নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যখন আমি থাকব নাকো আমায় রেখ মনে

আমি এক যাযাবর

তুষার কাব্য

আমি এক উড়নচন্ডী,একলা পথিক...স্বপ্ন বুনি পথের ধূলোয়, \nচাঁদনী রাতে জ্যোৎস্না মাখি...\nদূর পাহাড়ের গাঁয়...\n\n\nফেসবুকে: https://www.facebook.com/tushar.kabbo

তুষার কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

সীতাকুণ্ড,মিরসরাই ট্রেক,ভবঘুরে জীবনের গল্প...(শেষ পর্ব)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪







আমাদের এবারের গন্তব্য খইয়াছরা।মাত্রই আগের দিন প্রথম আলোতে ফিচার আসছে খইয়াছরা নিয়ে।তাই খুব ভয়ে ছিলাম মানুষের না ঢল নামে।তাই ফেরার পথে আমরা রীতিমতো দৌড়ে এসেছি এবার চেনা রাস্তায়।তখন আর চারপাশে এডভ্যানচার টানছেনা।আমাদের মাথায় তখন অন্য কোন নেশার ঝিলিক।খুব স্বার্থপরের মতো আমরা দিব্যি ভুলে গেছি একটু আগেই আদর করে আসা সুন্দরীদের।অন্য রাস্তায় নতুন আর একটা পাহাড়ি খাঁড়া ট্রেইল ধরে নেমে আসলাম আমরা।ওখান থেকে চলে আসলাম নয়দুয়ারি।ওখান থেকে সিএনজি নিয়ে বরতাকিয়া বাজার।কিছুক্ষন বিশ্রাম দিলাম শরীর ও মন কে।খেয়ে নিলাম দুপুরের খাবার।







আবার সিএনজি নিলাম।চলে আসলাম রেল গেইট পর্যন্ত।এবার কাঁচা রাস্তায় মেঠো পথে নামতে হবে আবার।যেখান থেকে মুলত ট্র্যাকিং শুরু আমাদের।গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে এত সুন্দর রাস্তাও কাদায় ডুবে আছে।কাঁদার রাস্তায় কিছুদুর হাঁটার পর পেয়ে গেলাম ঝিরি পথ।কিছক্ষন চললাম ঝিরি ধরে।কিছুদুর গেলেই পেয়ে গেলাম কিছু বাড়ি।কেউ কেউ এতক্ষন ধরে হাতে করে নিয়ে আসা স্যান্ডেল রেখে দিল ওদের বাড়িতে।এবার আবার নেমে পড়লাম ঝিরিপথে।আগের ট্রেইলগুলো যদিও সহজ ছিলনা তবে শুধু ঝিরি ধরে হাঁটার কারনে খুব একটা কষ্টও হয়নি।কিন্তু এখানে বেপারটা মোটেও আনন্দদায়ক ছিলনা।কোথাও কোথাও হাঁটু পরিমান কাঁদা মাড়িয়ে আমাদের চলতে হয়েছে,পাহাড় বেয়ে নামতে হয়েছে আবার উঠতে হয়েছে বারবার।এতক্ষনে টের পেতে শুরু করলাম প্রথম আলোর রিপোর্টের প্রভাব।কি পরিমান মানুষের পায়ের ধুলি পেলে তা হাঁটু পরিমান কাঁদায় রুপান্তরিত হতে পারে ভেবেই শংকিত হচ্ছি।











বেশ কিছু ট্রেকারের দেখাও পেয়ে গেলাম ইতমধ্যে।পেয়ে গেলাম কিছু সৌখিন অভিযাত্রীর দেখাও।যারা ফিরছে চোখে আনন্দের ঝিলিক নিয়ে সাথে শরীরে ব্যাথার ধকলটাও স্পষ্ট।ঘণ্টা খানেক এভাবে চলতে চলতে অবশেষে পেয়ে গেলাম মাইটি খইয়াছরার দেখা।যার প্রথম ধাপের নিচে রীতিমতো ওয়াটার কিংডম বানিয়ে সাঁতার প্রতিজুগিতা চলছে যেন।এত মানুষের ঢল সত্যি অবাক করার মতো।সবার দেখাদেখি আমরাও ঝাপ দিলাম জলকন্যার বুকে।অনেক উপর থেকে বয়ে আসা স্রোতস্বিনী ঝর্ণার নিচে দাঁড়িয়ে গেলাম।অবগাহন করলাম এক আনন্দ সংগীতের।নিজাম ভাইয়ের ডাকে সম্বিত ফিরল।জিজ্ঞেস করল আমরা উপরের বাকি যে স্টেপ গুলো আছে তাতে উঠতে চাই কিনা।খইয়াছরা ৯ ধাপের এক শক্তিমান সুবিশাল ঝর্ণা।আয়তন আর উচ্চতার দিক দিয়ে যেটা নিঃস্বন্দেহে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঝরনাগুলোর একটা।যার নিচ থেকে উপরের দিকে তাকালে বোঝা যায়না উপরে আরও ভয়ঙ্কর আকাশ ছোঁয়া ৮টা ধাপ আছে সাথে ছোট ছোট আরও পার্শ্ব চরিত্র হিসেবে ছোট ভাই বোন তো আছেই।







