নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।লিখুন শীরোনাম সুন্দর একটি ব্লগের আপনার

সৈয়দ ইসলাম

আগত প্রজন্মের সাক্ষী!

সৈয়দ ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সজীব ওয়াজেদ জয়ের থেকে এমন কথাবার্তা কাম্য ছিল না। 

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:০৪


একজন বিবেকবান সাধারণ ব্যক্তিও জানেন, ডিজিটাল নিরাপত্তার নামে মানুষের বাকস্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মতো মৌলিক অধিকার হরণের সুযোগ সৃষ্টির আইন হচ্ছে আমাদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন। আইন প্রণয়ন ও সংশোধনের নামে বর্ধন পরবর্তী সময়ে জনগণের রোষ প্রকাশই এর স্পষ্ট উদাহরণ। ব্লগ ও স্যোশাল মিডিয়া তখন এই জঘন্য আত্মঘাতী ও অগণতান্ত্রিক আইনটির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল কিন্তু রাজনৈতিক অপশক্তির কাছে সেটা সাময়িক নিদ্রিত হয়েছে, তবে এখনো জনগণের মাঝে ঐ ক্ষোভ রয়েগেছে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র হিসেবে এই মানুষটাকে আমি একটু বেশি ভালবাসতাম। সত্যিকার অর্থে উনার মাকেও এতটুকু ভালবাসি না যথটুকু উনাকে ভালবাসি। শেখ হাসিনা বাঙালির অপরাজনীতি থেকে পুত্রকে রক্ষা করতে ইউনাইটেড্ স্টেইট্‌স্ অফ্ আমেরিকা ঘুরিয়ে ভারতে পড়ালেখা করান। আর একারণেই দেশের সাধারণ মানুষ সজীবের প্রতি একটু বেশি আস্থাশীল। হয়ত উন্নত দেশের আবহাওয়া একজন বাঙালিকে কিছুটা পবিত্র রাজনীতির জ্ঞান দেবে। কিন্তু সম্প্রতি উনি নিজেই নিজেকে জনগণের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে নিচ্ছেন।

"জনগণের গোপনীয়তা রক্ষার স্বার্থেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন:" জয়। বুঝলাম বাংলাদেশে অবস্থানরত বাঙালি রাজনীতিবিদরা একটু বেশি চাপে থাকেন বলে মাঝেমধ্যে পাগলামি মার্কা কথাবার্তা বলেন। কিন্তু সজীব ওয়াজেদ সর্বশেষ ইউনাইটেড্ স্টেইট্‌স্ অফ্ আমেরিকায় অবস্থান করে ওখানকার জনগণের স্বাধীনতা দেখে একটুও কী শিখছেন না। তাঁর উচিত ছিল জনগণের সাথে থাকা, তা না করে তিনি আরো দিনদিন অপরাজনীতিতে ডুবছেন। উনার বুঝা উচিৎ ছিল, এই আত্মঘাতী ও অগণতান্ত্রিক আইনটি আমাদের পরাধীন সাংবাদিকদেরকে একপ্রকার শিকল পড়িয়ে দিয়েছে।

সজীব ওয়াজেদ বলেন, 'যে সব সাংবাদিক ও সম্পাদকের মিথ্যা সংবাদ ছাপানোর উদ্দেশ্য নেই, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ নিয়ে তাদের ভয়ের কিছু নেই। কারণ, আইনটি জনগণের তথ্য ও গোপনীয়তা সুরক্ষার জন্য প্রণীত হয়েছে।' [link|view this link
অথচ বাস্তবতা হচ্ছে, এই আইনটি সাংবাদিকতার জন্য তথ্য সংগ্রহ করা ও প্রকাশ করা দুটিই দুরূহ হয়ে উঠেছে এবং এটি আসলে দুর্নীতিকেই সুরক্ষা দিচ্ছে। বস্তুতই স্বাধীন সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে মারাত্মক অন্তরায় এ আইনটি কারণ এখানে সাংবাদিকতাকে গুপ্তচরবৃত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।



