নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Rahul

রাউল।।

রাউল।। › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইত্তেফাক সম্পাদক তাসমীমা হোসেন:ওয়াজ-তাবলীগ বন্ধ করা উচিত,আযানে শব্দ দূষণ হচ্ছে

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬


24 Jan, 2016
গতকাল শনিবার সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হক। সেখানে উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্রের সম্পাদকরা যোগ দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বর্তমান সরকারের পরিবেশমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর স্ত্রী ও দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমীমা হোসেন।

সেখানে নিজের বক্তব্যের সময় তাসমীমা হোসেন বলেন, “ফার্মগেটে একটি পার্ক দখল করে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। ব্যক্তিগত সম্পদ হিসেবে এটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর সাথে কয়েকজন মন্ত্রীরও সমর্থন রয়েছে। এভাবে শহরের মধ্যে যেকোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ওয়াজ মাহফিল, তাবলিগ বন্ধ করা উচিত। মসজিদ থেকে মাইকে উচ্চ শব্দে আজান দিয়ে শব্দ দূষণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যাদের আজান শোনা দরকার তারা প্রয়োজনে মসজিদের সাথে ইলেট্রনিক মাধ্যমে নিজেদের কানে লাগিয়ে শুনতে পারে।”

আজ রোববারের সব জাতীয় পত্রিকায় তাসমীমার এই ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে একমাত্র দৈনিক নয়া দিগন্ত তাদের প্রতিবেদনে তাসমীমার এই বক্তব্য উদ্ধৃত করেছে।
24 Jan, 2016
গতকাল শনিবার সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হক। সেখানে উল্লেখযোগ্য সংবাদপত্রের সম্পাদকরা যোগ দিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত ব্যক্ত করেন।

সভায় উপস্থিত ছিলেন বর্তমান সরকারের পরিবেশমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর স্ত্রী ও দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমীমা হোসেন।

সেখানে নিজের বক্তব্যের সময় তাসমীমা হোসেন বলেন, “ফার্মগেটে একটি পার্ক দখল করে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। ব্যক্তিগত সম্পদ হিসেবে এটি ব্যবহার করা হচ্ছে। এর সাথে কয়েকজন মন্ত্রীরও সমর্থন রয়েছে। এভাবে শহরের মধ্যে যেকোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠান, ওয়াজ মাহফিল, তাবলিগ বন্ধ করা উচিত। মসজিদ থেকে মাইকে উচ্চ শব্দে আজান দিয়ে শব্দ দূষণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যাদের আজান শোনা দরকার তারা প্রয়োজনে মসজিদের সাথে ইলেট্রনিক মাধ্যমে নিজেদের কানে লাগিয়ে শুনতে পারে।”

আজ রোববারের সব জাতীয় পত্রিকায় তাসমীমার এই ইসলামবিদ্বেষী বক্তব্য এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। তবে একমাত্র দৈনিক নয়া দিগন্ত তাদের প্রতিবেদনে তাসমীমার এই বক্তব্য উদ্ধৃত করেছে।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

দ্যা ব্যাকডেটেড বলেছেন: হে আল্লাহ, এদের হেদায়াত দান করুন। - আমীন

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: ওমা, এ কি কথা? এই সরকার না বলে যে প্রেস এই আমলে সবচেয়ে স্বাধীন।

৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

আবু শাকিল বলেছেন: সংবাদ দের লিংক টা দেন ভাই -

৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: নির্দিস্ট মাত্রার চেয়ে বেশি জোরে প্প্রচারিত যেকোন কিচুই শব্দদুষন। উনি সত্য এবং সাহসী কথা বলেছেন। ওরশ, আবাসিক এলাকায় কনসার্ট জনসমাবেশ সহ বিশেঢ বিশেষ দিবস, যেমন ১৫ই আগস্ট, ৭ই মার্চ কিংবা ই নভেম্বরেও বিশেষ বিশেষ দলের অতি উচ্চস্বরে ভাষন ও অন্যান্য প্রচারনা চালানো বন্ধ হোক। নির্দিস্ট মাত্রা এবং সময়ের দিকে সবাই খেয়াল রাখুক...

৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

মজুমদার আলমগীর বলেছেন: নামাধারী মুসলমানের কাছেই ইসলামের অবমূল্যায়ন হচ্ছে বেশী। ধর্মীয় বিধান প্রচলন হলে এই অপদার্থগুলোরই বেশী ক্ষতি হয়।

৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: মনে শয়তান বাসা বাঁধলে আযান শুনে কানে শব্দ দূষনের অনুভুতি হওয়া অস্বাভাবিক না।

মনে ঈমানের বসবাস থাকলে ;
কে ওই শোনাল মোরে আযানের ধ্বনি।
মর্মে মর্মে সেই সুর, বাজিল কি সুমধুর
আকুল হইল প্রাণ, নাচিল ধমনী।
কি মধুর আযানের ধ্বনি!
...........কায়কোবাদ

৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

মানবী বলেছেন: জনসভা, মিছিল মিটিং এর নামে শব্দ দুষনের সাথে সাথে জন জীবন অতীষ্ট করার কথা বাদ দিয়ে শুধু নির্দিষ্ট ধর্মের কার্যকলাপে এলার্জিটা হাস্যকর।
আমাদের দেশে শয়্দ দুষন প্রতিরোধে সবচেয়ে জরুরী অপ্রয়োজনে অতিমাত্রায় গাড়ির হর্ণ এবং যেকোন অজুহাতে উচ্চ ভলুয়্যূমে গান বাজনা, ভাষণ বাজানোর নষ্ট চর্চা বন্ধ করা।

আযান নিয়ে তাসমীমা হোসেনের হীণ মন্তব্য ধৃষ্টতা ছাড়া কিছু নয়।

৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

কল্লোল পথিক বলেছেন: এ কি কথা? এই সরকার না বলে যে প্রেস এই আমলে সবচেয়ে বেশী স্বাধীন।

৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩

আনোয়ার ভাই বলেছেন: ইনফেকটেড মাশরুম এর বক্তব্যের সাথে আমিও একমত। আজকাল ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছাড়াও রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অযথা অতিরিক্ত মাইক ব্যবহার করা হয়। ওয়াজ , ওরশ, বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যেখানে তার চারপাশে ১ কিলো জুড়ে মাইক দেয়া কোন সভ্যতা হতে পারে না। এখানে হাসপাতাল, রোগী কিংবা শিক্ষার্থীর বিষয়ে খেয়াল রাখা হচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে একটি কথা বলি, বর্তমান সময়ে সবার হাতে মোবাইল ফোন। আজানের সময় এলার্ম দিয়ে রাখলেই হয়। আর যারা নিয়মিত নামাজ পড়েন তাদের সময়ের কথা খেয়াল থাকে। কাজেই মাইকে জোরে আজার না দিলেও হয়।
প্রসঙ্গত: ইদানিং মসজিদ কমিটিগুলো কালো টাকার মালিক অশিক্ষিত লোকেরা জায়গা করে নিয়েছে। তারা ধর্মের নামে অধর্মই করছে বলে মনে হচ্ছে।

১০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১০

বিপরীত বাক বলেছেন: কথা আংশিক যৌক্তিক।
মসজিদের মাইকগুলোর খুব কর্কশ শব্দ করে। নিয়ম করে দেয়া উচিৎ যে, যেহেতু আজান দিতেই হবে, তাই অবশ্যই এটার অ্যামপ্লিফায়ার ঠিকমত অ্যাডজাস্ট থাকতে হবে। যেমন বিএসটিআই বিভিন্ন দোকানের পরিমাপক যন্ত্রের ক্যালিব্রএশন করে সঠিক রিডিং এর জন্যে তেমনি একটা ব্যবস্থা থাকতে হবে।

আমি দুবাই তে দেখেছি আজান এমন ভাবে হয় যে সবাই শুনতে পায় কিন্তু কারও কানে বাজে না।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো উচ্চ আওয়াজে প্রচারিত হয় এমন সবক্ষেত্রে মাইকের ব্যবহার বন্ধ করে সেখানে ইকুইয়ালাইজার সহ অ্যামপ্লিফায়ার ও সাউন্ডবক্স রাখা বাধ্যতামুলক করে দেয়া দরকার। কেননা সেক্ষেত্রে ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাডজাস্ট করে শব্দ কে সহনশীল করার ব্যবস্থা থাকে।

আর মাইক তো ভয়ংকর। সবক্ষেত্রেই সভা,সমাবেশ, মাহফিল, যাত্রা এই ব্যবস্থা চালু থাকা ভালো।

