নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বপ্নবিদ্ধ বিনতার চোখ

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯


এক সন্ধ্যায় ছেলেটি এবং মেয়েটি এসে হাজির। কি ব্যাপার তোমরা হঠাৎ !
অবশ্য আমার বাড়িতে যে কেউ যখন তখনই চলে আসে । রান্না খাওয়া শেষ হলেও আবার রান্না করতে হয় । মেহমান বলে কথা,
সেদিন ওরা এসেছে,গোধূলি লগনে, বেশ খানিকক্ষণ চুপচাপ থেকে, ছেলেটি বলে আমরা বিয়ে করবো আজই । বাড়িতে কি বলেছে,
বিয়ে দিবেনা? দুজনেই মাথা নাড়িয়ে জানালো কোন বাড়িতেই সম্মতি নেই এখন।
ছেলেটি এখনো কিছু করেনা মেয়েটিও না। কিন্তু ওরা ঠিক করেছে নিজেদের সংসার গুছিয়ে নিবে।
হঠাৎ করে বিয়ের আনন্দ, উৎসব লেগে গেল আমার বাড়িতে ওই গোধূলি লগ্নে। দুটি মানুষ বিয়ে করবে যদিও আর কোন মানুষ নেই।ক্যাসেট প্লেয়ারে আমি সানাই বাজিয়ে দিলাম বিসমিল্লাহ খানের। সানাইয়ের সুর বাঁজছে। মেয়েটি বসে আছে আমার বিছানার উপরে।

