নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিখ্যাত কেউ নই আমি, অতি ভদ্র কিংবা নষ্টাও নই। মানুষ মাত্র, যা দেখি যা শুনি, তা গিলিয়ে খাই।

স্রাঞ্জি সে

না বলা শব্দ গুলো ফানুশ হয়ে উড়ে বেড়াক নীলাকাশে

স্রাঞ্জি সে › বিস্তারিত পোস্টঃ

তবে, ফিরে এসো____ :|

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৫


© সুরঞ্জন আহমেদ

কাব্যের মোহে নাকি প্রেমে
ডুবেছিলাম
জানা নাই,
হয়তো মোহে পড়েছিলাম।

তা নাহলে কাব্যের সমাপ্তি ঘটতো না
অল্পতেই
দমে যেত না,
নিবিড় পরিচর্যার আড়ালেও।

মর্ডান নাহয় পোষ্ট-মর্ডান
কোনটাতেই ঠাঁই হইনায়,
হয়তো রয়ে গেছি
ঘুণধরা পরিত্যক্ত মাচায়।

নিজকে আগলে রেখেছি
সুবোধের অন্তরায়,
বুক উঁচু করে এগোয়নি
নগ্নতার সভ্যতায়।

নিজেকে নিজে
জানার চেষ্টাও করিনি কোনদিন,
বেঁচে থাকার মাহাত্ম্য
উপলব্ধি করার সময়
এসেছিল কিনা
ভাবেনি।

কিসের জন্য বাঁচতে এত সংগ্রাম
স্বপ্ন দেখার জন্য
স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য_???

তবে ফিরে এসো____


__________________এক____________________

স্বপ্নের প্রহেলিকা


গূঢ়ার্থ সময়গুলো খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে আসে
যখন
কবির আধ্যাত্মিক ভাবনার গভীরে ছেদ পড়ে,
হাজারো কাব্যিকতার পাণ্ডুলিপিতে গড়াগড়ি খাই শব্দের ভারে
তখন
কবির ভবঘুরে মন শুয়োপোকার মত লুকোচুরি করে ঘাড়ে।

কতো নিষ্ঠুর লাগে রাত্রির নিস্তব্ধ গভীরতায়
যখন
মুখোশের আড়ালের মানুষগুলো কুকুরে পরিণত হয়ে যায়,
কবিরা রাতের আঁধারে স্বপ্নের প্রহেলিকায় ডুবে থাকে
তখন
রাজ্যের আণ্ডিলরা নিস্পাপ প্রসূনের উপর লেলিয়ে থাকে।

কি হবে শতসহস্র শব্দের হাজারো পাতার ভাঁজে ভাঁজে
কাব্য গেঁথে।
ধুসর পাণ্ডুলিপিটা পড়ে থাকবে মরচে ধরা টেবিলের উপর
নিথর হয়ে।

তবুও কবির আত্মবিশ্বাস কোন একদিন জেগে উঠবে
নতুন ভোর নতুন ঊষান দিগন্ত জুড়ে,
কুকুরগুলো ফাঁসির দড়িতে ঝুলে থাকবে
ক্রমে ক্রমে একেকটি দিন জুড়ে।

স্বপ্নের ফেরিওয়ালারা হাঁকিয়ে বেড়াবে
গোটা শহর থেকে শহরান্তরে
প্রহেলিকার কাঁটা ভেঙে,
কবি নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়বে একসময়
ক্লান্তিকর জীবনের অবসান ঘটিয়ে
আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তুলে।


___________________দুই ___________________

কাদের জন্য যুদ্ধ করেছি


জড়বস্তু ব্যালট পেপার
হায়েনাদের হাতে রাতজুড়ে ধর্ষিত হয়
কতিপয় দলকানাদের হাতে সেই ধর্ষিতারা
একে একে আবার ধর্ষিত হয়।

একটি অশুভ ছায়ার শৃঙ্গ ধীরেধীরে পুনর্জন্ম নে
একটি অসভ্য উন্মাদ নেতৃত্বের হাতে সঁপে দে।

