নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোন এক শনিবার সকাল ছয় টায় আমার জন্ম হয়েছল। আর বাইরে খুব বৃষ্টি হচ্ছিল। এখনকার মত তখন যদি দৌড়াতে পারতাম, তবে একদৌড়ে গিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতাম।
অনেক দিন আবৃত থাকার পর
খোলস ভেঙ্গে বেরিয়ে এসে, সেই মুখ
খোলা আকাশের পানে তাকিয়ে রয়
অবাক দৃষ্টিতে,কার উদ্দেশে?
বড়ই গাছে বড় হওয়া স্বর্ণলতা টাও
ডগা উঁচিয়ে কি ভাবে, সম্মোহিত
চাহুনি কার পানে ইশারা করে?
দূর্বা ঘাস গুলো কে পাথর চাপা
দেওয়ার পরও কেন তারা থেমে নেই?
অবিরত তারা কার জন্য সৃষ্টি করছে অস্তিত্ব?
নারিকেল গাছে কোকিল টা
কার জন্য কুহু কুহু ডাকে ?
দোয়েল টাই বা কেন মধ্য দুপুরে,
গা ভেজায় বদ্ধ জলাশয়ে।
দুপুর রাতে ডাকাত গুলো কার ছলনায়
ফিরে এলো সিঁধ কাটতে গিয়েও।
কার কথা শুনে ক্ষুধার্ত কে
খাবার দিয়েছিল পাষাণ মজুতদার।
কার কথায় চলছে নাবিকের পথ চলা
কার কথায় মাঝি হাল ধরে ভেঙ্গে পরেনি।
কিসের অপেক্ষায় চোখ মোছেনি অসহায় ?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১২
তন্ময় কে সাহা বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৩
আজমান আন্দালিব বলেছেন: সবকিছুই ইশ্বরের ইশারায়
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: নাবিক জানে এভাবে পথ চললে নিঘাত মৃত্যু তাই সে তার চোখের জল মোছেনি। লেখার মান আরও একটু ভাল করার প্রত্যাশা রাখি।