আমি নিজের সাজের জিনিসপত্র বের করে মেয়েটিকে সাজাতে বসে গেলাম। একখানা শাড়ি হাতে এসেছে । ছেলেটি যেমন আছে তেমনি জিন্স আর শার্ট পরা । সর্বসাকুল্য আমরা বাসার মানুষ চারজন বাচ্চা সহ।
একজন চলে গেল কাজী ডেকে আনতে। মাগরিবের নামাজের পরে কাজী চলে আসলেন। সাথে এলো কিছু মিষ্টি।
পাশের ঘরে কাজী চলে আসার পরে আমিও একটু ঠিকঠাক হয়ে শরবত, খেজুর নিয়ে সবাই মিলে ড্রয়িং রুমে উপস্থিত হলাম ।
কাজী নিয়ম মত দুজনকে কবুল বলালেন।
দুজন মানুষ দুজনের আপন ছিল। নিয়মমাফিক বিয়ের বন্ধনে আপন হয়ে উঠলো।
পাশেই ছিল বিরিয়ানির দোকান, সেখান থেকে বিরিয়ানি আনা হলো। বিয়ের উৎসবে বিরিয়ানি খাওয়া হলো মিষ্টি খাওয়া হলো ।
তারপর ছেলে মেয়ে দুটো নিজেদের মতন চলে গেল, স্বামী স্ত্রী হয়ে।
আমি বা ওদের কোথায় রাখবো বাসর সাজানো ঘর দেব, আমার তো একটুখানি জায়গা । একটা মোটে ঘর তখন।
মাঝে মাঝে আসতো ওরা গল্প করত সময় কাটাতো আমার এখানে।
কিছুদিন পর শুনলাম ছেলেটি বিদেশ যাবে আয়োজন করছে খুব। একদিন শুনলাম সে উড়ে গেল বিদেশে। কিন্তু ছেলেটিকে হিথ্র বিমানবন্দর থেকে ফিরিয়ে দিয়েছি । কোন আদমব্যাপারীর পাল্লায় পরেছিল জানি না। যা কিছু সম্বল ছিল সব দিয়ে বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন নিয়ে উড়েছিল। কিন্তু সব খুঁইয়ে ফিরে এলো।
কোনখানে কোন বিদেশে যাচ্ছিল সেখানে আর যাওয়া হলো না বিনীতার চোখে অনেক প্রেম প্রেমের চোখে তাকিয়ে ছিল বিনীতা, উড়ে যাওয়ার শিমুলের দিকে। শিমুল শেষ পর্যন্ত অন্য দেশের স্থায়ী হতে পারল না, ফিরে এলো নিজের দেশে।
সময় চলে গেল অনেক মাঝে মাঝে দেখা হয় মাঝে মাঝে হয় না। দুজন প্রেমে জড়িয়ে আছে এইটুকু ভালো লাগে।
একদিন জানলাম শিমুল খুব অসুস্থ। এরপরই শিমুল একদিন চলে গেল মাত্র কদিনের সংসার।
সংসারটা ভালোমতো গুছিয়ে উঠতে পারল না। আমার কাছে মাঝে মাঝে এসে বলতো এখন বাচ্চা নিব না। একটু গুছিয়ে বসি কয়েকটা বছর যাক । কিন্তু সেটুকু সময় আর তারা পেল না তারপর থেকে ইরা একা। জানতাম না তেমন কোনো খবর অনেকদিন ফেসবুক হওয়ার পরে জানলাম, শিমুলের জন্য একটা পেইজ চালায়। শিমুলের ভাবনায় ডুবে এখনও দিন কাটায় মেয়েটি।
শিমুলের জন্য আছে, শিমুলকে ভালোবেসে দিন কাটিয়ে দিচ্ছে একা একা ।
আজ শুনলাম, চলে গেছে ইরা। মনে হল ভালই হলো একা একা আর কতদিন এবার দুজনে হাত ধরে থাকবে অন্য পৃথিবীতে।
কেউ কেউ খুব ভালো কবিতা লিখে কিন্তু সময় তাকে দেয়া হয় না। এই পৃথিবীর বুকে নিজের পদচিহ্ন স্থায়ী করার সময়টুকু পাওয়ার আগেই চলে যায় । একা একা অনেকটা বছর কাটিয়ে দিলো ইরা এখন শিমুলের হাত ধরে হাঁটছে উড়ছে আনন্দে অন্যলোকে।
অরুণ চৌধুরী, ইস্তেকবাল হোসেন, তারিক সুজাত, শ্যামল জাকারিয়া, শিমুল মোহাম্মদ। পাঁচজন তরুণ একসাথে হয়ে একটি বই করেছিল তখন। প্রবিবিম্ব ভেঙ্গে যাও নামে।
তখন সব কিছু এত সহজ ছিল না। পাঁজজনে মিলে ভাগ করে নেয়া কবিতার বই হাতে নিয়ে কি আনন্দ তাদের।
অরুণ চৌধুরীর খবর জানি না কত দিন। ইস্তেকবাল হোসেন অনেকদিন অসুস্থ নিরব হয়ে আছে । কী দারুণ আবৃত্তি করত। এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না - নবারুণ ভট্টাচার্য । শ্যামল জাকারিয়াকে দেখি নাটক সিনেমায়।
তারিক সুজাত নিজেই এখন বিরাট প্রকাশনা এবং আরো অনেক কিছু করেছে।
স্বৈরাচারী শাসকের বুলেরটের নিচে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রাণ হারাচ্ছিল। একক একটি বই ছাপাতে না পারা এই তরুন ছেলেরা গুলি, টিয়ার গ্যাসের বাঁধা না মেনে ছুটত প্রতিবাদে। একটা সুন্দর দেশের স্বপ্নে নিজের জীবন, প্রতিদিন থাকত এদের হাতের মুঠোয়।
৭১-এ তখন আমি অনেক ছোট
মৃত্যু বুঝি, যুদ্ধ বুঝি না
এখন আমি অনেক বড়
যুদ্ধ বুঝি, মৃত্যু বুঝি না।
শিমুল মোহাম্মদ
প্রেমের পর্বটি আজ শেষ হয়ে গেলো । মনে পরে যাচ্ছে কত অসংখ্য স্মৃতি।

