নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনি এখন এমন একজন \"সাহসী\" মানুষের প্রোফাইলে ঢুকেছেন,যে কিনা ভাগ্যের কাছে সব সময়ই পরাজিত।

টি-ভাইরাস

জীবনে সফল হতে না পারি দুঃখ নেই...একজন ভাল মানুষ হিসেবে দুনিয়া থেকে বিদায় নিতে চাই...

টি-ভাইরাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোস্তফা জব্বারের ঈদ স্ট্যাটাস!!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১০


আস্থাহীনতা থাকতেই পারে, সেজন্য অন্যের আস্থায় আঘাত করতে হবে!!

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: তো পশু কেনার টাকাটা কাদের কাছে গেছে?
টাকা গুলা কি গুরু ব্যবসায়ী বা কৃষকরা পায় নি?
তারা সেই টাকা কি দেশে বিনিয়োগ করেনি?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

টি-ভাইরাস বলেছেন: কাগুর মাথায় এইসব আসে না

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: কোন যাচাই বাছাই না করে কারও নামে এমন পোস্ট দেয়ার মানে কি ?
এটা তার আসল ফেইসবুক পেইজ নয় , সেটা খুব সহজেই অনুমেয় ।
আর ফেইসবুকের অখাদ্য কুখাদ্য ফেইসবুকের ভাগাড়েই মানায়, ব্লগে নয় ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

টি-ভাইরাস বলেছেন: যাচাই করা জিনিস এইটা, আপনি কি মনে করেছেন এইটা গেল ঈদের হাহাহা, ভাই প্রশ্ন করবেন, না বুজলে, হুট করে না বুঝে আক্রমনাত্মক হয়ে জান কেন, ওবাদুল কাদের ভক্ত নাকি আপনে।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮

হাসান৬৭৬ বলেছেন: এরা আসলে বুঝেও বুঝে না।আর যারা বুঝেও বুঝে না তাদের বুঝানো যায় না।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

টি-ভাইরাস বলেছেন: কারা ভাই

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আইসিটি এ্যাক্টে মামলা খাবেন তো!!

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২০

টি-ভাইরাস বলেছেন: আইসিটি এ্যাক্টে বানানোর পিছে কিন্তু কাগুর বিশাল হাত। আর তা ছাড়া আমি কিন্তু খারাপ কিছু বলছি না। তার লেখা টাই পোস্ট করেছি।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫

আবু সায়েদ বলেছেন: ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়া ঠিক নয়। রোহিঙ্গাদের যে গরু ছাগলের মত মারতেছে, এতে জব্বার সাহেবের কষ্ট লাগে না? নাকি ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২১

টি-ভাইরাস বলেছেন: এইকাজ কোন মুসলিম হিন্দু দের নিয়ে করলে দেখা জেত কত ধানে কত চাল।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

রাজীব নুর বলেছেন: স্বাধীন দেশ।
মানুষ তার মতামত দিক।
ভালো হলে আমরা গ্রহন করবো, খারাপ হলে বর্জন করবো।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২২

টি-ভাইরাস বলেছেন: হাহাহা আমার আপনার কথা সরকারের ভালো লাগে না তাই কাগু দের নিয়ে আইসিটি এ্যাক্টে করেছে কিন্তু

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:২১

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২০

কুকরা বলেছেন: ফালতু একটা লোক

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২৩

টি-ভাইরাস বলেছেন: সবাই ভাবে বিজয় সফটওয়্যার টা কিন্তু আসল হচ্ছে সেটা ধাপ্পা বাজি করে নেওয়া, এইসব নিয়ে এই ব্লগে অনেকে অনেক কিছু পোস্ট করেছে।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:০৭

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের জন্য দরকার ঘড়ি চোরাকারবারী বাবর এর মত মন্ত্রী.......যে লোক বাংলা হরফে কম্পিউটারে লিখার জনক, তাকে নিয়ে এমন হেলা ফেলা কারা করে, কারা ফালতু বলে। ...যারা এখন ও অপেক্ষায় আছে কবে রাজাকারদের গাড়ীতে আবার পতাকা উঠবে...অনেকদিন হয়ে গেল....

