডারে রেকর্ড করার ইচ্ছা জাগে। উঠিয়াছি চির বিষ্ময় আমি বিশ্ব বিধাত্রীর মম ললাটে জ্বলে ....আমি ভগবান বুকে এঁকে দেই পদচিহ্ন। কি সব শব্দ কোথায় যেন টেনে নিয়ে যায় কুল পাইনা অচেনা পৃথিবীর দ্বার খুলে দেয় মন জগতে।
মনের আবেশ ঘন ভালোলাগায় বাজে চৈতালী চাঁদনী রাতে বেনুকার সুর, অভিমানে বসে থাকি তেপান্তরের মাঠে একা। মধু তৃষা নিয়ে কাঁদে শূন্য হিয়া ..মিলনের আকুলতায় সকলে জানে আমি তোমার প্রিয়া। কত যে অলঙ্করনে সাজাই নিজেকে তবু যেন পূরন হয় না সাজ। খোপায় তারার ফুল গুজে না দেওয়ায়। রঙধনুর রঙে আলতা না পরায়, জোছনার সাথে চন্দন মেখে গায়ে না মাখায়। বিজলী জরীন ফিতায় চুল না বাঁধায়। তবু সইকে বলি ভালো করে বিনদ বেনী বাঁধিয়া দে’ হংস মিথুন হয়ে থাকব বলে। গভীর অনুরাগে বলি, আমি চিরতরে দূরে চলে যাব তবু আমাকে দিব না ভুলিতে।
মধুর বাঁশরী বাজে বুকের মাঝে এক অগ্নিময় পুরুষের জন্য। কী অসম্ভব প্রাণ শক্তি দারিদ্রতা, জটিলতা জীবনের, সামাজিক টানাপুড়নের লৌহ শিকল ভেঙ্গে নিজের মতন সাজিয়ে নেয়ার চেষ্টা তেজী আরবী ঘোড়া যেন। পাগলা ঝরার ঝরা জল, উচ্ছোল ঝর্ণাধারা,বিধাতার মতন র্নিভিক। গভীর মমতায় জরিয়ে নেয়া পৃথিবীর অবাক করা ঘটনা গভীর মায়া ভরা টানা দুচোখের মাঝে। বাবরী দুলানো ঝাকরা চুলের উচ্ছোল প্রাণ ভরপুর মানুষটির উত্থান আর পতনের ঘনঘটার জীবন বড় বেশী কষ্ট দেয়। চাঁদেরে কে চাঁয় জোছনা সবাই যাচে,কতটা অন্তর নিহিত যন্ত্রনায় ধরা পরে বুঝি, যখন জানি শুধু চা আর পান দিয়ে হিজ মাস্টার ভয়েজ, ঘরের মধ্যে আটকে রাখে টগবগে ভরা সিন্ধু কে। উজার করে জোয়ার বয়ে যায় গানের এক বসায় ত্রিশটির মতন গান তিনি লিখে ফেলেন। দারিদ্রতা বড় নিষ্টুর। আজ তাকে মাথায় তুলে রাখার চেষ্টা আর সেদিন তার বুকে যে ব্যথা বেজে ছিল অনুভবের জন্য কে ছিল তেমন করে পাশে। অমূল্য সে মেধার যন্ত্রনার জটিল জীবন সহজ না করে জটিল করা হয়েছে নানান ভাবে।
যেদিন আমি হারিয়ে যাবো বুঝবে সেদিন বুঝবে অস্তপারের ছায়ার মাঝে আমার ছবি খুঁজবে। হারিয়ে যাবার আগে তার মাথায় কত শত কথা বিচরণ করেছে। রুটির দোকানে কাজ করতে হয়েছে, রণক্ষেত্রে যুদ্ধ করতে হয়েছে, পত্রিকা সম্পাদনা তেমনি নানাবিধ কাজে জড়িয়ে কত ভাবনা হয়ত হারিয়ে গেছে। আর যা লেখা হয়েছে তার কত হয়তো পৌঁছেনি আমাদের কাছে। আমার কাছে একখানা গানের বই আছে যে বইয়ের হাজার খানা গান আছে যার বেশীর ভাগ গান আমি শুনিনি সুরে।