দেখুন, যদি এদের মত আমাদের সাংবাদিকরা কিছুটা স্বাধীন থাকতো, তবে বাঙালি ও বেবাঙালিদের চিহ্নিত করতে বেশিক্ষণ লাগতো না।



ছবি, ভিডিও : ইন্টারনেট
সাহায্যার্থে : বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মী।


মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: ঢেকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপনার মন্তব্যে একজন প্রফেসারের কথা মনে পরলো। উনি বলেছিলেন, একজন মুচির ছেলে অনেক কষ্ট করে মাস্টার্স কমপ্লেট করলো। সরকারি চাকরিও জোগাড় করে নিয়েছে, কিন্তু এখনো ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে আকাশের দিকে থাকায়, দেখে কাকেরা কোন দিকে ডাকে আর কোন দিকে যায়। 

এই প্রতিমন্তব্যের দায় পুরোটা আপনার  ;)

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এদেশের পচা রাজনীতিতে যেই আসবে সেও পচে যাবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
কিন্তু কথা ছিল, এরা এসে আমাদের রাজনীতিকে পবিত্র করবে। কিন্তু তাদের অযোগ্যতায় তারা পালটে যায়। যেখানে তাদের দ্বারা পাল্টানোর কথা আমাদের রাজনীবিদদের চেহারা সেখানে এরাই দেয় অপরাজনীতির প্রহরা।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



সামনে হয়তো আরও কঠিন দিন আসবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
যেন না আসে।

প্রত্যেক লাফাঙ্গাগীরির একটা শেষ থাকে, হয়ত এ অধ্যায়ও অতিদ্রুত শেষ হবে। মানুষ এসব অপরাজনীতির কবল থেকে মুক্তি পাবে।

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

নতুন বলেছেন: জয়ের রাজনিতি করার মতন যথেস্ট বুদ্ধি আছে বলে মনে হয় না।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সিনিয়র ব্লগার বন্ধু নতুন বলেছেন: জয়ের রাজনিতি করার মতন যথেস্ট বুদ্ধি আছে বলে মনে হয় না।

আমরা যেসকল মানুষদের থেকে দেশ সেবা পেয়েছি তারা সবাই যে প্রথমে সুকর্ম করে এসেছেন এমনটা না। আশাকরি জয়ের শুভবুদ্ধি উদয় হবে। একজন শিক্ষিত সচেতন অভিভাবকতা আমাদের প্রয়োজন, এটা যদি সে নিজে না বুঝে তাহললে তার চেয়ে আমাদের ক্ষতিটাই বেশি হবে। সে যদি এমন সব অপকর্মকে সায় দেয়, তাহলে জনগণ তাকে টাই দিবে না। জনগণ দিনদিন সচেতন হচ্ছে।

শুভকামনা আপনার জন্য। (আপনাকে আমার এ নতুন নিকের ব্লগবাড়িতে সবসময় দেখা যায় না, এটা আমার দুঃখ :))

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: জি ঠিক বলেছেন। যদি আমাদের দেশের সংবাদকর্মীদের স্বাধীনতা থাকতো তাহলে আমাদের দেশ অন্ততত পক্ষে একটু হলেও বেআইনি কাজ থেকে মুক্ত থাকতো।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
হু, পাপকাজে এতটা স্বাধীন তারা হতে পারতো না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

সৈকত জোহা বলেছেন: আওয়ামী লীগ নামক পরশ পাথরের ছোঁয়ায় অনেক ফকিন্নির পোলা শত শত কোটি টাকার মালিক। এদের বিরুদ্ধে কিছু লিখলে আপনি ডিজিটাল আইনের ছোবলে বিষাক্ত হবেন।
অপরাধীর বিরুদ্ধে এই আইন প্রযোজ্য হয় না তবে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে দারুণ কার্যকর

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

সেজন্যই এই আইন জনগণের স্বাধীনতা ও মুক্তিযোদ্ধের চেতনা বিরোধী।

খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আমাদের প্রত্যেকের মনেই এ বিষয়ে বিশাল ক্ষোভ কাজ করছে।