বাংলা ফন্ট তো দুরের কথা, ঠিক মত বাংলা বলতে ও পারে না লোকে রা এখন

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১৭

টি-ভাইরাস বলেছেন: আপনে দেখি জ্ঞান পাপী, লীগের বিশাল ভক্ত, বাংলাদেশের প্রথম বাংলা কি-বোর্ড কার বানানো জানেন? আমি জানি জানেন না। বিজয় কার বানানো জানেন? আমি জানি আপনি জানেন না, না জাইনা এই খানে চেতনা ভমি করতে আসছেন কেন। আগে জেনে আসেন এর পড়ে আমার সাথে তর্কাতর্কী করতে আসবেন।

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০২

কলাবাগান১ বলেছেন: বিজয় কার বানানো...মামলা করে না কেন জব্বার সাহেবের বিরূদ্ধে??? ১৯৮৭ সাল থেকে তাহলে সবাই ভুল জেনে আসছে...
সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল আজ লিখেন যে
"দীর্ঘদিন ধরে তিনি এই অমূল্য কাজটি নিরলসভাবে করে যাচ্ছেন। একাত্তরের বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তফা জব্বার এবার যুদ্ধ নেমেছেন বর্ণমালা নিয়ে। আমি দেখেছি, দিনের পর দিন অসীম ধৈর্য ধরে নিমগ্ন হয়ে ‘অ’ বর্ণের শীর্ষ তীর তৈরি করছেন। অক্ষরকে নতুনভাবে রূপ দিয়ে অপরূপ করে সাজিয়েও তৃপ্তি পাচ্ছেন না, যুক্তাক্ষর সমস্যা সমাধান মনপুত হচ্ছে না। নানান সমস্যা অতিক্রম করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে আবার ‘অ’র অগ্রমাথা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছেন। ডুবে যাচ্ছেন গভীর নেশায়। কামার-কুমারের শৈল্পিক নান্দনিকতায় এই বর্ণশ্রমিক নির্মাণ করছেন আমাদের স্বরবর্ণ আর ব্যঞ্জনবর্ণ। সেই সাথে যুক্ত করছেন প্রযুক্তির নিত্য নতুন মাত্রা। এ যেনো জব্বারের বলীখেলার মতো আরেক জব্বারের আশ্চর্য বর্ণখেলা!

বাংলা হরফ সিসার প্রযুক্তিতে যুক্ত হয় পঞ্চানন কর্মকার ও চার্লস উইনকিন্সের হাত ধরে ১৭৭৮ সালে। আর তা ১৯৮৭ সালে ‘রহস্যময়’ প্রযুক্তির রূপ দেন কম্পিউটারে বাংলা লেখার সফটওয়্যারের উদ্ভাবক মোস্তাফা জব্বার। বিজয় কীবোর্ডের এ বিজয় যেনো বাংলার বিজয়! যা কম্পিউটারের মাধ্যমে মুদ্রণ ও প্রকাশনায় বৈপ্লবিক উত্তরণ এনে দিয়েছে। শুধু বাংলা বর্ণমালায় নয়; তিনি কম্পিউটারে চাকমা লিপিমালা তৈরি করেছেন। আমার কাছে কয়েকটি আদিবাসী বর্ণমালা আছে। তা-ও তিনি কম্পিউটার লিপির আকারে লিপিবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেগুলো আর তাঁকে দেয়া হয়নি"
ভেবেছিলাম পাবেন একুশে পদক, পাচ্ছেন মন্ত্রিত্ব!

