নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিখ্যাত কেউ নই আমি, অতি ভদ্র কিংবা নষ্টাও নই। মানুষ মাত্র, যা দেখি যা শুনি, তা গিলিয়ে খাই।

স্রাঞ্জি সে

না বলা শব্দ গুলো ফানুশ হয়ে উড়ে বেড়াক নীলাকাশে

স্রাঞ্জি সে › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিখ্যাতদের যত্তসব কুসংস্কার

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১


এই রহস্য ঘেরা পৃথিবীতে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যাদের মাঝে কোন কুসংস্কার বোধ জন্মায় না। কেউ না কেউ কুসংস্কারে ভোগে। আমি রাত্রে গামলা ভর্তি জল উঠানে পেলাইনা। কারণ একদিন রাত্রে এই ময়লা জল পেলতে গিয়ে বড় বিপদে পড়ি, সেই রাত্রে আমার ঘুম হয়নি। সারারাত উঠানে একটা কুকুর ঘেউঘেউ করে যাচ্ছে। ভোরে উঠে দেখি কুকুরটার চোখ বর্ণহীন হয়ে গেছে। মাথাটার লোম তেলতেলে। আমার বুঝতে বাকি রইল না, কুকুরটার এই অবস্থার জন্য আমি দায়ী। তাই এজন্য বাড়ির মুরব্বীরা রাতে ময়লা জল উঠানে না পেলার জন্য বারণ করে। নানান রকম মানুষের নানান রকম কুসংস্কার। এর মধ্যে বিখ্যাতরাও বাদ পড়েন না। যাই হোক এবার আসি বিখ্যাতদের কুসংস্কারে।



জেমস জয়েস (১৮৮২-১৯৪১) : জেমস অগাস্টিন অ্যালওসিয়াস জয়েস (পুরো নাম) ছিলেন একজন আইরিশ লেখক এবং কবি। তিনি বিংশ শতাব্দীর একজন অন্যতম প্রভাবশালী লেখক হিসেবে বিবেচিত। জেমস জয়েস মূলত তাঁর ইউলিসিস (১৯২২) রচনার জন্য বিখ্যাত ছিলেন। তিনি সবসময় দুই সংখ্যাটিকে পছন্দ করতেন। ১৮২২ সালে জন্ম। কাজেই বই প্রকাশ করতে গিয়ে খেয়াল করতেন সেই সময় দুই দিয়ে শেষ হয়েছে কিনা। ১৯২২ সালে একটি বিখ্যাত বই প্রকাশ করেন। এভাবে খুঁজতেন, কোন দিন দুই দিয়ে শেষ হয়েছে। তিনি বিছানায় পেটের নিচে বালিশ দিয়ে লিখতেন। এটা নাকি ছিল তার লাকি পজিশন। একটি নীল বড় পেন্সিল দিয়ে লিখতেন। সাদা পোশাক পরে।



জন স্টেইনবেক (১৯০২-১৯৬৪) : জন স্টেইনবেক হচ্ছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন খ্যাতিমান ঔপন্যাসিক। ত্রিশের দশকের অর্থনৈতিক মন্দার প্রেক্ষাপটে তিনি এক আলোড়নসৃষ্টিকারী উপন্যাস লিখেন, যার নাম দ্য গ্রেপস অফ রাথ। এই বইয়ের কারণে তিনি ১৯৬৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জয় করেন।
তিনি সবসময় পেন্সিলে লিখতেন। বলতেন, এটা আমার জন্য লাকি। ১২টি ধারালো পেন্সিল নিয়ে বসতেন। একটার পর একটা ধার কমে গেলে বদলাতেন। সে জন্য তার টেবিলে সবসময় ১২টি ধারালো পেন্সিল থাকত। সার্পনারে সার্প। তারই মেধার মতো।



