নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শরীরে শরীর নয়, ঠোঁটে ঠোঁট রাখাও নয়, মূহুর্তের ছোঁয়াও নয়, একটু দেখাতেই লিটার খানেক অগ্নিজলের ঘোর।

ত্রিশোনকু

না প্রেমিক না বিপ্লবী [email protected]

ত্রিশোনকু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুন্দরবন যদি আজ ধ্বংস হয়ে যায়-২

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

How Not to Love Nature শিরোনামে গত ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ তে একটি প্রবন্ধ প্রকাশ করা হয়েছিল স্বনামধন্য সাপ্তাহিক টাইম ম্যাগাজিনে। সবার সুবিধার্থে আমি সেটা বাংলায় অনুবাদ করে এখানে প্রকাশ করলাম।



রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের সমর্থকরা বলতে পারে যে চিংকুরা টাকা খাইয়ে এটা প্রকাশ করেছে। যেমন একাধিক আন্তর্জাতিক মানের পত্রিকাতে যুদ্ধাপরাধী বিচারের নেতিবাচক খবর প্রকাশ করেছে জামাতীরা। সে ব্যাপারে আমার বক্তব্য হল চিংকুদের ট্যাকের জোর জামাতিদের এক নিযুতাংশও না। এই লং মার্চকে সফল করতে তাদের মানুষদের কাছ তেকে অর্থ সাহায্য নিতে হয়েছে।



কি করে প্রকৃতিকে ভাল না বাসতে হয়।



সুন্দরবনের কাছে, কালো ধোঁয়া উদগিরনকারি জলহস্তী, বনের বাঘ, নদীর শুশুক ও অন্যান্য প্রানী ও উদ্ভিদের বাসস্থল হুমকীতে ফেলবে।



সুন্দরবনের মানুষ খেকোই যুগ যুগ ধরে সুন্দরবনকে রক্ষা করে এসেছে মানুষের লোভ লালসা থেকে। সরকারীভাবে যদিও বলা হয়ে থাকে যে বছরে ২০ থেকে ৫০ জন মানুষ বাঘের পেটে যায়, বেসরকারী হিসেবে তার চেয়ে অনেক বেশী মানুষেরই অন্তিম গন্তব্য হয় বাঘের পেট। এই বাঘের ভয়েই ভবিষ্যত চোরা শিকারী আর শিকারী হয়ে উঠতে পারেনা। মানুষ আর বন কেটে এর আয়তন সংকুচিত করতে পারে না। কিন্তু অধুনা পরিবেশবিদরা এই বনের প্রতি আরো প্রতারনাপূর্ণ হুমকি দেখতে পাচ্ছেন এই বনের অস্তিত্বের জন্যেঃ একটি বিশাল ১,৩২০ মেগাওয়াট কয়লা চালিত বিদ্যুৎ প্রকল্প যা সুন্দরবনের মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে রামপালে স্থাপিত হচ্ছে।





সরকার বলছে যে এই প্রকল্পটি যা কিনা যুগ্ম ভাবে বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকারের মালিকানাধীন ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশনকে দিয়ে পরিচালিত হবে তা স্বল্পমূল্যে বাংলাদেশের দারিদ্র পীড়িত স্থান সমুহে বিদ্যুৎ নিয়ে যাবে। কিন্তু এর বিরুদ্ধে যারা অবস্থান নিয়েছেন তাদের কথা হল যে সুন্দরবনের এত্ত কাছে কয়লা চালিত এই তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এই এলাকার জলপথ ও অরন্যের ধ্বংস সাধন করবে যা এই এলাকার অসাধারন জীব বৈচিত্রকে পরিপোষন করে-গাঙ্গেয় শুশুক থেকে দেশের প্রতীক রয়াল বেংগল টাইগার পর্যন্ত। নিম্ন ভুমি সম্বলিত, বারে বারে বন্যা কবলিত এই বাংলাদেশে আর একটি ভয়ের বিষয় হল, এই প্রাকৃতিক রক্ষা কবজ না থাকলে যা কিনা ঘুর্নিঝড় ও জলোছ্বাসের সময় এগুলোর শক্তি বহুলাংশে কমিয়ে দেয়, বাংলাদেশের মানুষ আরো তীব্র প্রতিকূল আবহাওয়ার সম্মুখীন হবে।



প্রকৌশলী কল্লোল মোস্তফা, তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য বলেন যে কোনো সুস্থ্য মস্তিষ্ক সম্পন্ন মানুষ এই প্রকল্প বাস্তবায়নে এগিয়ে আসবে না।