তাকালাম উপরের দিকে যে পাহাড় বেয়ে উঠতে হবে আমাদের।এতো এতো মানুষের মধ্যে থেকেও কাউকে দেখতে পাচ্ছিনা সাহস করে উপরের দিকে উঠতে।গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে ভয়ঙ্কর হয়ে আছে পাহাড়িও রাস্তা।কি করে উঠবো এই পিচ্ছিল পাহাড় বেয়ে।নিজাম ভাই আমাদের সাহস দিচ্ছে।বলছে কেউ না উঠলেও আমরা পারবো।গত দুই দিন আমাদের ট্র্যাকিং দেখে নাকি তার তাই মনে হচ্ছে।ভাইয়ের কথা শুনে সাহস পেলাম।আমাদের মধ্যে একজনের আগেই উপরের ধাপ গুলো জয় করা আছে তাই সে যাবেনা।আমরা দুজন ভয়ে ভয়ে নিজাম ভাইয়ের পিছু নিলাম।নিজাম ভাই আগে আগে উঠছে পাহাড় বেয়ে তারপর আমাদের জন্য দড়ি ফেলছে নিচে।সেই দড়ি সাথে গাছ থেকে নেমে আসা দড়ির মতো লতা গুল্মের সাপোর্ট নিয়ে পাহাড় বেয়ে উঠতে লাগলাম।এতো পিচ্ছিল ট্রেইল যে আমাদের বিড়ালের মতো খামচি কেটে কেটে মাটিতে শরীর কে ধরে রাখতে হচ্ছে। ভয়ানক খাঁড়া এই পাহাড়ের নিচে তাকালেই বিপদ।কোনভাবে একবার পড়লে শরীরের হাড়গোড় একটাও আস্ত থাকবেনা।







কিছুক্ষন ওঠে আমরা একটু বিশ্রাম নিয়ে নিলাম।তারপর আবার উঠতে থাকলাম যতটা সম্ভব শরীর কে মাটির সাথে লেপটে নিয়ে।যে নয়টা ধাপ আছে খইয়াছরা ঝর্নায় তার মধ্যে প্রথম এবং ষষ্ঠ ধাপ বেশি বড় উচ্চতার দিক দিয়ে।একটা ধাপ ২ তলা বিল্ডিং এর সমান।হামাগুড়ি দিতে দিতে অবশেষে আমরা পৌঁছলাম দ্বিতীয় ধাপে।ওখানে পৌঁছেই আমার সাথের ভাই খুব ভয়ানক ভাবে পরে গেল শরীরের ভারসাম্য রাখতে না পেরে।মনে হয় অতিরিক্ত নারভাসনেস থেকে এমনটি হয়েছে।ভাগ্যিস একদম শেষমুহুর্তে গাছের একটা ডাল ধরতে পেরেছিল।নইলে ওখান থেকে ভয়ঙ্কর চেহারা নিয়ে নেমে আসা পানির স্রোতের সাথে নিচে পরে গেলে কারও বেঁচে থাকার সম্ভবনা নাই বললেই চলে।দেখলাম সে কাঁপছে।আমি আর নিজাম ভাই মিলে তাকে সাহস দিলাম।ভেতরে ভেতরে খুব ভয় পেয়ে গেলেও কিছুতেই সে তা বুজতে দিবেনা আমাদের।তাকে বললাম চলেন নিচে নেমে যাই আর উপরে উঠতে হবেনা।কিন্তু সে বলল এতো কষ্ট করে এইটুকু উঠলাম যেহেতু বাকি ৮টা ধাপ ও ঠিকই উঠতে পারব।খুব খুশি হলাম শুনে।কারন আমিও চাচ্ছিলাম না ফিরে যেতে।যারা মধ্য জুলাই থেকে মধ্য অগাস্ট পর্যন্ত সময় খইয়াছরা গেছেন তারা জানেন কতটা উগ্র ছিল সে তখন।কাউকেই টলারেট করার মতো অবস্থায় ছিলনা সে।যারা ঝর্ণা ভালবাসেন যাদের খুব কাছ থেকে তার সব সময়ের সৌন্দর্য দেখার সৌভাগ্য হয়েছে তারা জানেন ঘোর বর্ষায় এই সুন্দরীতমা কতটা ভয়ঙ্কর চেহারায় থাকেন।সুন্দরের এই বৈপরীত্য ভালো না বেসে উপায় কি।আমি দেখেছি শিলং এর ঝর্ণা,দেখেছি সিকিমের অনিন্দ্য সুন্দরী সেভেন সিস্টারস ঝর্ণা,দক্ষিণ ভারতের কিছু মন ভোলানো ঝর্ণা।কিছুদিন আগেই দেখে আসলাম শিমলা মানালির চমৎকার কিছু ঝর্ণা কিন্তু আমাদের সীতাকুণ্ড,মিরসরাই বান্দরবানের গুলো কোন অংশে কি কম!