রক্তস্নাত পবিত্র ভূমির বুকে
হিংস্ররা আবার জন্ম নে।

ডেকে আনে আগ্নেয়গিরির গর্জন
ডেকে আনে মৃত্যুপুরীর ধ্বংসস্তূপ
ডেকে আনে পশুত্বের লোলুপদৃষ্টি
ডেকে আনে শকুনির তাণ্ডব।

সেইসব হায়েনারা চুষেনে
রাষ্ট্রীয় গণতন্ত্র
আর
জনতার স্বাধীনতা।

স্বর্গীয় ভূমির পূত আত্মারা
গর্জে উঠে কেঁদে উঠে।

নিঃস্ব হয়ে দেখে থাকে জন্মভূমি
ভাবে
কাদের জন্য যুদ্ধ করেছি।


_________________তিন____________________


ভাঙাচোরা স্বপ্ন


নির্ঘুম রাত প্রহরী আমি এক ব্যর্থ কিশোর
গুমোট তিমির অন্দরে ডুবে থাকা সব স্বপ্ন,
সবি আশার দেনাপাওনা নীলাভ গভীরে প্রোথিত হয়ে
একচ্ছত্র হারিয়ে যাওয়ার শূন্যতার অনুভবে মগ্ন।

নাহি প্রেম নাহি আলোকছটা সতেজ হৃদয়ের খোরাকে
কিংবা উন্মাদনা স্বপ্নে বিভোর হয়ে উঠা সদ্য কিশোর,
আকাশ সম অধিকারের দেদারসে আকুলতার আর্জি
সকলের তরে, কিন্তু সবি বাঁধা-বিপত্তির রাজ্য অলসপুর।


_________________চার_____________________

বিদীর্ণ মন

আকাশটা আজ একলা হয়ে আছে।

তা শুধু আমার জন্যেই
জানিনা কেন এমন হলো,
পৃথিবীটা কত নিষ্ঠুর।

আচ্ছা শুধু কি আমার জন্যই।।

কত পথ চেয়ে বসে আছি
জীবন অববাহিকতায়
তবুও শেষ হয় না আমার চাহনি,

কেন আমার জন্য এত নিষ্ঠুর হয়ে আছে
প্রকৃতির রহস্যময়ী আবডালের গহীনে।

জীবন বড়ই অস্থির।

কোন এক অশুভ ঘুণাক্ষরে
আলসে সময় শেষ হয়ে আসে,
নাকি আমি উম্মাদ হয়ে গেছি
নিষ্ঠুর পৃথিবীর রঙ্গিন হাওয়ায় ভেসে।

আজ আকাশটা একলা হয়ে আছে
আমার মন বিদীর্ণ যান্ত্রিকতায়।

জীবন এখানেই শেষ, নাকি আরো বাকি
জানো কি তোমরা কত নিষ্ঠুর এ পৃথিবী।

শুধু আমার জন্যই।

_________________পাঁচ _____________________

কাকতাড়ুয়া

কেউ ভাবেনি আমাদের নিয়ে
আমরা ক্ষুদ্র থেকে বৃহত্তর হচ্ছি
কেউ ভাবেনি, আমরা কোথায় গিয়ে ঠাঁই নিচ্ছি।

প্রকৃতির প্রবীণরা সবাই আজ বোবা হয়ে গেছে
আমরা কি করি তাদের ভাবনায় আসেনা
তাহারা আমাদের চাক্ষুষ ভুলে গেছে।

প্রকৃতির রঙে যখন মেতে উঠি সারা গাঁয়ে
শান্ত নিভৃত পুকুরের জল ঘোলা হয়ে আসে
আমাদের উৎপাতে, তখন কেউ দেখেনা
সবাই বাকহীন নির্বাক দাঁড়িয়ে থাকা কাকতাড়ুয়া।

