নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক উড়নচন্ডী,একলা পথিক...স্বপ্ন বুনি পথের ধূলোয়, \nচাঁদনী রাতে জ্যোৎস্না মাখি...\nদূর পাহাড়ের গাঁয়...\n\n\nফেসবুকে: https://www.facebook.com/tushar.kabbo
পরদিন ভোর ৫টায় উঠে পড়লাম আমরা।কালকের সারাদিনের ট্রেকিংএর কথা মনে পড়ল আবার।কাল রাত থেকেই টিপটিপ বৃষ্টি হচ্ছে।আজ সকালেও আছেন তিনি আমার জন্য।তার মানে সবার মন খারাপ।বৃষ্টিতে ট্র্যাকিং করা খুব কষ্টকর।আর পাহাড়ে হলেতো রীতিমতো অসম্ভব।যদিও বৃষ্টি দেখে আমার মনে রোদের ঝিলিক(সেই গল্প আগেই করেছি)।হালকা কিছু নাস্তা করে প্রস্তুত হয়ে গেলাম নতুন দিনের নতুন প্রত্যাশায়।
নাপিত্তাছরা
আমরা প্রথমেই যাবো নাপিত্তাছরার খোঁজে।এ চঞ্চলা হরিণীর সাক্ষাত এখনও খুব বেশি পাগলের ভাগ্যে জোটেনি।তাই একটা স্বচ্ছ পরিচ্ছন্ন অপূর্ব মনুমুগ্ধকর ট্রেইল আশা করছি।আমরা নয়দুয়ারি(স্থানিও ভাষায় নয়দুয়াইরা) পর্যন্ত সিএনজি নিয়ে আসলাম।হালকা নাশতা করে পুব দিকে হাঁটা শুরু করলাম।আমাদের গাইড মিজান ভাই আগে আগে তার পিছনে আমরা হেমিলিওনের বাঁশিওয়ালার মতো চলছি এক অদ্ভুত বাঁশির তানে।ঘন সবুজের পাহাড় কে সাথে নিয়ে এগুচ্ছি আমরা।এরই মধ্যে আমরা পেড়িয়ে আসছি উজাইন্যা পাড়া গ্রাম।আর একটা গ্রাম যার নাম নাপিত্তাপারা,একটা আদিবাসি পল্লী,স্থানীয় বাঙ্গালীরা যাদেরকে টিপরা বলে।ইতিমধ্যে আমরা ঝিরিপথের দেখা পেয়ে গেলাম।পাথুরে নদী,সুদূর ঝরনা থেকে নেমে আসা সেই ট্রেইল টা যেমন রোমাঞ্চকর তেমনি খুব রিস্কি।পাথর বিছানো পথের ফাঁকে ফাঁকে গভীর কুম যা এড়িয়ে সাবধানে এগুতে লাগলাম।সামনেই পেয়ে গেলাম আজকের দিনের প্রথম ঝরনা টিপরাখুম।কিছুক্ষন ঝাপাঝাপি করলাম ওখানে তারপর আবার বেড়িয়ে পড়লাম চাঙ্গা হয়ে।
এবার উঠতে হবে পাহাড় বেয়ে।বেশ কঠিন একটা ট্রেইল সামনে।টিপরাখুমের একদম নাকের ডগা দিয়ে বেড়িয়ে পাহাড় বেয়ে উঠা শুরু করলাম।মিজান ভাই সবার আগে তার পিছনে আমরা উঠতে থাকলাম,সম্বল বলতে গাছ থেকে নেমে আসা দড়ির মতো লতা গুল্ম যেগুলোকে দড়ির মতো ধরে ধরে উপরে বেয়ে উঠে গেলাম।সেখানে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিলো আরেক বিস্ময়।চারপাশে ঘন সবুজ পাহাড়ের সারি আর তার মাঝখান দিয়ে নেমে এসেছে স্বচ্ছ ঠাণ্ডা জলধারা।চমৎকার এই ঝিরিপথ ধরে এগিয়ে চললাম।মাঝে মাঝেই সাক্ষাত পাচ্ছি ছোট বড় বেশ কিছু কুমের।২ফিট,৪ফিট থেকে শুরু করে ৮ফিট পর্যন্ত গভীর এসব কুম।ভাজ্ঞিস সাঁতার জানতাম তাই কোনটাই আমার প্রেমময় স্পর্শ থেকে বঞ্ছিত হয়নি।কখনও কখনও বড় বড় পাথড় আমাদের রাস্তা আগলে দাড়ায়।তাদের সাথে সমঝোতা করে তবেই আমাদের এগুতে হয়েছে পাথর বেয়ে অথবা ঘুর পথে পাহাড় ঘুরে।ইতিমধ্যে ছোট বড় বেশ কিছু ক্যাসকেড পেড়িয়ে আসলাম আমরা।