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সজীব ওয়াজেদ জয় একজন অপরিপক্ক রাজনীতিবিদ, নিজেকে পরিপক্ক রাজনীতিবিদ হিসেবে উপস্থাপন করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সে অন্য অপরাজনীতিবিদদের সাথে নিজেকে পাল্লা দিতে গিয়ে জনগণের বিপরীতে চলে গেছে।

তার শুভবুদ্ধি উদয় হোক এটাই কামনা করি।

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @ সজীব ওয়াজেদ জয়ের থেকে এমন কথাবার্তা কাম্য ছিলনা।
আপনি বলদের কাছে দুগ্ধ আশা করেছেন।


নূর আলম হিরণবলেছেন:
সজীব ওয়াজেদ জয় একজন অপরিপক্ক রাজনীতিবিদ, নিজেকে পরিপক্ক রাজনীতিবিদ হিসেবেউপস্থাপন করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন।

সহমত।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
মন্তব্যের প্রথমদিকে যে কঠিন কথাগুলো বলেছেন এটা আসলেই একটু বেশি শক্তিশালী আক্রমণাত্মক কথা হয়েগেছে।

হ্যা, নূরে আলমের কথা ঠিক। আমিও তার সাথে সহমত হতে বাধ্য

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১২

আরোগ্য বলেছেন: এদেশের ভবিষ্যত আইন, যা দেখবেন তা গুজব যা দেখাবো তা ই সত্য।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
বড়ই কষ্টদায়ক কথা।

১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

নতুন বলেছেন: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র হিসেবে এই মানুষটাকে আমি একটু বেশি ভালবাসতাম। সত্যিকার অর্থে উনার মাকেও এতটুকু ভালবাসি না যথটুকু উনাকে ভালবাসি। শেখ হাসিনা বাঙালির অপরাজনীতি থেকে পুত্রকে রক্ষা করতে ইউনাইটেড্ স্টেইট্‌স্ অফ্ আমেরিকায় পড়ালেখা করান। আর একারণেই দেশের সাধারণ মানুষ সজীবের প্রতি একটু বেশি আস্থাশীল। হয়ত উন্নত দেশের আবহাওয়া একজন বাঙালিকে কিছুটা পবিত্র রাজনীতির জ্ঞান দেবে। কিন্তু সম্প্রতি উনি নিজেই নিজেকে জনগণের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে নিচ্ছেন।

দেশে নিজেদের ছেলে মেয়ে কে আমাদের রাজনিতিকরা পড়ায় না.... ছাত্র রাজনিতি করতে পাঠায় না। বিদেশে পাঠায় পরে এসে দলের উপরর পদে বসে, এমপি, মন্ত্রী বানানোর জন্য।

সেটা খুবই একটা ভুল আইডিয়া.... তাই রাজতন্ত্র সমথ`ন না করে... যোগ্য দেশপ্রমিক নেতা খুজে বের করতে হবে জনগনকে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সে বিদেশে পড়ালেখা করে অমানুষ হয়েছে এজন্য আমি তাকে পছন্দ করি না। কেবল বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র বলেই এই ভালোলাগা।

দেশে নিজেদের ছেলে মেয়ে কে আমাদের রাজনিতিকরা পড়ায় না.... ছাত্র রাজনিতি করতে পাঠায় না। বিদেশে পাঠায় পরে এসে দলের উপরর পদে বসে, এমপি, মন্ত্রী বানানোর জন্য। 
কথাগুলোর সাথে আমিও একমত। তারা না নিজেদের পরিবারকে পবিত্র করছে না সমাজকে একটু শান্তি দিচ্ছে, আর এথেকে সন্তানকে বাঁচাতে বিদেশ পাঠাচ্ছে। যদি পরিবার ও সমাজকে দুর্নীতিমুক্ত করে সন্তানদেরকে দেশে রেখে দেশিয় রাজনীতির দ্বারা উন্নত শিক্ষায়, মানব সেবায় নিয়োজিত করতো, তবে বাংলাদেশে পতিবর্তনের পথ উদয় হত।