এই প্রকল্পের সমালোচনাকারীরা তাদের শংকা সপ্রমান করার জন্য আমেরিকার টেক্সাস অংগ রাজ্যে একই আকারের একটি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উদাহরন টেনে আনেন। ১৯৭৯ সালে Fayette এ স্থাপিত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপনের সময় কর্তৃপক্ষ বলেছিল যে তা থেকে কৃষিতে যৎ সামান্য ক্ষতি হবে। কর্তৃপক্ষ ছিল ভুল। ২০১০ সালে বিজ্ঞানীরা জানায় যে ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বছরে ৩০,০০০ টন সালফার ডাই অক্সাইড বের হয়ে পুরো অংগ রাজ্যের গাছপালা ধ্বংস করে দিচ্ছে। জনগনের চাপে টেক্সাস পাওয়ার অথরিটি এখন ঐ স্থাপনা বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছে। রামপালের ঐ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বছরে ৫২,০০০ টন সালফার ডাই অক্সাইড উদ্গিরন করবে।



সরকারের "প্রভাব মূল্যায়ন" যা গত জানুয়ারীতে প্রকাশ করা হয়েছে সেখানে এই সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাসের ব্যাপারে উদবেগ জানান হয়েছে। কিন্তু সেখানে এই এলাক্কে আবাসিক ও গ্রাম এলাকা দেখানো হয়েছে বাস্তসংস্থানগত সংকটপূর্ণ এলাকা না দেখিয়ে। আর এতে করে এই বিষাক্ত গ্যাস উদ্গিরনের গ্রহন যোগ্য সীমা অনেক বেড়ে গেছে। তাছাড়াও শেষ পর্যন্ত কারা এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত বিদ্যুতের দ্বারা উপকৃত হবে এবং কি ভাবে বর্জ প্রক্রিয়াজাত করা হবে বা ব্যাবহারের পর পশুর নদীতে ফেরৎ যাওয়া পানি কিভাবে পরিশোধন করা হবে তা স্পষ্ট নয়।

আজিজুর রহমান, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম পরিচালক এবং বর্তমানে সরকারের কন্সাল্টেন্ট বলেন যে রাজনৈতিক কারনে কোনো জাতীয় আইন লংঘন করা হয় নি। তিনি বলেন যে তেল ও গ্যাস চালিত বিদ্যুৎ খুবই উচ্চ মূল্য হয়ে পড়ায় কয়লা ছাড়া আমাদের আর কোনো গত্যান্তর নেই। তিনি জোর দিয়ে বলেন এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্যে কোন চাপ (বাইরের) দেয়া হচ্ছে না তাদেরকে-ভারত তাদের নিজস্ব চালক নীতি অনুসরন করে আর আমরা করি আমাদেরটা। একটি বিশেষজ্ঞ দল অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর এই প্রকল্প অনুমোদন করেছে এবং তাদের নিরীক্ষা লব্ধ ফলাফল যে কেউ চাইলে পেতে পারে। তিনি আর বলেন “আমাদের অবশ্যই বাংলাদেশী মান অনুযায়ী সমস্ত দূষন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ”।



দুষন নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের নিষ্প্রভ অতীতকে সামনে রেখে অনেকেই এ ব্যাপারে সন্দিহান। সংরক্ষিত জলাভূমিতে যথেচ্ছ জাহাজ চলাচল হচ্ছে। ঢাকার সয়েল রিসোর্স ডেভেলাপমেন্ট ইন্সটিটিউটের মতে গত দশ বছরে চিংড়ি চাষ, কাঠ সংগ্রহ ও অন্যান্য ধরনের অনধিকার লব্ধ ভুমি দখলের মাধ্যমে সুন্দর বনের আয়তন কমে গেছে প্রায় ৫০ হাজার হেক্টর। এরই মধ্যে সরকার সুন্দর বনের পূর্ব সীমায় জাহাজ ভাংগা শিল্প গড়ে তোলার অনুমতি দিয়েছে। এর ফল কি হতে পারে তা চিটাগাং এর সমুদ্র উপকূলের দিকে চোখ ফেরালেই আমরা দেখতে পাই যেখানে বিশাল তেলবাহী জাহাজ নিঃসৃত বর্জ এলাকার মানুষকে বিষাক্ত পরিবেশে বসবাস করতে বাধ্য করছে।