অপর ধর্মের দর্শনে গেলেই যেন
তাদের টনক নড়ে, মাথার উপর পাহাড় ভেঙে পড়ে।

আমাদের নবীনদের মগজটাকে তাহারা গিলে খাচ্ছে
সাম্যবোধ চুবিয়ে।


__________________ছয়___________________

ছুটির ঘণ্টা

শরাব সেই কবে ফুরিয়ে গেছে
কোটরে ভরে গেছে বিড়ির ছাইয়ে
ছড়িয়ে আছে ধূসর মিশ্রিত গন্ধে
নির্বিকার লজ্জিত দেয়াল দাঁড়িয়ে আছে
শতসহস্র দিনের একজন নিরব দর্শক সেজে।

অতঃপর...
জেগে উঠেছে লুকিয়ে থাকা পশুত্ব
কাম বাসনার ক্ষুধার্ত নিষ্ঠুর শিকারির,
ঝাঁপিয়ে পড়েছে শান্ত শিকারের উপর
নিস্তব্ধ নিশিত সাক্ষী হাহাকার ফুলির।

অবশেষে...
নাহি পৌঁছে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের ধারে
সীমাহীন বাঁধা সময়ের রন্ধ্রে রন্ধ্রে,
মরুর বুকে তৃষ্ণার্ত পথিক হয়ে
স্বপ্নের জাল বুনে ছুটিরঘণ্টা বেজে উঠবে।


_________________সাত______________________

বাইসাইকেল

সাহেবি মিয়ার হাতে জ্বলন্ত বিড়ি
মুখে বিড়ির বর্ণহীন গোলক ধোঁয়া,
কুচ কুচে কালো শুকনো ওষ্ঠদ্বয়
ধীরেধীরে নিচ্ছে মুখে বিড়ির ছোঁয়া।

অতঃপর,
আমার দু'হাতে তাঁহার শুভ্র দু'হাত
আমার দু'পায়ে তাঁহার শ্রান্ত দু'পায়ো,
আমার শুষ্ক মসৃণ শরীরে উপর
তাঁহার ক্লান্ত তৃষ্ণার্ত ঘর্মাক্ত দেহো।

অবশেষে,
ছুটছে তীব্র বেগে
যেতে হবে অতিসত্বর
সেই কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে।


__________________আট_____________________

স্মৃতির ছায়া

আছি এখনো অপেক্ষায় শরৎ এর নীড়ে
প্রহর গুনি তুমি আসবে ফিরে,
শুভ্র কাশের বুকে।

অপলক তাকিয়ে থাকতাম দূর নীলিমায়
কিংবা হারিয়ে যেতাম মেঘের ভেলায়,
আজো খুঁজে ফিরি তোমায়।

শত লগ্ন যাচ্ছে ফুরিয়ে
শ্যামল গোধূলির বুকে
অপেক্ষায় আমি নিষ্ঠুর এপারে।

কথা দিয়েছিলে তুমি আসবে পূর্ণিমারাতে
কই পেরেছো এসে আমাকে দেখাতে
তুমি ভালো থেকো ও পাড়েতে।


____________________নয়___________________

দেয়ালের ওপাশে

যেতে হবে আমাকে দেয়ালের ওপাশে
লাল রঙের শাড়ি পড়ে যেতে হবে,
কপালে সিঁদুর হবে লাল টুকটুকে
ওষ্ঠদ্বয় ভরে যাবে গোলাপি লিপিস্টিকে।

যেতে হবে আমাকে পর্দার আড়ালে
কেশরের ফাঁকেফাঁকে বেণি গেঁথে,
কানে দুল গলায় মালা পড়ে
দেহে ছড়াতে হবে চম্পার সুগন্ধে।

অতঃপর..!
গোধূলি পেরিয়ে সন্ধ্যায় ওপাড়ে ভিড়া
এখানেই আমার সাজের দেওনা পাওনা,
নিজেকে সবার চাইতে সুসজ্জিত দেখানো
খদ্দরের নিকট নিত্যনৈমিত্তিক চাওয়া।

হঠাৎ..!
কেউ এসে দরজার ওপাশে নিয়ে গেল
আমাকে ভোগ করার জন্য, একটি রাত্রি
মৃদু রঙিন আলো ছড়িয়ে আছে চারপাশ
এইতো শুরু হবে, দিবারাত্রির সমাপ্তি।