স্কুল পালানো ছেলে ভয়ানক পারর্দশি বিভিন্ন ভাষায় সম্যক জ্ঞান বিভিন্ন বিষয়ে। বিধাতার স্বহাতে তৈরী বহু যত্নের এক অমিত শক্তি যেন। নয়তো এমন হয়কি?
লাথী মেরে ভেঙ্গে আগুন জ্বেলে নতুন করার ইচ্ছা যার মনে, আকাশে হেলান দেয়া পাহাড়ের ঝর্ণা, ঘরে যার মন টিকে না প্রেমিক কিন্তু বাঁধন মানতে ইচ্ছা করে না। ত্যাজস্বী এক ভরপুর যোগী, সাধক ক্ষয়ে ক্ষয়ে ম্লান হয়ে যায় ভিতরে ভিতরে বুলবুলি নিরব হয়ে যায় গানের পাখি। মা বাবা হারা দুঃখু মিয়ার জীবন শুরু থেকে শেষ দুঃখের তরনী বেয়ে যায়। সে যতই বলুক, এত জল ও কাজল চোখে পাষানি আনল বলো কে তার জীবন গল্প আমার চোখ জলে ভাসায়।
ফুলের জলসায় নিরব কেন কবি। চুয়াত্তর সনে ঢাকায় কবির ভবনের পাশ দিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। অভিভাবকরা ঢুকতে গিয়েও প্রচণ্ড ভীড়ের জন্য সময় স্বল্পতার কারণে সিদ্ধান্ত বদলে নিলেন। যাওয়া হলো না। ফিরে এলাম ঢাকা থেকে আর দেখার সুযোগ হলো না। খানিক সে দেখায় কী আর এমন বদলে দিত শুধুই তার জীবন্ত র্নিবাক দৃষ্টির সম্মুখিন হওয়া ছাড়া। তার মুখ থেকে বা কলম থেকে আর একটি বাক্যও তৈরী হতো না আমার জন্য। তবু মনে পরে যায়। আমাদের শহরের দিপালী মাসিমা নজরুলগীতি করা তার মেয়েকে নিয়ে কবি ভবনে গিয়ে ছিলেন। কবির পায়ের কাছে বসে রত্না দিদি অনেক গুলো গান করেছিলেন। সে গান শুনার সময় কবির চোখের চাহুনী নাকি অনুভুতি ব্যক্ত করছিল। মাসিমার মুখের সে বর্ণনা আমার হৃদয়ে এক ধরণের আকুলতা তৈরী করে দেয় সেই গল্প শোনার শিহরণ আজো অনুভব করি নিজের চোখে দেখার মতন। কেন এই নির্বাক সময় কাটিয়ে গেলে কবি? কী ভাবতে এতগুলো নির্বাক কাটিয়া যাওয়া মুহু র্তে খুব জানতে ইচ্ছে করে। সব কথা কি বলে ফেলেছিলে আগে গানে, কবিতায়, গল্পে? আমার ইচ্ছে মতন আমি তোমায় ভাবি হৃদয়ে ধারন করি আর কষ্ট পাই, চোখের জলে ভাসি আপন মনে।
মসজিদের পাশে শুয়ে আযান শোন.......নিরব বুলবুল

