নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বিনির্মাণে যাঁরা দিয়েছেন নিজেদের সর্বোচ্চ ত্যাগ, আমরা তো কেবল তাদের পথের যাত্রী।

সৈয়দ তাজুল ইসলাম

সমাজের সন্তান

সৈয়দ তাজুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাষ্ট্রদ্রোহিতার পরিণতি(!)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

রাষ্ট্রদ্রোহী জনগণ ১

রাষ্ট্রদ্রোহী জনগণ ২

- নির্বাচনকালীন সময়ে সংঘটিত সকল অরাজকতার দায়বার আওয়ামীলীগের উপর এসে পড়ছে অথচ এই ভার গ্রহণের যোগ্যতা আওয়ামীলীগের আছে কিনা সেটা কেউ খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছে না।

লোকমানের এই নন-টি-স্টলে "রাজনৈতিক আলোচনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।" কিন্তু যখন কাস্টমারের ক্রাইসেস দেখা দেয়, তখন শক্ত হয়ে যাওয়া পুরি ভক্ষণের জন্য কতেক রাজনৈতিক জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিবর্গের এখানে আবির্ভাব ঘটে। লোকমান তাদেরকে দীর্ঘক্ষণ বসিয়ে রেখে ফায়দা উসুলের লক্ষ্যে মাঝেমধ্যে তাদের গরমাগরম রাজনৈতিক আলোচনায় ব্যবহৃত বাসি সয়াবিন তেল ছিটিয়ে দেয়। তাতে গরমাগরম আলোচনা আরো চ্যাত-চ্যাতিয়ে উঠে। আজ বুড়ো মকবুল ও কমল দা ছাড়া অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে না। এই মূহুর্তে কমল দা'র সুরের সাথে বুড়ো মকবুলকেও সুর মিলিয়ে বলতে শুনা গেল
- বিএনপিকে প্রায় দেখা যায় কোন যুক্তির ধার না ধরে গণতন্ত্রের নামে চলতে থাকা পরিবারতন্ত্রে নিজেদের ফ্যামিলিকে ফিরিয়ে আনতে বারবার আওয়ামীলীগের উপর আক্রমনাত্মক (কথার মাধ্যমে) বোমাবাজি করছে। ভাগ্যিস বাঙালি পারমানবিক বোমার পরিবর্তে কথার বোমাকেই গ্রহণ করে এসেছে। তা না হলে আজ কী যে হত!

-সেটাই জ্যাঠা, সেটাই। বাঙলি যদি আজ কথার পারমানবিকতার বিপরীতে পারমানবিক অস্ত্র তৈরিতে লিপ্ত থাকতো, তাহলে আজ রাজনৈতিক আলোচনার দায়ে লোকমান আমাদের উড়িয়ে দিতে মোটেও সময় নিত না।
কমল দা কথা শেষ করে লোকমানের দিকে চেয়ে চোখিক ব্যাঙ্গ করলেন ;)
লোকমান খুব ভাল করেই জানে এখন তেল দেয়ার সময় না, তাই সে চুপ করে থাকলো।

- ঠিক বলেছেন জ্যাঠা, আমাদের রাষ্ট্রীয় চেতনা একটু বেকুটলামিপূর্ণ। জ্ঞানী বিবেক বলেন আর জ্ঞানহীন বিবেক বলেন সকলেই সাধারণভাবে নিজেকে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ভেবে যেমন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বলতে যায় না ঠিক তেমনি সরকার, প্রশাসন এবং কোন দলকে কিছু বলতেও যেন তাদের লজ্জায় ঠেকে।

- যাই বলেন জ্যাঠা, রাষ্ট্রীয় সম্পদ হিসেবে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে আমাদের সমালোচনা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়, এমনকি কখনো কখনো এটা রাষ্ট্রদ্রোহিতাও হয়ে দাঁড়ায় বটে। তবে সরকার ও দলের বিরুদ্ধে গঠনমূলক সমালোচনা কিন্তু আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার।

- যদি দলীয় নেত্রীর বিরুদ্ধে সমালোচনা করতে গিয়ে আপনি রাস্ট্রদ্রোহী বলে সিলেক্ট হন, তাহলে সেটাকে আপনি কিসের অধিকার বলবেন জ্যাঠা?

