নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভোট আনন্দ

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৬

দেশে থাকলে ভোট দিতে যেতাম। বাংলাদেশের মতন এত জমজমাট ভোট আর কোথাও হয় না। এত্ত আনন্দ উৎসব। কত রকমের বাহারি মিছিল হয়। পোষ্টারে পোষ্টারে দেশ সেজে উঠে রঙে রঙে। মাইক বাজিয়ে চিৎকার করে গুণগান চলতে থাকে। চা বিস্কুট থেকে গরু জবাই হয় ভোটের খাওয়া দাওয়া। টাকা পয়সার কত রকমের লেনদেন হয়।
প্রতিক চিহ্নর কত রকম সাজ, ভাস্কর্য বানানো হয়। প্রতিক নিয়ে মিছিল, প্রতিক অনুয়ায়ী মিছিল। মানুষের উৎসব আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়। কাকে ভোট দিবে। কি জন্য দিবে।
প্রার্থী কেন নিজে পছন্দ করবে এসব বিষয়ে জানার চেয়ে। অন্য কেউ বলে দিয়েছে তার জন্য ভোট দেয়। প্রার্থীর গুণের চেয়ে বংশ, ধন, আর দল সবার উপরে। দলকে জিতানোর জন্য ভোট দেয়ার কথা চিন্তা করে। না দেয়ার কথাও চিন্তা করে। দল আবার থাকে কিছু মানুষের জন্য জানপরণ। দলের কলাগাছ নেতাও সাপোর্ট পায়। দূর্নীতিবাজও মাথায় থাকে। প্রার্থীর যত ভুল থাকুক পার্টির জন্য তাকে নির্বাচিত করা হবে। নিজের জীবন বাজী রাখে মানুষ নেতাদের জন্য।
জনগণের জন্য কাজের চেয়ে কে কত শান জৌলুস দেখাতে পারে তাদেরই পছন্দ করে। রাতের অন্ধকারে অনেকের মন দখল হয়। টাকার খেলায়। ভোটের জয় পরাজয় হয়। দেশের জন্য কে ভাবে, কে সৎ, শিক্ষিত এসবে পরোয়া নেই।
দেশের উন্নয়নে জনগণের স্বার্থে কাজ করার প্রয়োজনই পরে না প্রার্থীদের।
অনেক মানুষ মারা যায় ভোটের আগে পরে। এ বছর একজন প্রার্থীকে কুপিয়ে মারা হয়েছে ভোটের দিন। আর দেয়া হয়েছে ট্রেনে আগুন। মানুষ এত পিচাশ ট্রেনে আগুন দিয়ে মানুষ মেরে ক্ষমতা দখল করতে চায়। মানুষের জন্য দয়া মায়া নাই জীবনের মূল্য এদের কাছে নেই তারা ক্ষমতায় গিয়ে মানুষের জন্য কি কাজ করবে এরা কিভাবে মানুষের নেতা হতে চায়। এই দুষ্কৃতিকারীদের প্রতি ঘৃনা।
যারা নেতাদের কথায় নাচানাচি করে রক্ত গরম করে ঝাঁপিয়ে পরে মানুষ মারতে। তাদের অবস্থা শেষে কি হয় নেতা তাদের কতটুকু দেখে। এসব বোঝাবুঝি বাংলাদেশের অগুনতি মানুষের খুব কম। যারা বোঝে তারা সব এড়িয়ে চলে, ঝামেলা র্নিজীব পরে থাকে নিজের মতন। ভোট হলে বা না হলে তাদের কিছু যায় আসে না।