আবার শুরু করলাম পাহাড় বাওয়া নতুন করে নব উদ্যমে।কয়েকটা স্টেপ অত বড় না বলে খুব কষ্টও হয়নি উঠতে।২টা ধাপ উঠতে গিয়ে আমাদের গাছে চরতে হয়েছে তারপর আবার নামতে হয়েছে ডাল বেয়ে।কিছু কিছু জায়গায় প্রবহমান তীব্র জলের স্রোত পেরোতে হয়েছে যা খুব রিস্কি।একটু পা ফস্কালেই কোন পর্যন্ত পানির সাথে নেমে যেতে হবে বলা মুশকিল।এমন কিছু জায়গা পাড় হয়েছি যেখানে কেবল একটা পা’ই পরে নিচে শত ফিট গভীর পানির খাদ।আবার কোন কোন জায়গা পাড় হয়েছি নিজাম ভাইয়ের বাড়িয়ে দেয়া লাঠির সাহায্যে।আমাদের সব লাঠি গুলো নিচে রেখে গেছিলাম।খালি শরীর নিয়েই যেখানে ওঠা কষ্টকর সেখানে লাঠি টা একটা বাড়তি বোঝা মনে হয়েছিল।কিন্তু পরে বোঝলাম কেন নিজাম ভাই লাঠিটা সাথে নিয়ে ওঠেছিল।এক জায়গায় ওটার সাহায্য ছাড়া এগুতেই পারতাম না।তবে ক্যামেরা টা কিন্তু নিতে ভুল করিনি।তাই ছবি ওঠানোও থেমে থাকেনি।







এমনি করে অষ্টম ধাপ পর্যন্ত উঠে এলাম।বাকি দুই জন দেখলাম বসে পড়েছে।আর যাবেনা বলছে।কিন্তু আমাকে থামায় কে।আমি যাবোই শেষ পর্যন্ত।তখনও জানিনা কি বিপদ অপেক্ষা করছে আমার জন্য।তাদের দু’জন কে নিচে রেখে একা আমিই পা বাড়ালাম শেষ দুই ধাপ কে জয় করতে।একা,একাকি।নয় নাম্বার ধাপের দিকে এগুতে গিয়ে বোঝলাম গত কয়েকদিন এদিকে কারও পা পড়েনি।একটু ঘাবড়ে গেলাম।কি ভয়ানক পিচ্ছিল পাথুরে পথ।গাছের ডাল ধরে বেয়ে উঠে গেলাম নয় নাম্বার ধাপে।সাবধানে খালি পা ফেলছি।কিন্তু অতি সাবধানতাও আমাকে বাঁচাতে পারেনি।ঠিকই পড়লাম উপুর হয়ে।বেশ কিছুদুর পিছলে যাওয়ার পর নিজেকে থামাতে পারলাম কোনরকম।সাথে সাথে উঠে বসলাম।নিচে তাকিয়ে দেখলাম কেউ দেখল কি না।দেখি যে না,ওরা নিজেদের মধ্যে গল্প করছে।এতক্ষনে নিজাম ভাই দেখল আমাকে।জোরে চিৎকার করে জানতে চাইল বসে আছি কেন।আমি বললাম এমনি ভাই একটু রেস্ট নিচ্ছি।উঠে দাঁড়াতে গিয়ে দেখি আমার হাঁটু কাঁপছে।কতটা ঘাবড়ে গেছি এতক্ষনে বুজতে পারছি।ভেতরের ভয়টাকে কিছুতেই লুকোতে পারছিনা।থামাতে পারছিনা হাঁটুর কম্পন।আবার বসে পড়লাম।অনেক বছর আগের শেখা মেডিটেশন এ বসে গেলাম।বেশ কিছুক্ষন লাগলো নিজের উপর নিয়ন্ত্রন আনতে।ভাবছিলাম আরও একহাত পিছলে গেলে কি হতো।ভাবতেই গাঁ কাটা দিয়ে উঠলো।ঝর্ণা জয়ের আনন্দ তখন বেঁচে যাওয়ার আনন্দের কাছে ম্লান।