- না না, আপনি যেমন বলছেন তেমনটাই যদি হয়ে থাকে, তবে

- হয়ে থাকে মানে, ইহা তো হয়েই চলেছে

কারো কথার মধ্যখানে কথা বলতে দেখলে লোকমানের কাছে সেটা অনধিকার চর্চা বলেই মনে হয়! তাই লোকমান প্রাপকের সুস্থ অধিকার ফিরিয়ে দেয়াকে একান্তই নিজের দায়িত্বই জ্ঞান করে
- মকবুল ভাই, কমল দাদাকে তার কথাটা শেষ করতে দিবেন তো!

- হ্যা কমল দা, তোমার কথা শেষ কর।

- হে হে হে, মকবুল ভাই, আমি বলছিলাম, ইহা পরিবারতন্ত্র বৈ অন্য কিছু নয়। তাপচির (তাফসির/ব্যাখ্যা) করলে যা খারায়(দাঁড়ায়) তা হচ্ছে গিয়া, গণতান্ত্রিক রাস্ট্রের সম্পত্তি হয়ে আপনি যদি রাস্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু কন তবে আপনি রাস্ট্রদ্রোহী। কিন্তু যদি আপনি প্রশাসন, সরকার ও নেত্রীর বিরুদ্ধে সমালোচনা মূলক কিছু কন তাহলে সেটাও রাস্ট্রদ্রোহিতার কাতারে খারাইয়্যা যায়। তাছাড়া সরকার দলীয় নেত্রীরা তাদের বিপক্ষ দলকে প্রধান রাষ্ট্রদ্রোহী জ্ঞান করে বলেই প্রকাশ পাচ্ছে। এদিক দিয়ে বিবেচনা করে আপনি আমাদের সময়কে পরিবারতন্ত্রের বাহিরে গণতন্ত্রিক কাল বলতে পারবেন কি?

- কমল দা, সেটা তো অবশ্যই তুমি যা বললা তা। আই মেইন, পরিবার তন্ত্র বা ফ্যামিলি তন্ত্র। (দাড়িতে সযত্নে হাত বোলাতে বোলাতে) আচ্ছা, তুমি কি এর দ্বারা আমায় ফাচেতিওউস্নেস(Facetiousness) করলা?

- কী যে কন দাদা, আমার মত একজন সহজ সরল মানুষ


কমল দা কথা শেষ করতে পারল না, হঠাৎ তার ভাইপো রঞ্জন এসে চিৎকার করে কাঁদুকাঁদু স্বরে বলতে লাগলো
- কাকা মশাই, কাকা মশাই, বাবাকে পুলিশ মাইরতে মাইরতে থানায় নিয়ে গেছে!

বলেই অঝোর ধারায় কাঁদতে শুরু করলো!

সবাই এখন থানামুখী..

অসমাপ্ত...

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ সাংবাদিকবৃন্দ।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: সহিংসতা বন্ধ হোক এই কামনা করি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সহিংসতা আমাদের রক্তের কণিকার সাথে মিশিয়ে দেয়া হচ্ছে, এই অবস্থায় কেমনে আমরা সাধারণ জন নিরাপদ থাকি!

ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: এরকমটা কখোন কাম্য নয়।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অনাকাঙ্ক্ষিত বস্তুগুলো বাঙালিরা বেশি অর্জন করে।

এটা পরিবারতন্ত্রের কুফল।

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

হাবিব বলেছেন: সহিংসতা কবে বন্ধ হবে??