চায়ের কাপে ঝড় তোলে ভোট কেন্দ্র করে। ভোটের পক্ষে বিপক্ষে গলা ফাটিয়ে কথা বলে সবাই। সবাই সব জানে। সবাই সিদ্ধান্ত দেয়। সবাই সবাইকে নিয়ন্ত্রন করতে চায়। বাচ্চারা পর্যন্ত খুশিতে অস্থির থাকে ভোট নিয়ে। ভোট এক মহা উৎসব।
ভোটের দিন সরকারি ছুটি থাকে সব কিছু। টেলিভিশনে বিশেষ অনুষ্ঠান ভোটের জন্য তিনদিন ব্যাপী।
বাড়ি বাড়ি যাওয়া আসা। খাওয়া দাওয়া। কত বেকার লোকের কত রকম আয়ের পথ খুলে যায় ভোটের সময়।
মারামারি রক্তারক্তি মানুষের মৃত্যু ভোটের জন্য সে তো বাংলাদেশেই হয়।
ভোটের আগে এবং পরে কিছু মানুষ মারা যায় ভোট উপলক্ষে । জয় পরাজয় সহজে কেউ মানতে চায় না। কেউ বিপক্ষদলকে মন খোলে অভিনন্দন জানায় না। শুধু গীবত করা হয়। মনে মনে ষড়যন্ত্র চলে।
এমন ভোটের উথালপাথাল ঢেউ পৃথিবীর আর কোথাও আছে বলে জানা নেই।
বিদেশে আজকাল মানুষ ভোট কেন্দ্রেও যায় না। ঘরে বসে ভোট দিয়ে দেয়। অন্য দেশে থাকলেও ভোট দেয়ার জন্য ব্যালট পাঠিয়ে দেয় ডাকে। অন্য দেশ থেকে নিজের দেশে ভোটে অংশ গ্রহণ করে বিদেশে থাকা সে দেশের নাগরিকরা।
বাংলাদেশী নাগরিক বিদেশে যারা থাকে তারা কবে নিজের ভোট দিতে পারবে বিদেশে থেকেও। কত রকমের গল্প তৈরি হয় ভোট ঘিরে এমন উৎসব দেখার সুযোগ হলো না। বড়ই আফসোস রয়ে গেলো।
এবার নাকি বাংলাদেশের ভোটের দিনও তেমন অস্থির ছিল না আগের মতন।
তিনদিন ব্যাপী ভোট গননার উৎসব। খবর পাওয়া আর টেলিভিশনের সামনে বসে খাওয়া দাওয়া আর সিনেমা ও বিভিন্ন অনুষ্ঠান দেখাও তেমন নাকি জমে নাই।
সব চুপচাপ ঝটপট সারা হয়ে গেছে। বাংলাদেশ কি বিদেশ হয়ে যাচ্ছে! ভোটের ক্ষেত্রেও।
ইস আবার পাঁচ বছর পর ভোট আসবে আর তখন এ্ই মজার ভোট উপলক্ষে আনন্দ অনুষ্ঠান কি আরো কমে যাবে। আর বুঝি দেখা হলো না ভোটের আনন্দ।
লেখাটা ভোটের সময় লিখে ছিলাম। ভ্রমণের লেখার মাঝে পোষ্ট করিনি তখন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: পাঁচ বছর পর ভোট অন্য রকম হবে।তখন বিএনপিকে অংশগ্রহন করতেই হবে।নয়তো নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে।তখন দেশে গেলে মজা দেখতে পারবেন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: তারা তখনও অংশ গ্রহণ না করুক নিজেদের অহংকার বজায় রেখে এই সুমতী থাকুক

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

এম ডি মুসা বলেছেন: ভেজাল মার্কা যে সব দল নির্বাচনে আসে নাই একবারে ভালো হয়েছে!ভাই আমি রাজনীতি বুঝি না! নিজেদের স্বার্থ রক্ষা জন্য রাজনীতি করে দল! নাম দেয় জনগণের স্বার্থ রক্ষা কথা! ক্ষমতার আসলেই আর নিজের দলীয় কর্মীদের লালন পালন করে! ভোটের আগে জনগণের নামে ধোঁকাবাজি করে! বর্তমান সরকার অনেক উন্নয়ন করছে! আমি এই দল সাপোর্ট করি! ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অবদান এই দলের। আর একটা কথা, দেশের দুর্নীতি দমন করতে হবে,এখনো নানা ক্ষেত্রে দুর্নীতি হচ্ছে এই গুলো দূর হলো , ১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ বঙ্গবন্ধু আদর্শ যেমন সোনার বাংলা গঠন করতে চাইছে তেমন একটা রাষ্ট্র হবে দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করবে! নেতাকর্মীদের ফয়দা লুটবে এই বলে আমি খ্যাত নয়