নিচে নেমে আসলাম।নিজাম ভাই দেখাল বসে থাকা অবস্থায় আমার একটি ছবি উঠিয়ে নিয়েছেন তিনি।তিনি তো জানেন না এই ছবির ইতিহাস।ধন্যবাদ দিলাম ভাই কে ভয়ঙ্কর স্মৃতি টা কে ক্যামেরা বন্দি করার জন্য।এবার নিচে নামার পালা।১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট লাগলো উঠতে।এবার নামার কথা মনে পড়তেই আবার ওঠার পথের স্মৃতি ভেসে উঠলো।কি কষ্টকর,বীভৎস রোমাঞ্চকর সে পথ।ওদের কে জিজ্ঞেস করলাম নামতে প্রস্তুত কি না।দেখলাম ওরা মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিয়ে নিয়েছে।আমার কথা আর বললাম না।শুরু করলাম ফিরতি পথে নামা।কিছুদুর নামতেই দেখি ছয় নাম্বার ধাপের দিকে একটা ছেলে এগুচ্ছে আর তাকে সাহস দিচ্ছে তিন নাম্বার ধাপ থেকে ৪/৫ জন চিৎকার করে।ওরা সাহস পায়নি বলে তিন পর্যন্ত উঠেই বসে পড়েছে।ছবি তুলে যাচ্ছে সমানে আর সাহস দিচ্ছে আমার মতো লাগামহীন এক রাখাল বালক কে।ওদেরকে দেখেই সাহস ফিরে পেলাম।বুঝতে পারলাম নামার রাস্তা টা এখন বেশ সহজ হয়ে আসছে।নইলে এতগুলা মানুষ উঠে আসতো না।আর অনেকক্ষণ ধরে বৃষ্টিও হচ্ছেনা যেকারনে এই মানুগুলোর পায়ের স্পর্শে পিচ্ছিল রাস্তাগুলো অনেকটাই শুকিয়ে এসছে।আর একটু নিচে নামতেই দেখলাম এক ঝাক স্কুলের ছেলেপেলে উঠে আসছে দ্বিতীয় ধাপের দিকে।ওদের জিজ্ঞেস করে জানলাম লাস্ট এক ঘণ্টায় অনেকেই নাকি উপরে উঠেছে কিন্তু আমরা ওই একটা ছেলেকে ছাড়া কাউকে পাইনি উপরের দিকে উঠতে।তার মানে দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় ধাপের বেশি ওঠার সাহস কারও হয়নি।যেজন্য ওখান থেকেই নিচে নেমে গেছে।







মনে মনে নিজেদের সাহসের তারিফ করলাম,বাহবা দিলাম নিজেকেই।তবে ওদেরকেও ধন্যবাদ দিতে ভুললাম না যারা নিচের কয়েকটা ধাপ আমাদের জন্য সহজ করে দিয়েছিল।ওঠলাম যেখানে সোয়া ঘণ্টায় সেখানে নেমে আসলাম মাত্র ৩৫ মিনিটে।নিচে নেমে দেখি সেতু ভাই আমাদের জন্য ভয়ার্ত চোখে অপেক্ষা করছে।হয়ত ভয় পেয়ে গেছিল আমরা নিচে নামছিনা দেখে।ওখানে নেমে জনসমুদ্রের মাঝে ফটোসেশন করেই আবার ফিরতি পথ ধরলাম।ততক্ষনে বিকেল গড়িয়ে এল।আমাদের ছুট তে হবে ঘোড়ার গতিতে।আরও যে একটা ঝর্ণা দেখে আসতে হবে যত রাতই হোক না কেন।



প্রথম পর্বঃ

Click This Link



দ্বিতীয় পর্বঃ

Click This Link



তৃতীয় পর্বঃ

Click This Link

মন্তব্য ৭২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৭২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পুত্তুম পিলাচ ভ্রাতা । আগে পিলাচ দিয়া লই , এখন পড়ি :)

