নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শরীরে শরীর নয়, ঠোঁটে ঠোঁট রাখাও নয়, মূহুর্তের ছোঁয়াও নয়, একটু দেখাতেই লিটার খানেক অগ্নিজলের ঘোর।

ত্রিশোনকু

না প্রেমিক না বিপ্লবী [email protected]

ত্রিশোনকু › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের সাথে কেউ নেই। আমাদের দেশকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের সাথে নেই মূলধারার মিডিয়া।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭

প্রস্তাবিত রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মুলধারা মিডিয়ার ব্ল্যাক আউট ।



আমরা এতদিনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি মু্লধারা মিডিয়ার ব্ল্যাক আউটে। আমরা তা থেকে মুক্তির পথও খুঁজে পেয়েছি।



.



.



ভিকারুন্নেসা স্কুলের সেই ঘটনায় যখন মুলধারার মিডিয়া এক্কেবারে চুপ করে গেল, ভিকির ছাত্রীদের সাথে দুর্ব্যাবহার করল সাংবাদিকেরা, এমন কি হুমকি দিল, তখন ওখানকার ছাত্রী ও প্রাক্তন ছাত্রীরা ফেইসবুকে একটা পেইজ খুললো। একদিনে সে পেইজের লাইকের পরিমান দাঁড়ালো ১০,০০০+ । পরিস্থিতি বদলে গেলো রাতারাতি।



.



.



সরকার এই তো সেদিন যখন ইনটারনেট আপলোডিং স্পিড কমিয়ে এক দশমাংশে নেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ফেইসবুক ও ব্লগে ঝড় ওঠে । সে সিদ্ধান্ত তখন বাতিল করে সরকার।



.



.



প্রখ্যাত ভুগোলবিদ, এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান, যিনি জি আই এস সংক্রান্ত বিদেশী কাজগুলোর সিংহভাগই পেয়ে থাকেন তার নিজস্ব যোগ্যত্যায়, যখন রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র আমাদের পুরো জাতির জন্যে কি ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনবে তা নিয়ে তথ্য সমৃদ্ধ প্রতিবেদন তৈরি করলেন তখনই আমাদের মূলধারা সংবাদপত্র গুলোর আসল চেহারা বেড়িয়ে পড়লো। উনি প্রতিবেদনটি বাংলায় ও ইংরেজীতে তৈরি করে দেশের নামী দামি এই পত্রিকাগুলোতে যান ছাপানর জন্যেঃ







১। প্রথম আলো।



২। কালের কন্ঠ।



.



৩। ইত্তেফাক।



৪। ডেইলি স্টার।



৫। দি ইন্ডিপেনডেন্ট।



.



.



.



জাতির বিবেক, একটা পত্রিকাও এই প্রতিবেদনটি ছাপতে রাজী হয়নি।











শেষে প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক তার সাপ্তাহিক ২০০০ পত্রিকায়বাংলা প্রতিবেদনটি ছাপেন। দূঃখ জনক হল এই পত্রিকাটির কোন অন লাইন ভার্শান নেই।



.







আমাদের সাথে কেউ নেই।



আমাদের দেশকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের সাথে সরকারী দল নেই, নেই মূলধারার মিডিয়া। আমাদেরকে সফলকাম হতে হবে এই সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুক ও ব্লগের মাধ্যমেই।







মনে রাখবেন, এই রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্রকে যদি আমরা রুখে দিতে না পারি, আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মগুলোর কাছে আমৃত্যু দায়ী থেকে যাবো।



.



সুন্দরবনের একবার মৃত্যু হলে তার আর পূনর্জন্ম হবে না।



.



.



