নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ফেসবুক লিংক:-https://www.facebook.com/SyedAlFahad.BD

সৈয়দ আল ফাহাদ

টুকটাক লেখালিখি করি!

সৈয়দ আল ফাহাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষকের পেনিস ধারালো অপারেশন ব্লেড দিয়ে আস্তে করে দ্বিখণ্ডিত করে..

১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৭

শুরু করবো "দ্যা গ্রেট ফাদার" মালায়ালাম থ্রিলার মুভির কাহিনী দিয়ে। মুভির প্রেক্ষাপট হচ্ছে সিরিয়াল শিশু ধর্ষণ ও খুন নিয়ে। ভিলেন সিরিয়ালি শিশু ধর্ষক, এবং ধর্ষণ করার পর খুন করে বাচ্চাদের। পুলিশ তাকে খুজার চেষ্টা করে, বাট পারে না। নায়কের মেয়েকেও ধর্ষণ করে ভিলেন, বাট খুন করে না। নায়ক ধর্ষিতা মেয়েকে হাসপাতাল বা পুলিশের কাছে নিতে চায়না। তখন সে একটা কথা বলে,কথাটা হচ্ছে "ধর্ষিতা কে নিয়ে পুলিশ আর সংবাদ মাধ্যম সেলিব্রেশন করবে,মোম জ্বালাবে। ২ দিন পর ভুলে যাবে নতুন ইস্যু আসলে!" নায়ক তার মেয়ে কে খুব বেশি ভালোবাসতো, সে তখন খোজা শুরু করে ভিলেন কে। এবং সে পুলিশের আগে আগে সব তথ্য পাচ্ছিলো ভিলেন সম্পর্কে। বাট এতো হাইড রাখার পরও পুলিশ বুঝে ফেলে যে তার মেয়ে ধর্ষণ হয়ছে। তারপর তারা তার ছোট মেয়ের উপর মানসিক টর্চার শুরু করে। মজার ব্যপার হচ্ছে পুরা মুভিতে ভিলেনের মুখ দেখায় নি। একবারে শেষে ভিলেনকে যখন নায়ক খুন করে তখন তার মুখ দেখায়। অনেক বেশি ভালো লাগছিলো মুভিটা,তেমন হিট মুভি না, নামও অনেকে শুনেন নি মে বি। চাইলে দেখতে পারেন আপনারা।
.
ধর্ষণ তো একটা অপরাধ ই, বাট শিশু ধর্ষণ তার থেকে হাজার গুন বড় অপরাধ। একটা অপরিপক্ব মেয়েকে ধর্ষণ, ভাবতেও গা শিওরে উঠে। একটা মানুষের পক্ষে এটা সম্ভব না। আমাদের সমাজে ধর্ষক থেকে ধর্ষিতাকে বেশি লাঞ্চনা র স্বিকার হতে হয়। পুলিশ মিডিয়ার নানাবিধ বাল মার্কা প্রশ্নের মাধ্যমে তাকে আরো তিন চার দফা ধর্ষন করা হয়। তাকে প্রশ্ন করা হবে, কয়জন ছিলো,কেমনে করছে, ব্যথা পাইছো কেমন, বাহ রে বাহ। তালি। এতো কিছু জানার পরও তারা ধর্ষক খুজতে পারে না। আর সমাজের লোকগুলা তো আরো বড় খারাপ। একটা মেয়ে ধর্ষণ হয়ছে, তাকে কৈ আমরা সাপোর্ট দিবো,না আমরা তাকে আরো কয়েকশ বার ধর্ষণ করবো। তাকে নিয়ে ইভেন্ট খুলা হবে, বিচারের জন্য মোমবাতি জ্বালাবো, রাস্তা য় নামবো, আবার বাংলাদেশের খেলা আসলে বা অন্য কোনো ইস্যু আসলে ভুলে যাবো ঐ ইস্যু। আর অপরদিকে লাঞ্চিত হতে থাকা মেয়েটা এসব সহ্য না করতে পেরে সুইসাইড করবে। জোস না?
.
আমি লাস্ট কবে ধর্ষণের সুষ্ঠ বিচার দেখছি মনে নাই। ফাঁশি বা যাবৎ জীবন ধর্ষকদের জন্য পর্যাপ্ত বিচার নয়। আমি মনে করি ধর্ষকদের সঠিক বিচার হচ্ছে "ধর্ষকের পেনিস ধারালো অপারেশন ব্লেড দিয়ে আস্তে করে দ্বিখণ্ডিত করে দেয়া, তারপর তাকে ছেড়ে দিতে হবে, কোনো জেল বা মৃত্যুদণ্ড না। সে বেঁচে থাকবে ওভাবেই।"
-ধন্যবাদ

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪১

বারিধারা বলেছেন: আগ্নেয়াস্ত্র একটা ভাল সমাধান হতে পারে। পেনিসের দিকে রাইফেল তাক করে, কা.....বুম!

২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ধর্ষণকারীদের অভায়ারণ্যে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশঃ ধর্ষণের বিস্তার রোধে নরপশুদের ফাঁসি চাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.