এইটাই শেষ পর্ব ! :(

ভালো থাকবেন অনেক :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫২

তুষার কাব্য বলেছেন: সব সময় অপূর্ণ রায়হান ভাইয়ের কাছ থেকে একটা পুত্তুম পিলাচ পাওনাই থাকে।এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি :D
কষ্ট করে পড়ে আসুন শেষ পর্ব।আর কিছুদিন জ্বালাবনা । ;)

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সবসময়

২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৬

জুন বলেছেন: কি ভয়ংকর কি ভয়ংকর। পোষ্ট পড়ে গা শিউড়ে উঠলো । তারপর ও ভালোলাগলো এডভেঞ্চারের কাহিনী তুষার কাব্য ।
২ +

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

তুষার কাব্য বলেছেন: সত্যি খুব ভয়ঙ্কর আপু।ঘোর বর্ষায় ট্রেকিং করা এমনিতেই খুব রিস্কি তারপর পাহাড় বেয়ে ওঠা রীতিমতো দুঃসাহসের কাজ।আর এতো সহজ কোন পাহাড় ছিল না।পিচ্ছিল এক ভয়ঙ্কর ফাঁদ।যে ফাঁদে আমি পা দিয়েছিলাম হাসিমুখে কিন্তু সে হাসি বেশিক্ষন থাকেনি আমার।বিশেষ করে যখন পড়ে গেলাম তখন কি যে অবস্থা হয়েছিল আমার #:-S

শুভকামনা নিরন্তর আপু।ভালো থাকুন অনেক।

৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: পড়ে ফেলেছি সেই কখন !!!! :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৩

তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহাহা সত্যি সত্যি পড়লেন তো নাকি ফাঁকি মারা পড়া :D

ধন্যবাদ এত্তগুলা সবসময় পাশে থাকার জন্য।ভালো থাকুন সারাবেলা।

৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৪

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: আপনার অ্যাডভেঞ্চারের গল্প পড়ে গা শিউরে উঠলো । ইদানিং খাইয়াছড়া নিয়ে খুব বেশি আলোচনা শুনছি । পর্যটকের যাতায়াতও নাকি বেড়ে গেছে । আমাদের যা স্বভাব কয়েকদিন পর হয়তো দেখাযাবে চারপাশে মানুষের আবর্জনা দিয়েই ভরে যাবে ।

একবার যাবার ইচ্ছে আছে ।

পোস্টে +++ :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৬

তুষার কাব্য বলেছেন: আমি যখন গেছি তখন কেবল বর্ষার শুরু আর পূর্ণ যৌবনা তখন খইয়াছরা।কিন্তু প্রথম আলোতে ফিচার আসার পর পরই পালটে গেল তার চেহারা।ঝাকে ঝাকে মানুষ জন যাওয়া শুরু করল,বানিয়ে ফেলল একটা পিকনিক স্পট।আর খইয়াছরা পরিণত হল একটা বিনোদন কেন্দ্রে।যদিও কয়েকটা গ্রুপ স্বেচ্ছা শ্রমের ভিত্তিতে কয়েক বস্তা প্লাস্টিকের প্যাকেট,পানির বোতল,বিস্কিটের প্যাকেটের স্তুপ নিয়ে আসছে ওখান থেকে কিন্তু তারপরও কি মাইটি খইয়াছরা তার আগের সেই জৌলুস ফিরে পাবে।যতদিন না আমরা আমাদের পরিবর্তন করছি ততদিন এভাবেই কেঁদে মরবে সুন্দরী ঝর্ণা ধারা গুলো।

শুভকামনা অনেক।

৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কবে যাব পাহাড়ে ।।
আহা রে ...।

খুব ভাল লাগল

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১০

তুষার কাব্য বলেছেন: ঘুরে আসুন না একদিন পাহাড়ের বিশালতা থেকে,সবুজের থেকে নিয়ে আসুন বুক ভরা ঘ্রান।শুভেচ্ছা ও শুভকামনা আপু।

৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দূর্দান্ত একটা ভ্রমন করলেন! এই খানে অতি অবশ্যই যাবো। তবে ছবি দেখে মনে হলো, এটা শীতের সময়ে গিয়ে মজা বা উপযুক্ত 'পিনিক' পাওয়া যাবে না। বর্ষার শেষের দিকে উপযুক্ত সময়!