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:২৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: সহমত আপনার সাথে ভেজালরা দূরেই থাকুক। দূরে থেকেও ভেজাল তো কম করে না।
উন্নয়ন হলে গায়ে লাগে । রাজনীতি নিজের স্বার্থে।
বাংলাদেশে নেতা হতে চায় তো নিজের স্বার্থে। মানুষ জনগণের কথা কে ভাবে। এই অবস্থা চলে এসেছে যুগযুগ ধরে। যারাই রাজনীতি যারা করতে আসে, তাদের কিছু না থাকলেও সম্পত্তি এত ফুলে ফেঁপে উঠে তাও পেট ভরে না। হিসাব দেয় না কেউ চায়ও না।
সব কিছু মিলিয়ে নিয়মে আসলে, দূর্নীতিবাজরা আর পথ পাবে না দূর্নীতি করার। আধুনিক পথ চলায় তেমন একটা অবস্থা আসবেই।
মেট্রোরেলের টিকেট নিয়ম মতন কিনতে হয়। আন্ত নগরীর টিকেট এক মিনিটে শেষ হয়ে যায়। কদিন আগে ধরা পরল মনে হয় এই সব র্দূনীতিবাজ। অনলাইনে হয়ে গেলে এই সব সুযোগ আর পাবে না।
শিক্ষার প্রসারও ঠিক ভাবে দরকার।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২১

ধুলো মেঘ বলেছেন: ভোট কাকে দিতেন? নৌকা মার্কায়, নাকি আওয়ামী লীগকে?

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভোট কাকে দিব সেটা তো জনসমুখে বলার বিষয় না।
যে ভালো কেন্ডিডেট তাকে দিতাম।

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫১

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ভোট কাকে দিলেন আপা? আমি অবশ্য দিতে পারিনি। দুইবার গেলাম। একবার ককটেল ফাঁটাই কেন্দে ঢুকতে দেইনি, আর আরেকবার কেন্দ্রে ঝ্যামেলা হওয়ার পর দিতে পারিনি।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভোট দেয়ার জন্য সুযোগ এখনও নাই তাই দেয়া হলো না।

ককটেল কারা ফাটাল আপনার এলাকায় বেশ জোড়দার মনে হয় ঝামেলা পার্টি।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




এবারে সম্পন্ন হওয়া ভোটে দেখতে পেলাম কেও স্বপক্ষে , কেও বিপক্ষে , কেও নিরপেক্ষ আবার কেও সাপেক্ষ ।
সরকারী হিসাব মতে ভোট কাষ্ট হয়েছে ৪২% যদিউ এটা বিতর্কিত। তর্ক বিতর্ক বাদ দিয়ে যদি ধরেই নেয়া হয়
স্বপক্ষের কথা তাহলেএই ৪২% এর মধ্যে হয়ত পক্ষ , বিপক্ষ ও নিরপেক্ষ ওটারদের অংশ রয়েছে । বাকী থাকে
প্রায় ৫৮% সাপেক্ষ ভোটার ।
সাপেক্ষ বলতে যা মনে করেন সম্পুর্ণ ঝুকি মুক্ত নির্বাচনী পরিবেশ ও রাজনৈতিক আবহাওয়া বজায় থাকা ।
এছাড়া এই সাপেক্ষ জনেরা সবাই জানেন প্রধান বিরোধী দল বিহীন এবারকার ভোটের ফলাফল কি হবে ।
তাই ভোটের দিনে বিরোধি পক্ষের হঠাত করে ছুটে আসা কোন কিছুর মুখে পরে ভোটের তরে মুল্যবান জীবনটা
খোয়াবারপ্রয়োজনটা কি? কষ্ট করে ঝুঁকি নিয়ে কেন্ত্রে না গিয়ে আরাম করে ছুটির দিনে ঘরে বসে সন্ধায় টেলিভিশনে
ফলাফলজেনে নিলেই হবে । বাছ ফলাফল হয়ে গেছে , বিপক্ষ দল বলছে ভোটারবিহীন নির্বাচন , আর স্বপক্ষরা
বলছে ৪২% ভোট নিয়ে দেশের ইতিহাসে সুন্দর নির্বাচন ।