ফিরে এসে এমন সুন্দর মন্তব্য করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নয়া প্রজন্মের কাছে এমন কথা বেশ উদ্বেগের ।

শুভকামনা প্রিয় ইসলামভাইকে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ওর উচিৎকর্ম ছেড়ে ও উলটো পথে পা দিয়েছে। জনগণ এমন বিবেকহীন অপরাজনীতিবিদদেরকে একসময় লাতি দিবে। আপনি দেখে নিয়েন।

১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

সূর্যালোক । বলেছেন: ভালো বলেছেন ভাইয়া । জয়ের ব্যাপারে সুন্দর বলেছেন ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

জয় নিজের সম্মান ডুবাচ্ছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বোনটি।

১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

নীল আকাশ বলেছেন: আমি কিছু বলতে এসেছিলাম, এসে দেখি পাঠকের প্রতিক্রিয়া! ভাই অলরেডি বলেছেন: @ সজীব ওয়াজেদ জয়ের থেকে এমন কথাবার্তা কাম্য ছিলনা। আপনি বলদের কাছে দুগ্ধ আশা করেছেন। । যাক আমার কথাই বলেছেন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

আপনাকে প্রথম প্রতিমন্তব্যটি আবারো শুনাই,
আপনার মন্তব্যে একজন প্রফেসারের কথা মনে পরলো। উনি বলেছিলেন, একজন মুচির ছেলে অনেক কষ্ট করে মাস্টার্স কমপ্লেট করলো। সরকারি চাকরিও জোগাড় করে নিয়েছে, কিন্তু এখনো ভোর বেলা ঘুম থেকে উঠে আকাশের দিকে থাকায়, দেখে কাকেরা কোন দিকে ডাকে আর কোন দিকে যায়। 

এই প্রতিমন্তব্যের দায় পুরোটা আপনার ;) 

১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

মহসিন ৩১ বলেছেন: সত্যিকারের সমস্যটাকে এড়িয়ে গেল। উত্তর না দেয়াটাই সঠিক ছিল কি । কেননা পাউরুটি ভক্ষন করাটাই তো এদের কাজ। চিন্তা চেতনাও ছেয়ে আছে পরজীবী সাম্রাজ্যের আসয় বিষয় নিয়ে। দুই পয়সা উপকার নাই যেখানে সেখানে আসলে অনেক কথাই তো থাকবে, থাকা উচিৎ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
"
সত্যিকারের সমস্যটাকে এড়িয়ে গেল। উত্তর না দেয়াটাই সঠিক ছিল কি । কেননা পাউরুটি ভক্ষন করাটাই তো এদের কাজ। চিন্তা চেতনাও ছেয়ে আছে পরজীবী সাম্রাজ্যের আসয় বিষয় নিয়ে। দুই পয়সা উপকার নাই যেখানে সেখানে আসলে অনেক কথাই তো থাকবে, থাকা উচিৎ।"
বিশাল একটা কথা বলেছেন। কিন্তু বিবেক বলেও তো একটা জিনিষ থাকা উচিৎ ছিল।

১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: পড়লাম

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপনি পড়েছেন জেনে অনুপ্রাণিত হলাম।
পঠিত বিষয় থেকে আপনাকে প্রশ্ন করছি না ফরিদ ভাই।

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১১

রাজীব নুর বলেছেন: সৈকত জোহা বলেছেন: আওয়ামী লীগ নামক পরশ পাথরের ছোঁয়ায় অনেক ফকিন্নির পোলা শত শত কোটি টাকার মালিক। এদের বিরুদ্ধে কিছু লিখলে আপনি ডিজিটাল আইনের ছোবলে বিষাক্ত হবেন।
অপরাধীর বিরুদ্ধে এই আইন প্রযোজ্য হয় না তবে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে দারুণ কার্যকর

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
রাজীব নুর ও সৈকত জোহা বলেছেন: আওয়ামী লীগ নামক পরশ পাথরের ছোঁয়ায় অনেক ফকিন্নির পোলা শত শত কোটি টাকার মালিক। এদের বিরুদ্ধে কিছু লিখলে আপনি ডিজিটাল আইনের ছোবলে বিষাক্ত হবেন। 
অপরাধীর বিরুদ্ধে এই আইন প্রযোজ্য হয় না তবে প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে দারুণ কার্যকর