রূপসী এই ট্রেইল ধরে আজীবন হাঁটা যায়,মনে হচ্ছিল যেন এক স্বর্গোদ্যানের পুষ্পদ্বার আমাদের জন্য অপেক্ষমান,আমরা সেই পথে এগুচ্ছি।দুই পাশের নির্জন পাহাড় ঘেরা জঙ্গল,অদ্ভুত রকম নির্জনতা,শিহরণ খেলে যাচ্ছিলো সমগ্র শিরা উপশিরায়।পানির উপর আমাদের পায়ের ছলাত ছলাত শব্দের অনুরনন চলছে যেন অনন্য ছন্দময়তায়।যে কোন কম্পোজার এই শব্দ পেলে পাগলের মতো লুফে নিত।প্রকৃতি থেকে পাওয়া এর চেয়ে ভালো আবহসঙ্গীত আর কি হতে পারে!এতক্ষনে আমরা পৌঁছে গেছি স্বর্গোদ্যানের সম্মুখ দরজায়।সামনেই সুউচ্চ পাহাড় বেষ্টিত অপরুপ সুন্দরী নাপিত্তাখুম ঝর্ণা।আমাদের বাঁধভাঙ্গা উচ্ছাসের সামনে নিরব প্রকৃতি যেন হঠাৎ প্রান পেল।অনেকক্ষণ ধরে চলল দাপাদাপি ঝাপাঝাপি।উচ্ছাসের ফোয়ারা যেন সবার চোখে মুখে।সেই সাথে চলছে ফটো তোলার বিরামহীন প্রতিযুগীতা।
এবার ফেরার পালা।আজকের মধ্যে আরো অনেকগুলা ঝর্ণা দেখতে হবে।সময় খুব কম।আবার আসব কথা দিয়ে আগের রাস্তায় নেমে আসলাম।কিছুদুর আসার পর আমাদের কাঙ্ক্ষিত ঝর্ণার রাস্তাটি বামে চলে গেছে।বেশ দুর্গম কিন্তু চমৎকার এই ট্রেইল।কারন এখনও খুব বেশি মানুষের পা পরেনি এই রাস্তায়।অল্প কিছু দুরন্ত অভিযাত্রী কেবল এই ঝর্ণার সন্ধান পেয়ে দেখা করে গেছেন।আমার জানা মতে ২টি গ্রুপ আসছে আমাদের আগে এখানে।এই ট্রেইলের পাথরগুলোও বেশ বড় বড়।পুরো রাস্তা আগলিয়ে যেন দাঁড়িয়ে আছে।তাকে টপকে কাউকে যেতে দেবেনা সে।এক অহংকারী পাহারাদারের মতো বুক উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।মাঝে মাঝে ঝিরিপথ এতোটাই দুর্গম আর ভয়ঙ্কর যে আমাদের পাহাড় বেয়ে তারপর আবার নামতে হয়েছে আগের রাস্তায়।আমরা অবশ্য খুব বেশি কিছু মনে করিনি তাতে।সমুদ্রে যে পেতেছে শয্যা শিশিরে তার কিসের ভয়।নতুন কিছু পাওয়ার আশায় আমরা তখন বেশ উত্তেজিত রাখাল বালকের মতো পাহাড়ের গন্ধ শুঁকে শুঁকে চলেছি।চলার পথে আমরা এমন কিছুর দেখা পেয়েছি যা সত্যি ভয় ধরানোর মতো।কিছু গাছে আমরা দেখেছি বিভিন্ন ধরনের খাবার বেঁধে রাখা।মনে হয় কাউকে খেতে আমন্ত্রন জানিয়ে এভাবে বেঁধে রেখে চলে গেছে।এই জনমানবশূন্য নিরব গহিন বনমাঝে কে কাকে এভাবে নিমন্ত্রন করতে পারে ভেবেই গা শিউরে ওঠে।যেখানে গাছ থেকে পাতা ঝরে পরলেও তার শব্দ পাওয়া যায় সেখানে অপ্রত্যাশিত কিছু দেখা মানেই অজানা কিছুর শুভাগমনের বিপুল সম্ভাবনা।আমরা অবশ্য ভেতরে ভেতরে কিছুটা ভয় পেলেও কেউ কাউকে বুজতে দিচ্ছিনা।এমন ভাব করছি যেন নতুন কিছু দেখার আশায় ,নতুন কিছুর অভিজ্ঞতার নেশায় আমরা প্রতিক্ষমান।