ছড়িয়ে দিন এই প্রতিবেদন সবখানে, দেশের আনাচে কানাচে, ব্লগে, টুইটারে লিংক দিয়ে দিন। এটাআমার আপনার সবাই অত্যাবশকিয় দ্বায়িত্ব।







আমি এখানে এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামানের প্রতিবেদনের সবচেয়ে জন গুরুত্বপূর্ণ অংশ প্রকাশ করলাম তাদের জন্যে যারা সময়ের অভাবে মূল প্রতিবেদনটি পড়তে অপারগ এবং নিচে তার মূল প্রতিবেদনের বাংলা ইংরেজীর লিংক দুটোও দিয়ে দিলামঃ



.



.







১। ভারতের এনটিপিসি কোম্পানি একই প্রকল্প একই কোম্পানী ভারতের ছত্রিশগড়ে প্রতিষ্ঠার জন্যে ভারত সরকারের অনুমতি চেয়েও পায় নি। তাদের পরিবেশ মন্ত্রনালয় এটা আটকে দেয়।







২। ভারতের “Wildlife Protection Act ” অনুযায়ী সংরক্ষিত বনাঞ্চলের ১৫ কিলো মিটারের মধ্যে কোনো বিদ্যুৎকেন্দ্র থাকতে পারবেনা। আর আমাদের এই প্রস্তাবিত রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটার দূরে।











৩। এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি যখন ভারতে বানানোর প্রস্তাব করা হয়েছিল তখন ৭৯২ একর এক ফসলি কিংম্বা অনুর্বর পতিত জমি অধিগ্রহনের কথা ছিল। কিন্তু বাংলাদেশে একই আকারের ও ক্ষমতার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্যে অধিগ্রহণ করা হয়েছ ১৮৩৪ একর জমি যার ৯৫% ই তিন ফসলা জমি যেখানে বছরে ১২৮৫ টন ধান ও ৫৬৯ টন মাছ উৎপাদন হয় এবং যে অধিগ্রহণে ৮ হাজার পরিবার উচ্ছেদ হবে।











৪। বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যে যে কয়লা পোড়ানো হবে তা থেকে বছরে ১ কোটি ৮ লাখ টন কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হবার কথা।











৫। বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে রোজ ১৪২ টন বিষাক্ত সালফার ডাই অক্সাইড ও ৮৫ টন বিষাক্ত নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড নির্গত হবে যা গোটা সুন্দরবনকে ধ্বংস করে দেবে।











৬। পশুর নদীর পানি এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ব্যাবহার করা হবে যথেচ্ছ ভাবে। পানি টারবাইন চালানো ও শীতলীকরন ও অন্যান্য কাজে ব্যাবহার করা হবে। পানি গ্রহণ করা হবে ঘন্টায় ৯১৫০ ঘন মিটার এবং ব্যাবহার করে বাকি পানি পরিশ্রুত করে ঘন্টায় ৫১৫০ ঘন মিটার পানি নদীতে ফেরৎ দেয়া হবে। মানে ঘন্টায় ৪০০০ ঘন মিটার পানি পশুর থেকে প্রত্যাহার করা হবে। পানি ব্যাবহার ও প্রত্যাহারে এর ফলে যা যা ঘটবে তা হলঃ



.







৬।১। নদীর পানির তাপমাত্রা বেড়ে যাবে যাতে জলজ জীবনের ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।



.



৬। ২। এই পানি প্রত্যাহারে নদীর নিম্নপ্রবাহে সুন্দরবন এলাকায় পানির লবণাক্ততা, নদীর পলি প্রবাহ, প্লাবন, জোয়ার-ভাটা, মাছসহ নদীর উদ্ভিদ ও প্রাণী জগৎ ও বাস্তুব্যবস্থার ওপর প্রভাব পড়বে।











