নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশে থাকতে চাওয়া প্রিয়া সাহার ট্রাম্পের কাছে নালিশ কেন

২০ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

এত বছর বিদেশে অন্যদেশে নাগরিক হয়ে, সমস্ত সুযোগ সুবিধা পেয়ে, সে দেশের সাথে নিবিড় বন্ধন গড়ে উঠার পরও নিজের দেশের সাথে বন্ধন একটুও আলগা হলো না। দেশে কি ভাবে আরো ভালো হয়। মানুষ ভালো থাকে দেশের উন্নয়ন. উন্নত বিশ্বের কাছাকাছি আসে তাই ভাবি। যে কোন ঘটনায় উদিবগ্ন হই। ভালো খবর হলে আপ্লুত হই আনন্দে। সুযোগ পেলেই দেশের ভালো অন্যের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করি। আমি নই শুধু আমার মতন যে কোন বিদেশে থাকা মানুষই দেশের সাথে এমন প্রেম অনুভব করেন। অল্প কিছু মানুষ ছাড়া।
প্রিয়া সাহা নামের এই মহিলাটি দেশেই ছিল। দেশেই থাকতে চায়। অথচ নিজের দেশের বদনাম করতে তার একটুও আটকাল না। কতটা নিকৃষ্টমানের রাজাকার প্রজাতির জীব এই মহিলা তাই ভাবছি।
দেখে জেনে মনে হলো দেশের অনেক বেশি সুখ সুবিধা সে ভোগ করছে। বেশ ভালো ভাবেই ছিল এবং আছে। অনেক সংখ্যগরিষ্ঠ মানুষ তার মতন ভালো অবস্থায় নেই। অথচ দেশের বিরুদ্ধে অন্যদেশের একজনের কাছে নালিশ করছে বা বিচার চাইছে।
তাও এমন একজনের কাছে যে নিজ দেশের নাগরিকে সম্মান করে না। আমেরিকায় জন্ম গ্রহন করা এবং নাগকিত্ব পাওয়াদের বলে নিজের দেশে চলে যাও। নারীর প্রতি কোন শ্রদ্ধাবোধই নেই। অমানবিক হয়ে দেয়াল তুলে দিচ্ছে দুই দেশের মাঝে। পরিবারকে করছে বিচ্ছিন্ন। কঠিন দারিদ্রতার অবস্থা থেকে যারা জীবন যাপনের জন্য আমেরিকায় আসতে চায়। তাদের প্রতি ক্রুড়ো মনো ভাব। সেই ট্রাম্পের কাছে নিজের বাড়ি পুড়ে যাওয়া এবং ৩৭ লক্ষ হিন্দুর গুম হয়ে যাওয়ার কথা বলে কি সহানুভূতি চাইল মহিলা। কেন তার এই আকুতি।
ট্রাম্পের কাছে ঠিক কি কারণে প্রিয়া সাহা এসব বলে নিজের দেশের ভাব মূর্তি নষ্ট করছে।
বাড়িঘর সম্পত্তি জবর দখল করা নতুন কোন ব্যাপার নয়। স্বামী মারা গেলে বিধবাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়ে এতিমের সম্পত্তি দখল করে নেয়া। খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার বাংলাদেশে।
শক্তিমান আত্মিয় স্বজন অসহায়দের জমি জমা দখল করে এটা চলে আসছে নিয়মিত।
সম্পত্তি নিয়ে মারামারি, খুন বিবাদ চলে আত্ময়িদের মধ্যে। এছাড়া ভ্দ্রগোছের মানুষ নিপিড়িত হয় শক্তিমান পাড়ার মাস্তান নেতাদের চেলা চামুণ্ডার কাছে। কত মানুষের সম্পত্তি, জোড় করে দখলদার মনভাবের কুটকৌশলি দখল করে নিয়েছে তার হিসাব খুব কম নয়। অথচ সংখ্যালঘু হলেই বিশাল একটা খবর হয়ে উঠে।
ঢাকায় আমাদের নিজের সম্পত্তি বেআইনি ভাবে দখল করে নিয়েছে মানুষ। আমার আত্মিয়র বিশাল দালান দখল করে নিয়েছে রাজনৈতিক নেতা। বিদেশ থাকা মানুষের সম্পত্তি অহোরহ অন্যের দখলে চলে যাচ্ছে।
বস্তিবাসি এমন কি হরিজনরা পর্যন্ত মানুষের জমি দখল করে বসবাস করে দখলে নিয়ে নেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। শক্তিমান হয়েও ভদ্রজন হওয়ার কারণে তাদের বিরুদ্ধে কিছুই করতে পারে না অনেকে। তারা মানুষ জড়ো করে লাঠিয়াল তৈরি করে। অনেক সময় বস্তি ভেঙ্গে দিতে দেখি পুলিশ পাহারায়। আমাদের অনেক কষ্ট লাগে । বস্তিবাসি যাবে কোথায় ভেবে।
কিন্তু যার জায়গা সে হয় তো বছরের পর বছর এদের উঠে যাওয়ার অপেক্ষা করেছে। নিজের জায়গায় নিজের মতন কাজ করতে না পারার সেই কষ্টগুলো কেউ জানে না। এমন ভুড়ি ভুড়ি উদাহরণ দেয়া যায়।