আমার সমস্ত অহংকার তুমি ও তোমার দুচোখ
পড়ে থাকবে আমার মমত্ব বিচ্ছেদে
প্রবল আবেগে বাড়ানো দুহাতে
শুধু কাছে টানতে গেলে মুঠোয় উঠে আসবে বিষ-বৃশ্চিক
অচেনা মানুষ আর যন্ত্র-যন্ত্রণায় পাড়ি দেবো পথ
রানওয়ে জুড়ে পড়ে থাকবে আমার অদৃশ্য ছায়া
তুমিও অন্য সব মানুষেরই মতো ফিরে যাবে ঘরে
এক-একটা দিন কষ্ট বিলাবে
বুকের উঠোনে দীর্ঘশ্বাস বড় হবে আরো
প্রতীক্ষা-পলক তোমার দুচোখে ভর করবে একা
অথচ আমি তোমার কাছাকাছি থাকবো না।
একে একে সবাই ফিরবে ঘরে
যে যার মতন প্রিয় মানুষের মুখোমুখি হবে
শুধু আমি দীর্ঘদিন তোমাকে দেখবো না
আমার বোধের ভেতর বেড়ে ওঠা বৃক্ষটা
বারবার তোমার উষ্ণতায় আদর চাইবে।
চোখের পাতায় চুম্বনে কতটা আনন্দ-সুখ
আমি একাকিত্ব লোকালয়ে বুঝে নেব ক্রমে
হলের ঘণ্টাধ্বণি আমার মনের ভেতর বাজবে নিয়ত
শেষবার তোমার আঙুল ছোঁবার প্রেম বহু দিন পাবো না।
ভালোবাসা আমার প্রহরী হয়ে আমাকে জাগাবে
তোমার খুব কাছে ছুটে যাবে মন নির্দোষ প্রত্যাশায়
তোমার শয্যায় তোমারই সাথে ঘুমিয়ে থাকবো আমি
তোমার ঘুমন্ত মুখ স্পষ্ট দেখতে পাবো
তোমার শরীর থেকে সৌরভ নেবো কোনো এক দৈব-স্বপ্নে
তোমার আঙুল ও আঁচলে জড়িয়ে থাকবো রোজ
অতিথি পাখির মতন শীত বসন্ত খোঁজে তোমাতে দাঁড়াবো
হয়তো ঘুমের ভেতর আমাকে পেয়ে
আদুরে কণ্ঠস্বরে ডেকে উঠবে ‘শিমুল’...
আমি রোজ এসে দেখে যাবো স্বদেশ তোমাকে
কতটা ভালো আছো তুমি
কতটা ভালো আছে আমারই স্বদেশ!

স্বপ্নবিদ্ধ বিনতার চোখ - শিমুল মোহাম্মদ এর বিশাল কবিতার খানিক অংশ ।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩

এম ডি মুসা বলেছেন: প্রথম গল্প যে কাহিনী চিত্র আসলেই কি আগের দিন মানুষ বিদেশে গিয়ে থাকলেও ছেড়ে যায়নি এখন ভিন্ন আর পৃথিবীর বৈচিত্র্যময় মানুষ মানুষের মন বোঝা সহজ নয়। সুখ দুখ মিলিয়ে ভালো লাগলো

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২২

রোকসানা লেইস বলেছেন: সবটাই নির্ভর করে মানুষের উপর, যে যেমন ভাবে, থাকতে চায়।
সে তো শুধু বিদেশ যায় নাই সংসার জীবনের কয়েক বছরের মধ্যে এই পৃথিবী ছেড়েও চলে গেছে। আর মেয়েটা গেলো এখন, এতদিন একা থেকে।
ধন্যবাদ এম ডি মুসা

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৬

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: চমৎকার হয়েছে আপা।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: জীবনের গল্প।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০

রাজীব নুর বলেছেন: লেখায় বেশ কয়েকটা বানান ভুল আছে।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:২৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: থাক।
আমি প্রুফ রীডার নই।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:১৭

মিরোরডডল বলেছেন:




I'm not well Leis'pu.
I'll be back once I heal.


২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৩১

রোকসানা লেইস বলেছেন: সুস্থ্ হয়ে উঠো তাড়াতাড়ি, এই কামনা করি। টেককেয়ার ইউরসেল্প। বিদেশে নিজের দেখাশোনা নিজেই করতে হয়। অবহেলা করো না।
ফিবার, করোনা বেশ ভালো হানা দিয়েছে নভেম্বর থেকে। আমিও ভুগলাম কিছু দিন।

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: ওদের বিয়ে হয়েছিল কত সালে?
শিমুল তো চলে গেল কিন্তু ইরা কি ভীষন কষ্ট আর নিঃসঙ্গতায় একটা জীবন কাটিয়ে গেল! এভাবে অমুল্য একটা জীবন নষ্ট করার কোন মানে হয় না মনে হয়।
ওরা প্রথমেই ভুল করেছে। আপনি তাদের একটু অপেক্ষা করার পরামর্শ দিতে পারতেন- এইদেশে এইভাবে জীবন শুরু করাটা বোকামী।

৭১-এ তখন আমি অনেক ছোট
মৃত্যু বুঝি, যুদ্ধ বুঝি না
এখন আমি অনেক বড়
যুদ্ধ বুঝি, মৃত্যু বুঝি না।

~শিমুল মোহাম্মদ
দুর্দান্ত একটা কবিতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