৭। এই বিদ্যুতকেন্দ্রের সবচে’ ক্ষতিকর বর্জ হবে কয়লা পোড়ানো ছাই যার পরিমান ৯ লাখ ৫০ জাহার টন। এতে আর্সেনিক, পারদ, সিসা, নিকেল, ভ্যানাডিয়াম, বেরিলিয়াম, ব্যারিয়াম, ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম সেলেনিয়াম, রেডিয়ামের মতো বিভিন্ন ক্ষতিকর ও তেজস্ক্রিয় ভারী ধাতু মিশে থাকে। যদিও বলা হয়েছে এগুলর মধ্যে কিছু আমাদের সিমেন্ট ফ্যাক্টরিগুলোতে ব্যাবহার করা হবে, কিন্তু সঠিক ব্যাবস্থাপনা না থাকলে সেটা হয়ে উঠবেনা। বড় পুকুরিয়াতে হয়নি। সেখানে এই ছাই মাটিচাপা দিয়ে এলাকাকে বিষাক্ত করা হচ্ছে।







৮। কয়লা পরিবহনে দূষণঃ রামপালের কয়লা সমুদ্র পথে সুন্দর বনের ভেতর দিয়ে আসবে। বড় জাহাজে করে প্রথমে আকরাম পয়েন্ট এবং সেখান থেকে ছোট ছোট জাহাজে রামপাল। এতে করে তিন ধরনের ক্ষতি হবেঃ



.



৮।১। পরিবহনকারী জাহাজ থেকে কয়লার গুঁড়ো, ভাঙা বা টুকরো কয়লা, তেল, ময়লা-আবর্জনা, জাহাজের দূষিত পানিসহ বিপুল পরিমাণ বর্জ্য নিঃসৃত হয়ে নদী-খাল-মাটিসহ গোটা সুন্দরবন দূষিত করবে।



.



৮।২। সুন্দরবনের ভেতরে আকরাম পয়েন্টে বড় জাহাজ থেকে ছোট জাহাজে কয়লা স্থানান্তর করার সময় কয়লার গুঁড়ো, ভাঙা কয়লা পানিতে বা মাটিতে পড়ে কিংবা বাতাসে মিশে গিয়ে পরিবেশ দূষণ ঘটাবে।



.



৮।৩। কয়লা পরিবাহী জাহাজের ঢেউ পশুর নদীর দুই তীরের ভূমি ক্ষয় করবে, কয়লা স্থানান্তরের যন্ত্রপাতি শব্দদূষণ ঘটাবে এবং রাতের বেলায় জাহাজের সার্চলাইটের আলো নিশাচর প্রাণীসহ সংরক্ষিত বনাঞ্চল সুন্দরবনের পশু-পাখির জীবনচক্রের ওপর মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে।











৯। এই কেন্দ্র আর্থিক ভাবেও অলাভজনক। এই কেন্দ্র থেকে সরকার ৮ দশমিক ৮৫ টাকা মূল্যে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনবে। যেখানে অন্যান্য বেসরকারী বিদ্যুতকেন্দ্র থেকে সরকার গড়ে চার টাকা প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনে থাকে বা সে রকম চুক্তি করেছে কেনার।



.



.



মূল প্রতিবেদনঃ.



.



১। বাংলাঃ Click This Link



.



২। ইংরেজীঃ http://alalodulal.org/2013/08/29/rampal/





৩। প্রতিবেদনটি এই সামুতেও উঠাছিলঃ



Click This Link

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯

অচেনা আগন্তুক বলেছেন: আমাদের সাথে কেউ নেই।

আমাদের দেশকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের সাথে সরকারী দল নেই, বিরোধী দল নেই, নেই মূলধারার মিডিয়া। আমাদেরকে সফলকাম হতে হবে এই সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুক ও ব্লগের মাধ্যমেই।



মনে রাখবেন, এই রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্রকে যদি আমরা রুখে দিতে না পারি, আমরা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মগুলোর কাছে আমৃত্যু দায়ী থেকে যাবো।

.

সুন্দরবনের একবার মৃত্যু হলে তার আর পূনর্জন্ম হবে না।

+++++

আমাদের সামুওকি আমাদের সাথে থাকল না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ষ্টীকি পোষ্ট পাইনি এখনও....

