নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখতে ভালো লাগে তাই লিখি।

সুদীপ কুমার

মন যা চায়।

সুদীপ কুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কসাইখানার গরু ও মহেশাঙ্গন

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৬




স্বপ্নে সব নারীই উত্তেজক ভঙ্গিতে সামনে চলে আসে। যদিও
ওমন বয়স এখন আমার নেই।তাই কল্যাণপুরের রাস্তা দিয়ে আসার সময়
কসাইখানায় বাঁধা গরুটিকে দেখি।দেখি তার ম্লান চোখ।চোখ নয়
আসলে আমি টুকরো টুকরো গরুর মাংস দেখছি দোকানে।যেন চোরাবালি।
কোনটা সত্যি?-দাঁড়িয়ে থাকা গরু, নাকি টুকরো টুকরো মাংস।

রাত ৯.৩০ মিনিট।
মহেশাঙ্গন।কুমিল্লা।উচ্চ স্বরে গান গেয়ে চলেছেন এক গায়ক।
গান নয়।যেন কেওয়াজ।তাও হিন্দিতে।হরিবোল।হরিবোল।হরিবোল।অবশ্য এই
শব্দটি আমার মস্তিষ্কে বার্তা বয়ে আনে।শুনলাম গায়কটি ত্রিপুরার এবং মুসলমান।
আমি কবিতা লিখতে বসি,সামনে চলে আসেন শ্রী শ্রী অনুকূল চন্দ্র ঠাকুর এবং আমাকে
প্রশ্ন করেন-তিনি দেবতা কিনা,আর সবাই নির্জিবভাবে গান শুনছে কেন।আমি কোন
উত্তর দিতে পারিনা তবে কবিতা লিখতে শুরু করি।কবিতা আমাকে উত্তর দেয়-
প্রাণহীন কীর্তন গাইছেন ওই গায়ক।আর ঠিক সেই সময় গরুটির মায়াবী চোখে আলো চমকায়।

২৩/১২/২০১৭


মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:০৮

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ইন্ডিয়ায় এই কবিতা বেশ হিট হত

২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৭

সাইন বোর্ড বলেছেন: অাপনার লেখার বিষয়বস্তু তেমন পরিস্কার না তবে যদি গরুর প্রতি অতি মায়ার কথা বলে থাকেন তবে নিরিহ এই প্রাণীটির প্রতি সেটা অামারও কিছু অাছে কিন্তু তারপরও এই প্রাণীটির জীবন স্বার্থক হয় মানুষের ভোগের মধ্য দিয়ে । ঈশ্বর হয়ত কিছু প্রাণীকে মানুষের ভোগের জন্যই পাঠিয়েছেন, তবে কেউ এটাকে ভালবেসে পুজা করতেই পারে ।

৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না।

৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: কসাইখানায় বাঁধা গরুটিকে দেখি।দেখি তার ম্লান চোখ।চোখ নয়
আসলে আমি টুকরো টুকরো গরুর মাংস দেখছি দোকানে।যেন চোরাবালি


এটা কি গরুর জন্য ভালবাসা?

৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭

সুদীপ কুমার বলেছেন: সবার মনে কিছু স্বাভাবিক প্রশ্ন জেগেছে।স্বাভাবিক। সবাই মনে করছেন ধর্ম ভিত্তিক। আসলে আমি ধর্ম ভিত্তিক কোন ইস্যুতে লিখিনি। আমি বুঝাতে চেয়েছি সত্যটা আপেক্ষিক।এই যে গরু দাঁড়ানো এইটা হলো ধ্রুব সত্য। আবার কিছু সময় পর টুকরো টুকরো মাংস।এটাও সত্য। তবে সত্যটা কি। সময়ের সাথে সত্য পরিবর্তিত হচ্ছে।

কবিতার দ্বিতীয় ভাগ-
অনুকূল চন্দ্র দেবতা নয়। তবুও মানুষের ভাব দেখে মনে হচ্ছে উনাকে দেবতার আসনে বসিয়েছে।
পুরো বিষয়টাতে সত্যকে জানার প্রয়াস। উত্তর আধুনিক কবিতায় ভাংচুর একটু বেশী মাত্রায় থাকে। এবং হঠাৎ বাঁক পরিবর্তিত হয়।

সবার মন্তব্য খুব ভালো লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.