এ সপ্তাহে প্রতিবাদকারীরা আরো বেশী মানুষ যাতে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে ক্ষতির ব্যাপারে সজাগ হয় সে জন্যে ৪০০ কিমি মার্চ করছে (করেছে)। আবদুল্লাহ আবু দিওয়ান, একজন পোড় খাওয়া গাইড ও পরিবেশ সংরক্ষণবাদী বলেন যে মানুষের মধ্যে এখনো ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে সুন্দরবনের রক্ষাকারী ভুমিকা ও পরিবেশগত সম্পদ হিসেবে এর মুল্য সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারনা নেই।





তিনি বলেন এই সুন্দরবন হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র সত্যিকারের বন। এই বন যদি আর না থাকে তা হলে বাংলাদেশের প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলে যাবে যারা পরিবেশের কোনো তোয়াক্কাই করবে না কারন যাক দেখা যায় না, ছোঁয়া যায়না এবং ভালোবাসা যায়না তাকে যত্ন করা যায় না।





মুল প্রবন্ধঃ



How Not to Love Nature

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

একজন আরমান বলেছেন:
রাম পাল ছাড়া আর কোন জায়গা নেই? সুন্দরবন (বাংলাদেশের) ধ্বংস করতে দাদারা কান পড়া দিচ্ছেন কেন? :|

০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১২

ত্রিশোনকু বলেছেন: সেটাই তো কথা।
তাও ওদের দেশে যে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২২

নেক্সাস বলেছেন: কিন্তু আমরা কেউতো বলছিনা আমাদের বিদ্যুৎ দরকার নেই। আমরা বলছি আমরা বিদ্যাুৎ চাই, তবে অন্ধকারের বিদ্যুৎ চাইনা। মায়ের নোলক বিকিয়ে দিয়ে আমরা হীরার অলংকার চাইনা। দেশ ও জগনের বিদ্যুতের প্রয়োজন নিয়ে আমাদের সরকার মহোদয় ভাবছেন এটা আমাদের জন্য সুংবাদ। আমরা সেই জন্য সরকার কে সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সে ভাবনা হোক পরিচ্ছন্ন। সেই ভাবনা বাস্তবায়ন হোক দেশের সব কিছু সুরক্ষা করে। সে ভাবনা কে বাস্তবায়নের নামে কোন দেশের সুদুরপ্রসারী হীন পরিকল্পনা আমাদের সরকারের হাতেই সফল হয়ে উঠুক সেটা আমরা চাইনা।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

ত্রিশোনকু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ নেক্সাস।

"মায়ের নোলক বিকিয়ে দিয়ে আমরা হীরার অলংকার চাইনা"

চাইনা চাইনা চাইনা।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বদরুদ্দিন উমরের -আত্মঘাতি বাঙালী!!

শুধু এটাই মনে পড়ছে-কাজকাম দেখে!!!!

কারো কাছে দায়হীন হলে এমনই হয়???

আমাদের একটা জাতীয় অভিভাবক পরিষদ দরকার। নাকি বলেন?

যারা ভ্যালেন্স অভ পাওয়ার হিসেবে থাকবে।

আইন, বিচার, প্রশাসন, সামরিক বাহিনী সকলের মাঝে দাড়িপাল্লার মতো- নিয়ন্ত্রনে একটা গ্রুপ দরকার।

বৃটেনে যেমন রাণী বা রাজপরিবার এ ভূমকাটা পালন করে্

আম্রিকায় তাদের ডেভেলপড সিস্টেমেই সেই নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠিত, আন্ডার গ্রাইন্ডে (ফ্রি ম্যাসন থাক বা অন্যকিছু)

ইরানে আছে সর্বোচ্চ আধ্বাতিক নেতা এবং তার প‌্যানেল!!

আজকে মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠাতায়ও যেন জাতিকে স্বেচ্ছাচার থেকে মুক্ত রাখা যায়- সেই জন্যই এই পাওয়ার ব্যালেন্স বীমটা খুব দরকার!!!


@ ধারাবাহিক হিসেবে রামপাল নিয়ে যতপোষ্টে যুক্ত করে দিয়েছি।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:০৮

ত্রিশোনকু বলেছেন: আপনার প্রস্তাব ভেবে দেখার মত। সর্ব জন গ্রাহ্য বেনেভোলেন্ট একটা পরিষদ।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪২

জুন বলেছেন: আমার এখন মনে হয় সুন্দরবন আজ যদি অন্য দেশে গড়ে উঠতো তবে সে গরবিনী তার সৌন্দর্য্য নিয়ে মাথা উচু করে থাকতো এবং সে ব্যাপারে সহায়তা করতো সে দেশের সরকার থেকে আপামর জনগন।
দুঃখ আমরা কোন কিছুর মর্যাদা দিতে জানিনা। কোন কিছু গড়ার তো ক্ষমতাই নেই, উপরন্ত এখন মনে হয় তৈরী জিনিস ধ্বংস করতে পটু এক জাতি আমরা।
মনটা খারাপ হয়ে যায় ভাবলে ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:১৩