আপনারা পেয়েছেন কি?

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

ত্রিশোনকু বলেছেন: আপনারা ছড়িয়ে দিন যে যে ভাবে পারুন। এই বিদ্যৎ কেন্দ্রের আমাদের দরকার নেই। একান্তি বানাতে হলে অন্য কোথাও বানানো হোক অনূর্বর পতিত জমিতে বনাঞ্চল থেকে বহু দুরে।

২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমরা জাগ্রত , আমাদের স্বাধীনতা আমাদের অধিকার আমাদেরই
রক্ষা করতে হবে ।।
এস এক হই ।।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৭

ত্রিশোনকু বলেছেন: এসো এক হই।

৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০০

প্রবাসী১২ বলেছেন: শুধু রামপাল নয়, সকল জাতীয় ইস্যুতেই আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে দৃঢ় পদক্ষেপে।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৮

ত্রিশোনকু বলেছেন: সুন্দরবন শুধু একটিই।

৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: প্রবাসী১২ বলেছেন: শুধু রামপাল নয়, সকল জাতীয় ইস্যুতেই আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে দৃঢ় পদক্ষেপে।
সহমত ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৯

ত্রিশোনকু বলেছেন: আমাদের হাতে এখন ইস্যু আছে শ' দেড়েক। অগ্রগন্যতা বিচার করুন।

৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭

মামুন হতভাগা বলেছেন: বিষয়টা দুঃখজনক

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

ত্রিশোনকু বলেছেন: আসলেই

৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

মুখচোরা বলেছেন: সুন্দরবনের একবার মৃত্যু হলে তার আর পূনর্জন্ম হবে না।

এই পোষ্ট স্টিকি কোরা হোক।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৯

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: " আমাদের সাথে কেউ নেই।

আমাদের দেশকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের সাথে সরকারী দল নেই, বিরোধী দল নেই, নেই মূলধারার মিডিয়া। আমাদেরকে সফলকাম হতে হবে এই সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুক ও ব্লগের মাধ্যমেই।" ------- সহমত। রামপাল প্রজেক্ট এর ক্ষতিকর দিকগুলি পড়ে মন খারাপ হয়। চারপাশের নিরবতা দেখে দেশপ্রেমিক মানুষগুলো প্রতিবাদ , প্রতিরোধে কার্যকরভাবে সোচ্চার হচ্ছেনা কেন তা ভেবে দুঃখিত হই। আশাবাদী হতে চাই এরপরও । সাথে আছি ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০

ত্রিশোনকু বলেছেন: সাথে থাকুন আরো হাজার জনকে টানুন।

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: মুখচোরা বলেছেন: সুন্দরবনের একবার মৃত্যু হলে তার আর পূনর্জন্ম হবে না।

এই পোষ্ট স্টিকি কোরা হোক।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

ত্রিশোনকু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাকতাড়ুয়া।

৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৫

প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: ভাই কতগুলো আমলা এর লাভের জন্য আমরা আমাদের দেশের ক্ষতি হতে দিব না ।

সাপ্তাহিক বিচিত্রা এর কততম সংখ্যা ভাই?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২

ত্রিশোনকু বলেছেন: সাপ্তাহিক ২০০০ এ ২৩ কিম্বা ২৪ শে আগষ্ট।

নীচের লিংকে গিয়ে ওটা পড়ে নিতে পাড়েন।

১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

এ্যংরি বার্ড বলেছেন: টাকলা ওয়াহিদ? ;) আপনারে নিয়া কনফেসন পেজে একটা পোস্ট দেখছি।কথা কি সত্যি?আপনি রেজোয়ানা আপুরে আক্রমন করছেন কেন?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

ত্রিশোনকু বলেছেন: মানুষের নিজের হাত নেই নিজের মাথার চুল রক্ষা করা । দৈহিক খুঁত যাতে কারো হাত থাকেনা তা নিয়ে কিছু বলে তাকে হেয় প্রতিপন্ন করা যায় না।