অবশেষে..!
দেয়ালের ওপাশে পড়ে আছে খাটে
অর্ধমৃত দেহ, এক রাত্রির ইতিহাস।
প্রতিদিনকার মতো একটি ভোর হবে
দিনের জন্য ক্ষণিক পরিত্রাণ, রাত্রির নিঃশ্বাস।

পৃথিবী নিস্তব্ধ আমাদের জন্য, হয়ত
এর মাঝে এ আরেক কুঁড়ে পৃথিবী
মুক্তি পাবো, রুপক্ষয় হয়ে আসছে
স্বপ্নের দুয়ারে আশার জাল বুনি।


__________________দশ ____________________

তাহারা

চিন্তিত কিংবা আনন্দিত
তাহার মাঝে আমি বন্দিত।

আমি ভাবি, তাহারা চাহে কি
পারি না তা, তাহাদের মত
একটু হাসি কিংবা একটু কান্না
আমি, ভবঘুরে আছি মনঃশত।

তাহারা, জানি না আমাকে চাহে কিনা
আমি, তাহাদের ডাকে কিংবা নিজিচ্ছায়
অপেক্ষায়ামি- জাগরণে না হয় শয়নে।

তাহাদের ছলে আমি মাতাল
আমি দিশেহারা, তাহাদের বলে
আমি উন্মাদ, তাহাদের রঙে-ঢঙে...!

আমি তাহাতে হারিয়ে যায়
হারিয়ে যায় ঘুমে গানে
সময় শেষ হয়ে আসে আমায়
স্বপ্নে, আলসে, তাহাদের টানে......!


_______________এগারো ____________________

নিষ্ঠুর রাত্রি

নিষ্ঠুর নিয়নে নিশিবেলার ইতি ঘটে
ভোরের ঘোরে নিজেকে বেখাপ্পা লাগে,
প্রতিদিন প্রতিনিশি ওষ্ঠ থেকে পদমে
দেহ বিরামহীন নষ্টার হস্তে মুখে।

পাশবিকতা, জর্জরিত নিষ্পেষিত আমার ক্ষত
পড়েথাকা তেতলানো রক্ত জবার মত।

জানিনা এথেকে নিস্তার পাব কিনা
উত্তাল ঝড়ে যেন মিশে গেছে
আমার অস্তিত্ব আর আমার জীবন
পরিত্রাণ, কোন দিনও মিলবেনা বেঁচে থাকতে।

তবুও আশায় বসে থাকি হতাশায়
যৌবনের খাঁচা থেকে মুক্তি পাব
নীলিমায় মনের পঙখীরা ডানা মেলবে
আমার ধুলোমাখা ঘুড়ির দেখা পাব।


___________________বারো____________________

দেহ

আমি অত ভাষার চাষা নই
আমি অত স্বপ্নের রঙধনু নই।

নিগূঢ় নিশিতে নিবারণ শয়নে মরণ
জেগেছি ভোরে দেখেছি আলোর নাচন।

ভাবতাম পিচঢালা রোডে পদপিষ্ট হতাম
তাহলে বৃত্তে বন্দী না থাকতাম।

নিথর নিস্তেজ দেহ পড়ে থাকতো
স্বপ্ন গুলো শান্তে ঘুমাতে পারতো।

দেহ উল্লাস স্তিমিত প্রগাঢ় ভান
আত্মার আজ সুখশান্তি বহমান।


_________________তেরো____________________


শূন্যতা____

তবে, ফিরে এসো ____________

✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑✑

এখানেই কবিতার সমাপ্তি শুধু নই। সমাপ্তি কবিতার যাত্রাও।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: একসাথে এত কবিতা!!!

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
=p~ :P :#)

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৮

সুদীপ কুমার বলেছেন: তাইতো এতোগুলি?কয়েকটি পড়লাম।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৪২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:২৭

বলেছেন: কয়েকটি কবিতা আগে পড়েছি """ এত কবিতা একসাথে এগুলো কি ড্রাফট করার জন্য সেট করেছেন নাকি কবিতার বই আসছে!!