জ্যাক লন্ডন (১৮৭৬-১৯১৬) : জ্যাক লন্ডন একজন বিখ্যাত আমেরিকান লেখক। তাঁর প্রকৃত নাম জন গ্রিফিথ চেনে।কিন্তু সর্বসমক্ষে তিনি জ্যাক লন্ডন হিসেবেই পরিচিত ব্যক্তিত্ব। দ্য কল অব দি ওয়াইল্ড, হোয়াইট ফ্যাঙ, দ্য সী উল্ফ তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ। তন্মধ্যে, দ্য কল অব দি ওয়াইল্ড বইটি তাঁকে ভীষণ জনপ্রিয়তা এনে দেয়। তিনি প্রতিদিন এক হাজার শব্দের বেশি লিখতেন না। বলতেন, এরপর যেটা লিখব, সেটা মনের মতো হবে না।



অ্যান্থনি ট্রোল্লোপ (১৮১৫-১৮৮২) : অ্যান্থনি ট্রোলোপ ভিক্টোরিয়ান যুগের ইংরেজ ঔপন্যাসিক ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত পরিচিত কাজগুলির মধ্যে একটি উপন্যাস ধারাবাহিকভাবে বার্নসটারের ক্রনিকল নামে পরিচিত। তিনি রাজনৈতিক, সামাজিক ও লিঙ্গ সংক্রান্ত বিষয় ও অন্যান্য সাম্প্রতিক বিষয়গুলোতে উপন্যাস লিখেছেন। ২৫০ শব্দ লেখার পর অবসর নিতেন। হাতে ঘড়ি নিয়ে হাঁটাহাঁটি করতেন। তারপর রেস্ট হয়ে গেলে আবার লেখা শুরু করতেন। সকাল ৫টা ৩০ মিনিটে রোজদিন কাজ শুরু করতেন এবং এভাবে সারাদিন লিখতেন।


আরো অনেক বিখ্যাতদের কুসংস্কার বাকি রয়ে গেছে যা আরেকপর্ব দেওয়া হবে। তো আপনাদের ভিতর লুকিয়ে থাকা কুসংস্কার গুলো অকপটে বলে পেলুন। আমরাও জানি আপনার কুসংস্কার।

তথ্যঃ উইকিপিডিয়া, সমকাল (৭/০৯/১৮ পৃ ৮)।
ছবিঃ অন্তর্জাল।

মন্তব্য ৬৭ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১

সাইন বোর্ড বলেছেন: এগুলোকে ঠিক কুসংস্কার বলা যায় না, এক ধরনেের অভ্যাস যা অাস্তে অাস্তে বিশ্বাসের সাথে দৃড় হয়, তখন মনে হয় এরকমটাই তার করা উচিৎ ।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
- হ্যাঁ, আপনার মতামত ঠিকই আছে। তা মানলাম।
আপনার ভাষ্যমতে, শিরোনাম এবং যেখানে যেখানে কুসংস্কার লিখা সেই স্থানে লিখতে হবে 'বিখ্যাতদের যত্তসব ভয়ংকর ভয়ংকর অভ্যাস'। দেখি পরেরবার।

- কুসংস্কার হলো মানুষের অন্ধবিশ্বাস, যা হলো যুক্তিহীন কোন বস্তু অভ্যাসে পরিণত করা কিংবা প্রাত্যহিক জীবনে সেই যুক্তিহীন ধারণা গুলোর প্রতি প্রভাবিত হওয়া।

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিখ্যাতরা কুসংস্কারে বিশ্বাসী ছিলেন, এটা জানার পর তো নিজেকেও কুসংস্কারে বিশ্বাসী হতে ইচ্ছে করছে :) তবে যে সংস্কারগুলো বললেন, এগুলো ব্যক্তিগত কুসংস্কার, সামাজিক না। অনেক কিছুই লেখার ছিল, মোবাইলে বিরক্ত লাগে বলে এখানেই শেষ করলাম পরের পর্বের অপেক্ষায়। মহান দার্শনিক ও চিত্রকর দমুহমা ললিখ সম্বন্ধে কিছু জানতে চাহি

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: বিখ্যাতরা কুসংস্কারে বিশ্বাসী ছিলেন, এটা জানার পর তো নিজেকেও কুসংস্কারে বিশ্বাসী হতে ইচ্ছে করছে :) হা হা, আপনি যে কুসংস্কার বিশ্বাস করেন না, তা আমি বিশ্বাস করিনা। আপনিওও কোন না কোন কুসংস্কারে বিশ্বাসী। :-/

