নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ। আমি ত্বরীকতপন্থী-মুসলমান। আমি মানুষ বলে আমার ভুলত্রুটি হতেই পারে। বইপড়তে আমার ভালো লাগে। সাহিত্য ভালোবাসি। লেখালেখি আমার খুব শখের বিষয়। বাংলাদেশরাষ্ট্র ও গণমানুষের জন্য আমি লেখনিশক্তিধারণ করেছি।

সাইয়িদ রফিকুল হক

আমি লিখি “দেশ, জাতি, মানুষ আর মানবতার” জন্য। আমার লেখা কবিতা, গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ-নিবন্ধ ও সমালোচনা আমার নিজস্ব ও মৌলিক রচনা। তাই, আমার অনুমতি ব্যতিরেকে এগুলো কপি বা নকল করা আইনতঃ দণ্ডনীয় অপরাধ। পৃথিবীর সকল মানুষের প্রতি আমার ভালোবাসা। জয় মানবের জয়।

সাইয়িদ রফিকুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের জনগণ ভালো হলে সরকারও ভালো হবে (পর্ব—১)

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫০



দেশের জনগণ ভালো হলে সরকারও ভালো হবে (পর্ব—১)
সাইয়িদ রফিকুল হক

এই দেশের অধিকাংশ মানুষের একটা বড় রোগ, অপরাধ, সমস্যা আর বাড়াবাড়ি হলো—অতিকথন। এটা বর্তমানে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এদেশের মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় সর্বক্ষেত্রে অতিরিক্ত কথা বলে থাকে। কোনো বিষয়সম্পর্কে এদের সামান্য ধারণা, বুদ্ধি, জ্ঞান, কিংবা প্রজ্ঞা না থাকলেও—এরা জটিল ও কঠিন বিষয়গুলো নিয়েও খুব সাধারণ, নিম্নমানের, সস্তা ও ভুল কথাবার্তা বলে থাকে। আর এরা মনে করে থাকে: যেকোনো বিষয় নিয়ে একটাকিছু বা কোনো কথা বলতে পারলেই—রাজাটাজা হয়ে যাবে! তাই, দেখা যায়—যে রাজনীতি বোঝে না, সমাজনীতি বোঝে না, অর্থনীতি বোঝে না, মানবনীতি বোঝে না, শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি বোঝে না, জীবনদর্শন ও জীবনাদর্শ বোঝে না—তারাও এসব বিষয়ে অহেতুক বড়-বড় আর ভারী-ভারী কথা বলছে! এদের কথা বলার মতো হয়তো সামান্য ভাষাজ্ঞান আছে—কিন্তু কোনো উচ্চতর মহৎদর্শন, সাধারণ ভাবনাচিন্তা বা সামান্য বুদ্ধিও নাই। তবুও এরা কী অবলীলাক্রমে বড়-বড় কথা বলে থাকে!

দেশের একশ্রেণীর মানুষ খুবই অবিবেচক। এরা অতিশয় পাষণ্ড কিংবা একেবারে শণ্ঢ! তাই, এরা বুদ্ধি-বিবেচনা করে আজকাল কোনো কথা বলে না। আমাদের দেশের একটা বৃহৎঅংশের কোনো ‘সিভিক-সেন্স’ নাই। কিন্তু এরাই আবার কাছা দিয়ে সরকারের সমালোচনা করতে-করতে নিজেদের মুখে একেবারে ফেনা তুলে ফেলে!

এই কাণ্ডজ্ঞানহীন-নাগরিকদের কয়েকটি আচরণিক বৈশিষ্ট্য এখানে তুলে ধরছি:

১. হাতের কাছে ফুটওভারব্রিজ থাকাসত্ত্বেও এরা সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবে ও আইন-অমান্য করে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন ব্যস্ত সড়কের মাঝখান দিয়ে রাস্তা পার হওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত। কেউ এদের বাধা দিলে—এরা তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়! এরাই আবার সমাজে-রাষ্ট্রে আধুনিক পোশাকআশাক পরে ভদ্রলোক সাজার চেষ্টা করে থাকে! কিন্তু আমরা জানি, ব্যবহারে বংশের পরিচয়।

