নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।লিখুন শীরোনাম সুন্দর একটি ব্লগের আপনার

সৈয়দ ইসলাম

আগত প্রজন্মের সাক্ষী!

সৈয়দ ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মে যা নেই, তা ধর্মের নামে চালিয়ে দেয়া কুধর্ম (প্রসঙ্গ : পবিত্র আশুরা মোবারক) 

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৩


যাহারা মীর মশাররফ হোসেনের 'বিষাদসিন্ধু' বা এইধরনের গ্রন্থাবলী পাঠ ও লোকমুখে শুনা ইতিহাস শ্রবণে আবেগ প্রবণ হয়ে মহরমের আশুরাকে ইমাম হুসাইনের ইতিহাসে সীমাবদ্ধ রাখতে চান তাহাদের জানা উচিৎ এগুলো উপন্যাস বৈ কিছুই নহে। এইরূপ অনেক পুস্তক রহিয়াছে, যেই পুস্তকাবলীর লেখকবৃন্দের উদ্দেশ্য নিজেদের কল্পনাকে লিখনির বাজারে প্রকাশ করা। দয়া করিয়া, এইসমস্ত পুস্তক পড়িয়া আজকের মাতমানুষ্ঠানে কেহ আসিবেন না।

উপরে একটু ব্যঙ্গাত্মক ভাবে বললাম। আসুন, এখন সহজে এ বিষয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করা যাক। আরবি ১২টি মাসের মধ্যে চারটি মাস বিশেষ গুরুত্ব ও তাৎপর্য বহন করে। ওই চারটি মাস সম্পর্কে হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত হাদিসে উল্লেখ রয়েছে, নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেন, এক বছরে ১২ মাস। এর মধ্যে চার মাস বিশেষ তাৎপর্যের অধিকারী। এর মধ্যে তিন মাস ধারাবাহিকভাবে জিলক্বাদ, জিলহজ ও মহররম এবং চতুর্থ মাস মুজর গোত্রের রজব মাস। (বুখারি-৪৬৬২, মুসলিম-১৬৭৯)।

মহররম মাস সম্মানিত হওয়ার মধ্যে বিশেষ একটি কারণ হচ্ছে- আশুরা (মহররমের ১০ তারিখ)। এ পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকে আশুরার দিনে সংঘটিত হয়েছে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনা ও হৃদয়বিদারক কাহিনী। এখানে কয়েকটি ঘটনা উল্লেখ করা হলো। আশুরার ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ও ঐতিহাসিক ঘটনা হচ্ছে- হজরত মুসা (আ.)-এর ফিরআউনের অত্যাচার থেকে নিষ্কৃতি লাভ। এই দিনে মহান আল্লাহ তায়ালা চিরকালের জন্য লোহিত সাগরে ডুবিয়ে শিক্ষা দিয়েছিলেন ভ্রান্ত খোদার দাবিদার ফিরআউন ও তার বিশাল বাহিনী।

অনেকে মনে করেন, ফিরআউন নীলনদে ডুবেছিল। ঐতিহাসিকদের বর্ণনা অনুযায়ী এই ধারণা ভুল। বরং তাকে লোহিত সাগরে ডুবিয়ে বিশ্ববাসীকে শিক্ষা দেওয়া হয়। এ ঘটনা ইমাম বুখারি তাঁর কিতাবে এভাবে বর্ণনা করেন- 'হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, মহানবী (সা.) যখন হিজরত করে মদিনা পৌঁছেন, তখন তিনি দেখলেন যে মদিনার ইহুদি সম্প্রদায় আশুরার দিনে রোজা পালন করছে।
তিনি তাদের জিজ্ঞেস করেন, আশুরার দিনে তোমরা রোজা রেখেছ কেন? তারা উত্তর দিল, এই দিনটি অনেক বড়। এই পবিত্র দিনে মহান আল্লাহ মুসা (আ.) ও বনি ইসরাইলকে ফিরআউনের কবল থেকে রক্ষা করেছিলেন আর ফিরআউন ও তার বাহিনী কিবতি সম্প্রদায়কে ডুবিয়ে মেরেছিলেন। এর কৃতজ্ঞতাস্বরূপ হজরত মুসা (আ.) রোজা রাখতেন, তাই আমরাও আশুরার রোজা পালন করে থাকি। তাদের উত্তর শুনে নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেন, হজরত মুসা (আ.)-এর কৃতজ্ঞতার অনুসরণে আমরা তাদের চেয়ে অধিক হকদার। অতঃপর তিনি নিজে আশুরার রোজাসহ আরো একটি রোজা অর্থাৎ দু'টি রোজা রাখেন এবং উম্মতকে তা পালন করতে নির্দেশ প্রদান করেন। (বুখারি-৩৩৯৭, মুসলিম-১১৩৯)

