নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বিনির্মাণে যাঁরা দিয়েছেন নিজেদের সর্বোচ্চ ত্যাগ, আমরা তো কেবল তাদের পথের যাত্রী।

সৈয়দ তাজুল ইসলাম

সমাজের সন্তান

সৈয়দ তাজুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রাম থেকে শহর, শহর থেকে গ্রাম ( ছবি ব্লগ)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২


গ্রাম আমি ভালবাসি আমার মায়ের মত। গ্রামের সূর্যাস্ত-সূর্যোদয়, নদীতে পানির থৈথৈ, রৌদ্রের সাথে হিমেল হাওয়ার সাঁতার, মাঝ নদীতে নৌকোয় বসে বাউলগান আর প্রকৃতির ফাঁকফোকরপূর্ণ মনমুগ্ধকর পাখির আওয়াজ সবই আমার ভালো লাগে। এ ভালো লাগা থেকেই অতৃপ্তিকর ভালবাসা। মজার বিষয় হচ্ছে, এ অতৃপ্তিকর ভালবাসায় কোন তিক্ততা আসে না, বরং বাড়িয়ে দেয় ভালবাসা। আর তাই অফিস থেকে ছুটির ফাঁকফোকর পেলেই গ্রামের দিকে ছুটে যাই।


(২)নদীমাত্রিক স্কুল!


(৩) তখন ভাইয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল। ঐ অনুষ্ঠানে ছিলাম বরের দায়িত্বে। বরের দায়িত্ব বলতে বন্ধুদের দাওয়াত-টাওয়াতসহ আরো কিছু কাজকাম ইত্যাতি আরকি;)! বরটা ছিল আমার ছোট কালের প্রতিযোগী ফুফাতো ভাই।


(৪) আমাদের বাড়ি থেকে বাজারে যাওয়ার পথে মাঝিদের অস্থায়ী আবাস :), মাঝেমধ্যে এখান থেকে মাছও কেনা হয় ;)


(৫) নৌকো ভ্রমণের জন্য এই নৌকাটা ভাড়া নিছিলাম! (ভাড়া নিছে ছ'শ টাকা:() সামনে ভাই ও কাকা, আর আমি ছাদে :)


(৬) মাঝি ছেলেটি চিপস পেয়ে যে সাময়িক অকৃত্রিম হাসিটুকু হেসেছিল তার শেষ বিন্দু


(৭) বাচ্চা ছেলেদের খেলা দেখে শুধু লোভই জাগে কিন্তু এ লোভ বাস্ততার মুখ দেখে না!


(৮) কিছু লোভ অপবিত্রতার সীমানা পেরিয়ে গেলেও তা নিজেদের জন্য আফসোসই থাকে।


(৯) আমার ভাগনে, নাম তার তাহসিন :)


(১০) ছোট বোনের হাতে তৈরি! অসম্ভব মজাদার এক টেস্টি.... এক সাথে টক ঝাল মিষ্টি :P


(১১) আমার গ্রাম সুন্দর, তবে গ্রামে আসা যাওয়ার রাস্তাটা আমাদের যোগাযোগ মন্ত্রী ও আমাদের আসনের মন্ত্রীদের কুকীর্তির ফজিলতে এভাবেই বসে আছে প্রায় এক বছর যাবত! এই মাসেই বাড়ি যাব, হয়ত তখনো এমন অবস্থাই পাব!


(১২) বিভাগীয় শহরে আসার পর তিন বন্ধু মিলে বাল্যকালে...। (চায়ের গরম জলে অনেক।মিষ্ট অতীত বাস করে, সেটা নিয়ে আরেকদিন আলোচনা হবে)


(১৩) আমাদের ভাইদের আয়োজনে ইউনাইটেড ব্লাড গ্রুপের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে 'রক্ত কণিকা' বইটির মোড়ক উন্মোচন করছেন সিলেট সিটির সফল মেয়র আরিফুল হক।


(০০) আমার এগুলো কোন ছবি হল! ছবি তুলতে অনেক কৌশল লাগে, তার কোনটাই আমার এহানে নেই! ঢাকায় এসে রমনায় হাটতে গিয়ে তেনাদের অবস্থায় এটা বুঝতে পারলাম। শিখার কোন বয়স নাই ;)

উৎসর্গ : ভাই বিজন রয়ের হৈমন্তিকার প্রতিদান হওয়ার যোগ্য নহে এ ছবি ব্লগ, কিন্তু উৎসর্গ...


