নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্নোগ্রাফি-সম্রাট একজন ‘শফিক রেহমানে’র পাপের বরফ অবশেষে গলতে শুরু করেছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৩


পর্নোগ্রাফি-সম্রাট একজন ‘শফিক রেহমানে’র পাপের বরফ অবশেষে গলতে শুরু করেছে।
সাইয়িদ রফিকুল হক

বাংলায় বহুল-প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে: ‘ধর্মের কল বাতাসে নড়ে!’ আর এই প্রবাদটি শতভাগ সত্য হলো শফিক রেহমানের ক্ষেত্রে। রাষ্ট্রক্ষমতার মসনদে বসার লোভে তিনি এখন সম্পূর্ণ হিতাহিতজ্ঞানশূন্য। আর তিনি বিদেশে পড়ালেখা করে উচ্চতর-বাতিল-ডিগ্রী গ্রহণ করে চিরমূর্খতাকে ভালোবেসে বাংলার এইট-পাস রমণী খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও বিএনপি’র ‘থিম-ট্যাংক’ হয়েছেন। কিন্তু আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি: এই ট্যাংকে কোনো পানি নাই। এখানে, আছে শুধু পাপ, চক্রান্ত, রাষ্ট্রবিরোধীষড়যন্ত্র, আবর্জনা, আর বিবিধ মল-মূত্র।
তারেক জিয়ার নিদের্শে বিএনপি’র মৃতপ্রায় রাজনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী-আইটি-এক্সপার্ট সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে তাকে হত্যা করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন শফিক রেহমান। বাংলাভাষায় আরেকটি বহুল-প্রচলিত প্রবাদ আছে: ‘পাপ বাপকে ছাড়ে না!’ আরও কয়েকটি প্রবাদ আছে। এগুলো এখানে তুলে ধরার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করি। প্রবাদগুলো হলো: ‘বকধার্মিক’, ‘বিড়ালতপস্বী’, আর ‘তুলসী-বনের বাঘ’। আর এগুলো শফিক রেহমানদের চরিত্রের সঙ্গে আজ হুবহু মিলে যাচ্ছে। গণতন্ত্রের লেবাসে, আর ‘লালগোলাপ-টকশো’র আড়ালে একজন শফিক রেহমান আসলে একটা ভেক মাত্র। এদের কোনো চরিত্র নাই। এদের কোনো নীতি নাই। আর এদের কোনো আদর্শ নাই।

অতিসম্প্রতি গোয়েন্দাদের কাছে তিনি সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে পরে তাকে হত্যা করার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। আর গোয়েন্দারা শফিক রেহমানকে সঙ্গে নিয়ে তার বাসায় সামান্য তল্লাশি চালালে তার বাসায় তার বিছানার তোশকের নিচে পাওয়া যায়: যৌনউত্তেজক ‘ভায়েগ্রা’, ‘উস্তাদ কনডম’(এগুলো ভারতীয় কনডম। আর ভারত তার সহ্য না হলেও ভারতীয় কনডম খুব পছন্দের!), চটি পত্রিকা বা যৌনপুস্তিকা, আর বিবিধপ্রকারের পর্নোগ্রাফির সিডি।

এদিকে শফিক রেহমানের স্ত্রী তালেয়া রেহমান বলেছেন, তার স্বামীকে কোনোপ্রকার মারধর কিংবা নির্যাতন করা হয়নি। তিনি যখন গোয়েন্দাদের সঙ্গে তার বাসায় এসেছিলেন, তখন তিনি একেবারে স্বাভাবিক ছিলেন।

একজন শফিক রেহমান আজ ধরা পড়ে গেছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে (ফেডারেল কোর্টে) তার নাম উঠেছে। অপরাধী ও সাক্ষীরা সজীব ওয়াজেদ জয়-এর হত্যাপরিকল্পনার সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা ও সম্পৃক্ততার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন।

যারা খুনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী তারা তাকে লালগোলাপ শুভেচ্ছা জানিয়েছে, আর তার পক্ষে বিবৃতি দিয়েছে। কিন্তু বাঙালি-জাতি এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের মূলহোতাদের শক্ত-কঠিন বিচার চায়।

সাইয়িদ রফিকুল হক
মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ।
২০/০৪/২০১৬











মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

বিজন রয় বলেছেন: কে বড় লুচ্চা।

এরশাদ না শফিক রেহমান?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: ঠাণ্ডামাথায় ভাবলে এদের পজিশন নির্ণয় করা সম্ভব হবে। আপাততঃ দুজনকেই যুগ্মচ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করছি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর সঙ্গে রইলো শুভেচ্ছা।
আপনাকে আমার ব্লগে সবসময় স্বাগতম। আর আপনি এলে সাহস পাই।

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

বিজন রয় বলেছেন: এরশাদ হলো জঘণ্য লুচ্চা আর শফিক রেহমান হলো নিন্মরুচির ছেঁচড়া লুচ্ছা।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সুন্দর বলেছেন দাদা। এরশাদ লুচ্চাকুলশিরোমণি!
আপনাকে আরেক-দফা ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

বেদের ছেলে মফিজ মিয়া বলেছেন: গরমে খাসিতে পরিণত হলো রাজারবাগের তিন কুকুর !
প্রচন্ড গরমে এবার খাসিতে পরিণত হলো একই পরিবারের তিনটি কুকুর। রাজধানীর রাজারবাগে মির্জা আব্বাসের বাড়ির সামনে এই বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে। উৎসুক জনতার ভীড় সামল‍াতে খাসি তিনটিকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।



জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ কুকুর তিনটি ওই এলাকায়ই বসবাস করছিলো। এরমধ্যে ছিলো একজন ছিলো মহিলা কুকুর। আর দুজন ছিলো তার দুই সন্তান, পুরুষ কুকুর। প্রতিদিনকার মত আজ সকালেও তার‍া রোদ পোহাতে এলাকার একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে গিয়ে বসে। বিশ্রাম নিতে নিতে একসময় তারা ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যেই তাদের দেহের আবরণ বদলাতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পুরো দৃশ্য। রোদের উত্তাপে খাসিতে পরিণত হয় কুকুর তিনটি !


খাসির হবার পর পুলিশের হেফাজতে তিন কুকুর


এসময় ভয় পেয়ে আশেপাশের লোকজন চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে খাসি তিনটির ঘুম ভেঙ্গে যায়। এবং একে অপরকে অবাক হয়ে দেখতে থাকে।

শেষখবর পাওয়া পর্যন্ত বিবিসি, সিএনএন ও রয়টার্স থেকে তিনজন সাংবাদিকসহ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন খাসি তিনটিকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। - প্রথম আলু

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৫১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: দুর্দান্ত গল্প হয়েছে। প্রথম আলু বলে কথা!
আপনাকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



এই লোক যেদিন লন্ডন থেকে এদেশে ঢুকেছিল, তখনি ওর জেল পাওনা ছিল।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৪৮

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: সত্য বলেছেন ভাই। তার পাপের প্রায়শ্চিত্ত অনেক পরে হচ্ছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আর সঙ্গে রইলো একরাশ শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.