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

টি-ভাইরাস বলেছেন: নিজেকে বিজয় বাংলা কিবোর্ডের জনক দাবি করলেও মানবিক আর বাংলায় পড়ুয়া জব্বারের দ্বারা যে কখনোই বিজয় কীবোর্ড তৈরি করা সম্ভব নয় সেটা সবারই জানা ছিলো। পরবর্তীতে অবশ্য বিজয় কীবোর্ডের তৈরির আসল গোমরও ফাঁস হয়। জব্বারের পক্ষে যে কীবোর্ডের লে-আউট তৈরি সম্ভব নয়, সেটা নিয়ে অনেকে তাকে চ্যালেঞ্জ করলেও তিনি তা গ্রহন করেননি। banglamail71 র অনুসন্ধানে জানা যায়, মোস্তফা জব্বার একজন অতি মুনাফালোভী ও প্রতারক হিসেবে আইসিটি অঙ্গনে পরিচিত। জানা যায়, বিজয় কীবোর্ডের জনক দাবি করলেও এর প্রস্তুতকারক মোস্তফা জব্বার নন। বিজয় কী বোর্ড বানিয়েছিলেন বুয়েটের ৯৪ ব্যাচের CSE এর ছাত্র মুনিরুল আবেদিন পাপ্পানা, যাকে বুয়েটে ৪র্থ বর্ষে পড়া অবস্থায় মাইক্রোসফট চাকরী দিয়ে নিয়ে যায়। যার পুরো পারিশ্রমিকটুকুও পরিশোধ করেনি জব্বার। তার বানানো বিজয় ২০০০-কেই শুধু খোলস পালটে আরো ৩ বছর বিজয় ২০০৩ নামে চালানো হয়। জব্বারের প্রতারণার বিষয়টি আঁচ করতে পেরে একটি ছোট্ট বার্তা কীবোর্ডের ভিতরে সেট করে গিয়েছিলেন পাপ্পানা। যা বিজয় ২০০০ সহ পুরান এবং আদি এডিশনে ঢুকলেই শো করতো।(নিচের ভিডিওতে দেখুন)ক্ষমতার বলে অন্যজনের তৈরি করা বিজয় কীবোর্ডের প্যাটেন্ট নিজের নামে করিয়ে নিয়েছেন জব্বার। এমনকি তার মিথ্যা কপিরাইট ক্লেইমের জন্য গুগল তার প্লেস্টোর থেকে রিদমিক কিবোর্ড সরিয়ে দিয়েছিল। জানা যায়, মোস্তফা জব্বারের কাছে গুগল তাদের এন্ড্রয়েড সিস্টেমের সাথে বিজয়কে যুক্ত করার প্রস্তাব দিয়েছিলো নতুন প্রজন্মকে মোবাইল ফোনে বাংলায় লিখতে পারার সুবিধা করে দিতে। কিন্তু মুনাফালোভী জব্বার অতি উচ্চমূল্য দাবি করায় গুগল জনৈক মেহেদি হাসান খান ও তার টিম কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ‘অভ্র’কে বিনামূল্যে মোবাইল ফোনে উন্মুক্ত করে দেয়। এতে অভ্রের জনপ্রিয়তা ব্যাপক মাত্রায় বাড়তে থাকে। তা সহ্য করতে না পেরে কিছুদিন পরই অতি মুনাফালোভী ব্যবসায়ী জব্বার কপিরাইট মামলা করে মেহেদি হাসান খান ও তার টিমের বিরুদ্ধে। তিনি সম্পূর্ণ মিথ্যাভাবে দাবি করেন, অভ্র একটি পাইরেটেড সফটওয়্যার, যা বিজয় হ্যাক করে করা হয়েছে এবং এর নির্মাতা একজন হ্যাকার। তিনি চেয়েছিলেন বিজয় কীবোর্ড ফ্রি করে না দিয়ে বিক্রি করে একাই ব্যবসা করে যাবেন। এখানে কাউকে অংশীদার হতে দিবেন না। কিন্তু অভ্র এসে তার ব্যবসায় ভাটা তৈরি করায় তিনি ক্ষুব্ধ হন।পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশন যখন ভোটার আইডি কার্ড তৈরির কাজে বিজয় না ব্যবহার করে অভ্র ব্যবহার করলো, তখন জব্বারের গাত্রদাহ আরো প্রবল হয়। তখন সরকারকে ভুল বুঝিয়ে কিবোর্ড লেআউটের কপিরাইট তিনি নিজের নামে করিয়ে নেন। যা ছিলো সম্পূর্ণ অবৈধ। আর পাশাপাশি নিজের খ্যাতিকে কাজে লাগিয়ে চালিয়ে যান অভ্রর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার। এভাবেই তিনি একজন অতি মুনাফাখোর, লোভী হিসেবে নিজের চরিত্রটি সবার সামনে উন্মুক্ত করেন।