@তবে যে সংস্কারগুলো বললেন, এগুলো ব্যক্তিগত কুসংস্কার, সামাজিক না। হ্যাঁ ভাইয়া, আমি তাই বলেছি। সামাজিক কুসংস্কার গুলো আরো ভয়ংকর। যে বিশ্বাস গুলোর কোন ভিত্তি থাকেনা। কর্মে যিনি মন দিয়ে করবে তিনি সফলতা পাবেন। কিন্তু যিনি হেলেদুলে অবহেলা করবে, সেই তো সারাজীবন ডিম পাড়তেই থাকবে।

অনেক কিছুই লেখার ছিল, মোবাইলে বিরক্ত লাগে বলে এখানেই শেষ করলাম পরের পর্বের অপেক্ষায়।

@অনেক কিছুই লেখার ছিল, মোবাইলে বিরক্ত লাগে বলে এখানেই শেষ করলাম পরের পর্বের অপেক্ষায়। বাড়িতে যান ফ্রেশ হয়ে লিখতে বসে যাইয়েন। বিখ্যাত দার্শনিক চিত্রকর
লেখক বিরহ কবি দমাহুমা ললিখ স্যার বলে কথা। স্যার কি বলে দেখতে হবে।

মহান দার্শনিক ও চিত্রকর দমুহমা ললিখ সম্বন্ধে কিছু জানতে চাহি।
দমুহনা ললিখ : দমুহমা ললিখ বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত দার্শনিক চিত্রকর। যিনি এখনো মৃত্যুর ভিসার জন্য লড়াই করতেছেন। তিনি ভার্চুয়াল জগতের বিখ্যাত বাংলা ব্লগে সাম্প্রতিক একটা গল্পের প্লট নিয়ে গঙ্গার জল খাচ্ছেন। তাঁর বিখ্যাত ছায়াছবি 'ব্লগার নাম্বার ওয়ান' অস্কারে মনোনীত হয়েছে।
তিনি প্রতি ভোরে ঘুম থেকে উঠে একটা সিগারেট আর এককাপ চা পান করে থাকেন। যেদিন তিনি পানভোজন হবেনা। সেদিন তাঁর অহনা আসেনা। আর অহনা না আসলে এই বিখ্যাত কুখ্যাত ছবি গল্প পেতাম না।

ললিখ ভাইয়া। সরি।

৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

এখওয়ানআখী বলেছেন: গভীর রাতে ডাহুকের ডাক অজানা ভয়ের আশংকা জাগায়।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
-ঠিকই বলেছেন। এটার প্রতি আমিও বিশ্বাসী। আমার মা খুব সতর্ক থাকতেন এইসব নিয়ে। আসলে পরেরদিন কোন না কোন একটা বিপদ ঘটেও যায়।

আপনার মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৪

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: জেনে ভাল লাগল

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: জেনে ভাল লাগল < ভাল লাগছে জেনে আনন্দিত হলাম। আপনার কুসংস্কার কিছু আছে কি। দয়া করে বলবেন।


আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা

৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

নাজিম সৌরভ বলেছেন: এগুলো কুসংস্কার না! সাধারণ ব্যপার। প্রায় সব মানুষের এরকম কিছু বাতিক থাকে।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

-এগুলো সাধারণ ব্যাপার........... < কিভাবে সাধারণ হবে এগুলো। বুঝা আসতেছে না। একটা মানুষ দিনের পর দিন একটা কাজ কে করে যাচ্ছে। যার কোন ভিত্তি নাই।

-প্রায় সব মানুষের এরকম কিছু বাতিক আছে....< হ্যাঁ, এই সবের বাতিক সবারও আছে। আমারও আছে। আমি আবার সবে গুরুতর বিশ্বাসী।

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা

৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



অজানাকে জানলাম; পোস্টে ভাল লাগা রইলো +++

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আমাদের কাজই হচ্ছে অজানাকে জানা.......

