নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখতে ভালো লাগে তাই লিখি।

সুদীপ কুমার

মন যা চায়।

সুদীপ কুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্যবেক্ষণ

১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১২:৫১



এ যেন অনন্ত যাত্রা- বাংলার ইতিহাসের।

একে একে মুখোশ খুলে পড়তে থাকে,তাদের সবার
তুমি হতাশ হয়োনা
তোমার ভয় কিসের?
জানোতো ষড়যন্ত্র কখনও থেমে থাকেনা

এ যেন এক অনন্ত যাত্রা- বাংলার ইতিহাসের।

বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে- হাসি পায় সে কথা শুনে
উড়ো কথা কানে ভাসে- রায়ের পাশে টাকা ভাসছে।
তিনি হলেন বিচারপতি, বিচারের পতি?
তাই হয়তো উনার অধিকার আছে-
ইতিহাস নিয়ে কথা বলবার।

জনগণের জন্যে এ দেশ
জনগণের জন্যে রাজনীতি
জনগণের জন্যে সংসদ
জনগণের জন্যে বিচারের বাণী
জনগণের জন্যে বিচারপতি
তবে কেন নিজেরে শুধু শুধুই লর্ড ভাবি?

এ যেন এক অনন্ত যাত্রা - বাংলার ইতিহাসের।

পর্যবেক্ষণ? হতাশায় ডুবে যায় সময়
হতাশায় ডুবে আছে রায়।
আর একটু শ্বাস নেবার আাশায় হাঁস-ফাঁস করছিল যারা, শ্বাস নেয় গভীর ভাবে
শ্বাস নেয় বুক ভরে।

কোথায় যেন পুড়ছে কিছু
বাতাসে পোড়া গন্ধ পাওয়া যায়-
পাকিস্থান হতে লন্ডন হয়ে এই বাংলায়।

মুখোশ খুলে নাও,চলে যাও আরও পিছনে,আরও
দেখতে পাও? সখ্যতা?
সাকার পরিবারের সাথে; বন্ধুর বিচ্ছেদ,যাতনার। বড্ড যাতনার।

এ যেন এক অনন্ত যাত্রা- বাংলার ইতিহাসের।

বার বার হানা দেয় বর্গী
বার বার হানা দেয় জগৎশেঠ,রায়দুর্লভ
বার বার হানা দেয় মীর জাফর, মোস্তাক।
তবু বাংলা দাঁড়িয়ে মাথা উঁচু করে,তবু উন্নত শীর বাঙালির।

টাকা উড়ে বাতাসে,বিদেশের মাটিতে- অর্ধশত কোটি টাকার গন্ধ ভাসে বাতাসে।

তোমরা চেষ্টা কর-
যেমন চেষ্টা করেছে বেনিয়া ইংরেজ জাত
যেমন চেষ্টা করেছে নরকের কীট পাকিস্থানী
বুকে আমাদের নরম পলিমাটি,তাই আমরা সহ্য করি।
তোমরা হয়তো ভুলে যাও গ্রীষ্মের কথা- শক্ত মাটির কথা
তাই হয়তো ভাবো- ভুলিয়ে দেবে,গুলিয়ে দেবে,ঘুড়িয়ে দেবে
বাঙালির,বাংলার ইতিহাসের চাকা।

মুখোশ খুলে পড়ে আর সামনে আসে এক শপথ ভঙ্গকারী, আত্মা বিক্রেতা বিচারক।

১৭/০৮/২০১৭

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৭ ভোর ৬:৪০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মজিবররে মাইনা নিতে কষ্ট?
ল্যাঞ্জা তোমার দেখতে আছি পষ্ট...

তখন তুমি করতা কিসের চাকরি?
বিহারীগো দোকানটাতে কাটতে হইত লাকড়ি!
করাচীতে বিহারীগো সেলুনটাতে নিত্য
চুল কাটিয়া করতে হইত পেশোয়ারী নৃত্য।
হোটেল বয়-এর চাকরি পাইতা বাসন-কোসন মাজতা
বিহারীগো হোটেলটাতে 'হাঁসকো আণ্ডে' ভাঁজতা!

খুব বড়জোর হইতা একটা পেশকার।
বুঝতা তখন স্বাধীন বাংলাদেশটা কার....

লুৎফর রহমান রিটনের একটি ছড়ার অংশ (এডিটেড)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.