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ২:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেক আবেগ দিয়ে কবিকে স্মরণ করলেন, অনেক সুন্দর করে লিখেছেন!

২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে।
লেখাটা বেশ আগের আবার পোষ্ট দিলাম। অনেকের চোখে পড়ল।
কবির প্রতি আবেগ একই রকম তাই

২| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ২:০৮

অপ্‌সরা বলেছেন: বুলবুলকে আজীবনের শ্রদ্ধা আর তোমাকেও আপু।

২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: বুলবুল শ্রদ্ধা পাওয়ার কাজটি একাই করে গেছেন শ্রদ্ধা না করে উপায় নাই।
শুভেচ্ছা তোমাকেও ভালো থেকো অনেক।

৩| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ২:৩৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আবেগই ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ।।

২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: এ্কেবারে মনের কথা সচেতন হ্যাপী।
অনেক শুভেচ্ছা রইল

৪| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দারুন ছন্দময় করে লিখেছেন প্রিয় কবিকে
নিয়ে একটি লেখা , একসাথে গেল প্রিয় ও লাইকে ।
এ এক মহাকবি, এক হাতে বাঁশী আর হাতে রণতুর্য ।


একাধারে দ্রোহ আর দিকে প্রেমের কবি। তার জীবনে দু:খ দারিদ্রতা আর দ্রোহের সাথে নীজের জীবনের প্রেমের ছোঁয়াও বাংলা সাহিত্যকে দিয়েছে অনন্যমাত্রা। কবি তার জীবনে আসা প্রেমিকাদের নিয়ে লিখেছেন অজস্র গান, কবিতা। তার জীবনের নানান ঘটনার জন্ম হয়েছে তার প্রেমিকাদের ঘিরে। এসব প্রেমে ছিল মোহমুগ্ধতা, অনবদ্য সৌন্দর্য, বিরহ-যাতনা। মন দেওয়া নেওয়ার এক মানবিক অনুভূতি যা কবি জীবনে বিশেষভাবে আলোচিত হয়ে এসেছে। বিদ্রোহী কবি হিসেবে তার পরিচয়ে বৈচিত্র্য যোগ করেছে তার প্রেম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি প্রেমে পড়েছিলেন একাধিক বার । তার প্রমাণ মিলেছে তাদের নিয়ে লেখা গান, কবিতা আর প্রেমপত্রগুলোতে।
দ্রোহের কবি বিদ্রোহী নজরুল কোথাও নিয়মের বেড়াজালে আটকে থাকতে চাননি। তিনি ছিলেন দূর্বার, ভেঙ্গে করেছেন সব চুরমার , দলে গেছেন অনিয়ম উচ্ছৃঙ্খল, যত বন্ধন, নিয়ম কানুন শৃঙ্খল।’ তিনি ছিলেন মহা প্রলয়ের নটরাজ, সাইক্লোন, ধ্বংস, ভেঙ্গে করেছেন সব চুরমার’।

তার গান, কবিতা, আবৃতিতে ‘শিকল পরা ছল মোদের এই শিকল পরা ছল, এই শিকল পরেই শিকল তোদের করবো রে বিকল’ তার এ গানে বিদ্রোহ সঞ্চারিত হয় জনে জনে। তার রক্ত গরম করা গানেই আমাদেরেকে সাহস যুগিয়েছে মুক্তি যুদ্ধের সমরে ।
কবির প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।

আপনার প্রতি রইল শুভেচ্ছা

২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪১

রোকসানা লেইস বলেছেন: ও মা প্রিয় ও লাইকে... ধন্য। লেখাটা স্মৃতির পাতা থেকে আবার পোষ্ট দিয়েছি। নয় তো চোখে পড়তাো না :|
দু বছর আগে আবার গেলাম শ্রদ্ধা জানাতে। দেখলাম কবির সমাধীর জায়গাটা অনেক সুন্দর করে সাজানো, ফুলে এবং মোরালে লেখায়। কবির পো পৌত্র সুবর্ণ কাজীর সাথেও দেখ হলো।
প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ মিলে এক অগ্নী পুরুষ মুক্ত জীবনান্দ। কত রঙে কত ঢঙে। প্রতিভা বসুর ছলছবিতে কবির দুটো সময়ের বর্ণণা আছে ।প্রথম যৌবনের টগবগে নজরুল লাঠি খেলা থেকে গানে মাতিয়ে রাখা প্রেমময় মানুষটি নির্দ্বিধায় অর্থের মায়া অবহেলা করে ঘর জামাই না থাকার প্রতিবাদ করে চলে যেতে পারেন। এই ব্যক্তিত্বময় মানুষটিকে ভালোবাসতে ইচ্ছা করে।
পরের অংশে আছে। উনার স্মৃতি ভুলে যাওয়ার; অসুস্থ হয়ে যাওয়ার আগের সময়ের বর্ণনা। জেনে চোখে অবিরাম জল আসে।
তাঁর মতন করে আমাদের আল্লাহ রসুলের গান কেউ শোনায় নাই। কৃষ্ণ রাধার প্রেমও শোনায়নি।
এই রমজান মাসে তাঁর হামদ নাতগুলোই তো বাজবে। এ পর্যন্ত কেউ তো তেমন কিচু লেখেন নি। আমরাও না।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ভালো থাকুন সব সময়



৫| ২৬ শে মে, ২০১৭ সকাল ৮:২২

দীপঙ্কর বেরা বলেছেন: দারুণ

২৭ শে মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ দীপঙ্কর বেরা

৬| ২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: আপা আপনাকে ব্লগে এই কম পাই ক্যান?