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হা হা, আপনি যে কুসংস্কার বিশ্বাস করেন না, তা আমি বিশ্বাস করিনা। আপনিওও কোন না কোন কুসংস্কারে বিশ্বাসী। ছোটোবেলায় বেশকিছু কুসংস্কার ছিল। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় হোঁচট খেলে, যাত্রা শুভ নয় ধরে নেয়া হতো। একটু থেমে জিরিয়ে নিয়ে আবার যাত্রা শুরু করা হতো। যাওয়ার পথে মৃত গরু বা ঋষিদের সাথে দেখা হলে যাত্রা শুভ নয় (আমাদের এলাকায় নিম্নবর্ণের অন্য ধর্মের মানুষ, যারা মৃত গরু ছাগল ভেড়ার চামড়া ছুলে নেয়, তাদের ঋষি বলে। অন্যান্য পেশার সাথে এটাও একটা কাজ)। যাওয়ার পথে শেয়াল দেখলে সেটা শুভ যাত্রা। গ্রামের সব মানুষকেই এগুলো মানতে দেখতাম। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এগুলোকে আর সত্য মনে হয় নি। তবে, যাত্রার সময় হঠাৎ হোচট খেলে মন খুঁতখুঁত করতে থাকে।

ছোটোবেলায় কী স্বপ্নে দেখলে কী হয় ধরনের বই পড়েছিলাম। লেখা ছিল স্বপ্নে নিজেকে উলঙ্গ দেখলে, বা অপমানিত হতে দেখলে, কোনো দুর্ঘটনা দেখলে বাস্তবে ওটা ঘটে। আমি খুব অবাক হয়ে দেখেছি, স্বপ্নে এসব কিছু দেখলে আমি প্রায়ই কিছু না কিছু বিড়ম্বনার শিকার হয়েছি। যখন এটা স্পষ্ট হলো, তার পর থেকে খারাপ স্বপ্ন দেখলে ঐদিন আমি খুব সতর্ক থাকি মানুষের সাথে আচরণের ব্যাপারে। এমনও হতে পারে, আমি প্রতিদিনই কিছু না কিছু বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছি, কিন্তু যেদিন খারাপ স্বপ্ন দেখি, ঐদিনেরটাই আমার মনে দাগ কাটছে বেশি, যেহেতি স্বপ্নের ব্যাপারটা নিয়ে আমি বেশি ভাবি।

মানুষ নিজের অজ্ঞাতসারেও হয়ত অনেক কুসংস্কার অনুসরণ করে আসছে।

আমার লেখালেখির সময় হলো বিকাল সাড়ে তিনটা থেকে ৫টা এবং রাত ৮টা থেকে ১১টা, ১২টা, ১৩টা, ১৪টা---- :) এটা আমার কুসংস্কার :)

জি না। আমি অফিস থেকে এসে খাওয়া দাওয়া করে সাড়ে তিনটা থেকে ৫টা পর্যন্ত ফ্রি থাকি। রাত ৮টা থেকে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত ফ্রি।

আমি মহান দার্শনিক ও চিত্রকর দমুহ্‌মা ললিখ সম্বন্ধে যতটুকু জানি, তিনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রাতঃক্রিয়াদি সারেন, প্রাতঃরাশ করেন। দুপুরে লাঞ্চ করেন। রাতে ডিনার করেন। ঘুমান রাতের বেলাতেই। ছুটির দিনগুলোতে তিনি ছুটিও কাটান। আমি এই মহান দার্শনিকের অন্ধ ভক্ত।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
@বাসা থেকে বের হওয়ার সময় হোঁচট খেলে, যাত্রা শুভ নয় ধরে নেয়া হতো। একটু থেমে জিরিয়ে নিয়ে আবার যাত্রা শুরু করা হতো। হ্যাঁ, এটা আমাদের পরিবারেও আছে। এই হোঁচট খাওয়া অশুভ লক্ষণ কে সবাই অগাধ বিশ্বাস করে। বলা যেতে পারে সব মানুষ নির্বিশেষে।


