নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শরীরে শরীর নয়, ঠোঁটে ঠোঁট রাখাও নয়, মূহুর্তের ছোঁয়াও নয়, একটু দেখাতেই লিটার খানেক অগ্নিজলের ঘোর।

ত্রিশোনকু

না প্রেমিক না বিপ্লবী [email protected]

ত্রিশোনকু › বিস্তারিত পোস্টঃ

লরেন্স অফ এরাবিয়া, ডক্টর জিভাগো আর ওমর শরীফ।

১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

আমেরিকান ফেল্ম ইনস্টিটিউটের মনোনিত, সর্বকালের ঊনচল্লিশতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ডক্টর জিভাগো একজন রাশান চিকিৎসকের জীবন নিয়ে তৈরি, যে বিবাহিত চিকিৎসক একজন রাজনৈতিক কর্মীর স্ত্রীর প্রেমে পড়ে এবং প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ কালীন সময়ে ও পরবর্তী অক্টোবর বিপ্লবের সময় খুব কষ্টে জীবন ধারন করে।

এই ছবিটি পৃথিবীর ৮ম ব্যবসা সফল ছবি।

এই ছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন মিশরীয় বংশোদ্ভুত হলিউডের অভিনেতা ওমর শরীফ।

ডক্টর জিভাগো ছবিতে নাম ভুমিকায় ওমর শরীফ।


১৯৬২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ধ্রুপদি চলচ্চিত্র লরেন্স অব অ্যারাবিয়ার মাধ্যমে প্রথম বিখ্যাত এই অভিনেতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অংগনে আসেন। এই ছবি ছিল তারকাসমৃদ্ধ। পিটার ওটুল, আলেগ গিনেস, অ্যান্থনি কুইন, জ্যাক হকিংসের মতো জাঁদরেল অভিনেতাদের সঙ্গে এ ছবিতে ছিলেন ওমর শরিফও। শেরিফ আলি চরিত্রে ওমর শরিফের অনবদ্য অভিনয় অচিরেই তাঁকে তারকাখ্যাতি এনে দেয়। এ ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা পার্শ্বচরিত্রের অভিনয়শিল্পী হিসেবে একাডেমি অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হন।

লরেন্স অফ এরাবিয়া ছবিতে ওমর শরীফ

তাঁর অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র সিরা ফি ওয়াদি (দ্য ব্লেজিং সান) মুক্তি পেয়েছিল ১৯৫৩ সালে। এ ছবিতে শরিফের বিপরীতে অভিনয় করেন মিসরীয় জনপ্রিয় অভিনেত্রী ফাতেন হামামা, যাঁকে শরিফ বিয়ে করেন ১৯৫৫ সালে। হামামাকে বিয়ে করার সময় তিনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন এবং নিজের নাম বদলে ওমর আল শরিফ রাখেন।

ওমর শরিফ অভিনীত আরও অনেক ছবি নন্দিত হয়েছে। দ্য রেইনবো থিফ (১৯৯০), ম্যাকানাস গোল্ড (১৯৬৯), চে (১৯৬৯), ফানি গার্ল (১৯৬৮), দি পিংক প্যান্থার স্ট্রাইকস এগেইন (১৯৭৬) তারই কয়েকটি।

তিনি খুব ভাল কন্ট্রাক্ট ব্রিজ খেলতে পারতেন এবং এক সময় পৃথিবীর ৫০ তম শ্রেষ্ঠ খেলোয়ারও হয়েছিলেন।

এ বছরের মে মাসে জানা যায় যে তিনি আমযাইমারে ভুগছেন।

গতকাল, ১০ ইজুলাই, ২০১৫, কায়রোর একটি হাসপাতালে একটি হার্ট এটাকের পরে তিমি মৃত্যু বরন করেন. তার বয়েস হয়েছিল ৮৩ বছর।

সুত্র সমুহঃ

http://www.imdb.com/title/tt0059113/
Wiki
BBC
Al Jazeera
CNN
The Guardian
প্রথম আলো
সমকাল
ইত্তেফাক
জনকন্ঠ

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৭

তিক্তভাষী বলেছেন: আশির দশকে মধুমিতা আর অভিসার সিনেমায় মর্নিংশোতে হলিউডের বিখ্যাত সব মুভি চলতো। ওমর শরীফের বেশ কয়েকটি বিখ্যাত ছবি দেখেছি তখন।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:১৪

ত্রিশোনকু বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমিও দেখেছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.