* আপনার লেখা আগেই দেখেছি- পুরোটা ভাল করে না পড়ে মন্তব্য করতে চাইনি তাই দেরি হল। @ রাজীব নুরের লেখায় প্রচুর বানান ভুল থাকে নিজেরটাও খেয়াল রাখবেন। এমন একটা লেখায় মতামত জানাতে হয়; এভাবে মন্তব্য করার মানে পুরো লেখাকে একবাক্যে অপমান করে যাওয়া। ( আমার লেখায় বানান আর ব্যাকারণে ভুল আর ভুল এইটা নিয়ে বলার কিছু নাই)

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: সম্ভবত ৮৮/৮৯ ঠিক মনে নাই সালটা। বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বলে কিছু দিন নিজেদের সংসার করতে পেরেছিল। সুখে দুঃখে ছিল ভালোবাসায়।
হয়তো ইরা শিমুলকে হারিয়েও শিমুলের কাছে ছিল ভালোবাসায় তাই ওর আর একা মনে হয়নি নিজেকে।
এক একজন মানুষ এক এক ভাবে উপলব্ধি করে।
স্বপ্ন বিদ্ধ বিনতার চোখ শিমুলের এই কবিতাটি আমরা তখন খুব পড়তাম। ইরাকে বিনতা ডাকতাম।
কবিতার শেষের অংশ যেটুকু দিয়েছি এই লাইনগুলো যখন প্রেমিকার জন্য সঙ্গীর জন্য কবি লেখে, এই কথাগুলো সঙ্গী করে ভালোবাসায় কাটিয়ে দেয়া যায় মনে হয়।
ছোট কিন্তু দারুণ কবিতাটি।
সময়টা ছিল আগুন তারুণ্য উজ্জ্বল, ভালো লিখত কিন্তু সময় পেল না।

ধন্যবাদ রাজীব নুরের বিষয়টা খেয়াল করার জন্য।

৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনার লেখা গুলো এয়ই চমৎকার যে পড়তে পড়তে আমি লেখার মধ্যেই হারিয়ে যাই।

২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:১০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ মোহাম্মদ গোফরান
বানান ভুল থাকার পরও যে লেখার মর্মে হারান: এ জেনে আপ্লুত হলাম।
জীবনের গল্পগুলো কঠিন, সুখ দুঃখের স্মৃতিময়।

৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫

বিজন রয় বলেছেন: ভালো পোস্ট।
ভালো লাগল।

২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়।
জীবনগাঁথা

৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: থাক।
আমি প্রুফ রীডার নই।

রবীন্দ্রনাথের লেখার প্রুফ কে দেখতেন জানেন?

৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




আশির দশকের কবি শিমুল মোহাম্মদ। দ্রোহ আর প্রেম তাঁর কবিতায় পাশাপাশি হাত ধরে হাঁটছে।
স্বৈরাচারী শাসনের বুটের তলায় এক রুদ্ধশ্বাস সময়ে কবিতা লিখতে শুরু করেন শিমুল। প্রকাশিত
যৌথ কাব্যগ্রন্থ প্রতিবিম্ব ভেঙ্গে যাই ও একক গ্রন্থ স্বপ্নবিদ্ধ বিনতার চোখ। শিমুল মোহাম্মদ ২০০৭
সালের ২০ অক্টোবর মারা যান। তরুন মেধাবী এই কবির প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।
তাঁর রচিত স্বপ্নবিদ্ধ কবিতার অংশ বিশেষ শেয়ার করার জন্য রইল ধন্যবাদ । বিনতার চোখের জল
সত্যিই মর্মস্পর্শী।

লেখাটির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কবি ও বিনতার প্রতি আপনার গভীর সহমর্মীতার সুন্দর প্রকাশ।
আমরাও আপনার সাথে একাত্ব হয়ে তাদের প্রতি সহমর্মীতা জ্ঞাপন করছি ।

নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল

২১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: তরুণ মেধাবী কবি অনেকে হারিয়ে যায় আমাদের অগোচরে, একদম জাতীয় ভাবে প্রতিষ্ঠিত না হতে পারলে। পরিচিতরা যতক্ষণ মনে রাখেন। এক সময় হারিয়েই যান তারা কালের গহ্বরে।
ব্লগারদের কাছে পরিচিত করাতে পারলাম কিছুটা, হয় তো অনেকে খুঁজে পড়বেন তার কবিতা।
শুধু তার কবিতা নয় জীবনটাও অন্যরকম কাটল তাদের।
আপনি তো ওর বইয়ের ছবি দিলেন। ভালো একটা সংযোজন হলো লেখায়।
ধন্যবাদ সহমর্মীতার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.