১১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২০

কাউন্টার নিশাচর বলেছেন: আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলেই নাস্তিকদের উৎপাত হুরু হয়ে যায়। কান টানলে মাথা আসে।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই
মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই।
যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।।

আমার গোরের পাশ দিয়ে ভাই নামাজীরা যাবে,
পবিত্র সেই পায়ের ধ্বনি এ বান্দা শুনতে পাবে।
গোর - আজাব থেকে এ গুনাহগার পাইবে রেহাই।।

কত পরহেজগার খোদার ভক্ত নবীজীর উম্মত
ঐ মসজিদে করে রে ভাই, কোরান তেলাওয়াত।
সেই কোরান শুনে যেন আমি পরান জুড়াই।।

কত দরবেশ ফকির রে ভাই, মসজিদের আঙ্গিনাতে
আল্লার নাম জিকির করে লুকিয়ে গভীর রাতে,
আমি তাদের সাথে কেঁদে কেঁদে
(আল্লার নাম জপতে চাই) ।।

-কাজী নজরুল ইসলাম-

১৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

নিউ মার্কেট বলেছেন: আজনের কথা বলব না। তবে ওয়াজ মাহফীল শুধু শহরে নয়, পুরো দেশেই বন্ধ করতে হবে। শব্দ দুষণ রোধ করার জন্য নয়। দেশের মানুষকে ধর্মীয় কুসংস্কারমুক্ত করার পদক্ষেপ হিসেবে। ওয়াজ মাহফীল মাত্রই কুসংস্কার চর্চার আখড়া।

১৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪

আরজু পনি বলেছেন:

আলোচিত হওয়ার দারুণ একটা পন্থা আবিস্কার করেছেন উনি কিছুটা তসলিমা নাসরিনের মতো ।

বিভিন্ন দিবস বা উৎসবের উছিলায় যে শব্দদূষণ হচ্ছে সেসব কথা বলার সাহস উনি রাখেন না...বেচারী !

আযান মানুষকে নিয়মানুবর্তিতা, সম্প্রতির আহবান জানায়...



১৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩০

আনু মোল্লাহ বলেছেন: এই ধরনের হীনমনা মহিলা সম্পর্কে মন্তব্য করতে আমার রুচিতে বাধে।

১৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

শেষ বেলা বলেছেন: আজান এদের কানে লাগে। কিন্তু কনসার্ট এদের ভাল লাগে। এদের দিল/অন্তর ইসলাম বিদ্বেষী। ইসলামি কথা এদের ভাল লাগে না। এরা তাসলিমা নাসরিনের প্রেতাত্মা।

১৭| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৫

জ্বলন্ত আলো বলেছেন: আনোয়ার হোসেন মঞ্জু বড় ধরনের একটা লুচ্চা। আর লুচ্চার স্ত্রী আরো বড় লুচ্চা হবে এটাই স্বাভাবিক। নইলে এতদিন টিকতো না। আর লুচ্চারা এর চেয়ে ভালো বলবে আশা করা ভুল।

১৮| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

আহমাদ মাগফুর বলেছেন: আমরা মুক্তমনা হতে চাই! অথচ তাল মিলাতে গিয়ে মনকে আরও বন্ধই করে ফেলি। সেলিব্রেটিয়ানা আমাদের কমাতে হবে।

১৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

মাতৃভুমি বলেছেন: শহরে, গ্রামে, পাড়া-মহল্লার অলিতে-গলিতে সময়ে-অসময়ে বখাটেদের উৎপাত দেখা যায়। বাইকে, রিক্সায়, বাসে, ট্রেনে, লঞ্চে, দোকানে,কারখানায় সর্বত্র উচ্চ শব্দে ক্যাসেট প্লেয়ারে সাউন্ড বক্স জুড়ে দিয়ে সময়ে-অসময়ে গান বাজনা করা হয়। এতে শির্ক্ষাথী, রোগী, শিশু ও বয়স্কদের অপুরনীয় ক্ষতি হচ্ছে। সমাজে বলার যেন কেউ নেই। আযানের ধ্বনিতে যাদের গাত্রদাহ হয় তাদের বলছি আপনারা সমাজটাকে কলুষমুক্ত করুন,নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করূন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.