নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অজানাকে জানতে গিয়ে অস্থিরতার বোঝা নিয়ে স্পষ্টতাকে পুড়ে দিয়ে অন্ধকারে বুক পুলাই
প্রথম পর্ব
তখন মোবাইল ফোন খুব কম মানুষই ব্যবহার করতো। তার আম্মুও নাকি ব্যবহার করে কিন্তু সে নাম্বার জানে না, থাকলে হয়ত দোকান থেকে কল দেয়া যেতো। তাকে বাসায় ফেরার জন্য অনেক বলে এবং চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। এদিকে আমারও দেরি হয়ে যাচ্ছে, পরিচিত কাউকে দেখতে পাচ্ছি না। পেছনে ফিরে দেখতে পাচ্ছি একজন রিক্সা ড্রাইভার যে আমাকে পাস করে বহু আগেই গিয়েছে, অথচ সে আমাদের পেছনে তার পেছনে দেখি আরও দু’টি রিক্সা।একপর্যায়ে বিরক্ত হয়ে বললাম তোমার যা ইচ্ছে কর আমি গেলাম, বলে সাইকেলের প্যাডেলে ধীরে চাপি আর পেছন ফিরে দেখি ওই রিক্সা ড্রাইভার আপনা আপনিই এসে তাকে রিক্সায় উঠার জন্য বলছে। আমি থমকে দাঁড়িয়ে দেখি। ড্রাইভার অনেক চেষ্টা করছে তাকে রিক্সায় তোলার জন্য। (মনে হচ্ছে জোর করে রিক্সায় তুলবে) পরবর্তীতে আমি পেছনে এসে প্রিমিয়াকে বলি তুমি চিনো ওনাকে? সে মাথা নেড়ে না বলল, আমরা দু’জনেই তখন অনেক ছোট ছিলাম অত কিছু বুঝতাম না, তারপরও বললাম আংকেল আপনি যান, ও যাবে না। তুই বাড়ী যাবি না রিক্সা ড্রাইভার বলে, তোকে দিয়ে আসি আমিতো ঐদিকে খালিই যাচ্ছি। তখন আমার বুঝতে দেরি হলোনা এটা তার কৌশল। আমি প্রিমিয়াকে পুণরায় জিজ্ঞাস করলাম উনাকে চিনো? উনিতো ঐদিকে যাচ্ছে তোমার বাড়ী ঐ দিকে? এ কথা বলাতে ড্রাইভার লজ্জায় কিছু না বলে চলে গেলেও সামনে কয়েকজন খারাপ প্রকৃতির লোকদের আমাদের ইশারা করে কিছু একটা বলতে আমি দেখছি। তখন বাধ্য হয়ে বললাম উঠো তোমায় বাসায় দিয়ে আসি। সে বাসায় যাবেই না, বাসায় যাও আর না যাও সাইকেলে উঠো, বলে আমি তাকে তাড়া দিই পরে আমি সাইকেল ঘুরিয়ে বিপরীত দিকে যেতে সে হুট করে নেমে বলল আমি যাবো না বাড়ী, আম্মুর কাছে যাবো। ঐ দিকে লোকগুলো এদিকে আসছে আমার ভিতরে অনেক ভয় কাজ করতেছে এই ধরনের পরিস্থিতিতে কি করা উচিত আমি বুঝে উঠতে পারছি না তবে এটুকু বুঝছি লোকগুলো চিহ্নিত খারাপ এই এলাকার। স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর দু-একবার মারামারিতে তাদের উপস্থিতি দেখলাম। রাস্তায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খেতো, মেয়েদের খারাপ ব্যবহার করতো, তাদের চোখ সবসময় লাল থাকতো, দেখে বুঝলাম তারা ভালো না। তাই তার কথায় রাজি হয়ে তাকে সাইকেলের পেছনে বসতে বললাম। সে এর আগে কখনো নাকি সাইকেলে উঠেনি, উঠতে ভয় পাচ্ছে, আমি বললাম উঠো তাড়াতাড়ি ওরা আসতেছে তোমাকে জোর করে নিয়ে যাবে ওরা অনেক খারাপ, উঠে উঠো.......... দ্রুত তাকে সাইকেলে উঠিয়ে দ্রুত প্যাডেল চেপে আমার বাড়ীর দিকেই রওনা