বেশ এ নিয়েই সুবচন আর কুবচন চলতে থাকুক । এদিকে বিদেশী সকল প্রভুরাই ত্বরা করে অভিনন্দনের
ডালি নিয়ে ঘুরছেন নির্বাচনের স্বপক্ষদের দ্বারে দ্বারে । দেখা যাক নির্বাচনের সুফল আর কুফল কেমন করে
যায় যার যার কাছে । আমরা শুধুই এখন নিরব দর্শক , সবাক শুধু সামাজিক যোগাযোগ খাতে ।
দেশের মাস মিডিয়াগুলি দেখা যায় চুপ মেরে গেছে । আরো অবাক কান্ড বিপক্ষ মুখপত্র আলো - স্টার
দেখা যায় বিপক্ষে কথা বলতে যতনা সরব তার চেয়ে বিপক্ষে বেশী বলতে সরব পক্ষে কথা বলার জন্য
মুখপত্র হিসাবে পরিচিত জনকন্ঠ, যা ধরা পরে ইদানিং কালে তাদের অনলাইন ভার্সানের প্রতি খানিকটা
নজর দিলে। নাকি পুষা বিরোধী দলের মত পোষা বিরোধী সংবাদ পত্র, সত্যিই বিচিত্র সব কান্ড কারখানা।

ঠিকই বলেছেন, দেশে ভোট একটা বাহারী রংগ যা সারা দুনিয়ায় অতি বিরল । এখানে বিদেশে দুনিয়ার
সব থেকে গনতান্ত্রিক দেশেও সকাল থেকে প্রায় মাঝ রাত অবধি খোলা ভোট কেন্দ্রে গেলে মনেই হয়না
কেহ ভোট দিতে গেছে , নাই কোন পুলিশ, নাই কোন এজেন্ট , ভোট কেন্দ্রে কেও যাক বা না যাক এ নিয়ে
উচ্চবাচ্য নেই কারো মাঝে ।

শুভেচ্ছা রইল

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: বিরোধি পক্ষের হঠাত করে ছুটে আসা কোন কিছুর মুখে পরে ভোটের তরে মুল্যবান জীবনটা
খোয়াবারপ্রয়োজনটা কি?
এই বিষয়টাই বিশেষ তাতপর্য পূর্ণ বাংলাদেশের ভোটে। পৃথিবীর আর কোথাও এমন ভোট দেখার সুযোগ নাই।

বিদেশী সকল প্রভুরাই ত্বরা করে অভিনন্দনের
ডালি নিয়ে ঘুরছেন নির্বাচনের স্বপক্ষদের দ্বারে দ্বারে ।
যারা এত বিদেশি প্রভুর কাছে নালিশ দিল তাদের এখন কি অবস্থা কি অগ্রগতী জানতে মনচায়

মিডিয়াগুলি দেখা যায় চুপ মেরে গেছে
সবাই শান্তিপূর্ণ অবস্থানে আছে মনে হচ্ছে।

দেশে ভোট একটা বাহারী রংগ যা সারা দুনিয়ায় অতি বিরল ।
এইটাই আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য ছিল। তবে মনে হচ্ছে এই অবস্থা বদলে যাচ্ছে আর আনন্দ পাওয়া যাবে না।
শুভকামনা

৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬

বাউন্ডেলে বলেছেন: অন্তত ৫০% আসনে জাক-জমক ভোট হয়েছে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: হা হা হা বেশ মজা পাইলাম। তবু তো কোথাও জাকজমক ছিল।
সব হারিয়ে যাচ্ছে দিন দিন :)

৭| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: যারা বিদেশ থাকেন, তারা আগ্রহ নিয়ে ভোট দিতে চায়। আর দেশের মানুষ ভোট দিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছে।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: দেশের মানুষের চিন্তায় বেশ নতুনত্ব আছে যা অন্য দেশে পাওয়া যায় না।

৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:৫৮

মোঃ রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: জীবনের প্রথম ভোট এবারই দিয়েছি। কোন ভীর ছিল না। অনেক মানুষ ভোট থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। ভোট দিলেও যা না দিলেও তাই। এখন আর আগের মতো তোষামোদ করে না ভোট দেওয়ার জন্য। আর যারা ভোট দিয়েছে তারাও স্বার্থ রক্ষার জন্য দিয়েছে। কেউ কেউ সমাজের লোকদের মাঝে হাজিরা দিতেও এসেছিল। বিজয় মিছিল তোমন জাঁকজমকপূর্ণ হয়নি।
জীবনের প্রথম ভোট এবারই দিয়েছি। কোন ভীর ছিল না। অনেক মানুষ ভোট থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। ভোট দিলেও যা না দিলেও তাই। এখন আর আগের মতো তোষামোদ করে না ভোট দেওয়ার জন্য। আর যারা ভোট দিয়েছে তারাও স্বার্থ রক্ষার জন্য দিয়েছে। কেউ কেউ সমাজের লোকদের মাঝে হাজিরা দিতেও এসেছিল। বিজয় মিছিল তোমন জাঁকজমকপূর্ণ হয়নি।
ফলাফল প্রকাশের আগের মুহুর্ত।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৭:১৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ ভোট দেওয়ার জন্য। প্রথম ভোট দেয়ার আনন্দ থেকে দেওয়া হয়েছে নিশ্চয়।
যারা নিজের ইচ্ছায় ভোট দিয়েছে দলের স্বার্থ ছাড়াও নাগরিক অধিকার প্রদান করেছে।

এখন আর আগের মতো তোষামোদ করে না ভোট দেওয়ার জন্য।
পরিবর্তন হবে এভাবে এক সময় সুস্থ অবস্থা আসবে আশা করি।

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ভোট আনন্দ নিয়ে আর কত দিন থাকবেন।
এর মধ্যে বাইডেন আর ঋষি সুনাকের পত্র
হাছিনা বরাবরে পৌঁছে গেছে , তাঁরা হাছিনার
সাথে উন্নয়ন সহযোগী হতে আগ্রহ প্রকাশ
করছে ।
যাহোক থাকেন ভোট আনন্দ নিয়ে, ওদিকে
যে আমার রূপকথার পাখিরা উড়ে যাচ্ছে!!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০২

রোকসানা লেইস বলেছেন: হাসিনার সাথে সবাই সহযোগী হোক। দেশটা এগিয়ে যাক।
অন্যদেশের নেতারা কোন ঝামেলায় না ফেললেই হলো।

অনেকগুলো লেখা ঠিক করে রেখেছিলাম এবং লেখার আনন্দে নতুন লেখায় ব্যস্তছিলাম বেশ জোড় আনন্দে এসময়ে হঠাৎ আসা পারিবারিক কিছু অসুবিধায় সব তুলে রাখতে হলো। জরুরী অবস্থা সামাল দেওয়া জরুরী আগে।
তাই সব কিছু থেকে বিচ্ছিন্ন ছিলাম বেশ কিছুদিন।
পাখিরা উড়ে কতদূর আর যাবে আমার সাথে দেখা হবেই তাদের।
শুভেচ্ছা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.