এভাবে ৩৫ মিনিটের মতো হাঁটার পর পেয়ে গেলাম আমাদের অতি আকাংক্ষিত সেই ঝর্ণার খোঁজ।বাঘবিয়ানি,হুম তখনও পর্যন্ত আমরা তার নাম জানতাম না।ভাবছিলাম আমরাই একটা নাম দিয়ে দেই।আমরা বেশ কিছু নাম প্রস্তাবও করে ফেললাম নিজেদের মধ্যে।আমাদের গাইড জানালো স্থানীয় মানুষজন একে বান্দইরা ঝর্ণা বলেই ডাকে।পরে জানলাম এর নাম বাঘবিয়ানি ঝর্ণা।এক লাফে নেমে পড়লাম বাঘবিয়ানির নিচের কুমে।বেশ গভীর সে কুম।এখনও খুব বেশি মানুষের স্পর্শ পায়নি সে তাই খুব লাজুক ভঙ্গিতে আমাদের অভ্যর্থনা জানালো।আমরাও ঠাণ্ডা কোমল সেই আদুরে ছোঁয়ায় এতোটাই মজে গেলাম যে কারও ওঠার নাম নেই।ভুলেই গেছি এর পরে আরও অনেক সুন্দরীতমা অপেক্ষমান আমাদের জন্য।তাই লোভের সমুদ্রে লোভী আমরা বাধ্য হয়েই বিদায় জানালাম তাঁকে।
চলবে...
প্রথম পর্ব এখানে:
Click This Link
দ্বিতীয় পর্ব এখানে:
Click This Link
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩
তুষার কাব্য বলেছেন: পুত্তুম প্লাস আনন্দচিত্তে গ্রহন করলুম ভ্রাতা
।ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা নিরন্তর।
২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: দ্বিতীয় প্লাস।
শেষের দিক থেকে দ্বিতীয় ছবিটা অসাধারণ হয়েছে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৪
তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ প্রবাসি ভাই।ওটা বাঘবিয়ানি ফলস এর পিক।শুভেচ্ছা ও শুভকামনা থাকল।
৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লিখেছেন।
মন ছোঁয়া!
ছবিগুলোও খুব আকর্ষণীয়!
শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৬
তুষার কাব্য বলেছেন: কৃতজ্ঞতা আমার সাথে কষ্টকর ভ্রমনে।প্রাপ্তি এটুকুই প্রকৃতির কাছ থেকে পাওয়া বুক ভরা নিঃশ্বাসের শীষ ...
ভালো থাকুন সবসময়...
৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা। সাথে ছবি।
এমন জায়গায় গেলে মনটা বড় হয়ে যায় তাই না?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪৩
তুষার কাব্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন টুম্পা মনি।যখনই নিজেকে সবুজ প্রকৃতির কাছে নিয়ে যাই খুব ক্ষুদ্র মনে হয় নিজেকে।সকল পঙ্কিলতার মায়াজাল থেকে বেড়িয়ে আসার এক অদম্য ইচ্ছার জন্ম নেয়।মনে হয় যদি পারতাম কর্কশ শব্দের ভীর থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে সপে দিতে এমন শঙ্খধ্যনির কাছে,আর তেমন কিছু চাওয়ার থাকতনা আমার।ইশ...যদি পারতাম.....
ভালো থাকুন সারাবেলা...
৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ! চোখের সামনে এতগুলা অজানা ঝর্না, ভাবাই যায়না ।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০০
তুষার কাব্য বলেছেন: হুম মামুন ভাই।শুধু সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই এ এরকম আরও অন্তত ৫০টা অসাধারন ঝর্ণা আছে।কিছু কিছু হয়ত এখনও আমাদের মতো পাগলদের নাগালের বাইরে।তবে ধরে ফেলব,খুঁজে বের করবো সেই প্রিয়তমাদের।
দেখা হয়নাই চক্ষু মেলিয়া ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া একটি ধানের শীষের উপর একটি শিশির বিন্দু...
৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর অসাধারণ ছবি মিলে দারুণ পোস্ট। ++++
ঝর্ণা বেয়ে উঠা !!! বিপদজনক কিন্তু রোমাঞ্চকর ।।
৪র্থ লাইক।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
তুষার কাব্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন সুমন দা।তবে একবার রোমাঞ্চের গন্ধ পেয়ে গেলে তখন আর বিপদের কথা মনে থাকেনা।তখন শুধু একটাই চিন্তা কখন ছোঁব সেই চূড়া,সেই অদেখা রমনীর চিন্তায় বিপদ আপদের কথা মনেই থাকেনা..
ভালো থাকুন অনেক।শুভকামনা...
৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার বর্ননা । কয়েকটা ছবি একটু লুলীয়ময়
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
তুষার কাব্য বলেছেন: আমিন ভাই এটা ঠিক না,প্রকৃতির ছবিতেও এইসব খোঁজা কিন্তু সত্যিই বেমানান... জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল কারও চোখে কি এমন কিছু পড়েছে......
৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
এহসান সাবির বলেছেন: চলুক..................
ছবিতে যারে দেখলাম হ্যাতে কিডা
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
তুষার কাব্য বলেছেন: সাবির ভাই,আপ্নারে কথা দিছিলাম দেখলেন ঠিকই ছবি নিয়ে আসছি সাথে বোনাস হিসেবে কিছু গল্পও আছে।
এইখানেত তিন জন আছে।আপনি কন জনের কথা বলতেসেন ভাই
৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
ভিটামিন সি বলেছেন: প্রকৃতির ছবি ও বর্ণনা খুবই ভালো লাগলো। প্রকৃতির সাথে মানব মিশে গেলে বিষয়টা আর প্রাকৃতিক মনে হয় না। কেমন যেন খাপছাড়া কৃত্রিম লাগে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভিটামিন সি আপনার মন্তব্যের জন্য।তবে শেষটুকো ঠিক বুজতে পারলাম না।আপনি কি নিরুৎসাহিত করলেন প্রকৃতির সাথে মানবের মিশে যাওয়াকে।আমি কিন্তু কোন দোষ দেখিনা।শুধু আমরা একটু সচেতন থাকলেই হয় যেন মানবের দ্বারা প্রকৃতি কোনভাবে অত্যাচারিত,নিগ্রিহিত না হয়।যা আমরা অনেকেই ভুলে যাই।
শুভকামনা থাকল।
১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০
জাফরুল মবীন বলেছেন: ছবি ও বর্ণনায় এক কথায় অসাধারণ!
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮
তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মবিন ভাই।শুভকামনা নিরন্তর।
১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: তুষার কাব্য ,
এসব ঝিরি ঝিরি প্রপাতের ছবি আগে দেখিনি, খুব একটা শুনিও নি এদের কথা ।
আপনার দারুন দারুন ছবি দেখে মনে হলো আসলেই এরা " ভার্জিন" নইলে আপনি লিখতেন না - খুব বেশি মানুষের স্পর্শ পায়নি সে তাই খুব লাজুক ভঙ্গিতে আমাদের অভ্যর্থনা জানালো.......
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০১
তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার কাছ থেকে বিশ্লেষণধর্মী মন্তব্য পাওয়া সত্যি আমার জন্য আনন্দের আহমেদ জী এস ভাই।কথাটা কিন্তু সত্যি ভাই।কিছু কিছু ঝর্ণা আছে যাদের দেখা এখনও খুব বেশি মানুষ পায়নি।অনেক ভালো থাকুন আপনি।
১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০০
ডি মুন বলেছেন: আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার বর্ননা । কয়েকটা ছবি একটু লুলীয়ময়
তীব্রভাবে সহমত। লুলীয় ছবি দ্বারা আপামর নারীকুলকে ভিন্নখাতে পরিচালিত করার অপচেষ্টা জাতি কিছুতেই মেনে নেবে না
শুভেচ্ছা সবসময়
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
তুষার কাব্য বলেছেন: জোটবদ্ধ হয়ে ফুলের মতো চরিত্রে কলঙ্ক লেপনের অপচেষ্টা কিছুতেই মানবনা।বুজতে পারছি সবাই কে আগে চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে।তারপর মনের ডাক্তার ও দেখাতে হবে।চোখ মন শরীর ঠিক হলে সব কিছুই তখন শুভ্র সুন্দর মনে হবে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।ভালো থাকা হউক।
১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বর্ননা এবং ছবিগুলো চমৎকার !!