ত্রিশোনকু বলেছেন: জুন,

আমরা সবাই যদি একাট্টা হয়ে এর বিরুদ্ধে সমবেত হই তা হলে এই কেন্দ্র বাস্তবায়িত হবার কোনো সম্ভাবনায় নাই।

"যায় যদি যাক প্রাণ, তবু দেবোনা দেবোনা দেবোনা গোলার ধান"

এই মনোভাব নিয়ে যে ই এগিয়েছে সে যতই শক্তিহীন, বিত্তহীন অসহায় হোক না কেন, জয়ী হয়েছে।

ধন্যবাদ জুন।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই দুঃখজনক এবং হতাশা জনক পরিস্থিতি! :(

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:১৪

ত্রিশোনকু বলেছেন: হতাশার কিছু নেই। দেশপ্রেমের সাওমনে পৃথিবীর কোনো শক্তির সাধ্য নেই দাঁড়াবার।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেখেন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে যে পাহাড়গুলো আছে সেখানে সম্পদের ছড়াছড়ি ।লাইম স্টোন ,হার্ড স্টোন আরও অনেক কিছু সেগুলো ভারত সরকার সুরক্ষিত রেখেছে। দেখলেই বুঝা যায়এগুলো বাংলাদেশের পাহাড়আর ওগুলো ভারতের পাহাড়। তাদের সম্পদগুলোরপ্রতিএত সংরক্ষণশীল মনোভাব আর আমাদের সম্পদ নিয়ে ছিনিমিনি।এমন হবে কেন? দেশের সম্পদ বিনষ্ট করে ভারতের সিংহভাগ সুবিধা দেয়ার মত দালালীর ধৃষ্টতা এই বাংলার মাটিতে তারা দেখায় কিভাবে।এইসব দালালদের কালো হাত ভেঙে দিতে হবে। সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

ত্রিশোনকু বলেছেন: দেয়া হবে।

যারা নিজের ক্ষুদ্র স্বার্থের জন্যে মায়ের সম্ভ্রম বিকিয়ে দিতে পারে তাদের আর যাই থাক সৎ সাহস থাকেনা।

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



:( :( :( :( :( :( :( :( :( :(

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ অথর্ব।

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন:
রাম পাল ছাড়া আর কোন জায়গা নেই? সুন্দরবন (বাংলাদেশের) ধ্বংস করতে দাদারা কান পড়া দিচ্ছেন কেন?

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:১৬

ত্রিশোনকু বলেছেন: ঠিকই।

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: লেখাটি আগেই পড়েছি। ভালো অনুবাদ করেছেন। সময়ের অভাবে কিছু বলা হয়ে ওঠে না।

“এই সুন্দরবন হচ্ছে বাংলাদেশের একমাত্র সত্যিকারের বন।”

সুন্দরবন থেকে সরে আসার জন্য এই যুক্তিটিই কি যথেষ্ট নয়?

লেখককে অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা :)

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩১

ত্রিশোনকু বলেছেন: স্বাগতম আপনাকে মাঈনউদ্দিন।

১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ, দেশটিকে ঘিরে আছে ভারত ও চীনের মত ইন্ড্রাসট্রিয়াল জায়েন্ট, এই দুটি দেশ সমানে ফসিল ফুয়েল পোড়াচ্ছে। সিমান্ত সংলগ্ন শত শত কয়লা বিদ্যুত প্ল্যান্ট। দুষনের ইম্প্যাট সমান হারেই বাংলাদেশে পড়ছে। আমরা কিছু না করেই ধোঁয়া গিলছি।
আমরা নিজেরাও পরিবেশ সচেতন না। টুষ্ট্রোক ইঞ্জিন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বাদে সব যাগায়ই চলছে। আমদের গাড়ীর একজষ্ট পাইপে ক্যাটালাইটিক কনভার্টার লাগাই না। অতচ অন্যান্ন দেশে এটি ব্যাধ্যতামুলক।
আমরা গাড়ীতে লাগাই মোটা লোহার সিং, যা সামনে পিছে মিলিয়ে ১ ফুট রাস্তা দখল করে। এই শিং বিশ্বে কোথাও দেখা পাবেন না।

আমার এই লেখাটিও পড়ুন -
Click This Link

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩

ত্রিশোনকু বলেছেন: ধন্যবাদ, পড়ছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.