উপরের আলোচনা থেকে বুঝা গেল, আশুরার ইতিহাস ইমাম হুসাইনের সাথে সম্পর্কিত নয়। আর এই দিনে জারি মর্সিয়া পালনের মধ্যে কোন তাৎপর্য নেই! বস্তুত মাতমানুষ্ঠান নয়, সিয়াম সাধনাই আশুরার প্রকৃত বিধান।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: তাজিয়া মিছিলে রক্তের হোলি খেলা নিশিদ্ধ করা উচিৎ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: রক্তের খেলা আর ভণ্ডামির বকধার্মিকতার বিরুদ্ধে সরকারের উদ্যোগ নেয়া আবশ্যক। আর সরকারকে এ কাজে সহায়তা করতে ইসলাম প্রিয় জনতাকে এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে।

ধন্যবাদ প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই।

২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি একটু আগে কমেন্ট করলাম । দেখালো য়ে লেখক পোস্টটি তুলে নিয়েছেন।
সিয়াম সাধনার মধ্যেই দিনটি পালিত হোক কামনা করি। এ রক্তের খেলা বন্ধ হোক।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
টাচিং মিস্টেকের কারণে এমনটা ঘটেছে ভাই; এটা বলবো না। হঠাৎ কেন জানি ড্রাফট করে দিলাম। ওয়াল্লাহে আমি আপনার কমেন্টটি দেখিনি। যদি দেখতাম তবে পোস্ট সংশোধন করে রেখে দিতাম।

সিয়াম সাধনার মধ্যেই দিনটি পালিত হোক কামনা করি। এ রক্তের খেলা বন্ধ হোক। এটা প্রত্যেক মুসলমানের কামনা।

৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: যথাযথ বলেছেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ফরিদ ভাই।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পোস্ট পড়িনি। তবে পোস্টটা যে মিছিলের বিরুদ্ধে সেটা জানি।

শিরোনাম প্রসঙ্গে বলি, "ধর্মে যা নেই, তা ধর্মের নামে চালিয়ে দেয়া কুধর্ম"
আমার প্রশ্ন হল, তাজিয়া মিছিল করা জায়েজ/করতে হবে, এমন কথা আমি আজ পর্যন্ত কোন ইমামের মুখ থেকে শুনি নি। তারা বরং বিরোধীতা করে। কয়েক বছর আগে আয়াতুল্লাহ খামেনী মিছিলটার বিরোধীতা করেছে।

আর আমার মনে হয় না, ব্লগের কেউ এমন রক্তাক্ত মিছিলের পক্ষে। এটা কুধর্ম শুনতে খারাপ লাগল, তাই কমেন্টটা করলাম।
( শিরোনাম দেখে ভালো না লাগলে আমি পোস্ট পড়ি না।)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
শুনে খারাপ লাগলো, আপনি 'বাহিরে ফিটফাট, ভেতরে সদরঘাট" -এ বিশ্বাসী। শিরোনামের সাথে লেখকের মূল ভাষ্যটাও বুঝতে হবে।

আর হে, আয়াতুল্লাহ খামেনী/খোমেনী সাহেব চাইলে উনার দেশ থেকে এই অপকর্মটি মুছে দিতে পারতেন। উনার দেশের মানুষ একসময় উনাকে নিজ পিতার মত শ্রদ্ধা করতো, এখন হয়ত কিছুটা কমেছে কিন্তু তিনি এর বিরুদ্ধে তেমন চেষ্টা করছেন বলে মনে হয় না!

সর্বশেষ কথা, ব্লগে এর সমর্থক নেই বললে আমি মানতে পারি না! কিছুদিন আগেও এক ভাইকে শিয়া সমর্থনে লেখতে দেখেছি। উনি এখনো পর্যন্ত এই অপকর্মের বিরুদ্ধে কিছু বলেন ন বা যারা বলেছে তাদেরকে সমর্থন দেননি। বরং নিশ্চুপ থেকেছেন এবং অন্যের লেখায় মন্তব্য করেছেন। আমি চাইছিলাম উনালে লেখাটা উৎসর্গ করি, কিন্তু উনার ব্যক্তিত্ব আমায় বাধা দিল। আর তাই আমি উনার নাম বলছি না। ইনশাআল্লাহ উনি নিজে থেকে এর বিরুদ্ধে কিছু বলবেন এবং অন্যকে একাজে বাধা দিবেন।


আপনার মন্তব্যে অনেক অনেক ভালবাসা।

৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০০

বার্ণিক বলেছেন: সঠিক।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয়।

৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের উচিত তাদের বুঝানো। শরীর থেকে রক্ত ঝড়িয়ে কোনো লাভ নেই।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
হু রাজিব ভাই, সেটাই আমি বলতে চাইছি প্রথম প্রতিমন্তব্যে

আপনার উপস্থিতি আমার জন্য অনুপ্রেরণা।
আপনার জন্য থাকলো অসংখ্য শুভকামনা।

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

ইসমাঈল আযহার বলেছেন: মাদরাসায় পড়েছেন?