কনফেসন পেইজের উত্তর কনফেসন পেইজে দেয়া আছে। পড়ে নিয়েন।

রেজোওয়ানা (এটাই শুদ্ধ বানান) আমার অনেক দিনের ব্লগ বন্ধু এবং ফেইসবুক বন্ধুও। তাকে আমি আক্রমন করিনি। যে কোন একটা প্রসংগে তারসাথে বাদানুবাদ হয়েছিল তাও তো সেটা অনেকদিনই হয়ে গেলো।


_____________________________________________

এংরি বার্ড,

আপনি নিবন্ধিত ব্লগার।

আপন কাছ থেকে এরপর থেকে প্রাসংগিক মন্তব্য আশা করবো।

১১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

মামুন রশিদ বলেছেন: লেখাটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ত্রিশোনকু দা ।

এপোলো ভাই অসাধারণ এই লেখাটি সামুতে প্রকাশ করেছিলেন, নির্বাচিত পাতাতেও এসেছিল । বৃহত্তর স্বার্থে লেখাটি স্টিকি করার আবেদন জানিয়েছিলাম আমরা অনেকেই ।

লেখাটির লিংক আপনার পোস্টে এড করে দিবেন ।

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রটি যেভাবে সুন্দরবন ধ্বংশ করবে, যেভাবে আর্থিক ক্ষতি করবে এবং বিদ্যুতের সম্ভাব্য নিরাপদ ও লাভজনক উৎস যা হতে পারে

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০১

ত্রিশোনকু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন।

দিচ্ছি।

১২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:





আমাদের সাথে কেউ নেই|

আমাদের দেশকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের সাথে সরকারী দল নেই, বিরোধী দল নেই, নেই মূলধারার মিডিয়া। আমাদেরকে সফলকাম হতে হবে এই সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুক ও ব্লগের মাধ্যমেই।


সহমত।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০১

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমরা ই আমাদের সাথে আছি থাকব
সুন্দরবন কে বাঁচিয়ে রাখবো ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১২

ত্রিশোনকু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

মিত্রাক্ষর বলেছেন: জাতীয় ইস্যুতে যেমন পারেনা দুই দল এক হতে, ঠিক তেমনি সামুও পারবেনা এই পোস্ট স্টিকি করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দিতে।
আবার নিজের উপরে পড়লে কিন্তু দুই দল ঠিকই পারে এক হতে। ঠিক তেমনি সামুও পারে ফিফার পোস্ট স্টিকি করে সরকারি আইনের প্রতিবাদ জানাতে।

যা করার আমাদেরকেই করতে হবে। দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট আন্দোলনের সাথে আছি, সব সময়।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ মিত্রাক্ষর

১৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন:
মুখোশচারী মহাপুরুষ থেকে মুন্ডুছেদী গুহামানব সুচারু ন্যায়বান।
অস্তিত্বের অর্থহীন সমৃদ্ধির থেকে হরিনের চোখ অধিক গুরুত্বপূর্ন।


আমাদের সাথে কেউ নেই|

আমাদের দেশকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের সাথে সরকারী দল নেই, বিরোধী দল নেই, নেই মূলধারার মিডিয়া। আমাদেরকে সফলকাম হতে হবে এই সামাজিক মিডিয়া ফেইসবুক ও ব্লগের মাধ্যমেই।

পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ত্রিশোনকু!

আপনাকে অনুসরণ শুরু করলাম!