হলাম, আমি জানি তার মায়ের অফিস পোষ্ট অফিসটি আমার বাড়ীর দিকে যেতে পড়বে, তাকে সেখানে নামিয়ে দিবো। তাছাড়া এ পরিস্থিতিতে তাকে একা রাখা ঠিক হবে না মনে করে রওনা দিলাম। তাদের পাশ দিয়ে যেতে তারা আমাদের বলে এই দাঁড়াও দাঁড়াও দৌড়ে গিয়ে আসতে দেখে আমি দ্রুত সাইকেল প্যাডেল চাপতে থাকি তাদের কথা শোনেও কোন সাড়া না দিয়ে যাচ্ছি। পিছন ফিরে প্রিমিয়া বলে ওরা আসতেছে রিক্সায় করে।আমি পেছনে ফিরে দেখি সত্যি ওরা রিক্সায় আসতেছে আমি দ্রুত চালাচ্ছি…. আমি সামনে একটি বাজারের কাছাকাছি এসে অনেকটা হামিয়ে পড়ি। তখন মাগরিবের আযান দিলো। বাজারের মসজিদে মুসল্লিগণ নামাযের জন্য যাচ্ছে। বাজারটি মোটামুটি বড়ই ছিলো তাছাড়া বাজারে দ্রুত সাইকেল চালানো সম্ভব নয় এ ফাঁকে আমারও একটু বিশ্রাম নিতে ইচ্ছে করছে, ওরা আসবে মনে করে থামিনি যদিও তাদের দেখতে পাচ্ছি না। বাজারের মসজিদটি ছিলো বাজারের শেষ মাথায় মসজিদের কাছাকাছি আসামাত্র প্রিমিয়ার সিভিল ওড়নাটি সাইকেলের চেইনের সাহয্যে পেছনে হুইলের সাথে আটকা পড়ে অর্ধেক পেছিয়ে গেলো, সেও বুঝতে পারলো না যখন পুরোটাই হুইল নিয়ে গেলো তখন বলে আ…………উ………!!!! আমি ভয় পেয়ে বলি কি হল? আমার ওড়না……….. , হায় হায়, ধ্যাত এ সময়ে………. দ্রুত নেমে ওড়না টানতে থাকি হুইলের কালো কালো তেল জাতীয় ময়লা তার ওড়নায় লেগে গেলো খুলেতেছে না, পরে সাইকেল পেছনে ঠেলে চেষ্টা করছি কিছুটা খুলতেছে, লিনেন টাইপের পাতলা ওড়নার কারণে পুরোই হুইলের সাথে এমনভাবে আটকেছে যে, খোলা যাচ্ছে না, সাইকেল যতই পিছনে নেই ততই খুলছে, প্রিমিয়া পেছনে হাঁটছে, আমি কুঁজো হয়ে এক হাতে ওড়না ধরে আরেক হাতে সাইকেল পিছনে হাটাচ্ছি পিছনে কে বা কারা আছে আমাদের কারোই লক্ষ্য নাই আমরা মনে প্রাণে চাচ্ছি ওড়নাটি যাতে তাড়াতাড়ি খোলে। এদিকে মসজিদ থেকে মুসল্লিরা বের হয়ে গেলো আমাদের খেয়াল নাই তাদের কয়েকজনের গায়ে আমাদের ধাক্কা লাগলেও আমাদের কোন খেয়াল ঐদিকে ছিল না, পরবর্তীতে এক লোকের সহায়তা বুদ্ধি পেলাম তিনি বলেন, সাইকেল শুইয়ে উল্টো করে ঘুরাতে হবে, তাহলে সহজে খুলবে, উনার বুদ্ধি কাজে লাগাতে সাইকেলটি একপাশে নিয়ে শোয়াইয়ে উল্টো করে ঘুরিয়ে হাতে ময়লা লাগিয়ে, প্রিমিয়ার বিরুক্তি স্বর বার বার শুনে শেষে খুলতে পারলাম।
হঠাৎ করে প্রিমিয়া আতংকের স্বরে বলে ঐযে লোকগুলো। আমি দেখে দ্রুত সাইকেল উঠিয়ে ময়লা হাত না ধুয়েই বলি উঠো তাড়াতাড়ি সে পেছনে বসবে না, বলে জানায় তাহলে?? আমি সামনে বসবো বলে সে জানায়। পিছনে বসিয়ে ওড়না পেচিয়ে যা অবস্থা করেছো সামনে কি করে বসবে? সামনে বসা লাগবে না, তুমি তাড়াতাড়ি সিএনজিতে উঠো, তোমার আম্মুর অফিসের সামনে নামিয়ে দিবে। সে রাজি হয় না টাকা নিতে রাজি নয়। একপর্যায়ে আমাদের একপাশে