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: পৃথিবীব্যাপী এতো প্রশ্ন থাকতে এটা কেন ভাই?

পড়লে কী আর না পড়লে কী সেটা বলেন তো?

(আমার মনে হয় আপনি আমার অন্য কোন পোস্ট পড়েননি! একটু কষ্ট করে আপনার উত্তরটা ওখান থেকেই জেনে নিন।)

শুভকামনা ও অকৃত্রিম অসংখ্য ভালবাসা আপনার জন্য।

৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: ইসমাঈল আযহার বলেছেন: মাদরাসায় পড়েছেন?

কেনো? মাদ্রাসায় পড়লে বা না পড়লে কি? পোস্টের বক্তব্য সম্পর্কে আপনার কথাটা বলেন, উনিতো ঠিকই বলেছেন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ভাইয়ো, ৭নং প্রতি মন্তব্যটা কি হইলো?


ইদানীং আপনার খবরাখবর নাই! বিষয় কী?
ভাল আছেন তো?

৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩১

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ভাই আমি এ সম্পর্কে স্পষ্ট ছিলাম না। এখন জানতে পারলাম আপনার পোস্টে। ধন্যবাদ আপনাকে ++++

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
এটা সর্বোচ্চ মাত্রার উগ্রতা। আল্লাহ পাক আমাদেরকে এ থেকে রক্ষা করুন।

আমার ব্লগবাড়িতে আপনাকে অভিনন্দন।

১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা তথ্য ভুল আছে। ইহুদিদের সাথে মিল থাকবে বিধায় আমাদের নবীজী (সাঃ) মহরমের একদিন রোজা না রেখে দুই দিন (৯,১০ অথবা ১০,১১) রোজা রাখার নির্দেশ দেন।
তাজিয়া মিছিল, পিঠে ছুরি - এগুলো শিয়াদের আবিস্কার। এদের শত বলা হলেও বুঝতে চায় না। তবে এদের মূলধারার ইসলামে গণ্য করা হয় খুব কম...

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
পোস্টটা অফিস থেকে বের হওয়ার সময় হাটতে হাটতে লিখেছি। একবার ড্রাফটও করেছি। এজন্য অনেক কিছুই ছুটে গেছে। ধন্যবাদ। এখনই এটা এড করে নিচ্ছি।

মাঝেমধ্যে এভাবে না এসে সবসময় আসলে তো অনুপকার না হোক, উপকার তো কিছু হত! B:-/ /:)

১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

শামচুল হক বলেছেন: খামাখাই পিটিয়ে নিজের পিঠের রক্ত বের করার কোন মানেই হয় না।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সমবেদনার নামে এ এক বিরাট মুর্খামি।

১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আসলে আমরা মানুষ না বুঝেই অনেক সময় অনেক কিছু করে ফেলি। আল্লাহ্‌ আমাদের সকলকে ক্ষমা করে দিন। আমিন।
আল্লাহ্‌ তা'য়ালা কখনোই রক্তপাত পছন্দ করেন নি। আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। আপনাকে ধন্যবাদ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

আল্লাহ্‌ তা'য়ালা কখনোই রক্তপাত পছন্দ করেন নি

এটা বুঝিতে পারার একটা জ্ঞান থাকা তো চাই। এটাই ওদের মাথায় নাই!

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

বলেছেন: কাঠ মুললাদের জন্যে এই অবস্থা,
সচেতনতামূলক পোস্ট।
ধন্যবাদ

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
লতিফ ভাই,

কথা একখান কইছেন। ফেলার মত না। আপনাকে সেলুট

১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

আরোগ্য বলেছেন: এ সম্পর্কে আগে থেকেই জানি তবুও পড়ে ভালো লাগলো।আশুরার বাংলা অর্থ কি একটু বলতে পারেন?

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:২৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আশুরা মূলত আরবি আশারো তথা দশ শব্দ থেকে এসেছে। এখানে আশুরা বলতে মহররমের ১০ম দিবসকে বুঝানো হয়ে থাকে।

১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: মাথায় গেঁথে যাবে যদি তারা তাদের ভুল্গুলো বুঝে শুদ্রিয়ে নিতে পারে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৩:২৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
হা হা হা,

খুবই মজার কথা বললে প্রিয় বোন।

১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

নজসু বলেছেন: সত্যি তো ভাই ধর্মের নামে অধর্ম বা কুধর্ম কিংবা কুকর্ম যাই বলেন না কেন মানানসই নয়।
মানুষ ধর্মকে ভালেবাসে আবার সেই মানুষই ধর্মকে নিয়ে অধর্ম করে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

সেটাই তো অভাক হওয়ার মত কুকর্ম। আল্লাহ এদের হেদায়াত দিক।

১৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কেন জানি মনে হয়, বেশীরভাগ মানুষই "ধর্মানুরাগ" আর "ধর্মান্ধতার" মধ্যে সুক্ষ পার্থক্যগুলোকে অনুধাবন করতে পারেনা। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.