যারা বস্তিতে এসেছে তাদের হয় তো একটুরো জমি দেশের বাড়িতে ছিল দখল নিয়ে নিয়েছে কোন শক্তিমান।
একটুকরো জমি খালি থাকলে তার মালিকানা নেয়ার জন্য লোভে চকচক করে অনেকের চোখ। যারা ক্ষমতা দেখায়ে, পেশীশক্তির ব্যবহার করে জোড় দখল করতে পারে তারা আইন কানুন, দলিল কাগজ কিছু মানে না।ক্ষমতা এবং টাকার জোড়ে রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙ্গালের ধন চুরি।
এই অবস্থার খুব উন্নতি হয়নি। ভুমি রাজস্ব অফিসে যারা কাজ করে তারা এক একজন চশমখোর টাকার লোভে ডুবে আছে। বেতনের বাইরে প্রচুর আয় এদের প্রতিটি অফিসে। অসৎ উপায়ে যারা ভূমি দখল করবে তারা এদের পেট আরো বেশি ভরিয়ে দিবে।
আইন কানুন থাকার পরও প্রতিটি ক্ষেত্রের মতন, অনিয়ম নিয়মে পরিনত হয়েছে। আইন গত ভাবে একটা সম্পত্তি হস্তান্তর করতে গেলে
বাংলাদেশে ভূমি সম্পত্তির হিসাব খতিয়ান আইন অনুযায়ী চলে না। আলাগা পয়সা না দিলে।
প্রতি দশ জনের মধ্যে আটজনই হয় তো জমি সংক্রান্ত ঝামেলায় জর্জরিত ছিলেন বা আছেন। সেখানে প্রিয়া সাহার বাড়ি দখল বা পুড়িয়ে দেয়ার জন্য দেশের আইনে দেশে বিচার না চেয়ে আমরিকার প্রেসিডেন্টের কাছে কেন কান্নাকাটি করছে। তার তো যথেষ্ট ক্ষমতা আছে বোঝা যায় ট্রাম্প পর্যন্ত যখন পৌঁছে যেতে পারে। দেশেও সব দলের রাজনৈতিক নেতাদের সাথে ভাবসাব উঠাবসা। সুযোগ সন্ধানি একটি মহিলা সে।
নিজ দেশ সম্পর্কে খারাপ কথা বলতে একটুও খারাপ লাগল না। নিজের দেশের ভাবমূর্তি মিথ্যা দিয়ে নষ্ট করতে একটুও বাঁধল না তার। দেশের খায় আর অন্যদেশেকে ভালোবাসে। কেমন মানবাধিকার কর্মি ছিল মহিলা। ওর মধ্যে তে মানবিকতা বলতেই কিছু নেই। অসৎ কার্যক্রমের জন্য বহিস্কৃত হয়েছিল সংঘঠন থেকে। শুনলাম, স্বামীর সাথে ঝগড়া হলে পাড়ায় দাঁড়িয়ে ঝাড়ি দিত, কথা শুনাত দুদুকে চাকরি করা স্বামীকে। ঘরের খবর পরকে বলার, দেখানোর নিলর্জ্জ প্রেকটিস সে বহু আগে থেকেই রপ্ত করেছে।
ভালোলাগল আমার হিন্দু বন্ধুদের অনেকেই তার এই গর্হিত কাজের সমালোচনা করছেন।
আমাদের শহরের অনেক হিন্দু ইণ্ডিয়া চলে গেছেন নিজের ইচ্ছায়। আবার অনেকে দেশে থেকেই ভালো আছেন। তারা ইন্ডিয়ার চেয়ে বাংলাদেশকেই বেশি ভালোবাসেন। কিছু জোড় জবরদস্তি হয়। দেশে সে সবের সমাধান করার জন্য এনজিও মানবধিকারের কর্মি হয়েও নিজের ক্ষমতা আইন কাজে না লাগিয়ে ট্রাম্পের কাছে দেশকে নিকৃষ্ট ভাবে উপস্থাপন করে কি সুখ পেলো প্রিয়া সাহা।
সৌহার্দ সুন্দর যে জীবন আমরা দেখে বড় হয়েছি তার চেয়ে এখন যেন মানুষের মাঝে বড় বেশি অসহিষ্ণুতা। এই যে নোংরা ধর্ষণ, কোপাকোপি মারামারি হয়। হিন্দু সংখ্যালঘুর উপর আক্রমণ ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়া ভিটা বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা । এসব এই সময়ের এক ধরনের মানুষের বেক্ষাপ্যা আচরণ। এগুলো আইন দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। উন্নত দেশগুলোতে এক একটা হিংসাত্বক ঘটনা ঘটে যাচ্ছে এ সময়ে। সে সম্পর্কে কোন কি ধারনা আছে তার।
ট্রাম্পের বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তো তার অভিযোগ নাকোচ করে দিল। এখন তিনি কোথায় মুখ লুকাবেন কি চাইবেন, দেখার অপেক্ষা।
ত্রুটি বিচ্যুতি আছে কিন্তু বাংলাদেশে এখনো সৌহার্দ মিলে মিশে থাকা ভিন্ন ধর্মি মানুষদের মূল্যায়ন অনেক বেশি।


মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:১২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে ভালো লেগেছে। যতটুকু জানি, ওনার মেয়েরা আমেরিকাতে আছেন। ঠিক কি কারণে তা নিশ্চিত নই। খুব সম্ভবত উনিও পলিটিক্যাল এ্যাসাইলাম এর জন্য আবেদন করার চিন্তা ভাবনা করছেন। মানে একটা দোহাই দিয়ে আমেরিকা থাকার চিন্তাও হতে পারে। এটা একান্তই আমার মনের ভাবনা। কারণ যেটাই হোক, উনি যেটা করেছেন সেটা দেশের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। উনার বিরুদ্ধে বেশ ক'টা মামলা সামনে আসবে যদি না কোনভাবে আমেরিকায় থেকে যেতে পারেন। দেখা যাক কি হয়।

সকল মুসলিম ভাই-বোনদের প্রতি অনুরোধ থাকবে এক প্রিয়া সাহার জন্য যেন অন্য কোন হিন্দু ভাই-বোনদের সমস্যা না হয়। আমাদের উচিত হবে সহনশীলতা দিয়ে সকল সমস্যাকে মোকাবিলা করা। সেটাই হবে বাংলাদেশের সব চেয়ে বড় জয়। তবে প্রিয়া সাহার প্রাপ্য আইনানুগ বিচার অবশ্যই আশা করছি।

২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ। উনি হয়তো এ্যাসাইলাম নিবেন বা উনার যে কোন উদ্দেশ্যই থাক। দেশের বিরুদেধ বলে তিনি খুব গর্হিত কাজ করেছেন নিজের স্বার্থের জন্য। উনার মেয়েরা যদি আমেরিকান সিটিজেন না হয় এবং সেখানে পড়ালেখা করে কি ভাবে তিনি এত অর্থ যোগন দিচ্ছেন টিউশনি এবং থাকার । এসব তদন্ত হওয়া দরকার।
অনেকে হুমকি ধামকি দিচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম্যে । শুনেছি একজন কেইসও করে ফেলেছেন উনার বিরুদ্ধে। এ সব উনার পক্ষে যেতে পারে এ্যাসাইলাম নিলে। দেশে ফিরলে আমাকে মেরে ফেলবে।
তবে এই সময়ে এ্যাসাইলাম নিলেও কত ধানে কত চাল তিনি টের পাবেন আমেরিকায় জীবন যাপন করতে হলে।

২| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: প্রিয়া সাহার কথায় কেউ বিভ্রান্ত হবেন না, সে হিন্দুদের প্রতিনিধিত্ব করে না।

২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৪৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: সেটা ঠিক কিন্তু মানুষ বিভ্রান্ত হতে এবং মজা দেখতে ভালোবাসে। প্রিয়া সাহা উন্নত বিশ্বে সংখ্যালঘুর উপর আক্রমণগুলোর খবরগুলো কখনো শুনে নাই মনে হয়।

৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এতদিন পর এরকম একটা ফালতু অভিযোগ এই সরকার (টানা ১১ বছর) - এর আমলে করাটা অমার্জনীয় অপরাধ। সরকারকে অবশ্যই প্রিয়া সাহার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে...

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:৪২

রোকসানা লেইস বলেছেন: তার হাত অনেক লম্বা মনে হয়। সংখ্যা লঘুর সুবিধা নিয়ে নিজের স্বার্থ হাসিল করতে চায়।

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


এই ঘটনার পর, প্রিয়া সাহা হয়তো দেশে ফেরত আসবে না; উনি ভুল করেছেন সন্দেহ নেই

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: উনি অভিবাসনের জন্য আবেদন করুক। এবং আমেরিকার জীবনটাকে চাক্ষুস ভাবে পরখ করুক। হিয়ারিং শেষে তাকে অভিবাসন না দিয়ে দেশে পাঠাক বাস্তবতা উপলব্ধি করতে শিখবে তখন।
সংখ্যলঘুর তকমা এটে অনেক ভালো ভাবে থাক মহিলা স্বার্থের কারণে দেশের বদনাম করল। তার ফল সে পাবে।