দেখে, বিতর্কে হালকা উচ্চ স্বরের সুযোগে লোকগুলো এসে আমাকে জিজ্ঞেস করল, ফাজলামির একটি লিমেট থাকে, তোকে তখন বলতাম দাঁড়াইতি, দাঁড়ালিনা, এত রাতে মেয়েটাকে কোথায় নিয়ে যাস?? আমাদের উভয়ের স্কুল ইউনিফর্ম দেখে তাদের একজন বলল সকালে স্কুল ছুটি হয়েছে আর রাত্র করে এখন কোথায় যাস? আমি দ্বিতীয় শিফটের ছাত্র, এই সময়ে আমি রোজ যাই, রাতে কিসের ক্লাশ, এ বয়সে অনেক পাকনামি হয়েছে এখন চল তোদের গার্ডিয়ানের নাম্বার দে, স্কুলে এসব করতে তারা পাঠায়? চল আমার সাথে একথা বলে প্রিমিয়াকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে, আর আমাকে অন্য এক লোক জোর পূর্বক টানছে, আমি ভয়ে কিছুই বলার সাহস পাচ্ছি না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ,
উদ্দেশ্য জানার জন্য অপেক্ষায় আছেন জেনে আনন্দিত হলাম।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৫
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: তারপর কি হলো?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: পরের পর্বের জন্য নিমন্ত্রন জানালাম যদিও খানা-পিনা রেডি হয়নি।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি সাইকেলে কতদুর এলেন; লোকগুলো কিভাবে ওখানে এলো?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: লোকগুলো আমাদের ফলো করেই আসছিল, কিছুদূর দেখলোও পরবর্তীতে দেখতে পাইনি।
সাইকেলে করে বাড়ীর উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে একটি বাজারের সামনে এসে হামিয়ে পড়ি।
গল্প না পড়েই মন্তব্য করলে যা হয়।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখায় সময় আপনি বড্ড তাড়াহুড়া করেন।
তাড়াহুড়া পরিহার করুন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
তারেক ফাহিম বলেছেন: উপদেশ ভালো লাগল।
আসলে খুব বেশি তাড়াহুড়া করি।
চেষ্টা করব পরের পর্বগুলো তাড়াহুড়া না করতে।
ধন্যবাদ মন্তব্য ও উপদেশের জন্য।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
সায়েদুল ইসলাম এর বাংলা ব্লগ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ভাই
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগত।
৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমি পড়ে কমেন্ট করেছিলাম, আপনার গল্পে সবকিছু পরিস্কার হয়নি, মনে হয়
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: বলেছেন: আরও একটি পর্ব লিখার ছিল,
সময়ের অভাবে শেষ করতে পারছি না।
এই পর্বে হয়ত আমি পাঠকদের ভালো করে বুঝারমত লিখা হয়নি।
এই রকমভাবে বলার জন্য স্যরি, এই প্রথম কাউকে অামি এমন করে বলছিলাম।
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫০
ওমেরা বলেছেন: তারপর কি হল ???