হ্যা ভাই, এটাই ছিল তাদের লক্ষ্য। যেন কেউ তাদের দুর্নীতি ও অপকর্মের বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে সেজন্যই এইসব আইনের প্রণয়ন। যখন একটা রাস্ট্রের সংবিধান থেকে এধরণের অপকর্মকে আশ্রয় দেয়া হবে তখন রাস্ট্রের অন্যান্য দিকগুলো তো ওটোমেটিক ধ্বংস হতে শুরু করে।

১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধু USA তে পড়াশুনা করলেই মানুষ সুশিক্ষিত হয়না।
আপনার ভালবাসার মানুষ আপনাকে হতাশ করেছে, তার ক্ষমতার পরিধি জানা সত্তেও আপনি এ কথাটা ব্লগে লিখতে পারছেন, এটাকেই তো অনেকে হয়তো গণতন্ত্রের পরাকাষ্ঠা হিসেবে ঘোষণা দিয়ে বগল বাজাতে থাকবেন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
দেখেন, আমাদের চাঁদগাজী ভাই বাংলার অপরাজনীতিবিদদের থেকে মুক্ত থাকায় দেশকে নিয়ে সচেতন ভাবে চিন্তা করতে পারেন। উনি কিন্তু ঐদেশে পড়ালেখা করেননি কিন্তু আমাদের সজীব ওখানে পড়ালেখা করেও মানুষের মত মানুশ হতে পারলো না।

ও শুধু আমাকেই নয়, হাজারো গণমাধ্যমকর্মী, সত্যিকার অর্থে যারা বঙ্গবন্ধুকে যারা ভালবাসেন তাদের সবাইকে হতাশ করেছে। গণতন্ত্রের হত্যাকারীদের সাথে সেও যুক্ত হয়েছে। জনগণের নিরাপত্তার নামে জনগণের সাথে বেইমানি করছে।

১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন:

হুম যৌক্তিক কথা বলেছেন । তবে টিউলিপের ব্যাপারে বলতে চাই । সে বর্তমানে মন্ত্রী,একজন সক্রিয় রাজনীতিবিদ । ভালো একটি ক্যারিয়ারও সামনে । ব্রিটিশদের প্রতিনিধিত্ব করছেন । এমন অবস্থায় সে বাংলাদেশী না বলাটা স্বাভাবিক লাগছে আমার কাছে কেননা সে এখন প্রথমত ব্রিটিশ ..তারপর বাকিসব । আর এমন একটি সাংবাদিক যখন এভাবে প্রশ্নছুড়ে তখন বাংলাদেশী বলে দাবি করলে তার মন্ত্রীত্ব চলে যেতে কয়েক ঘণ্টার ব্যাপার মাত্র । তখন স্বাভাবিক ভাবে প্রশ্ন উঠতো যে নিজেকে প্রকাশ্য বাংলাদেশী বলে দাবি করে ,সে কিভাবে আমাদের প্রতিনিধিত্ব করবে ! ইত্যাদি ইত্যাদি . আর হ্যাঁ জয় যেহেতু একটি উন্নত সংস্কৃতিতে আছে তাই
আরও ভালো কিছু আশা করাটা স্বাভাবিক আমাদের কাছে ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

প্রিয় রাকু,
তাহলে পরবর্তীতে টিউলিপ ক্ষমা চাইলো কেন? ওখানে তো সে আপনার মত সন্দেহ প্রকাশ করেনি! আপনি দেখছি ইদানীং মনোবিজ্ঞান নিয়ে নাড়াচাড়া করছেন। (মাইন্ড কইরেন না! আমি আপনাকে ভালবাসি তাই এতো শক্ত করে বললাম)

হ্যা, সজীবের কাছে আমাদের একটু বেশিই চাওয়া ছিল! সে নিজেকে গড়তে পারেনি, তাকে আওয়ামীলীগ গড়ে নিচ্ছে।