@ যাওয়ার পথে মৃত গরু বা ঋষিদের সাথে দেখা হলে যাত্রা শুভ নয় (আমাদের এলাকায় নিম্নবর্ণের অন্য ধর্মের মানুষ, যারা মৃত গরু ছাগল ভেড়ার চামড়া ছুলে নেয়, তাদের ঋষি বলে। অন্যান্য পেশার সাথে এটাও একটা কাজ)। যাওয়ার পথে শেয়াল দেখলে সেটা শুভ যাত্রা। গ্রামের সব মানুষকেই এগুলো মানতে দেখতাম। এই সব কথা এই প্রথম জানলাম আপনার কাছ থেকে। হয়ত আমাদের মুরব্বীরা জানবে এইসব, আমার জন্ম একটি মফস্বল শহরে। এখানে মৃত পশু দেখা যায় না।

@তবে, যাত্রার সময় হঠাৎ হোচট খেলে মন খুঁতখুঁত করতে থাকে। এই ব্যাপারটা আমার দাদু(প্রয়াত) খুব সিরিয়াসভাবে নিতেন। দাদুর চোখে পড়লেই কেউ তাঁর হাত থেকে রেহাই পেত না। " দাদু বলত বসে থাক, আজ তোর যাওয়া যাবে না। কি না কি হতে পারে"

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: @ছোটোবেলায় কী স্বপ্নে দেখলে কী হয় ধরনের.............. স্বপ্নের ব্যাপারটা নিয়ে আমি বেশি ভাবি। এই ধরণের স্বপ্ন আমাকেও ছাড়ে না। কিন্তু যেদিন গরু নিয়ে স্বপ্ন আমি দেখি সেদিন্টা নির্ঘাত বিপদ পিছু ছাড়েনা আমায়।

@মানুষ নিজের অজ্ঞাতসারেও হয়ত অনেক কুসংস্কার অনুসরণ করে আসছে। হু, আমাদের কর্তারা যা শিখিয়ে দে, তা প্রজন্ম সেই থেকে বড় হয়ে উঠে।

এত সময় নিয়ে লিখেন, ওলে বাবারে। আমি তো মাথায় যেটা আসে সেটা টুকে রাখি, পরে কোন একসময় সেটা চোখে পড়লে নতুনভাবে আবার ভাবতে শুরু করি। অর্থাৎ আমার কোন নির্দিষ্ট সময় নাই লিখার।

- ললিখ সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম, মনে হচ্চে পিএইসডি করতে হবে........

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! বেশ ভালো লাগলো। তবে এমন সংস্কার আমাদেরও কম বেশি আছে।


শুভকামনা রইল।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
-আসলেই পদাতিক ভাই, সবারও ভালমন্দ কুসংস্কারে প্রতি আসক্তি।

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, অনেককিছু জানা গেল,
শুভকামনা রইলো

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

১১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

ভাইয়ু বলেছেন: এই আধুনিক যুগে এসেও আমরা অনেক কিছুই এমন করি যার আসলে কোন ভিত্তি-ই নেই৷ অজানাকে তুলে ধরার জন্য প্রিয় ভাইকে জানাই ধন্যবাদ....

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:


আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

১২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কুসংস্কার না বলে এগুলোকে বাতিক বলাই ভাল!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

-হ্যাঁ, তাও ঠিক এসব বিখ্যাতদের কুসংস্কার গুলো একপ্রকার পাগলামিও বলা যেতে পাররে। মানে বাতিক ধরণের।


আপনার মূল্যবান মন্তব্য দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা

১৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২১

চাঙ্কু বলেছেন: কুসংস্কার বলে কিছু নাই। সব গুজব :-*

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আন্নের কথাটাও গুজব....... :> আচ্ছা বলেন তো কোন কোন বিষয়ে আপনি কুসংস্কারে লিপ্ত ছিলেন......

১৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩০

চাঙ্কু বলেছেন: আমার কথাডাতো অবশ্যই গুজব। এই যে আমি তোমার পোষ্টে কমেন্ট করেছি, এইডাও একটা গুজব। আমার কুন কুসংস্কার থাকলেও, সেইডাও গুজব :-*

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
সব গুজব তো। সেখান থেকে বিশ্বাস করতে হয়..... হ ও ভাইয়া বলেন বলে পেলেন না.......

