নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখতে ভালো লাগে তাই লিখি।

সুদীপ কুমার

মন যা চায়।

সুদীপ কুমার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেজ ফেটিগ

৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১:০৩


তাদের অস্ত্রে মরিচা ধরেছিল,সকলেই তা জানতো

নবাবের যেমন মীরজাফর ছিল
তেমন ছিল মোহনলাল।
পরাজয় এড়ানো যায়নি
জয় বাংলা শ্লোগানটির জন্ম তখনো হয়নি।

তাদের অস্ত্রে মরিচা ধরেছিল,সকলেই তা জানতো

শেখ মুজিব পেয়েছিলেন তাজ উদ্দিনকে
আর ছিল খোন্দকার মোশতাক-
,মীরজাফর কি ইতিহাস?

২০২১,চেনা যায় বঙ্গবন্ধুর দলকে
২০২১,-চেনা যায় শেখ হাসিনার দলটিকে-
মুজিব শত বর্ষ-
পত্রিকার পাতায় পাতায় শতবর্ষ-
অফিসে-আদালতে,আকাশে-বাতাসে শুধুই শতবর্ষ-
ক্ষয়ে যাওয়া দলের মেরুদন্ডে মুজিবের ছবি-
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হেফাজতের তান্ডবে মুজিব শতবর্ষ-
মুজিবের ছবি।

তাদের অস্ত্রে মরিচা ধরেছিল,সকলেই তা জানতো

এক মুরগী যে কি না প্রতিদিন ডিম দিত
একদিন আচমকা বসে গেলো,
তারে প্রশ্ন করলাম
কী হলো?
উত্তর এলো কেজ ফেটিগ ভেবে নিও।

তাদের অস্ত্রে মরিচা ধরেছিল,সকলেই তা জানতো


২৯/০৩/২০২১

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: মোহন লাল আবার কে?

৩০ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০২

সুদীপ কুমার বলেছেন: মোহনলাল ছিলেন নবাব সিরাজদ্দৌলার একজন অন্যতম বিশ্বস্ত কর্মকর্তা। তিনি দেওয়ান মোহনলাল নামে পরিচিত ছিলেন। ঐতিহাসিকদের মতে, তিনি জাতিতে বাঙালি ছিলেন এবং হিন্দু মাহিষ্য পরিবারের সন্তান ছিলেন।
"২৩ জুন সকাল থেকেই পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজরা মুখোমুখি যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য প্রস্তুত হলো। ইংরেজরা 'লক্ষবাগ' নামক আমবাগানে সৈন্য সমাবেশ করল। বেলা আটটার সময় হঠাৎ করেই মীর মদন ইংরেজবাহিনীকে আক্রমণ করেন। তার প্রবল আক্রমণে টিকতে না পেরে ক্লাইভ তার সেনাবাহিনী নিয়ে আমবাগানে আশ্রয় নেন। ক্লাইভ কিছুটা বিচলিত হয়ে পড়েন। মিরমদন ধীরে ধীরে অগ্রসর হচ্ছিলেন। কিন্তু মীরজাফর, ইয়ার লতিফ, রায় দুর্লভ যেখানে সৈন্যসমাবেশ করেছিলেন সেখানেই নিস্পৃহভাবে দাঁড়িয়ে থাকলেন। তাদের সামান্য সহায়তা পেলেও হয়ত মিরমদন ইংরেজদের পরাজয় বরণ করতে বাধ্য করতে পারতেন। দুপুরের দিকে হঠাৎ বৃষ্টি নামলে সিরাজদ্দৌলার গোলাবারুদ ভিজে যায়। তবুও সাহসী মিরমদন ইংরেজদের সাথে লড়াই চালিয়ে যেতে লাগলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই গোলার আঘাতে মিরমদন মৃত্যুবরণ করেন।

মীরমদনের পতনের পরেও অন্যতম সেনাপতি মোহনলাল যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি যুদ্ধবিরতির বিরুদ্ধে গিয়ে ইংরেজবাহিনী কে আক্রমণের পক্ষপাতী ছিলেন।

কিন্তু মীরজাফর আবারও বিশ্বাসঘাতকতা করে তার সৈন্যবাহিনীকে শিবিরে ফেরার নির্দেশ দেন।[৪] এই সুযোগ নিয়ে ইংরেজরা নবাবকে আক্রমণ করে। যুদ্ধ বিকেল পাঁচটায় শেষ হয় এবং নবাবের ছাউনি ইংরেজদের অধিকারে আসে। ইংরেজদের পক্ষে সাতজন ইউরোপিয়ান এবং ১৬ জন দেশীয় সৈন্য নিহত হয়। [৮] তখন কোন উপায় না দেখে সিরাজদ্দৌলা রাজধানী রক্ষা করার জন্য দুই হাজার সৈন্য নিয়ে মুর্শিদাবাদের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। কিন্তু রাজধানী রক্ষা করার জন্যও কেউ তাকে সাহায্য করেনি। সিরাজদ্দৌলা তার সহধর্মিণী লুৎফুন্নেসা ও ভৃত্য গোলাম হোসেনকে নিয়ে রাজধানী থেকে বের হয়ে স্থলপথে ভগবানগোলায় পৌঁছে যান এবং সেখান থেকে নৌকাযোগে পদ্মা ও মহানন্দার মধ্য দিয়ে উত্তর দিক অভিমুখে যাত্রা করেন। তার আশা ছিল পশ্চিমাঞ্চলে পৌঁছাতে পারলে ফরাসি সৈনিক মসিয়ে নাস-এর সহায়তায় পাটনা পর্যন্ত গিয়ে রামনারায়ণের কাছ থেকে সৈন্য সংগ্রহ করে ফরাসি বাহিনীর সহায়তায় বাংলাকে রক্ষা করবেন"।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.