পোষ্ট খুবই ভালো লাগল। যদিও বেশ কিছু ছবি দিয়েছেন, তারপরও আরো ছবি দেখতে মন চায়! 8-|

আমার প্রথম ট্র্যাকিং অভিজ্ঞতা হয়েছিল সীতাকুন্ডের বারবকুন্ডে। পরে আমরা গেলাম সহস্রধারা, সুপ্তধারা ঝর্না, লবনাংক্ষ মন্দির ইত্যাদি স্থানে। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে সহস্রধারার মত একটা চমৎকার ঝর্নার সামনে পানি উন্নয়ন বোর্ড একটা কৃত্তিম বাঁধ তৈরী করে ঝর্নাটাকে নষ্ট করেছেন। কেন তাদের এই উদ্দেশ্য বা কি ভেবে করলেন, আমার বোধগম্য হলো না। একটা প্রাকৃতিক জিনিসকে কিভাবে বিনষ্ট করতে হয় তা বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে শেখা উচিত।

ঐ ঝর্নার একটা ছবি দিলাম। আফসোস, নিজের ছবি ছাড়া ঝর্নার কোন সিংগেল ছবি পাইলাম না। :#) /:) :P


২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২১

তুষার কাব্য বলেছেন: ঠিকই বলেছেন কা_ভা ভাই।শীতকালে আসলে ঝর্ণা থাকে অনেকটাই ম্রিত অবস্থায়,তার আসল সৌন্দর্য দেখতে হলে যেতে হবে ঘন বর্ষায়।যদিও খইয়াছরা এক্ষণ প্রায় ধ্বংসস্তূপ।রীতিমতো পিকনিক স্পট বানিয়ে নিয়েছে শখের ভ্রমন পিয়াসিরা।

সীতাকুণ্ডর যে ঝরনাগুলর কথা বললেন সেগুল'ও চমৎকার,আমার সৌভাগ্য হয়েছে তাদের দেখা পাওয়ার।আর আপনার সহস্রধারার সামনের ছবিটা তো অসাধারন।দুজনকেই দারুন লাগছে দেখতে :D

ভালো থাকুন অনেক।

৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩

ডি মুন বলেছেন: নিজাম ভাই আগে আগে উঠছে পাহাড় বেয়ে তারপর আমাদের জন্য দড়ি ফেলছে নিচে।সেই দড়ি সাথে গাছ থেকে নেমে আসা দড়ির মতো লতা গুল্মের সাপোর্ট নিয়ে পাহাড় বেয়ে উঠতে লাগলাম।

বৃষ্টিভেজা পাহাড়ে উঠতে যান কেন ভাই? যদি বাইচান্স স্লিপ করেন !!!! আপনাকে একহালি মাইনাস - - - -

আর ছবিগুলোর জন্যে +++

:) :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩২

তুষার কাব্য বলেছেন: মাইনাসের জন্য প্রথমেই আপনাকে একহালি প্লাস +++ ;)
আর বাইচান্স স্লিপের কথা বলছেন তো,ওইটুক রোমাঞ্চের জন্যই বারবার আমি পাহাড়ে ছুটে যাই,এই জীবনটাই আমাকে অসম্ভব টানে।যেমন এই কাল ই আসলাম বান্দরবান থেকে ৫ দিনের এক ভয়ঙ্কর ট্র্যাকিং করে।সেই গল্প আরও রোমাঞ্চকর।আসছি শীগগির সেই কাহিনি নিয়ে। :P

শুভেচ্ছা নিরন্তর :D

৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৬

ডি মুন বলেছেন: কা_ভা ভাইকেও ++++++

অস্থির পোজ।

কিন্তু কাভা ভাই, আপনি পিছনে ঝর্ণা রেখে পাশে কি দেখতেছেন ???? :)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

তুষার কাব্য বলেছেন: কা_ভা ভাইকে আমার পক্ষ থেকেও ++++++ এমন জায়গায় গেলে পোজ গুলি এমনিতেই অস্থির হয়ে যায় :D

শেষ প্রশ্ন টা আমারও ।কে বা কারা ছিল ওদিকে :P

৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: @ডি মুনঃ একটা সময় ক্যামেরার দিকে না তাকাইয়া অন্য দিকে তাকাইয়া ছবি তোলাকে অনেক বেশি ভাবের মনে করত। আমাদের সবচেয়ে বড় কাজিন এই ব্যাপারটা আমাদের মাথায় ভাইরাসের মত ঢুকিয়ে দিয়েছিলেন। ফলে এই ভাব দেখাইতে গিয়ে আমরা এখন আর ক্যামেরার দিকে তাকাইয়া ছবি তুলতে পারি না। আর এই তত্বের আবিষ্কারক হিসেবে আমার কাজিন নিজেও তার বিয়ের সময় ক্যামেরাম্যান আর ভাবী কাছ থেকে ভয়ানক বকাঝকা শুনেছিলেন। B-) B-)

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৮

তুষার কাব্য বলেছেন: একদম সত্যি কথা কা_ভা ভাই।আমিও মাঝে মাঝে এই স্টাইল টা ফলো করি :P এই পোস্ট এ আমার যে কয়টা ছবি আসছে সব কয়টা অন্যদিকে তাকানো :D

হাহাহাহা জটিল অভিজ্ঞতা ভাই।শেষকালে বিয়েতেও অন্য দিকে তাকিয়ে ফটো সেশান :D :)

১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২০

মাহবু১৫৪ বলেছেন: অস্থির পুরাই

++++++++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯

তুষার কাব্য বলেছেন: আসলেই ভাই,,,পুরাই অস্থির.. :D

শুভকামনা থাকলো...