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ।শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।
১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
সকাল হাসান বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ!
জায়গাগুলোর ছবির সাথে হালকা বর্ননা থাকায় জায়গাগুলো সম্পর্কে ধারনা নিতে সুবিধা হচ্ছে!
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম!
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১
তুষার কাব্য বলেছেন: চেষ্টা করেছি আমাদের দেশের এতো সুন্দর সুন্দর ঝর্ণা গুলো সম্পর্কে ভালো ধারনা দেয়ার।সাথে আমাদের ভয়ঙ্কর ট্র্যাকিং এর গল্পও তো আছেই
ভালো থাকুন সকাল হাসান।শুভকামনা।
১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৭
অদৃশ্য বলেছেন:
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে পাহাড়ে জলে... খুব সুন্দর...
শুভকামনা...
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহা...সত্যি ভাই,ঘুরতে পারার মতো আনন্দ আর কিছুতে আছে বলে আমার মনে হয়না।আর যদি এমন এডভ্যানচারাস ট্যুর হয় তবে তো কোন কথাই নেই।সবটুকু উত্তেজনার ঢেউ আছড়ে পড়ে সমগ্র শিরা উপশিরায়।
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।ভালো থাকুন অনেক।
১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
দীপান্বিতা বলেছেন: দারুন লাগলো...
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
তুষার কাব্য বলেছেন: স্বাগতম আমার আঙ্গিনায় দিদি আপনাকে..মনে হয় এই প্রথম এলেন আমার ভ্রমন বাড়ি...ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন,আনন্দময় থাকুন
১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহ মরি মরি..
একি অপরুপ রুপ প্রকৃতির... চোঝ জুড়ানো.. মন ভোলানো..
+++++++++++++++++++++++
লেখক বলেছেন: আমিন ভাই এটা ঠিক না,প্রকৃতির ছবিতেও এইসব খোঁজা কিন্তু সত্যিই বেমানান... জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন রইল কারও চোখে কি এমন কিছু পড়েছে...... B
খুক খুক..
বলছিলাম কি? প্রকৃতির সাতেই যদি মেশার ইচ্ছা ছেল.. ঐ ৬ ইঞ্চিটুকু ..পাৎলুন টুকু না থাকলেই কি ভালু হতো না ... খে ক খেক খেক..
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৩
তুষার কাব্য বলেছেন: ইঙ্গিত টা বুজতে পারিনাই বিদ্রুহী ভাই..... এসব আবার আমি একটু কম বুঝি ... সবাই একজোট হয়ে আক্রমন চালালে পালানোর জায়গা তো খুঁজে পামুনা .....
ভালো থাকবেন খুব...
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
এহসান সাবির বলেছেন: লাডি হাতে... একটু লুলীয়ময়
ঐ ৬ ইঞ্চিটুকু ..পাৎলুন আছে
ঐডা....
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০০
তুষার কাব্য বলেছেন: সাবির ভাই,,,,,,,লাডি হাতে ঐডা কিন্তু আমি না....
সো....বাকিরা লুলীয় হইলেও আমার কি তাতে ....
আমি কিসসু জানিনা...
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০২
তুষার কাব্য বলেছেন: বান্দরবান যাবেন কি না সেইডা কন.....পরশু যাচ্ছি ৫ দিনের জন্য পাহাড় বনে হারিয়ে যেতে...যাইতে চাইলে চলেন...
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫
এহসান সাবির বলেছেন: নারে ভাই ছুটি নাই। আমি জানাব আগের থেকেই যখন ছুটি থাকবে.....
বেশি করে ছবি চাই.....
২০১১ গিয়েছিলাম ওখানে.... একখানা পোস্টও ছিল অন্য নিকে
শুভ কামনা রইল।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
তুষার কাব্য বলেছেন: ছুটি মেনেজ করে নিতে হয়...এমনি এমনি কি আর দেয়..
এখনো কি আবার মাল্টি তে আছেন নাকি ?
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭
এহসান সাবির বলেছেন: জায়গা মত ধরছেন ভাই...
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
তুষার কাব্য বলেছেন: ধরলে জায়গা মতই ধরা উচিত
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো ভাবে ফিরে আসুন.... আমাদের জন্য পোস্ট রেডি করুন।
সাথে আছি...