০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২

ত্রিশোনকু বলেছেন: কৃতজ্ঞতা।

১৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর বন রক্ষায় এগিয়ে আসা সবার নৈতিক দায়িত্ব।গুরুত্ব বিবেচনায় চমৎকার তথ্যবহুলউপস্থানায় পোস্টে ৩য় +

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০২

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার।

১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০

এম ই জাভেদ বলেছেন: পোস্টের কিছু লেখা পড়া যাচ্ছেনা। ক্রমিক নাম্বার গুলিতে দাঁড়ির পরিবর্তে ব্র্যাকেট ইউজ করুন। তাহলে লেখা পড়া যাবে।
সুন্দরবনকে আমরা হারাতে দেবনা কতিপয় মানুষের অবিমৃস্য কারিতার কারনে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৪

ত্রিশোনকু বলেছেন: জাভেদ,

আপনি সম্ভবতঃ ক্রোম ব্যাবহার করছেন।

বদলে মজিয়া ব্রাউজারে পড়ার চেষ্টা করুন।

১৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১

করিম কাকা বলেছেন: দয়া করে এই পোস্টা পড়ুন।

Click This Link

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

ত্রিশোনকু বলেছেন: কাকা,

গিয়েছিলাম, মন্তব্য করেছি।

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ত্রিশোনকু ভাই,

আপনাকে ধন্যবাদ এই লিখাটি প্রচারের ব্যবস্হা করবার জন্য। আমি আমার পরিচালিত একটি পেজ Bangladesh Environmental Awareness Network থেকে আ্যাপোলো ভাই এর এই লিখটি প্রায় ২২০০ শত মানুষের কাছে প্রৌছে দিয়েছি।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫০

ত্রিশোনকু বলেছেন: Great Job done.

২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮

শান্তির দেবদূত বলেছেন:
আমাদের মত আত্মঘাতী জাতি মনে হয় দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

ত্রিশোনকু বলেছেন: আসলেই।

২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১০

শ্রাবণধারা বলেছেন: সুন্দরবনের জন্য শুভকামনা.....।

সাথে আছি।

বিষয়টি আবারও সামনে নিয়ে আসার জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০

ত্রিশোনকু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: সুন্দরবনে বিদ্যুৎ কেন্দ্র!! ভাবাই যায় না। আমরা কি বোকা জাতি!!

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

ত্রিশোনকু বলেছেন: ভাবা যায় তো না ই, আর এটা যদি আমরা বন্ধ কতে না পারি, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কাছে কি জবাব দেবো আমরা?

২৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: রাগে দুঃখে মনে হয়, একটা লাঠি নিয়ে বের হয়ে পড়ি।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

ত্রিশোনকু বলেছেন: অবস্থা আমাদের প্রতিকূলেই।

২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ধুম্রজ্বাল বলেছেন: আমরা সবাই উটপাখী।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

ত্রিশোনকু বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আমরা বাংলাদেশি। সক ষড়যন্ত্র আমরা একসাথে মিলে সবসময় রুখে দিয়েছি। এবারো দিব। আমাদের কোন মিডিয়ার দরকার নেই। আমরা সেই মানুষ গুলোকে জাগিয়ে দিব যারা তাদের প্রচুর জমি হারাবে। আমরা প্রত্যেক মানুষের কাছে এই বার্তা পৌছিয়ে দিব। যে "রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কে না বলুন''।
আমরা পারব। কারন আমরা বাঙালি। আমরা ৫২ তে পেরেছি ৭১ পেরেছি , এবর ও পারব।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

ত্রিশোনকু বলেছেন: যাদের জমি যাবে তাদের লোভ দেখানো হচ্ছে যে dry fly ash যা কয়লা পুড়লে বর্জ্য হিসেবে পাওয়া যাবে এসব বিক্রি করেই তারা একেক জন কোটিপতি হয়ে যাবে।

২৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
ইহুদী ব্যংকিং আগ্রাসন টমাস জেফারসন রুখে দিতে পেরেছিলেন। কিন্তু উড্র উইলসন সেই দাসত্বের শৃংখল পরে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকিং বিলে সই দিয়েছিলেন।

আমেরিকার তাও টমাস জেফারসন ছিলো। কিন্তু আমাদের কে আছে?

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

ত্রিশোনকু বলেছেন: এখন তো কাউকে দেখছি না।

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.