★★★ প্রিয় মডারেটর বৃন্দকে ধন্যবাদ জানাই লেখাটি সামহোয়ারইনব্লগের নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়ার জন্য। নির্মল ভালবাসা সকল ব্লগার ও পাঠকের জন্য।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ছবিগুলো ভাল লাগলো, সাথে ক্যাপশন। আপনার বাড়ি সিলেটের কোন এলাকায়?

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই! প্রথম মন্তব্যকারী হওয়ার চরম সৌভাগ্য লাভ করেছেন, আই ল্যাভু ♥ ;)


প্রশ্ন: আপনার বাড়ি সিলেটের কোন এলাকায়?
উত্তর : যেই এলাকার রাস্তা সবচেয়ে খারাপ ঐ এলাকায় :(

২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: বেশ কয়েটি ছবি অসাধারন লেগেছে ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সত্যি বলছেন সাহেব!

আপনার কাছে অসাধারণ লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম!

৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

পল্লব কুমার বলেছেন: ছবিগুলো অনেক সুন্দর।
এখনও সময় পেলেই গ্রামে যেতে ইচ্ছা করে, কিন্তু আগের মত গ্রামের সেই আমেজ এখন আর পাই না।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আসলে কুমার ভায়া, গ্রামের আমেজ সবসময় সতেজ। আমাদের বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে আমরা আমেজ অন্য পথে খোঁজি তাই আর গ্রামের আমেজে সেই সতেজতা পাই না!


মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

হাবিব বলেছেন: সব গুলো ছবি অসাধারণ। আমি সিলেটে ৬ মাস ছিলাম।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ছয় মাস? কন কী! কই ছিলেন এই ছ'মাস?

অসাধারণ হয়েছে জেনে ভাল লাগলো

৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

হাবিব বলেছেন: গ্রামের নাম চাতল। এক বাসায় লজিং ছিলাম। ২০১০ সালে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আরে ভাই, লজিং ছিলেন! অনেক ভাল তো! মাস্টারদের কী সুখের জিন্দেগি! আহ!

তারপর কেমন আছেনন?

৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

হাসান রাজু বলেছেন:
আপনার পোস্টে এসে এই ছবিটার কথা মনে পড়ল -

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: এমন ইতিহাস আমাদের অপরাজনীতিবিদদের জন্য গর্ভের!

জানি না এই লজ্জা ওরা কোথায় রাখেন!

৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

বিজন রয় বলেছেন: আমি গ্রামের মানুষ, আমি কাদা-মাটির মানুষ।
আপনার পোস্টে আমাকে সেখানে নিয়ে গেল।

আমাকে এই পোস্ট উৎসর্গ করে আামকে ঋণী করলেন!
আমি কৃতজ্ঞ।

পোস্ট প্রিয়তে চলে গেল.......
আরো কথা হবে।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
প্রিয় বিজন রয় বলেছেন : পোস্ট প্রিয়তে চলে গেল......
হৃদয়ের মণিকোঠা কেউ যেন হৈমন্তিকের পারফিউমে পূর্ণ করে দিল!

ভাই অসম্ভব ভাল লেগেছে আপনার মন্তব্য।

কেমন আছেন জানাইয়েন!

৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

আরোগ্য বলেছেন: সৈয়দ ভাই ছবিগুলো খুব ভাল লাগলো। তাহসিনের জন্য শুভ কামনা।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: তাহসিন একটা কিউটের ডিব্বা।

আপননাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এই ব্লগে ১০ টার বেশি ছবি দেয়া যায় না। আপনি বেশি দিলেন কি করে ? জানাবেন।

++++++

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কন কী! এটা কেমনে হল!