২. একজন একটা দুই টাকা দামের হোন্ডা বা মোটর-সাইকেল হঠাৎ দাঁড় করিয়ে দিলো একটা ব্যস্ত রাস্তার মাঝখানে বা মাঝখানের কাছাকাছি একটা জায়গায়। তা দেখে ব্যস্তসমেত দৌড়ে এলো রাস্তায় দায়িত্ব-কর্তব্যপালনরত ট্রাফিক-পুলিশ। তার উপর তেড়ে আসে এই হোন্ডা-আরোহী পাতিমাস্তান। কোনো ভদ্রলোক তার এই অপকর্মের বিরুদ্ধে কথা বললে তার উপরও চড়াও হওয়ার চেষ্টা করে এই পশুগুলো। সে লোকজনের কথায় রাস্তার মাঝখান থেকে হোন্ডা তো সরাবেই না—উল্টা এদের সঙ্গে কুতর্কে লিপ্ত হবে। আর সেও কিন্তু সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সরকারের সমালোচনা করে থাকে।

৩. মার্কেটের সামনে, মসজিদের সামনে বা রাস্তার মাঝখানে না হলেও—এর বড় একটা অংশজুড়ে প্রাইভেট কার পার্ক করে রেখেছে একটা বেকুব! তার এই অপকাণ্ড দেখে যেকোনো বিল্ডিংয়ের ওয়াচম্যান বা সিকিউরিটির লোকজন বা সাধারণ মানুষ এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করলে—এরাও ক্ষমতা দেখায়! এরাও সরকারের সমালোচনা করতে-করতে খাবি খাচ্ছে! কিন্তু নিজের সমালোচনা একবারও করছে না!

৪. ফুটপাতজুড়ে একেকটা অবৈধভাবে দোকানদারি করছে! এদের মাথায় টুপি! ভাব দেখায়—কত নামাজি! এইসব দোকানের জন্য রাস্তায় মানুষজনের চলাফেরায় ও গাড়িচলাচলে ব্যাঘাতসৃষ্টি হচ্ছে। আপনি এদের কিছু বললে—এরা আপনার বিরুদ্ধে লেগে পড়বে। সরকার এদের উচ্ছেদ করতে চাইলে সরকার খারাপ হয়ে যাবে! অথচ, এই ফুটপাত এদের বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়।

৫. রাস্তার পাশে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে গজিয়ে ওঠা দোকানপাটে বসে নিয়মিত চা-পান-সিগারেট খাচ্ছে অনেকে। এরা অন্যায়কারীকে প্রতিনিয়ত সমর্থন করছে। আবার এরাই ফুটপাতের দোকান থেকে কলা খেয়ে তার খোসা ছুঁড়ে ফেলছে মানুষ-চলাচলের রাস্তায়! কতটা অভদ্র আর ইতর হলে এরকম অপকর্ম করতে পারে। এরাও সরকারের সমালোচনা করতে একটু ছাড় দিবে না! এরা নিয়মিত ফুটপাতের দোকান থেকে খাবারজিনিস কিনে খায়, আরও কত জিনিসপত্র কেনে—আবার এরাই ফুটপাতের দোকানপাট তুলে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে জোর-দাবি জানায়! এরা কত বড় ভণ্ড! একবার এটা একটুখানি ভেবে দেখেছেন?

৬. এরা ঢাকা-শহর থেকে সরকারকে রিক্সা তুলে দিতে বলে—আবার সরকার রিক্সা তুলে দিতে চাইলে এরা সরকারের সমালোচনায় মেতে ওঠে! এই লোকগুলো বড় আজব-জিনিস! আর আমাদের স্বাধীনবাংলাদেশে এই আজব-জিনিসের কোনো কমতি নাই।

৭. সকালে অফিস-যাত্রার বা কর্মস্থলে যাওয়ার সময়ে একদল লোক পাগলের মতো ছুটছে! সঠিক সময়ে গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর জন্য এরা কখনো আগেভাগে বাসা থেকে বের হবে না। শেষে, তাড়াহুড়া করে অফিসে যাওয়ার জন্য এরা বাসে-টেম্পুতে ইচ্ছেমতো ঠেলাঠেলি করবে!

