নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুকান্ত কুমার সাহা

I like to seek knowledge.

সুকান্ত কুমার সাহা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজেপি’র সভাপতি জনাব পার্থ নয়ত?

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৯

হরতাল অবরোধকে ছাপিয়ে বর্তমান বাংলাদেশে হট-টপিক হলো – বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম জিয়াকে ভারতের বিজেপি’র প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ’র টেলিফোন করাটা।
প্রথমে বিএনপি’র পক্ষ থেকে এই খবরটা বেশ গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করা হয় এবং পরবর্তীতে এই দলের সমর্থক গোষ্ঠী বেশ উপভোগ করে; দাবার গুটি চাল তাদের পক্ষে যাচ্ছে দেখে।
অপরদিকে, আওয়ামীলীগ ও তাদের সমর্থকগোষ্ঠী প্রথমে কিছুটা ঘাবড়ে গেলেও; খবরের সত্যতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে থাকে এবং এই বিষয়ে বাংলাদেশস্থ ভারতীয় দূতাবাসে খোঁজ খবর নিতে থাকে এক পর্যায়ে বের হয় খবরটা ভুয়া।
পরবর্তীতে ভারতের বিজেপি’র প্রেসিডেন্টকে সরাসরি এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি ফোন করাটাকে অস্বীকার করেন এবং বলা হয় বিএনপি’র পক্ষ থেকেই মূলত তার সাথে যোগাযোগ করা চেষ্টা হয়েছিল কিন্তু সেটা সম্ভব হয়নি।
বর্তমানে বিএনপিও নাছোড় বান্ধা হয়ে বলছে বিজেপি’র সভাপতি ফোন করেছিলই এবং তিনি ম্যাডামের স্বাস্থ্যের খোঁজ খবর নিয়েছিলেন।
এ তো গেল খবরের ডামাডোল-
এবার আসি আমার ধারনায়-
আচ্ছা ফোনটা কি বিজেপি’র সভাপতি আন্দালিব পার্থ করেছিল? কিন্তু তা অতি উৎসাহের কারণে বুঝতে ভুল করেছিল ম্যাডামের স্টাফরা? পরে রি-কনফার্ম করার জন্য তারা ভারতে ফোন করে জনাব অমিত শাহের সাথে কথা বলতে চেয়েছিল?
তবে কি এত ঘটনা বিজেপি’র সভাপতি জনাব পার্থ’র কারণে ঘটছে?
১১/০১/২০১৪

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮

রাফা বলেছেন: একেবারে অমূলক নয় আপনার সন্দেহ....। =p~ =p~ =p~ =p~

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: কি জানি কি !!!???

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২

যোগী বলেছেন:
আপনার কাহিনি বিশ্বাষ করা যায়। তা ছাড়া আর কিইবা হতে পারে ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ১) বিজেপিতে - বিজেপিতে মিল!
২) সভাপতিতে - সভাপতিতে মিল!
৩) আমিত - আন্দালিব এর 'আ' তে মিল (ইংরেজি উচ্চারণে)
৪) এখন যদি ফোনে আন্দালিব ইংরেজিতে কথা শুরু করে থাকে তাহলেই কেল্লাফতে ( আন্দালিব ইংরেজিতেই বলে থাকবে/থাকে)
--- বাকিটা মিথ !!!

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভারতের প্রধান বর্তমান ক্ষমতাসিন দলের প্রেসিডেন্ট অমিত শাহ। পুরো ভারতের 33 টা রাজ্যে বিজেপির একরকম প্রধান কান্ডারিদের একজন। ভদ্রলোক প্রতিদিন এক একটা রাজ্যে একজন নেতার সাথে সাক্ষাত করলেও প্রতিদিন 33 জন নেতার সাথে আলাদা আলাদা ভাবে কথা বলা লাগে। তার উপরে সরকারি ক্ষমতায় থাকায় তো চাপ আরো অনেক বেশি।

এইরকম এক ভদ্রলোকের শুধু একবার নয় দুই দুই বার বাংলাদেশের দুইটা আলাদা টিভি চ্যানেলের সাথে কথা বলার সময় হইছে। তাও আবার তিনি যে খালেদা জিয়ার সাথে কথা বলেন নাই সেইটা প্রমান দেয়ার জন্য। বাহ কেয়া বাত হ্যায়। বাই দ্যা ওয়ে উনার প্রেস সেক্রেটারি কি ঘুমাইয়া আছিলেন সে সময়??

আমি আগেই বলছিলাম। বাংলাদেশের পাবলিকরে আওমিলিগ সরকার চোদনা মনে করে। কিন্তু মিডিয়া গুলো সেটারে আরো নিচে নামাইয়া আনলো। তারা বাঙ্গালিরে চোদনা বানাইয়াই ছারলো। দেখ পুরো দুনিয়া বাঙ্গালি মিডিয়া শুধু চোদনাই না হালকা আচোদাও বটে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: এটাতে না হয় মিডিয়াকে দোষারফ করা গেল কিন্তু আমেরিকাতে তো.।.।।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯

এই আমি সেই আমি বলেছেন: অমিত শাহ না হান্নান শাহ টেলিফোন করেছিল ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

সুকান্ত কুমার সাহা বলেছেন: ১) বিজেপিতে - বিজেপিতে মিল!
২) সভাপতিতে - সভাপতিতে মিল!
৩) আমিত - আন্দালিব এর 'আ' তে মিল (ইংরেজি উচ্চারণে)
৪) এখন যদি ফোনে আন্দালিব ইংরেজিতে কথা শুরু করে থাকে তাহলেই কেল্লাফতে ( আন্দালিব ইংরেজিতেই বলে থাকবে/থাকে)
--- বাকিটা মিথ !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.