নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অসাধারণ নয় কি এই আলোক প্রবাহ? মনে হয় যেন কৃষ্ণসমুদ্রে সবুজ ঢেউ খেলে যাচ্ছে!
আর্কটিক এবং এন্টার্কটিক এলাকায় দেখা মেলে এমন অসাধারণ বর্ণিল আলোক বিচ্ছুরণ। নাম ‘অরোরা’। নামটা আবার ধার করা হয়েছে রোমান পুরাণ থেকে। যার অর্থ ঊষাদেবী। দুই ঘোড়ার রথে চেপে প্রতি রাতের শেষে সে আসে পৃথিবীতে। অবশ্য বাস্তব অবশ্য রূপকথার মত সরল নয় বরং যথেষ্ট খটমটে।
সূর্য থেকে বেরিয়ে আসা বেয়াড়া কিছু ইলেকট্রন, প্রোটন আর আলফা পার্টিকল দিয়ে তৈরি হয় সৌরঝড়। এই ঝড় যখন তীব্র শক্তি নিয়ে পৃথিবীতে আসতে চায় তখন বায়ুমণ্ডলের ম্যাগ্নেটোস্ফিয়ার স্তর একে বাধা দেয়। ফলে সেই সৌরঝড়ের সব শক্তি ফুরিয়ে আসে এবং ঐ বেয়াড়া বস্তুগুলো ঘটায় Ionization. আর এই Ionization রাতের বেলায় দেখা দেয় বর্ণিল আলোকচ্ছটা রূপে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬
সপ্রসন্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আর অরোরা নামটা খুবই সুন্দর। নাম রাখতে না পারলেও আপনার মেয়ে নিশ্চয়ই অরোরার মতই সুন্দর থাকবে- এই শুভকামনা।
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
এন্টার্কটিক থেকে অরোরা দেখার স্বাদই অন্যরকম। অমূর্ত সে দৃশ্য যেনো!!
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
একবার এই বর্ণিল আলোকচ্ছটা (অরোরা রশ্মি) আমি প্রতক্ষ করিয়াছিলাম B-747-400 উরোজাহাজ এর জানালা দিয়া লজএ্যাঞ্জেল থেকে মস্কো, রাশিয়া যাওয়ার পথে। সেই সময় উরোজাহাজটি উত্তর মেরুর উপর দিয়া উরিয়া যাইতে ছিল। সে এক ভয়ংকর সুন্দর দৃশ্য দেখিয়া আমি শিহরিত হইয়া উঠিয়াছিলাম। প্রকৃতি যে কী বিশাল আর বিস্ময়কর তা আমার এই ক্ষুদ্র জ্ঞানে আসে না।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০
সপ্রসন্ন বলেছেন: আপনার সৌভাগ্য! জেনে ভাল লাগলো। প্রকৃতির রহস্যময়তার শেষ নেই। এই রহস্যময়তাই সৌন্দর্য।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: Firefox এর একটা ভার্সনের নাম Aurora
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
মোহাম্মদ রাহীম উদ্দিন বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আমার মেয়ের নাম অরোরা রাখার খুব ইচ্ছে ছিল আমার কিন্তু পরিবারের প্রতিবাদের মুখে আর পারলাম না।