আমি জানি না ভাই! কিন্তু পোস্ট তো করে দিয়েছি! ;)

যাক, আপ্পনি মোডারেটদদের সাথে কথা বলতে পারেন ;)

১০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: বাহ দারুণ লাগলো ছবিগুলো, অনেক সুন্দর আপনার গ্রাম।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই সুন্দর আমি মুগ্ধ থাকি আমার গ্রামের প্রেমে।

ধন্যবাদ তারেক ভাই।

১১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দারুন সব ছবি দেশে অনেক ভাল লাগল।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই ভাল লাগার মত; এটা আপনার কাছ থেলে জানতে পেরে খুব ভাল লাগছে

১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

রাকু হাসান বলেছেন:

বাচ্চাদের ছবি দেখে শৈশবে ফিরে গেলাম । ছবিটি দেখে ভালো লাগছে । :)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে শৈশবের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে পারায় সার্থকতা কাজ করছে!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার অনুভূতি প্রকাশ করার জন্য।

১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

টিয়া রহমান বলেছেন: মনে হলো এই মাত্র গ্রাম থেকে ঘুরে এলাম। অনেক সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: বোনটি, ভাড়া ছাড়া ট্রাফিকজ্যাম ছাড়া আমার গ্রাম ঘুরে যাওয়ার জন্য তোমায় ধন্যবাদ!

একটা প্রোপিক দিচ্ছ না যে!

১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার সব ছবি নিয়ে সাজিয়েছেন !!
তাহসিন এর ছবিটা অনেক মিষ্টি !!! ওর জন্য শুভ কামনা।

ভালোথাকুন সুন্দর থাকুন :)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপু,
ব্যতিক্রমী মন্তব্যটা আপনি করে নিলেন! পারেনও বটে :) মন্তব্যটি আমার কাছে খুব ভাল লাগছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। তারপর কেমন আছেন সময় সুযোগে জানাইয়েন!

১৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪

সামিয়া বলেছেন: সুন্দর সব ছবি, পোষ্টে ভালোলাগা।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: কী! আপনার প্রোপিক পরিবর্তীত যে! :)

আপনার ভালো ও সুন্দর লাগা প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই

১৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ

১৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর+

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ফরিদ ভাই

১৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ। ভালো লাগা রইলো। প্লাস।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ভালো লাগা ও প্লাসে আমি মুগ্ধ ভাই!

ধন্যবাদ

২০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়ের বিয়ে বরের দায়িত্বে আপনি !! প্রথমে তো টাসকি খেয়েছি বরের যে প্রক্সি হয় তাতো শুনি নাই !!
ছবি গুলো সুন্দর হয়েছে ।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: হা হা হা হা হা, ব্যাপক মজা দিলেন!

আসলে আপু, ওর সাথে আমার ছোটকাল থেকেই যুদ্ধ! হয়ত কিছুদিনের মধ্যে সে ইংলেন্ড চলে যাবে, তবে স্মৃতি রেখে যাবে!

ধন্যবাদ এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য

২১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

নজসু বলেছেন: ৪ নম্বর ছবিটা আমি নিলাম। :)

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: শুধু কি নিলেই হবে! প্রতিদান চাই না ঠিক তবে নাস্তাপানি তো কিছু লাগে!

২২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আফসানা মারিয়া বলেছেন: আমি সিলেটে ১২ দিন ছিলাম। আসলেও বাংলাদেশে আজো এমন মনোমুগ্ধকর পরিবেশ আছে যেখানে মনটাকে ঐ প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে দেয়া যায়।

০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে আমার ব্লগবাড়িতে স্বাগতম।

সিলেটের কোথায় ১২দিন কাটালেন!