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৩

সনেট কবি বলেছেন: পোস্টে ভাল লাগা রইলো +++

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৫

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ভাল লাগা রইলো, পরের পোস্টের অপেক্ষায় আছি।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:


হু, নিয়ে আসব। তাড়াতাড়ি।

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বুকমার্ক রাখলাম .।
ফিরব লেখায়।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

অনুপ্রাণিত হয়, আপনার মন্তব্যে।

১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এই যে মিলাদ পড়ি এটাও কিন্তু একটা কুসংস্কার।আর আমরা তাতে আচ্ছন্ন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

-হ্যাঁ। আমি ব্যক্তিগত মিলাদ কে ঘৃণা করি। মিলাদে মানুষ কেন যে আআচ্ছন্ন হয়ে পড়ে আমার বুঝা আসেনা।


আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:০৭

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: আমি আগে বাইরে গেলেই কানের দুল পরতাম। কিন্তু যখন কারো সাথে থাকা অবস্থায় আমার একটি দুল বা উভয় দুল হারিয়ে গেছে তারপরে দেখেছি সেই মানুষটি আমার জন্য ইতিবাচক নয় বা তাঁর সাথে সংযোগ থাকেনি। এমনটা অনেকবার হয়েছে। প্রতিবার এমন হওয়ার পর বিষয়টা বুঝতে পেরে আমি কানের দুল পরাই ছেড়ে দিয়েছি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
- আপনার এই সংস্কার অন্যরকম বলা যেতে পারে। মানুষের কিছু বিশ্বাসে অমন কুসংস্কারে পতিত হয়।

২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

ধর্ম বিশ্বাসী মানুষেরা বেশি কুসংস্কারবাদী হয়। এ ব্যাপারে আপনি কি আমার সাথে একমত?

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৮

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
হ্যাঁ, অবশ্যই আমি একমত.........

২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২২

এ.এস বাশার বলেছেন: হলুদ গোলাপের শুভেচ্ছা নিবেন,,,,


আমরা সবাই কোন না কোন কুসংস্কারে বিশ্বাস করি। সেটা হোক সামাজিক বা নিজের তৈরি বিশ্বাস....

নিয়তির বিভীষিকা নতুন লেখা। নিমন্ত্রণ রইল

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: আপনাকে ও লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।


- হু, ঠিকি বলেছেন।

ধন্যবাদ।

২২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মনোরম ।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:


আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

২৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম বিশ্বাসী মানুষেরা বেশি কুসংস্কারবাদী হয়।
এর ব্যতিক্রম ও আছে, তবে হ্যাঁ দরিদ্র পীড়িত ,
শিক্ষায় অনগ্রসর, অর্থনৈতিক ভাবে নিশ্পেষিত
দেশে তা মহামারীর আকার ধারন করে ।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
কুসংস্কার, সংস্কার বা ব্যক্তিগত অভ্যাস যা অাস্তে অাস্তে বিশ্বাসের সাথে রুপ নেয়
সবই মানবকূলের মস্তিকের আচরন,
বিজ্ঞানমন্সষ্ক র্চচ্চা বা আধুনিক জীবন যাত্রার সঠিক চিত্রায়ন পারে
এ থেকে বেড়িয়ে আসতে !! সুন্দর উপস্হাপনার জন্য
অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:


আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

২৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মানুষের মন!

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

২৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কেডা জানি কইছিলো একবার, কাপড় ধুইয়া (কাপড়ের পানি) পানি চিপ্পা পায়ে ফেললে বউ মইরা যায়। হেই ভয়ে কয়েকবছর ভুলে এই কাম করি নাই। দুঃখের বিষয়, হেতি আজ অন্যঘরের.....

কুসংস্কার যখন অভ্যাসে পরিণত হয় তখন ত্যাগ করা কঠিন। "সে ঞ্জিস্রা" ভাইয়াপুর জল ফেলার কুসংস্কার গ্রাম বাংলায় এখনো বেশ প্রচলিত।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

- সত্যিই আফসোসের বিষয়।

-কুসংস্কার আসলে এমন একটা মোহ। যা বের হওয়া কঠিন।

- গ্রামে এই অন্ধবিশ্বাস বুঝি কখনো ছুটবে না তাদের কপাল থেকে।

২৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

সুমন কর বলেছেন: এইগুলোকে কুসংস্কার না বলে, সাইকোলজিক্যাল বলা যেতে পারে....