১১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫২

তাশমিন নূর বলেছেন: আপনার তো দেখছি বেশিরভাগই ভ্রমন বিষয়ক লিখা। ভ্রমণ বিষয়ক লেখা পড়তে ভালোই লাগে। নৈসর্গিক হলে তো আর কথাই নেই। নিসর্গ আমাকে গিলে খায়, আমিও হা করে নিসর্গ গিলি। :P

যাই হোক, আপনাকে ফলো করে রাখলাম। আস্তে আস্তে সব পড়ব।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৬

তুষার কাব্য বলেছেন: বাহ্...এইত আর একজন নিসর্গ প্রেমিক কে পেয়ে গেলাম...খুব ভালো লাগলো জেনে আপনাকেও প্রকৃতি টানে চুম্বকের মত তবে আমার শুধু মনোলোভা প্রকৃতি হলেই হয়না সেখানে যাওয়ার পথ টা রুদ্র কঠিন হুয়া চাই..যেখানে এডভেনচার আছে প্রতি মুহুর্তে বিপদের আশংকা,থ্রিলিং থাকে সেগুলো আমাকে বেশি করে টানে..

অনেক ভালো থাকুন তাশমিন নূর

১২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

জ্যানাস বলেছেন: ভাল লাগল সুন্দর পোষ্টটি।
খৈয়াছড়া তে পর্যটক নিয়ন্ত্রন করা উচিত না হলে মাধবকুন্ড এর মত নোংরা হয়ে যাবে। বর্ষায় এটা ভয়ংকর হয় উঠে।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১০

তুষার কাব্য বলেছেন: ঠিক বলেছেন জ্যানাস ভাই,আসলে আমরা যতদিন সচেতন না হব ততদিন এভাবেই আমাদের নিষ্ঠুর হাতে এরকম আরো কত সুন্দর ধংশ হয়ে যাবে...সরকারের সাথে সাথে আমাদের নিজেদের দায়িত্ব টুকোও অস্বীকার করতে পারিনা..

শুভকামনা নিরন্তর...

১৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫০

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ভালো একটা এডভেঞ্চার সিরিজ শেষ হল।

পোস্টে ৬ নং প্লাস।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১৪

তুষার কাব্য বলেছেন: এত কেবল শুরু প্রবাসী ভাই...আরো ৫ টা জমে আছে...কবে যে শুরু করব...আসছি খুব শিগগির আবার নতুন কোনো রোমাঞ্চের গল্প নিয়ে.. :D

ভালো থাকুন ...শুভো সকাল...

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার এবং সাহসী ভ্রমন কাহিনী !৭ম ভালোলাগা ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার ভালোলাগায় কৃতজ্ঞতা....অনেক ধন্যবাদ আপনাকে...

১৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

এহসান সাবির বলেছেন: খুব ভালো লাগা সিরিজ শেষ হয়ে গেল।



সাথে আছি।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪

তুষার কাব্য বলেছেন: একটা শেষ হইছে আরো কয়েক টা পাইপ লাইন এ আছে.... ;)

কেবল আসলাম বান্দরবান থেকে...নিঝুম দ্বীপ ও জমে আছে...কবে যে লিখব... :P

সাথে থাকার জন্য অন্নেক ধন্যবাদ সাবির ভাই..

১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সুন্দরের এই বৈপরীত্য ভালো না বেসে উপায় কি।

++++্
আসলেই ভাই ।
অনেক ভাল লাগলো ভ্রমণ কাহিনী ।
ভাল থাকবেন ।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই...সত্যিই তাই..ভয়ের সাথে যে ভালোলাগা টুকো মিশে ছিল তার সাথে কোনো কিছুর ই তুলনা হয়না..

শুভকামনা সতত..