https://banglamail71.info/archives/16602

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০১

সনেট কবি বলেছেন: মোস্তফা জব্বার তথ্য প্রযুক্তি ভাল বুঝেন। কোরবানী বিষয়ে তাঁর জ্ঞান নেহায়েত কম। কোরবাণী কার্পণ্যের কোরবানি। এতে অন্তত ধনী কৃপণ মোটা অংকের খরচ করতে বাধ্য হয়। যাতে তার পরিবার বছরে একবার ভাল খাবারের সুযোগ লাভ করে। আর খাবার জিনিস মানুষ খাবে তা’ বিশেষ একদিনে খেলে ক্ষতি কি? এতে পশু পালন ও চামড়া শিল্প ও এ সংক্রান্ত ব্যবসায় লাভ হয়।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

টি-ভাইরাস বলেছেন: " ১৯৬৮ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৭২ সালে তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে স্নাতক সম্মান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এই পরীক্ষাটি ১৯৭১ সালে হবার কথা ছিলো তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি পরীক্ষা হলেও মুক্তিযুদ্ধের কারণে পরে সেটি বাতিল হয়ে যায়। এরপর তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭২ সালের পরীক্ষা ১৯৭৪ সালে সম্পন্ন করে দ্বিতীয় শ্রেণীতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন।" এই কারনে আমাদের তথ্য প্রযুক্তির এই অবস্থা।

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ্মন্দ কি আর ভালো বাছতে পারে ;) ?????

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮

টি-ভাইরাস বলেছেন: কোনো দিন না

১৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

হাঙ্গামা বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর পছন্দের তারিফ না করে পারলাম না।
এবার একটা এলাকা থেকে নির্বাচনে খাড়া করায়া দেন।
দেখি কয় ভোট পায়।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

টি-ভাইরাস বলেছেন: নিজের পরিবারের ছাড়া কোন কিছু পাবে না

১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: "যার পুরো পারিশ্রমিকটুকুও পরিশোধ করেনি জব্বার।"

তার মানে পাপান্না সাহেব জব্বার সাহেবের কোম্পানীতে কাজ করতেন..... কম্পানীর কোন কর্মচারী কোন প্রডাক্ট বানালে কি এর মালিক কর্মচারী হয়???

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

টি-ভাইরাস বলেছেন: আপনার সাথে কথা বলার ইচ্ছা শেষ আমার, কারন আপনার ব্লগ ঘুরে দেখে আসছি কাদের তেল বাজি আপনি করেন, ইবলিস শয়তান কে যদি ধর্ম মন্ত্রী বানায় তাঁর পড়েও আপনি বলতেন উউ কি ভালো একটা একজন কে মন্ত্রী করেছে, জয় বাংলা

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

হাঙ্গামা বলেছেন: দালালেরা দালালি করে যাবেই, তারা সত্য মিথ্যার ধার ধারে না।
একজন আবার বলছেন বাংলা পড়ুয়া মন্ত্রী নাকি তথ্য প্রযুক্তি ভালো বোঝেন।
তা কত ভালো বোঝেন সেটাই বুঝার বিষয়।
এই দেশের রাজনৈতিক সমর্থকদের মাথা ভরা মনুষ্য বর্জ্য।
তাদের সমর্থিত রাজনৈতিক দল আর কর্মীরা কখনো খারাপ কিছু করে না।
যা করে সব ভালো, আর যা করে না তা ই খারাপ।
এরা নিরপেক্ষ ভাবে কিছু চিন্তা করার ই ক্ষমতা রাখে না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

টি-ভাইরাস বলেছেন: কলাবাগান১ এই ব্যক্তির মাথায় মনুষ্য বর্জ্যর সাথে সাথে আর অন্য কিছুর বর্জ্য ও আছে

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: কোন মানুষই সমালোচনার উর্ধ্বে নন। তাই এই সব নিয়ে মাথা ঘামানো বৃথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.