১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আমাদের ভয় হয়, ভয় করে প্রতিটি মায়ের- কখন কি হয়।।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

ভয়গুলো বাস্তবার মুখ দেখতে শুরু করেছে।

২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

আবু হাসান লাবলু বলেছেন: জয়কে দিয়ে রাজনীতিতে ভাল কিছু আশা করা যায় না আমার ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয়। তবে উনার প্রতি সবার একটা আলাদা নজর আছে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:

আবু হাসান লাবলু বলেছেন: "জয়কে দিয়ে রাজনীতিতে ভাল কিছু আশা করা যায় না আমার ব্যক্তিগত ভাবে মনে হয়।"
প্রথমে সকলের আশাছিল, নতুন প্রজন্মের শিক্ষিত হিসেবে হয়ত সে জনগণের চাহিদা বুঝিতে পারবে। কিন্তু দিনদিন সে তার অবস্থান স্পষ্ট করে জনগণকে বিরাট সমস্যায় ফেলছে। হয়ত এতে অতি দ্রুত পরিবারতন্ত্রের মৃত্যু ঘটবে।

২১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খায়রুল আহসান স্যারের সাথে আমি একমত।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
হ্যা প্রিয় বোনটি, খায়রুল ভাইয়ের সাথে আমিও একমত। উনি খুবই ডিপলি কথাবার্তা বলেন। ভালোলাগে এই মানুষটাকে।
আবারো ফিরে এসে মন্তব্য করায় অসংখ্য শুভকামনা।

২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আপনি প্রথমেই ভুল বলেছেন, আর এটাই বাংলাদেশের আসল সমস্যা।

বঙ্গবন্ধুর সন্তান, বঙ্গবন্ধুর নাতি এসব কারনে আপনি তাদের ভালবাসেন বলেছেন। এই মানষিকতাই এই জাতিকে এত অধপতনে এনেছে। বেশির ভাগ জনগণই আপনার টাইপের।

প্রত্যেকটি মানুষ স্বতন্ত্র বৈশিষ্ঠ ধারণ করে। বঙ্গবন্ধুর সন্তান বা নাতি হওয়ার কারণে তারা বঙ্গবন্ধুর অল্টারনেটিভ হতে পারেন না।
যেমনটা মেজর জিয়া এবং তার পরিবারের ক্ষে্ত্রেও হয়েছে।

[প্রকৃত সত্য হল, দেশ বা দলের চেয়ে এখন ব্যক্তি বা পরিবার বড় হয়ে গেছে। সে কারনেই কথায় কথায় অমুক আদর্শ অমুক চেতনার মানুষ বাক্যটি উঠে আসে। বিশেষ কোন ব্যক্তি বা আদর্শের নাম ভাঙ্গিয়ে দেশের গাঢ় মারা হচ্ছে।] :P

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপনার কথার বাহিরে আমি যেমন না, তেমনি বাঙালিরাও না। আমি ওর সিটির আশপাশে উন্মাদের মত ঘুরাঘুরি করি। এ কারণে নয়, সত্যিকার অর্থে ওর নানার সুকর্মে আমি তাকে ভাল মনে করতাম।


আপনার বাবা যে যদি কোন মানুষের সাথে ভাল ব্যবহার করে থাকেন, থাকে যদি কোন উপকার করে থাকেন তবে সেই ব্যক্তি আপনার বাবাকে আজীবন স্মরণ রাখবে, আপনার বাবার সম্মানে আপনিও উনার কাছে সম্মানিত থাকবেন, যতক্ষণ না নিজের অসৎ কর্ম প্রকাশ করছেন, এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতার শিকার সাধারণ বাঙালি। তবে তারাও সঠিক বেঠিক বুঝে। যখন কারো পাপ তাদের সামনে ধরা পরে তখন আর সে তাদের কাছে ভাল থাকে না।

খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন, আমার খুবই মন ধরেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


জয়ের মুল পড়ালেখা ভারতে

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ধন্যবাদ

২৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০১

রাকু হাসান বলেছেন:


টিউলিপ প্রথমত ব্রিটিশ দ্বিতীয়ত বড়জোর বলতে পারি বাংলাদেশী বংশদ্ভূত ব্রিট্রিশ সাংসদ । এছাড়া বাংলাদেশী হওয়ার যথাযত লজিক দেখি না । আবেগের জায়গা থেকে টিউলিপের বক্তব্য খারাপ লাগাটা স্বাভাবিক আমাদের তবে বাস্তবতা দিনশেষে মানতেই হবে । টিউলিপ কে হাজার েএই প্রশ্ন করলে হাজার বারই বলবে আমি ব্রিটিশ ,তারপর হয়ত বলবে ‘বাংলাদেশী বংশদ্ভূত’।জাতীয়তাবোধের খাতিরে এটা বলাটিা স্বাভাবিক আমার কাছে ।
ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেল । সে খবরটা পুরোপুরি এখন ক্লিয়ার হতে পারেনি । আমি যতটুক জেনেছি সাংবাদিককে হুমকি দেওয়ার জন্য ক্ষমা চেয়েছে । বাংলাদেশ নিয়ে বক্তব্যের জন্য ক্ষমা চাওয়ার বক্তব্যটা জানালে উপকৃত হবো । হাহহা মাইন্ড করি নাই ;) । আপনিও পছন্দের একজন ব্লগে । আপনার পক্ষে যুক্তি থাকাটা স্বাভাবিক ,তেমনি আমারও । তবে ইদানিং মনোবিজ্ঞান নিয়ে নাড়াচাড়া করছি বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন সেই আরও ধন্যবাদ । :P :#)

মাইন্ড করে যামু কই বলেন :) । মাইন্ড করলে যে সাইন হবে না ;) :P । আবার পোস্ট পড়তে হবে ,মন্তব্যও করবো একান্ত ভালোলাগা থেকেই ,আপনিসহ বাকি ব্লগারদের ক্ষেত্রেও তাই হওয়াটা স্বাভাবিক । অনেক কথা বল্লাম #:-S

লেখক বলেছেন:
এই তো আছি চমৎকার। তোমার কী খবর?
--জি ভাইয়া ভালো আছি । :) ভাইয়া আম র মন্তব্যে রাগে তুমি থেকে আপনি তে চলে গেলেন :( । তাইলে কেমনে কি |-)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ভাইরে,
অফিসের ব্যস্ততায় দিন চলে যায়! কেমনে কী করি। তারপরও কিছু সময় নিয়ে তোমাদের লেখাগুলো পড়ি। হ্যা, অনেক লেখায় মন্তব্য করা হয় না! সেটা নিজ ব্যর্থতায়। আর হ্যা, টিউলিপের কথার প্রতিক্রিয়া চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন ব্লগাররা লিংকসহ এগুলো প্রচার করেছিলেন।


তোমার মন্তব্যে অনেক অনেক ভাল লাগলো। আমিও তোমাকে আপন ভাবছি।

২৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি হতাশ এই দ্বিতীয় প্রজন্মদের নিয়ে। বাইরে থেকে পড়ালেখা করে এসে এরাও হয় তাদের পিতার মতই মিথ্যাবাদী, দুর্নীতিবাজ। অথচ আপনার দ্বিতীয় প্রতিমন্তব্যই করেছেন, কিন্তু কথা ছিল, এরা এসে আমাদের রাজনীতিকে পবিত্র করবে। এর দায় আসলে গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি। কেন একজন নেতা মারা গেলে তার স্ত্রী বা সন্তান বিনা যোগ্যতায় সেই আসনে লড়বেন? কেন গণতান্ত্রিক ভাবে নেতা নির্বাচন করা হবে না? যতদিন এর উত্তর পাওয়া যাবে না ততদিন যত বড় শিক্ষিতই হোক না কেন এরা আবাল-ই রয়ে যাবে...

