নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Rahul

রাউল।।

রাউল।। › বিস্তারিত পোস্টঃ

কর্নেল নিজামউদ্দিন, বয়স ১১৫,নেতাজীর দেহরক্ষী

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০০


কর্নেল নিজামউদ্দিন, বয়স ১১৫, নিবাস উত্তর প্রদেশের আজমগড়। ১৯৩৭ সালে নেতাজী নিজে তাকে নিজের দেহরক্ষী নিযুক্ত করেন। তারপর থেকে নিজামউদ্দিন ছিলেন নেতাজীর সর্বক্ষণের ছায়াসঙ্গী। দেহরক্ষী হিসাবে তিনি নেতাজীর সঙ্গে বার্লিন, হিরোশিমা, নাগাসাকি, টোকিও, কম্বোডিয়া, সিঙ্গাপুর, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, বার্মা প্রভৃতি স্থান ভ্রমণ করেন। ১১৫ বছর বয়সে দাঁড়িয়েও পরিষ্কার স্মৃতিচারণ করতে পারেন নেতাজীর এই বিশ্বস্ত সৈনিক। ১৯৫০ সালে তিনি কলকাতায় নেতাজীপরিবারের সাথে দেখা করতে আসেন, কিন্তু নেতাজীর বাড়ির কাছাকাছি আসতেই সাদা পোষাকে থাকা রাজ্য পুলিশের কিছু গোয়েন্দা তার পথ আটকায়। প্রায় এক ঘন্টা নিজামউদ্দিনকে নেতাজীর ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি নিজেকে একজন ভিখারির পরিচয় দেন এবং জানান, তিনি নেতাজী এবং INA এর ব্যাপারে কিছুই জানেন না। তারা তাকে দ্রুত সেখান থেকে চলে যেতে বলেন।
(সম্প্রতি প্রখ্যাত নেতাজী গবেষক ও সাংবাদিক শ্রী অনুজ ধরের করা একটি RTI থেকে জানা যায় ১৯৪৫ থেকে ১৯৬৫ পর্যন্ত নেহরুর নির্দেশে নেতাজীর পরিবারের উপর নজরদারি চালানো হয়)
গত লোকসভা নির্বাচনে বারানসীতে প্রচারকালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী তাকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করেন । প্লেন দুর্ঘটনায় নেতাজীর মৃত্যুর কথা উঠলে তিনি দৃঢ় ভাবে বলেন, ওসব বানানো মিথ্যে কথা।......

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: ভারত গণতান্ত্রিক দেশ বলে জানি, এক মাত্র সুভাষ চন্দ্র এর ব্যপারের তাদের গণতন্ত্র কোথায় যেন একনায়কতন্ত্রের আড়ালে ছলে যায়।
গান্ধী গান্ধী এবং গান্ধী ওনার কাছ থেকে সুস্পষ্ট জবাব চাওয়া উচিৎ, যদিও তিনি আর সেই অবস্থায় নেই।

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

বিপরীত বাক বলেছেন: সুভাষ চন্দ্রের ব্যাপারটা আসলে কি? এত কেন রাখঢাক।

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭

কল্লোল পথিক বলেছেন: স্যালুট নেতাজী ।স্যালুট কর্নেল নিজামউদ্দিন।তোমরা ছিলে আছো থাকবে।

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

প্রণব দেবনাথ বলেছেন: স্বাধীনতার পর থেকে বেশীরভাগ সময় কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকার ফলে এই বিষয়ে খুব একটা উচ্চবাচ্য করেনি কারন নেতাজীর মৃত্যু রহস্য যদি প্রকাশ্যে আসে তো কংগ্রেস শেষ হয়ে যাবে।অন্যরা ও প্রকাশ করবে করবে করে শুধু রাজনীতি করে গেছে।হয়তো নেতাজী এখন জীবিত নেই, কিন্তু বিমান দুর্ঘটনায় এই বীর এর মৃত্যু হয়েছে দেশের বেশীরভাগ লোক এটাকে বিশ্বাস করেনা। নেতাজী সংক্রান্ত সব গোপন ফাইল প্রকাশ না হলে এই রহস্য চিরকাল রহস্যই থেকে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.