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সে একজন খারাপ মানুষ । তার জন্য দেশের বদনাম হয়েছে।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: দেশের বদনাম করার উপহার প্রকৃতি নিশ্চয়ই তাকে এনে দিবে

৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৫:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লিখেছেন । প্রিয়া সাহা মুখ ফুসকে কিছু বলেছে বলে মনে হয়না , পিছনে কিছু মিছু অবশ্যই আছে। আমিরিকায় স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য অনেক পন্থাই আছে , আমিরিকায় অধ্যয়নরত তার মেয়েদের হাত ধরেই কিছু দিনের মধ্যেই সে তা পেতে পারে ,এর জন্য এমনতর রিস্কি কাজ করবে এত বড় আহম্মক সে সম্ভবত নয় । এসিলাম সিক করলে তা যে গ্রান্ট হবেই এত বড় নিশ্চয়তা সে পেল কোথায় । গ্রান্ট এপ্লিকেশন রিফিউজ হলে তাকে পত্র পাঠ দেশ ফিরতে হবে । যেখানে দুদিন বাদেই মেয়েদের হাত ধরেই সে সেখানে টিকতে পারে সেখানে কেন সে দেশে ফেরার রিক্স নিয়ে কথা বলবে । অতএব বিষয়টিকে আরো গভীরে গিয়ে দেখতে হবে । মিথ্যা তথ্যের উপর ভিত্তি করে আমিরিকা তাকে এসিলাম দিয়ে দিবে , বিষয়টা মনে হয় তত সহজ নয় , দেশের বর্তমান হালচাল আমিরিকান ইনটেলিজেন্স ঠিকই জানে । তাই এ রকম সহজ ইভিডেন্স এখন আমিরিকা তৈরী হতে দিবে বলে মনে হয়না , এমন হলে আমিরিকায় একদিনেই কয়েক হাজার এসিলাম সিকিং এপ্লিকেশন জমা পরে যাবে , সেখানকার সলিসিটরেরা তা ইভিডেন্স হিসাবে দাঁড় করাবে । বিষয়টি নিয়ে বড় ধরনের তালগুল পাকাতে হলে বরং তাকে মদদ দিয়ে দেশেই ফেরত পাঠাবে । প্রিয় সাহা যা করেছে তা অতি গর্হিত কাজ , প্রতিকার দেশের মানুষকে সাথে নিয়ে দেশে বসেই করা উচিত ছিল । তা সে করেনি , বরং বিদেশের মাটিতে দেশের মান সন্মান নস্ট করেছে । একজন সংখ্যালঘু হয়েও দেশে তার অবস্থান যে কত শক্ত ও সন্মানীত ছিল আমিরিকার প্রেসিডেন্টের দরবারে গিয়ে কথা বলার সুযোগই তার বড় প্রমান । হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ট দেশে বসবাস করলে এমন আর্থ সামাজিক স্টেটাস সে হয়ত কল্পনাও করতে পরতো না ।

শুভেচ্ছা রইল

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৩৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: সে বহু আটঘাট বেঁধেই এসেছে। তবে অন্য দেশের রীতিনীতি সম্পর্কে তার জানা নেই। বিদেশে ছাত্র পড়ানোর খরচ আমি আপনি ভালো জানি। তিনি কি ভাবে ম্যানেজ করেন এসব খরচ দেশের আইনে এসবের তদন্ত দরকার।
সে সংখ্যালঘুর নাম নিয়ে নিজের সুবিধা আদায়ের জন্য এসব কথা বলেছে। সংখ্যালঘুর জন্য তার প্রাণ কাঁদে বলে মনে হয় না।

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: এই দেশে অনেক প্রজাতি আছে যারা প্রবাসে দেশের বদনাম করে আনন্দ পায় !!! প্লেনে উঠার সাথে সাথে শুরু হয় তাদের বাংরাদেশ বিদ্ধেষ!!! মনে হবে যে সে হয়তো বাংলাদেশের নাহ।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এরা বিদেশেরও খায় পারে সুযোগ নেয় কিন্তু কখনো সেদেশেরও গুণের কথা বলে না। এত কষ্টের জীবন বিদেশে। আমি অনেকের এমন গল্প শুনে বলি চলে যান দেশে। সেটাও কখনো করবে না। আবার দেশে গেলে তারা টিকতে পারে না। তাদের গরম লাগে জ্যামে কষ্ট হয়। অসুস্থ হয়। নানা সমস্যা।

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ২:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশ হতে টাকা পাঠানো বন্ধ হলে তার মেয়েদের আমেরিকায় অড জব করতে হবে, আপনার কথা ঠিক হাড়ে হাড়ে টের পাবে আমেরিকা কতো মজার দেশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.