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: হাবিব ভাই,
'যতদিন না বাঙালি পরিবারতন্ত্র থেকে মুক্তি পাবে'
অতি সহজে এটাকে মুক্তির পথ বলা যায় না কারণ বাঙালির অনেক সমস্যা রয়েছে। তবে প্রাথমিক সমস্যার মধ্যে এটা মোটাদাগের একটা। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো দেশের চেয়ে তাদের দলীয় কর্মীদের কথাই বেশি চিন্তা করে।

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রধান মন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছে যুক্তফ্রন্ট আইএসআই কে সঙ্গে নিয়ে নাশকতার চক্রান্ত করছে।।।। এই বার বুঝেন এই গাধা মহীলা এসব জানার পর দেখার পর যখন এ ধরণের কমেন্ট করে তার পক্ষে কি আর কোন বেকুব লোভী উচ্ছিষ্ট ভূগী দালাল ছাড়া আর কারো সমর্থন থাকে???? তিনি ভিডিও কনফারেন্সিং করেন হা হা হা......বিচিত্র এই দেশ আর এই দেশের মানুষ।।। !:#P =p~

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সেলিম ভাই,
আমরা জানি আপনি রাজনীতি সম্পর্কে খুবই বিজ্ঞজন। আপনাকে আমরা অনুরোধও করেছি। দয়া করে রাজনীতি সম্পর্কে আপনার উত্তম লেখা চাই।

আপনার মন্তব্যটি চাঁদগাজীর প্রতিমন্তব্যে ফিট করে দিচ্চজি ;)

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বেগম জিয়ার'র মুক্তির ভোট ঘোষণা দেয়ার ফলে, অবস্হা ভালো থাকার কথা নয়।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: (কেন জানি এটা আপনার প্রতন্তিব্যে দিতে ইচ্ছে হল!)
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
প্রধান মন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছে যুক্তফ্রন্ট আইএসআই কে সঙ্গে নিয়ে নাশকতার চক্রান্ত করছে।।।। এই বার বুঝেন এই গাধা মহীলা এসব জানার পর দেখার পর যখন এ ধরণের কমেন্ট করে তার পক্ষে কি আর কোন বেকুব লোভী উচ্ছিষ্ট ভূগী দালাল ছাড়া আর কারো সমর্থন থাকে????

তিনি ভিডিও কনফারেন্সিং করেন হা হা হা......বিচিত্র এই দেশ আর এই দেশের মানুষ।।।  

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: এই মারামারি আমিখুব অপছন্দ করি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমরা মারামারি ভয় পাই, এই বিষয়টা আমাদের দলগুলো খুব ভালভাবে জানে। আর তাই তারা সবসময় জনগনকে নিয়ন্ত্রণ করতে প্রশাসনকে হাতে রাখতে চায়, এটা যেমন বিএনপি চায়, তঅনি আওয়ামীলীগও।

কী আর করা, কপালের দোষ বলে নিজেকে শান্তনা দিবেন আরকি!

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




বাংলাদেশে রাজনীতি নাই

সব এখন দল, লীগ, পরিবার আর স্বজন প্রীতির জায়গা

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো তাদের কর্মীদের ব্যক্তি স্বার্থকেই প্রধান্য দেয়।

এর বিপরীতে থাকা জনগণ সবসময় নিজ অবস্থানেই পড়ে থাকে, উন্নয়ন হয় তাদের কর্তা বাবুদের সুবিধার জন্য।

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যুক্তরাষ্ট্র যদি বাংলাদেশকে বাণিজ্যিক অবরোধ করে সম্প্রতি সরকারে অগণতান্ত্রিক আচরণের জন্য তখন উন্নয়ন কোথায় যাবে???