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
তুষার কাব্য বলেছেন: ইশ ! কেউ যদি আমার হয়ে পোস্ট টা করে দিত খুব ঝামেলার একটা কাজ কেমনে যে আপনারা এতো বড় বড় পোস্ট দেন,আফসোস
ভালো থাকুন সারাবেলা
২২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
সকাল রয় বলেছেন:
যেতে হবে একদিন
২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
তুষার কাব্য বলেছেন: ঘুরে আসুন সকাল দা...নিয়ে আসুন নতুন জীবনের স্বাদ...শুভকামনা...
২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৯
লিরিকস বলেছেন: মাথা ঠান্ডা হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আর ঐ নিক আমার পোস্টে যেয়ে অন্য একজন কে খারাপ বলেছে, তাই
২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯
তুষার কাব্য বলেছেন: গুড...তোমার মাথা ঠান্ডা না হলে আমি আমার প্রিয় গান গুলি কি করে পাব বল..? ভালো থাকো অনেক...
২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৫
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার পোস্ট দেখে আমারও ঘোরার পিনিক জাগল ।
আমিও যাব ।
সাবলীল বর্ণনা , । পোষ্টে ++++++
২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮
তুষার কাব্য বলেছেন: চলেন মাহমুদ ভাই...হয়ে যাক এক সাথে আবার কোনো নতুন অরন্যে ,নতুন কিছু আবিষ্কারের নেশায়...
শুভকামনা সব সময়...
২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
রোদেলা বলেছেন: শীত কালে ট্রাকিং জমবে না জানি,তবু যাবো একবার।যে সুন্দর ছবি দেখলাম।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
তুষার কাব্য বলেছেন: শীতকালের ট্রেকিং'র একটা অন্যরকম মজা আছে...হয়ত অতো টান টান উত্তেজনা নাই,যৌবনা ঝরনা কেও হয়ত পাওয়া যায়না ...তবে দিনরাত ক্লান্তিহীন ট্রেকিং করা যায়,যেখানে সেখানে তাবু ফেলে কেম্পিং করা যায়...যেমনটা আমি করে আসলাম গত ৫ দিন বান্দরবানের গহীন পাহাড়ে।
বেরিয়ে পড়ুন তবে কোনো এক আগুনঝরা সন্ধায়...শুভেচ্ছা ও শুভকামনা...
২৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
মহান অতন্দ্র বলেছেন: জায়গাগুলোর নাম গুলো বেশ । চমৎকার ভ্রমন কাহিনী , লিখতে থাকুন , শুভ কামনা ভ্রাতা অনেক ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬
তুষার কাব্য বলেছেন: নামগুলো যেমন সুন্দর তেমনি জায়গাগুলো'ও অনিন্দ্যসুন্দরী... অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী আপু...শুভকামনা নিরন্তর...
২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
জুন বলেছেন: এই পোষ্ট দেখে মন্তব্য করার আগেই দীর্ঘদিন অভিমানভরে আমার জন্য সামুর দরজা বন্ধ ছিল। তাই এই অপরূপা ঝর্নাধারার পোষ্টে কিছু বলা হয়নি তুষার কাব্য। অনেক অনেক পরিচিত জায়গাগুলো দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলি আর ভাবি আর কি কোনদিন এসব জায়গায় যাওয়া হবে ?
অসাধারন ছবি অসাধারন লেখায় অনেক ভালোলাগা
+
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
তুষার কাব্য বলেছেন: সামু'র যে কি হয় মাঝে মাঝেই...খুব জ্বালায়...আপু যেহেতু বলেছে তাহলে নিশ্চয় জায়গাটা অসাধারণ...নেক্সট বর্ষায় চলেন আপু পুরনো সেই চেনা সুন্দরের খোঁজে..
অনেক ভালো থাকুন সকাল সন্ধ্যা রাত্রি...
২৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১৯
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: চমৎকার
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৯
রোদেলা বলেছেন: ইদানিং আমি চুরি চামারী কইরা সবার ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট নিচ্ছি,সো সাবধান।view this link
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
তুষার কাব্য বলেছেন: চুরি চামারী জিন্দাবাদ ফেসবুকে আছি কিন্তু ! সব আপদেত পেয়ে যাব
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৭
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পুত্তুম প্লাস ++++++++++
চমৎকার একটা ভ্রমণ ব্লগ ।
ভালো থাকবেন সবসময়