প্রথম কবিতায় মোহ টা থাকুক সবসময় --

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: লতিফ ভাইয়া মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ নিবেন।____এই অধমের এখনো বই করার অতটুকু সাহস হয় নাই। কবিতাগুলো একসাথে করেছি। কারণ সব কবিতার পোস্টগুলো সিন্দুকে আটকে রেখে দিয়েছি।

আর, হ্যাঁ। মোহ হলো ক্ষণস্থায়ী। প্রেমটাই আসল। তবে আমি কবিতার প্রেমে ডুবেনি। মোহে ছিলাম, এখন তার থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করতেছি।

অনিঃশেষ শুভকামনা।

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: +++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৩৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: বিজন'দা ____অনেক ধন্যবাদ।

৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩

জাহিদ অনিক বলেছেন: জীবনে একটা মোহ সত্যিই দরকার। মোহ খারাপ না, বরং ভালো। এটা বাচিয়ে রাখে।

প্রথম কবিতাটা পড়ছি--- আজকাল একসাথে অনেকগুলো কবিতা দেখলে মাথা ঘুরায়।


০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৩৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: জাহিদ ভাইয়া অনেক ধন্যবাদ কবিতা পাঠে ও মন্তব্য রেখে যাওয়ায়।_____ প্রথম কবিতাটায় নতুন। আরগুলো তো পুরাতন, পড়েছেন সেগুলো আগে। এবং মন্তব্য রেখে আসছিলেন।


অনিঃশেষ শুভকামনা।

৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩

নীল আকাশ বলেছেন: আপনার দেয়ালের ওপাশে কবিতাটা খুব ভালো লাগলো। কবে থেকে ভাবছি ঠিক এই বিষয়ের উপরে একটা গল্প লিখব? মাথায় ভালো থীম আসছে না...........
ভালো থাকুন সব সময়, শুভ কামনা রইল

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৪৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: দীর্ঘদিন পর লগিন করলুম। সময় সুযোগটা একদম হাতে ধরা দেয়না। মরচে ধরা ব্লগ জীবনটাকে আবার চাঙা করার চেষ্টা করতেছি। এই ঘোর অমানিশায়।

আপনার কাছে দেয়ালের ওপাশে কবিতাটা ভালই লাগায় ধন্য হলুম।

কমেন্টে পাশে থাকায় কৃতজ্ঞতা জানায় আপনার প্রতি। ভাল থাকবেন সতত।

৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:


একসাথে অনেক গুলো কবিতা পড়ার সৌভাগ্য হলো ;)


শুভকামনা রইল কবি।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: হা হা হা, আপনাদের অনুপ্রেরণায় এতগুলো অখাদ্য কাব্যের জন্ম। পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।


ঠিক এভাবেই উৎসাহ দিয়ে যাবেন। অনেক শুভকামনা।

৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: স্রাঞ্জি সে,



প্রথমটা --- কেউই প্রেমে পড়েনা , যেখানে পড়ে সেটা মোহের গর্ত!

বাকীগুলো বেশ অর্থবোধক। তবে শব্দ ব্যবহারে আরো যত্নবান হতে হবে। পংক্তি গঠনে জটিলতা ছেড়ে সহজতা আনুন যাতে ভাবপ্রকাশ সম্পূর্ণ হয়। যেহেতু কবিতাগুলোয় অনেকটা দর্পণে সমাজের মুখ দেখানোর চেষ্টা আছে তাই শব্দের খেলা আরও সরল কিন্তু বলিষ্ঠ হলে ভালো হতো।

বেশী বেশী কবিতা পড়ুন, তবে জাত কবিদের। আর কবিতা লিখতে হলে কিন্তু গদ্যে ভালো দখল থাকা চাই। তাই কবিতার পাশাপাশি ধ্রুপদী গল্প-উপন্যাসও পড়ুন।
আশা করি এমন উপদেশ মেশানো মন্তব্যে রেগে যাবেন না। রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন।

শুভকামনান্তে.................