৮. অনেকের অর্থসম্পদ বা টাকাপয়সা বেশি আছে বলে জনে-জনে গাড়ি বা প্রাইভেট-কার কিনে রাস্তায় নামিয়েছে! আবার রাস্তার যানজটের জন্য সরকারের সমালোচনাও করছে! অথচ, নিজেরা যে যানজটসৃষ্টি করছে—তার কোনো আত্মসমালোচনা নাই! এমনকি এর জন্য এদের মধ্যে বিন্দুমাত্র অনুশোচনাবোধও নাই!

দেশের একশ্রেণীর লোক এখন প্রতিনিয়ত আজেবাজে, আলতুফালতু, আবোলতাবোল, উদ্ভট, বানোয়াট, ভিত্তিহীন, মিথ্যা ও কল্পনাপ্রসূত কথাবার্তা বলতে খুব ভালোবাসে। আর এদের মুখ করাতের চেয়েও ধরালো ও ভয়ংকর!


(চলবে)

সাইয়িদ রফিকুল হক
৩০/১২/২০১৯

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০০

রাজীব নুর বলেছেন: বেশ কিছু সমস্যা উঠে এসেছে আপনার লেখায়। অবশ্য এই সব সমস্যা যুগ যুগ ধরেই চলছে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪১

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: এই সমস্যাগুলো আমাদের নৈতিক অবক্ষয়ের জন্যই সৃষ্টি হয়েছে।

অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। পাশে থাকায় কৃতজ্ঞ ভাই। ;)
শুভেচ্ছাসহ শুভকামনা।

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১৯

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: লেখাটি এক চেটিয়া মনে হলো।

সরকার ভালো হলে দেশের জনগণ অটোমেটিক্যালি ভালো হয়ে যাবে। জনগণ একটা বিশাল পরিমণ্ডল, আপনি চাইলে সবাইকে একসাথে ভালো করতে পারবেন না। যারা জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করে তারা চাইলে সহজেই জনগণকে ভালো পথে পরিচালিত করতে পারে। জনগণ ভালো হওয়ার পর ও যদি সরকার বিপথগামী হয় এতে কোনো লাভ হবে না, দেশে তুলনামূলক অরাজকতা বেড়ে যাবে।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: আচ্ছা, জনগণ ভালো না হলে সরকার কী করবে?
দেশের ভিতরে আত্মস্বীকৃত খুনীদের মাঝে-মাঝে ক্রসফায়ারে দেওয়া হয় তা নিয়েও সমালোচনা!
সরকার কীভাবে জনগণকে ভালো করবে?
কেউ ভালো হতে না চাইলে তাকে কি ভালো করা যায়?

অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে। আর শুভেচ্ছাও।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: কিছু বিষয় অবশ্য আছে,যেগুলো সমাজবাস্তবতা বা পরিস্থিতি আমাদেরকে করতে বাধ্য করে। তবুও অস্বীকার করার উপায় নেই যে সামগ্রিকভাবে আমরা নাগরিক হিসেবে দায়িত্বশীল নই। আর আমাদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পক্ষে ও 'কর্তৃপক্ষ দায়ী' প্রমাণে যুক্তিগুলোও অনেকক্ষেত্রে হাস্যকর হয়। যেমন গত বছর একটা নিউজ রিপোর্টে দেখেছিলাম ফুটওভার ব্রিজ রেখে নিচ দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছে কেন প্রশ্নের জবাবে যতদূর মনে পড়ে, অনেকটা এরকম বলেছিল যে পুলিশ/কর্তৃপক্ষ কেন নিচ দিয়ে রাস্তা পারাপারের ব্যবস্থা করেনি(!)।
এটা ঠিক,গড়পড়তা জনগণকে সুনাগরিকে পরিণত করতে সরকার/নেতৃত্বের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ(চীন উদাহরণ)। কিন্তু গণতান্ত্রিক দেশের বেলায় দিনশেষে এটাই সত্য যে,সরকার/নেতৃত্বের যোগ্যতা এবং মানে জনগোষ্ঠীর মানই প্রতিফলিত হয়। জনগণের যদি ন্যূনতম একটা লেভেলের দায়িত্বশীলতা বা সুনাগরিকত্ব না থাকে,তবে যত বাঘা বাঘা প্রশাসকই এনে দেওয়া হোক,খুব বেশি কাজ হবে না।বিষয়টা অনেকটা এরকম,যে শিক্ষক কোন ভালো প্রতিষ্ঠানে ব্রাইট আর ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্টদের নিয়ে ক্লাস করান,তিনি সচরাচর শিক্ষক হিসেবে খুব চৌকস হন(হওয়ার সুযোগ পান)। আর একই যোগ্যতা নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা আরেকজন শিক্ষক যদি অজপাড়াগাঁয়ের কোন স্কুলে থাকেন,তিনি নিজেকে ততটা বিকশিত করার সুযোগ পান না,বৃথা চেষ্টা ভেবে হাল ছেড়ে দেন।