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: সেলিম ভাই, দু বার আপনার প্রতিমন্তব্য লেখে পোস্ট করতে গিয়ে নেটওয়ার্ক প্রব্লেমের কারণে প্রকাশ পেল না।

আমাদের সরকার সবসময় জনগণের সেবা করে আসছে। রাজধানীকে আগের চেয়ে উন্নতি ঘোটিয়েছে। বলে শেষ করার মত না। তারপরও আমাদের নেতৃস্থানীয়রা মিছিল মিটিংিয়ে যেতে গিয়ে বিপদে পরে যান। আসলে আমাদেরকে আরো একযুগ থাকতে হবে। ইনশাআল্লাহ আমাদের উন্নয়নের চুরান্ত রূপ দেখাতে আমরা সফল হব, থুক্কু দেশের, থুক্কু যতটুকু সম্ভব জনগণের ;)

৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

নাহিদ০৯ বলেছেন: আলীগ ছাড়া গতি নাই। ঢাকায় ছোট ছোট চা এর দোকানে সবাই একটা করে নৌকার পোস্টার সাঁটিয়ে রেখেছে। কিন্তু কথা বলার সময় উল্টোচিত্র। আমি বরাবর ই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক আলাপ না করার জন্য পরামর্শ দেই পরিচিত দোকান ওয়ালাদের।

এটা শুনতে হালকা মনে হলেও আসলে গনতন্ত্র এর জন্য চরম অবমাননাকর।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
ঢাকায় ছোট ছোট চা এর দোকানে সবাই একটা করে নৌকার পোস্টার সাঁটিয়ে রেখেছে। কিন্তু কথা বলার সময় উল্টোচিত্র। 
এটা আমারও চোখে পড়েছে। আসলে কী করার কন, তারাও তো মানুষ, খাটি আওয়ামীলীগ তো আর না!

পাঠ পরবর্তী এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। নির্মল ভালবাসা আপনার জন্য ভায়া ;)

১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

কালীদাস বলেছেন: পোস্টের কনটেন্টে কমেন্ট করার মত কিছু পেলাম না :( গুম হবার ইচ্ছা নাই এখনও ;)

অফটপিক: সৈয়দ তাজুল ইসলাম, সৈয়দ তাজুল, সৈয়দ ইসলাম তিনটা নিকই কি আপনার? জাস্ট কিউরিসিটি ...

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: পোস্টের কনটেন্টে কমেন্ট করার মত কিছু পেলাম না  গুম হবার ইচ্ছা নাই এখনও 
এই ইচ্ছেটা কারো নেই, তবু কেন যেন মকবুল কাকা ও কমল দাদাদের কথা শুনতে হয়! নিষিদ্ধ রাজনীতি বলে কথা।

অফটপিকঃ হ্যা আমিই সৈয়দ তাজুল ইসলাম ওরফে সৈয়দ তাজুল তবে সৈয়দ ইসলাম নো। জাস্ট কিউরিসিটি ভায়া ;)
হটাৎ এমন রসমস্তি মার্কা মন্তব্যের জন্য আই ল্যাভু ;)

১১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২২

কলাবাগান১ বলেছেন: শুধু একপাশটা দেখলেন... জামাতি রা এভাবে কাজ করে নাই সরাসরি মৃত্যু...এ পর্যন্ত্য যে ৬ জন আওয়ামী কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে সেটা নিয়েও বলুন...।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১৫

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আমার জানা মতে একাজ শুধু জামাতিরাই না, বাঙলাদেশের প্রত্যেক রাজনৈতিক হিংসাত্মক সংঘটন একুকাজ করে বেরিয়েছে। জামাতিরা মানুষের রগ কেটে ছেড়ে দিত! বুঝতেই পারছেন ইহা কত জালিম হলে করতে পারে। আপনাকে ধন্যবাদ আওয়ামীলীগের অপতৎপরতা স্বীকার করার জন্য। তবে তুলনায় কিন্তু আপনি পিছিয়ে, বাকি ইত্যাদি বাস্তবতা...

১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২২

বলেছেন: হায় হায়!!

এ পোস্ট টা তো দেখি নাই।


বন্ধ হোক এই রক্তপাত।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.