বাংলাদেশে আজো এমন মনোমুগ্ধকর পরিবেশ আছে যেখানে মনটাকে ঐ প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে দেয়া যায়। সেটাই প্রিয়ে।

২৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৫

বলেছেন: ছবিগুলো ভাল লাগলো, সাথে ক্যাপশন। আপনার বাড়ি সিলেটের কোন এলাকায় জলদি কও

আমরা হককল সিলটি----

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: না ভাই খইতাম নায় ;)
খইলে আফনে আমরা বাড়িত দাওয়াত খাইবার লাগি আইব্বা ;)
আফনে বরং আফনার বাড়ি কোনানো খউকা! আমরা আওয়ার লাগি একটু চিন্তা করমুনে ; ও হ্যা, আফনারা বাড়িত আমরার দাওয়াত!

(মন্তব্য লিখতে ওনেক কষ্ট হয়েছে; সামুতে এই প্রথম সিলেটি ভাষায় মন্তব্য লেখলাম :) )

২৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার ছবিব্লগ।

ছবির ঐ ব্রিজের কানেক্টিং রোডের অবস্থা দেশের রাস্তাঘাটের সার্বিক চিত্র তুলে ধরছে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:

হ্যা, ছবির ঐ ব্রিজের কানেক্টিং রোডের অবস্থা দেশের রাস্তাঘাটের সার্বিক চিত্র তুলে ধরছে।

জানি না, আমাদের রাজনৈতিক সেবকদের কবে সুবুদ্ধি উদয় হবে!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

২৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

কি ভাই ছবিব্লগ দিয়া আমারে হিংসায় পেলে দিলেন। সব ছবিই দারুণ। মন ভরে গেল। সিলেটে গিয়ে আমার একটা দারুণ অভিজ্ঞতা আছে। রাতে থাকছিলাম শাহজালাল মাজারের পুকুর পাড়ে যে বিল্ডিংটা আছে সেখানে৷

আমের আচারের ছবি দেখাইয়া কাজটা ভাল করলেন না। জীবে জল চলে আসল।

১৪ তম লাইক.....

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৭

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ১৪ তম লাইকে! ;)

কিছু হিংসে অপবিত্রতার পোশাক ফেলে পবিত্রতার পোষাক পরিধান করে। দারুন লাগায় ধন্যবাদ প্রিয়।

আচ্ছা, পুকুরের মস্তবড় বোয়ালগুলোর সাথে অন্ধকারে প্রেম করার জন্যই কি রাতে পুকুরের পাশে বাসা ভাড়া নিছিলা?

আচার দেখলে যে কারো মুখে জল আসে! উপর নিচের মন্তব্যকারীদেরও আসছিল; তারা লজ্জায় এটা লুকানোর চেষ্টা করেছেন! ;) আপনি সাহসী মানুষ তাই প্রকাশ করে দিলেন ;) ;( :) :)

২৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজুল ভাই ,

অত্যন্ত মনমুগ্ধকর ছবি । সঙ্গে লেখাগুলো ভীষণ ভালো হয়েছে। তাহসিনকে আমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা ।

আপনার জন্য রইল শুভ কামনা।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
অত্যন্ত মনমুগ্ধকর ছবি । সঙ্গে লেখাগুলো ভীষণ ভালো হয়েছে। তাহসিনকে আমার অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা ।  আপনার মন্তব্য সবসময় একটু আলাদা হয়ে থাকে। মন্তব্যে থাকে মুগ্ধতা। আসলেই মুগ্ধ করার মত এক শক্তি আপনার লেখায় বাস করে। ধন্যবাদ চৌধুরী সাহেব!
আচ্ছা, আমি যে চৌধুরী সাহেব বলে সম্বোধন করি, আপনি কিছু মনে করেন না তো! :)

২৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৮

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ভাল লাগল

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৬

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ভালোলাগা প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার 
শুভকামনা অফুরান।

২৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রতিমন্তব্যে আবার আসা প্রিয় তাজুল ভাই ,

স্কুল থেকেই বন্ধু এবং শিক্ষকরা চৌধুরী বলে ডাকত। আজ কর্মজীবনেও সেই টাইটেল ধরেই ডাকার রেওয়াজ চালু আছে। আপনি তার সঙ্গে একটু সাহেব জুড়ে দিলেন এ আর মন্দ কি। বয়স তো বাড়ছে, কাজেই একটু সাহেব টাহেব শুনতে নেহাত মন্দ লাগে না ।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: যায়ক বাবা! অনেক্ষণ এর অপেক্ষায় ছিলাম! স্বীকৃতি দেয়ায় ধন্যবাদ। চৌধুরী সাহেব  তারপর বাসার সবাই ভাল আছেন তো!