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আপনার মূল্যবান অভিমত দিয়ে পোস্টাকে মূল্যায়ন করায় আমি ধন্য। আপনার প্রতি অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা।

২৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্রাঞ্জি সে ,




জেমস জয়েস এর জন্ম তারিখটি মনে হয় ১৮৮২ । নইলে তার বয়েস দাঁড়ায় ১১৯ বছর ।

যাক গে , এগুলো কুসংস্কার খুব একটা নয় যতোটা অবসেশান ।

আর আমার বিড়ি না টানলে লেখা আসেনা , যতো বিড়ি ততো ভালো লেখা ... :P ;) :||


১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

- ঠিক করে দিয়েছি।

- কেউ কেউ মনে করে আবার কেউ কেউ এসব কুসংস্কারে পেলাই না।

- হা হআ হআ হা। আমার রং চা খেলে মাথাটা কেমন জানি পরিষ্কার হয়ে যায়।

ধন্যবাদ নিবেন। শুভকামনা।

২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪১

জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ ! অনেকের অনেকগুলো বাতিক জানা গেল------- কেউ এক ডজন পেন্সিল আবার কেউ হাত ঘড়ি- কেউ বা আবার মেপে মেপে দিনে ১ হাজার শব্দ !!! পাগলামিই বটে !


আমার কোন বাতিক নাই--
আমি ভাই-- চাল কিনি ডাল কিনি
দু'বেলা দু'মুঠো খাই

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:


- হা হআআ বিখ্যাত দের পাগলামি। কিন্তু তারা সেইসব কে বিশ্বাস করতেন।

- এটাই তো মানবের সুখের জীবন।

২৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায়।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: view this link

৩০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কুসংস্কার না বলে এগুলোকে বাতিক বলাই ভাল! (১২ নং মন্তব্য) - গিয়াস উদ্দিন লিটন এর এ মন্তব্যের সাথে আমি একমত। আর চঞ্চল হরিণী এর সিদ্ধান্তটাকে বিস্ময়কর মনে হলো।
পরের পর্বটাও পড়বো।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
পোস্টটি পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ খায়রুল ভাইকে ।

- আশা করি পরের পর্ব পড়ে বৃথা যাবেন না।

৩১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছোট বেলা খাবার খেয়ে রাতে এটো জল বাইরে ফেলতো না, এতে নাকি কি সমস্যা । আবার রাতের বেলায় গাছ থেকে ফুল বা ফল ছিড়তে গেলে গাছের কাছ থেকে অনুমতি নিতাম, কারণ গাছগুলো তখন থাকে ঘুমিয়ে। এখন এসব ভাবলে বেশ মজা পাই।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
- রাতে এটো জল বাইরে না পেলার একটা কারণ দেখি। তা হলো এটো জল তৈলাক্ত, আর এই জল অন্ধকারে বাহিরে পেলেন। তাহলে উঠানে কিছু প্রাণী থাকতে পারে।সেই প্রাণীগুলোর গায়ে পরতে পারে, তাই বাহিরে জল পেলতে মানা করে।

- হা হা, গাছ থেকে অনুমতি। এটা তো আমাদের বাড়িতে অবধারিত ছিল।

ধন্যবাদ নিবেন। শুভকামনা।

৩২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বিখ্যাতদের পাগলামীগুলো পড়ে ভালো লাগলো।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
আসলেই অদ্ভুতসব বিখ্যাতদের পাগলামি।


আবারো ধন্যবাদ জানায়।

৩৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৬

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গ্রামে এখনো রাত্রে কাপড় বাইরে রাখা, পানি ফেলা, ঘর ঝাড়ু দেওয়া.... ইত্যাদি অনুচিত বলে গণ্য হয়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

হা হা..... কাপড়ের উপর জিনের বাতাস লাগব। এইজন্যে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.