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৭

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপন গণতন্ত্রের কথা বলছেন? বিশ্বের কোথায় গণতন্ত্রের শ্লোগানে মানুষের নিরাপত্তা দিচ্ছে? বরং গণতন্তের শ্লোগানে মানব হত্যায় ব্যস্ত আজ সাম্রাজ্যবাদীরারা। অথচ গণতন্ত্র এজন্য জন্ম লাভ করেনি!

তা যাই হোক যেহেতু আমাফের দেশের রাজনীতিকে পরিবারত্নত্র থেকে মুক্ত করা খুবই কঠিন তাও আমাদের নেতৃত্ব দেয়ার জন্য একজন ভাল মানুষকেই খোঁজতে পারি। আফসোস যে, আজ অপবিত্রতায় ডুবে গেছে আমাদের স্বদেশীয় রাজনীতি।

২৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫১

রাফা বলেছেন: প্রথমে বলুন ডিজিটাল আইনের প্রয়োজন আছে কি নেই । আমি বলবো শতভাগ প্রয়োজন আছে । আসেন এটা নিয়ে একটু আলোচনা করি।

মনে করুন আপনার বোন কিংবা আপণজন কাউকে সোস্যাল মিডিয়াতে উত্তক্ত করছে।অবাধ স্বাধিনতার ষুযোগ নিয়ে আপত্তিকর নিল ছবি প্রেরণ করলো।এর প্রতিকার কি বলুন ? কোন আইনে তাকে বিরত রাখবেন?

এখন আসুন স্বাধিন সাংবাদিকতার প্রশ্নে । যদি মনে হয় কোন ধারার কারনে সত্য প্রকাশ অন্তরায়-তাহলে এর বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়ে তিব্র প্রতিবাদ করুন।কারো শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করার পুর্বে নিজের শিক্ষার স্বাক্ষর রাখুন ।

ধন্যবাদ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
আপনি এক কাজ করেন, আমার প্রতিমন্তব্য ওয়াসিম ভাইয়ের 'গুডবাই ৫৭ ধারা , ৩২ ধারা কে স্বাগতম !' লেখায় খুব সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। ওখাননে ঘুরে আসেন। হয়ত আপনার ভুল ভাঙবে।

২৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: জয়ের একমাত্র যোগ্যতা তিনি প্রধানম্নত্রীর ছেলে। ব্যস আর কোনো যোগ্যতার দরকার নাই। ধরুন, আমি যদি প্রধানমন্ত্রীর ছেলে হতাম !!!

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
সাধারণ গ্রামের ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বারের ছেলেরা যেসক্ল সুবিধা লাভ করে সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীরর ছেলে তো একটু বেশি পাবেই!

আমাদের রাজনীতি আজ অপবিত্রতার দুরগন্ধে লুটোপুটি খাচ্ছে।

২৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: জয় এশিয়ার রাজনীতিই আয়ত্ত করেছেন। উনার কথাবার্তা শুনলে মনে হয়, পাব্লিককে বিনোদিত করার দায়িত্ব নিয়েছেন।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
তারপরও আজ তাদের দুর্নীতিগুলো পবিত্র করে দিলেন আমাদের রাষ্ট্রপতি মহোদয়।

আর কখনো কেউ তাদের অপবিত্রতা নিয়ে প্রশ্ন তুলার সাহস পাবে না!

২৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে তথাকথিত "জাতির জনক" উপাধি নিয়ে দ্বিমত পোষণ করি। জিয়া এবং শেখ পরিবার বাংলাদেশকে তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি মনে করে বলে আমার মনে হয়েছে, অন্তত ইতিহাস তাই বলে। এই দু'ই পরিবারের কাউকেই কোনভাবেই সমর্থন করিনা। তবে যে যেই কাজ দেশের মানুষের জন্য করেছে তাকে তার ক্রেডিট দিতেও আপত্তি নেই। জয়ের প্রতিও আমার ভরসা নেই। সেও তার মা'র পর দেশের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রচুর। স্বাধীনতার এত বছর পরেও আমরা প্রকৃত অর্থে স্বাধীন হয়েছি বলে আমার মনে হয়নি। বরাবরের মতোই বলবো, "গণতন্ত্র মুক্তি পাক, পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক"। ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.