০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: দীর্ঘদিন না আসার কারণে এই অতীব গুরুত্ববহ উপদেশখানা দৃষ্টিগোচরে ছিল। এমন উপদেশমমালায় কে রেগে যাবে বলুন তো। সবার থেকে আপনি ব্যতিক্রম আমার কাছে। শুধু বাহবা পেলে সব মাথায় উঠেনা। এমন আদুরে উপদেশ না পেলে কিভাবে আমার কাব্যযাত্রা এগিয়ে যাবে।

রেগে যাওয়ার তো দূরের কথা আমি খুব খুশি হয়ছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আহমেদ ভাই। ভাল থাকবেন। আর এভাবেই আপনার এই অনুজকে মাঝেমধ্যে সবক দিয়ে যাবেন। যা আমি অক্ষরে অক্ষরে শিখতে চাই।

৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: প্রিয় কবি! শব্দ আর ছন্দের বাধনে এক হওয়া কবিতাগুলোকে কীভাবে দিলেন ছুটি??
তাই আমিও বলছি তোমায় "ফিরে এসো হে প্রিয় কবি।
কবির না বলা ক্থাগুলো মুক্তি পাক কবিতার আলয়ে, নিশ্চিন্ত আলোর বলয়ে"।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:০৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: নানাজ্বি যে। কেমন আছেন???

আমরা যেমন কিছুদিনের জন্য ছুটি চাই। হাজারো চাপ থেইকা তেমনি এই শব্দ আর ছন্দকেও ছুটি দিলাম। কিছুদিন অবকাশ যাপন করুক।

অনেক অনেক ধন্যবাদ এই নগণ্য ব্যক্তিকে খোঁজ নেওয়ার জন্য। ভাল থাকবেন।

১০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেকগুলো কবিতা একসাথে!
স্বপ্ন দেখার এবং স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য কবিতাই নিরাপদ আশ্রয়!

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: এই মরচেধরা পাতাটাতে এসে ছোট্ট একটা মন্তব্য রেখে যাওয়ায় অনেক খুশি হলাম শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু।


অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। অনিঃশেষ শুভকামনা।

১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৩

আমি তুমি আমরা বলেছেন: একটা পোস্টে এতগুলা কবিতা? বাকিসব পোস্ট ড্রাফটে নাকি?

০১ লা মে, ২০১৯ রাত ১০:১৩

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: হুম, বাকি সব পোস্ট ড্রাফটে ঝুলিয়ে রাখছি।

এই অভাগারে খুঁজার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: বাকি পোস্টগুলো হাপিস B:-)

০১ লা মে, ২০১৯ রাত ১০:১৫

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
ধন্যবাদ আর্কিওপটেরিক্স, বাকি গুলো ড্রাফটে ঝুলিয়ে রাখছি।

১৩| ৩১ শে মে, ২০১৯ বিকাল ৪:১৯

রাকু হাসান বলেছেন:

কোথায় ! ফিরে আসুন না । কেমন আছেন ?

০৭ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

আপনাদের কৃপায় ভালোই আছি। ফিরে তো আসি বারেবার। আপনি কেমন আছেন??????

১৪| ০৮ ই জুন, ২০১৯ সকাল ১০:১৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: কেমন আছেন? নতুন কিছু নিয়ে আসুন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

খায়রুল ভাইয়া, আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আপনি ভালো আছেন তো????

নতুন কিছু আর না, এখন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত দিন যাচ্ছে।

১৫| ২৬ শে জুন, ২০১৯ রাত ১২:০১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: কি যন্ত্রনা আপনি কোথায় আর কোথায় আপনার সব পোষ্ট ?

০৭ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:১১

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: আরে আমার ঠাকুর'দা আছেন কেমন। আপনাকে আমি খুব মিস করি।

১৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: স্বপ্নের প্রহেলিকা বেশি ভাল লাগলো । পোস্টে +

২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

কবিবর আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.