২৭ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:১১

রোকসানা লেইস বলেছেন: আমি যতটুকু আসি তুমি তো তার চেও কম আসো আমার পাতায় তাই দেখা হয় না।
শুভেচ্ছা রইল

৭| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । বাংলার বুলবুলকে শ্রদ্ধাঞ্জলী ।আর আপনাকে ধন্যবাদ ।

২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:০৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা সেলিম আনোয়ার

৮| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কবি ও লেখিকার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী

২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানাই ফরিদ আহমেদ চৌধুরী

৯| ২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: চির ওমর, বিদ্রোহী কবিকে জানাই শ্রদ্ধা ভালোবাসা, দোয়া ও প্রীতি।

আপনাকেও অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই এতো সুন্দর একটি লেখার জন্য, বেশ সুন্দর লেখাখানি সাজিয়েছেন +++

২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০২

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা এবং ভালোথাকার কামনা জানাই ধ্রুবক আলো

১০| ২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

ধ্রুবক আলো বলেছেন: চির অমর, বিদ্রোহী কবিকে জানাই শ্রদ্ধা ভালোবাসা, দোয়া ও প্রীতি।

আপনাকেও অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই এতো সুন্দর একটি লেখার জন্য, বেশ সুন্দর লেখাখানি সাজিয়েছেন +++

১১| ২৭ শে মে, ২০১৭ রাত ১:৩০

অতৃপ্তচোখ বলেছেন: কবিবর অন্তরে থাকুক চির অম্লান, শ্রদ্ধায় শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সুন্দর একটা পোষ্ট। +++++
শুভকামনা আপনার জন্য

১২| ৩০ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:৩৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও অতৃপ্তচোখ

১৩| ৩০ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

বে-খেয়াল বলেছেন: আমার ভাবনায় তুমি
যেমনি শিরোনাম তেমনি আবেগ প্রবন করে লেখনি বেশ ভালো লাগলো
লেখায় ভালবাসা রইলো।

১৪| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ২:৫৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা আপনার জন্য বে-খেয়াল
ভালো থাকবেন

১৫| ০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ১০:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেন এই নির্বাক সময় কাটিয়ে গেলে কবি? কী ভাবতে এতগুলো নির্বাক কাটিয়া যাওয়া মুহু র্তে খুব জানতে ইচ্ছে করে। সব কথা কি বলে ফেলেছিলে আগে গানে, কবিতায়, গল্পে? আমার ইচ্ছে মতন আমি তোমায় ভাবি হৃদয়ে ধারন করি আর কষ্ট পাই, চোখের জলে ভাসি আপন মনে।
মসজিদের পাশে শুয়ে আযান শোন.......নিরব বুলবুল

মুগ্ধতায় কপি পেষ্টেই প্রকাশ করলাম আপনার আবেগে একাত্বতা ।

+++++++++++++

১৬| ০২ রা জুন, ২০১৭ রাত ১০:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু

১৭| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সকাল ৮:৩৫

তপোবণ বলেছেন:
"ত্যাজস্বী এক ভরপুর যোগী, সাধক ক্ষয়ে ক্ষয়ে ম্লান হয়ে যায় ভিতরে ভিতরে"
এতো আবেগ দিয়ে লিখেছেন, আপ্লুত হয়ে গেলাম। আমার বড়ভাই নজরুল সঙ্গীত গাইতেন। কবির ব্যাপারে তিনিও এমন আবেগি ছিলেন তাঁর কাছেও শুনেছি কবির বহু গান এখনো সুরারোপ হয়নি। ওহ আমার ভাই কিন্তু পিজিতে গিয়ে অসুস্থ কবিকে দেখে এসেছিলেন। বুঝতেই পারছেন আপনার আবেগ নিজের মধ্যেও ছড়িয়ে গেছে। ভালো থাকুন আপনার আবেগকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

প্রিয়তে তো রইলেনই অনুসরণ ও সাথে অনেকগুলো +++++

১৮| ২৪ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালো লাগল জেনে আবেগটা ছড়িয়ে গেছে মনে।
এটুকু আনন্দ আমারও মন ভরে গেল।
গান শুনা গেলে ভালোলাগত
অনেক শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.