নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবল আবেগ আমার নিয়ন্তাসচেতন তবুও এক নি:শ্বাসে লিখে ফেলতে চাই একটি মহাকাব্যচোখের নিমেষেই মুছে ফেলতে চাই সকল অশুভ চরিত্র।কান্ডজ্ঞানহীনের মতোউন্মোচিত করতে চাই সত্যকে। মনে উচ্চাকাঙখা--শ্রেনী সংগ্রাম। আমাকে অনুসরণ করবেন না নাস্তিক, অপরিবাররিক, অসামজিক, দেশদ্র

আমি কি মানুষ

নামে মানুষ কামে নই, অগোচালো ভাবনা, নিজে কে মানুষ হিসাবে পরিচয় দিতে আছে সংশয়

আমি কি মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমকামিতা এক ধরণের রোগ

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৫

সৃষ্টির নিয়ম অনুসারে মানুষ কখনো খারাপ কাজ করার জন্য সৃষ্ট হয় না। পরিবেশ ও পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে মানুষ বিভিন্ন প্রকার অনিয়ম করতে বাধ্য হয়। ‍ এক সময় তারা নিজেরা খারাপ কাজ তা বুঝতে পেরেও সেই কাজা থেকে দূরে সরে আসতে চাইলেও আসতে পারেনা। সমাকিমতা কি আমরা কম বেশি সবাই জানি তাই তার সম্পর্কে বেশি বলতে চাইনা। উভয় লিঙ্গের মধ্যে যৌন সম্পর্ক কে সমকামিতা বলে। আমরা পশ্চিমা দেশরে দিকে থাকালে দেখি সমকামিরা বিবাহ করতে পারে। রাষ্ট্র তাদের কে বৈধ্যতা দে। আমরা অনুন্নত দেশগুলো সব সময় উ্ন্নত দেশগুলোকে অনুসরণ করি। তাই এ কথা বলতে দ্বিধাবোধ করছি না যে, সে দিন আর বেশি ‍দূরে নয়, যে দিন আমার প্রতিবেশি দেশ ভারত ও আমার বাংলাদেশে তা বৈধ্য হবে। কথার শিরুনাম নিয়ে সংক্ষেপে একটু বলছি। কেন মানুষ সমকামিতার প্রতি আশক্ত হয় বা সমকামী হয়। যদি ধর্মী দৃষ্টিকোণ থেকে বলি তবে এটি একটি অভিশাপ । এই পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে স্রষ্টা সৃষ্টি করছে সব নারী ও পুরুষ। মানুষ ব্যতিত সকল প্রাণী কিন্ত তাহাদের যৌন কর্ম সৃষ্টির নিয়ম মত করে আসছে। এখনও পর্যন্ত মানুষ ব্যতিত অন্য কোন প্রাণী কে সমাকামিতায় দেখিনি। মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ট প্রাণী বলে যদি সবাই মানে তবে মানুষ কি এটি ব্যতিক্রম কিছু উদ্ভাবন করার জন্য কি এটি করছে ? বাচ্চা উৎপাদন প্রতিরোধ করার উপাদান কনডম, পিল কিনার টকা বাচানো জন্য? নাকি নারী অভাব তাই? প্রকৃতগতভাবে যৌন কর্ম উভয় লিঙ্গে অনুমোদন নাই। তার পরও আমরা ঐকর্মে আগ্রহী উঠছি। তার রহস্য খুজতে গিয়ে যা পেলাম তা হচ্ছে একটি মানষিক রোগ। যারা একর্মে প্রতি উৎসাহি তাদের মানষিক বিষয় বিশ্লেষন করে দেখলাম। তারা আসলে নারীদের সহজে না পাওয়া, বাচ্চ উৎপাদন, ইত্যাদি নানা প্রকার অবস্থা চিন্তা করে নিরাপদ মনে করে এটি করে থাকে। সিগারেট, মাদক, ইত্যাদি যে সেবন করা যেমন একটি রোগ তেমনি সমাকামিতাও একটি রোগ। আরো বেশি লিখে আপনার সময় নষ্ট কতে চাই না। বাকি টুকু নিজেরা বিশ্লেষন করে বুঝে নিবেন।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: পোস্টটা একদম ভালো লাগে নাই। নিজের মন গড়া কিছু কথা দিয়ে লিখে দিলেন।
ব্যাপারটা যদি এমনি হয় যে এটা মানসিক রোগ তবে এর পেছনে কি কি কারণ হতে পারে তা নিয়ে আরও বিস্তর লিখতে পারতেন। একটা পয়েন্ট বলি। একটা ছেলে শিশু কিন্তু তার শৈশবে কোন পুরুষের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হতে পারে। হয়তো সে শিশু তাই জানতে পারছে না যে সে হয়রানির শিকার হচ্ছে। পরবর্তীতে তার শৈশবের সৃতিগুলোকে সে ইতিবাচক হিসেবে নেয় এবং নারী নয় পুরুষের প্রতি আকর্ষিত হয়। এখন বলুন, এখানে দোষটি কার ছিল? যে যৌন হয়রানি করেছে তার? নাকি যে হয়রানির শিকার হয়েছে ?

২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

আমি কি মানুষ বলেছেন: আমার মতে যার দ্বারা নির্যাতনে শিকার হয়েছিল তার। শিশুর মন সব সময় কোমল। কোমল জায়গায় যদি কোন দাগ লাগে তা সহজে মুছা যায়না। এক সময় সেই দাগটি স্থায়ী রূপ নেয়। সামন্য কিছু দাগ মুছে যাই। বেশি দাগ স্থায়ী হয়ে। আমাদের পুরো সমাজে অপরাধ এর জন্য আমি সেই বড়দের দায়ী কারী

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২২

তদন্তকারী বলেছেন: কোন ভিত্তিতে বললেন এটা রোগ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০

আমি কি মানুষ বলেছেন: মাদক, সিগারেট যারা মাত্রা অতিরিক্ত পান করে তাদের কে শাস্তি না দিয়ে পূনঃ বাসন সেন্টার এর নামে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এটি কেউ অপরাধ মনে করছে না ? উন্নত দেশগুলো এটাকে অপরাধ না বলে তাকে বৈধ্যতা দিচ্ছে, ইত্যাদি পারিপার্শিক দিক তুলনা করে এই অপরাধকে মানষিক রোগ হিসাবে বলছি। আর একটি বিষয় হচ্ছে যে, যে শিশু বেশি হারে এই সমাকামিতার মত নির্যাতন এর শিকার হন। পরবর্তীতে সে বড়ে হয়ে এই অপরাধ কাজে নিজে নিয়োজিত হয়। তবে সে কেন এই অপরাধের সাথে জড়িত হয় ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.