সরকার কেন এমন-গণতান্ত্রিক দেশে এই নিয়ে হা-হুতাশ করে বসে থেকে লাভ নেই। এমন কোন 'বিপ্লবী' সরকার আশা করা যায় না যারা আসতেই বৈপ্লবিকভাবে সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে যাবে। স্থিতিশীল রাষ্ট্রে পরিবর্তন মানে বিবর্তন, আর সেটা জনগণ থেকেই শুরু হয়। জনগণ হিসেবে আমাদেরও আত্মসমালোচনা করতে হবে।আমাদের যে হাল,রাতারাতি আমাদের সিধা করা ম্যাক্রো-ররিসদেরও কম্ম না।
শুভ কামনা জানবেন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৯

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: অনেক সুন্দর বলেছেন ভাই। ;)
আপনি প্রবন্ধটি সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। সঙ্গে রইলো প্রাণঢালা অভিনন্দন আর শুভেচ্ছা।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫১

নুরহোসেন নুর বলেছেন: আমরা আইন মানিনা, আইন মানতে অপরকে উৎসাহ দেইনা;
ফলে সর্বত্র আইনের অপব্যবহার চলছে-
প্রয়োজন সচেতনতা।

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৩

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: ৩ নং মন্তব্যে "অনেকটা এরকম বলেছিল যে পুলিশ/কর্তৃপক্ষ কেন নিচ দিয়ে রাস্তা পারাপার থেকে তাদের আটকাবার ব্যবস্থা করেনি(!)।" হবে। দুঃখিত।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৬

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: কোনো সমস্যা নাই। ;)
আপনার আগে-পরে বলা কথাটা প্রায় একই।
এতে ধরা পড়েছে, এদেশের মানুষ কতটা অসচেতন আর দায়িত্বজ্ঞানহীন।

আপনি তো সুন্দর বলেন।
শুভেচ্ছাসহ শুভকামনা রইলো।

অনেকদিন আপনার লেখা পাই না কেন? ;)

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৫

ইলি বলেছেন: অনেক সুন্দর বলেছেন শুভকামনা রইলো।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: খুশি হলুম ভাই। ;)

অশেষ ধন্যবাদ আপনাকে।
আর সঙ্গে রইলো শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার এই লেখাটা পড়ে দেখার অনুরোধ রইল। দেখেন, মত বদলাতে পারেন কি না। :)

জনগন নাকি সরকার; কে আগে?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: মত বদলানোর কোনো সুযোগ নাই, ভাই।
যা লিখেছি বুঝেশুনেই লিখেছি। :)

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা অন্তহীন।

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ডিম আগে না মুরগি আগে এই সমস্যার সমাধান হইলো না !

খালি চোখে শাসককেই ভালো হইতে হইবে বলিয়া মনে হয়।সবাই তাই ভাবেও বটে , তবে বাস্তবে ম্যাংগোপিপলের ভূমিকাই বেশি !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.