ভায়া, প্রতিমন্তব্যে ফিরে আসার জন্য অকৃত্রিম ভালবাসা জানবেন প্রিয়।

২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৭

মুক্তা নীল বলেছেন: সিলেট আমার প্রাণের শহর। অনেক অনেক সুন্দর আপনার এই ছবিগুলো।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
সিলেট আমার প্রাণের শহর। জেনে খুবই ভাল লাগলো!

আমার ব্লগবাড়িতে আপনালে স্বাগতম। আফনে সিলটি না কিতা?

৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

নাবিক সিনবাদ বলেছেন: দারুণ

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: স্বাগতম নাবিক সিনবাদ।

মন্তব্যে খুশি হলুম। শুভকামনা আপনার জন্য

৩১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: ৬ আর ৭ নাম্বারের ফটো দুটো দেখে সব পেয়েছির ছেলেবেলার কথা মনে হয়ে গেলো । আহা আমাদের সি দুঃশ্চিন্তাহীন জীবন আর বৃষ্টিতে ভিজে কাঁদা মাঠে ফুটবল খেলা ! ফটোগুলো অনেক নস্টালজিক করলো ।লেখায় ভালোলাগা ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপনাকে নষ্টাললিজকতা দিতে পারায় সার্থকতা লাগছে। আসলে আমরা ঐসময়ের অতীতগুলোতে নিজেদের আনন্দ খোঁজেফিরি! অনেক ভাল লাগে এখন এগুলো খোঁজতে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৩২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৬

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: সব মিলিয়ে ছবি গুলো ভালো হয়েছে। ভালো ফুটে উঠেছে উপস্থাপনার কোন ত্রুটি নাই। ভালো লাগলো

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ভাই, আমি কোন ফটোগ্রাফার না, ছবি আমি শখে তুলি। আর সেটাই সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৩৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

আহমেদ জী এস বলেছেন: সৈয়দ তাজুল ইসলাম ,




সারা শরীরে খামোখা কাদা মেখে ফুটবল খেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন । বাল্যকাল নয়, যৌবনকালে চায়ের কাপে ঝড় তোলার কথাও মনে পড়ে গেলো ।
নদীমাতৃক স্কুলের ছবি অপূর্ব ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আসলেই এককান জব্বর কথা বলেছেন মিয়াজি। এইসব কাদামাখা স্মৃতিগুলো যে কোন মুর্তকেই আন্দোলিত করে নেয়।
আপনার মনে পড়ে যাওয়া যৌবিনকালের চা'য়ের কাপের ঝড় এখন আমাদের উপর দিয়ে অতিবাহিত হচ্ছে।
কষ্ট হয়, এখন আর টং'এ দাঁড়িয়ে চা পানের সুযোগ মিলে না! সবাই এখন চায়নিজেই দৌড়ায় :(

৩৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: উহু এখন তো গ্রামে যেতে মন চাচ্ছে ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩১

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: চলেন যাই!
ছবি তুলিয়া সবাইকে শরিক করি!

বাল্যপনার উপর কিছুই কী নাই ;)


৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

জাহিদ হাসান বলেছেন: ১১ নাম্বার ছবিটা শুধু আপনার গ্রামের নয় পুরো দেশের চিত্র।
উন্নয়নের মহাসড়ক ! :D

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: হু, যদিও ইহা দুর্ভোগের কিন্তু এক দলের বিশাল আয়ের! আপনি আমি তো বিশাল সাইনবোর্ড

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.