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
তারেক ফাহিম বলেছেন: ভূলে গেলাম,
সম্ভবত মনে করতে সময় লাগবে।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ২য় পর্ব কিছুটা ভাল লাগছে
৩য় পর্বে দেখি কি ঘটে।
১১ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
তারেক ফাহিম বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে আনন্দিত হলাম।
ধন্যবাদ জানবেন।
৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৫
প্রামানিক বলেছেন: প্যারা করে দিলে পড়তে সুবিধা হতো। পরের পর্বের আশায় রইলাম।
১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: জ্বি প্রামনিক ভাই, পেয়ারা করে দিলে ভালো হত।
ব্লগ লেখার মানুসিকতা হারিয়ে ফেলছি, তাই কিছুদিন মন্তব্য করেই পার করতেছি।
প্রতিত্ত্যরে দেরি হল বলে দুঃখিত জনাব।
১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি কি কৈশোরে আছেন এখনো?
১৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: গাজী ভাই,
সামু ব্লগে অলস ব্লগার থাকলে একজনই তা হল এই আমি ।
ব্যস্ততাও আছেও বটে তাই এখনও শৈশব-কৈশর শেষ করতে পারি নাই।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ফাহিম ভাই! রাতে আড্ডা হবে।
আর নতুন লেখা কবে দিবেন?
২১ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: মন্ডল ভাই, আড্ডার সময় খানাপিনা কিছু আসবে?
লিখতে ইচ্ছে করে না, ব্যস্ততাও কিছুটা।
যতটুকু পারি ব্লগ পড়ার চেষ্টা করি।
ধন্যবাদ স্মরণ রাখার জন্য।
১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৯
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ফাহিম ভাই! নেটে আছেন? আওয়াজ দিন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০২
তারেক ফাহিম বলেছেন: হুঁম ভাই, আমার হাক দিলাম, কিন্তু মাইক ছাড়া জোরে শোনা যায় না
১৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো....
নতুন পোষ্ট চাই।
২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫২
তারেক ফাহিম বলেছেন: কবির ভাই, আপনার ভালো লাগা আমার প্রেরণা
নতুন পোষ্ট শুনলেই ঘুম পায়
অলসতা ধরছে ভাই, আমি পাঠক হয়েই আছি, একটু ব্যস্তাতাও আছে।
১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ঠিক আছে ,,,,
তারাতারি কিছু একটা লিখে ফেলুন......
পোষ্ট দিয়ে আমার ব্লগে একটা ফলো দিলেই হবে ... তাই বুঝে নিব ।।
২৮ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০১
তারেক ফাহিম বলেছেন: পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ, পোষ্ট দিলে অবশ্যই ফলো দিব।
স্মরণে রাখার জন্য কৃতজ্ঞ।
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩০
সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার গল্প। বেশ ভালো হয়েছে। পুরোটাতেই উত্তেজনা।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪১
তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
ব্লগে সপ্তাখানিক আসতে পারিনি, নেট লাইন চেঞ্জ করে বিপাকে পরলাম।
এখন মোটামুটি ভালোই আছে।
মন্তব্যে প্রেরণা আসলো।
১৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৫০
খায়রুল আহসান বলেছেন: পর্ব-০২ টা পর্ব-০১ এর চেয়ে ভাল হয়েছে।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪২
তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।
১৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক দিন হলো নতুন কোন লেখা নেই ?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: শারিরিক কিছুটা মানুসিকও সমস্যায় আছি মইদুল ভাই।
তাছাড়া নেটগত সমস্যা ছিল, লাইন চেঞ্জ করায় সপ্তাহখানেক ব্লগে আসতে পারিনি।
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: প্যারা করে দিলে পড়তে বেশি আরাম হত
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
তারেক ফাহিম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
রাকু হাসান বলেছেন:
শ্বাসরুদ্ধকর যাত্রা !! তারপর কি হলো ,শেষ হয়ে গেল হঠাৎ!!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রিয় রাকু ভাই।
লিখতে ইচ্ছে করছিলো না। তাই বাদ দিলাম।
মন্তব্যে কৃতজ্ঞ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৭
আবু তালেব শেখ বলেছেন: প্রিমিয়াকে কেন টেনে নিয়ে যাচ্ছে আর তাদের উদ্দেশ্য কি জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
এককথায় খুব সুন্দর লাগছে আপনার ধারাবাহিক গল্পটা