১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার একটি সিরিজ শেষ হলো। সবগুলো পর্বের লিংক সংযুক্ত করে দেবার জন্য ধন্যবাদ। যখন যাবো তখন অাপনার ব্লগে অাগে এসে, ঘুরে যাবো।

৮+।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫

তুষার কাব্য বলেছেন: এটুকুই সার্থকতা আমার লেখার যদি কারো কাজে আসে এই লেখা,যদি কেউ উদ্ভুদ্য হয় এই লেখা পড়ে,যদি কারো রক্তে সঞ্চালিত হয় এডভেনচারের বীজ,যদি কেউ বেরিয়ে পড়ে অজানার ডাকে এক নিরুদ্দেশ সকাল কে সাক্ষী রেখে..

অনেক ভালো থাকা হোক..

১৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২০

নীল-দর্পণ বলেছেন: পড়টে পড়তে আমিই ভয় পাচ্ছিলাম আর ঐ জায়গায় আপনার যে কী অবস্থা...

++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

তুষার কাব্য বলেছেন: আসলেই অবস্থা খুব বেগতিক ছিল...উত্তেজনার পারদ ফুটছিল টগবগ করে...ভালোলাগার সাথে ভয়ের মিশেলে সে এক অনন্য অভিজ্ঞতা..

শুভকামনা নীল দর্পণ...

১৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

মামুন রশিদ বলেছেন: অসাধারণ! রিয়েল অ্যাডভেঞ্চার! এরকম একটা অ্যাডভেঞ্চারের সঙ্গী হতে পারলে দারুণ হতো ।


ভালোলাগা++

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪১

তুষার কাব্য বলেছেন: মামুন ভাই...সামনের কোনো এক বর্ষায় চলেন এক সাথে বেড়িয়ে পড়ি আবার ভবগুরের দল...

শুভেচ্ছা নিরন্তর....

২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৫

বৃতি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো ভ্রমণব্লগটি। পাহাড় আমারও পছন্দের- সুযোগ পেলেই পাহাড়ের কাছাকাছি যাই।
পোস্টে +++

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

তুষার কাব্য বলেছেন: আমাকে তো পাহাড় সবসময় ডাকে ।তাই মাঝে মাঝেই ছুটে যাই তার ডাকে সাড়া দিয়ে।বুক ভরে নিস্বাস নিয়ে আসি। ভালো থাকুন আপু।শুভ রাত্রী

২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি ও কথায় চমৎকার ভ্রমন কাহিনী ! +++++++++

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১

তুষার কাব্য বলেছেন: লিটন ভাই মনে হয় এই প্রথম আমার ভ্রমন বাড়ি এলেন।সুস্বাগতম ভাই।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: সামনের সপ্তাহে যাবো হয়তো।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

তুষার কাব্য বলেছেন: সামনের সপ্তাহে? এখন তো খুব একটা পানি পাবেন না ।তবে ট্র্যাকিং করতে চাইলে ঠিক আছে।হালকা শীতে খুব জমবে।শুভকামনা রইল।

২৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২২

এমএম মিন্টু বলেছেন: পুরাই অস্থির ভা্ই :) B-) ;) ;)

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৩

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ মিন্টু ভাই...শুভ সকাল...

২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯

দীপান্বিতা বলেছেন: ভাল লাগা......

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দিদি।আপনাকে আবার পেলাম।ভালো থাকুন অনেক।নিরন্তর শুভকামনা।

২৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হু এই খইয়াছরার কাহিনী পেপারে পড়তে পড়তে আর আপনার দেয়া ছবি দেখে, ভ্রমন কাহিনী পড়ে মনে হচ্ছে এখুনি যাই... কিন্তু যাওয়া হচ্ছে না... ! অপেক্ষা! অপেক্ষা!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

তুষার কাব্য বলেছেন: আমরা জানি আপু চাইলেই পারে অনেক কিছু আর এতো মাত্র খইয়াছরা ;)
তবে এখন না যাওয়াই ভালো।খইয়াছরার আসল চেহারা দেখতে হলে অবশ্যই যেতে হবে বর্ষায়,বৃষ্টি মাথায় নিয়ে।সেই পর্যন্ত অপেক্ষা করলেও ক্ষতি নেই আপু :D

শুভকামনা নিরন্তর

২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অস্থির অ্যাডভেঞ্চার! আপনার ঝর্ণা বিজয়ের কাহিনী পড়তে পড়তে তো গায়ে কাটা দিয়ে উঠল!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

তুষার কাব্য বলেছেন: হুম ৎঁৎঁৎঁ ।সত্যিই অস্থির একটা ট্যুর ছিল।অনেক উত্তেজনার পারদ ছিল প্রতিটি মুহূর্তেই।বিশেষ করে রাতের মুহূর্তগুলো আর খইয়াছারার পাহাড় বেয়ে ওঠা যেমন ভয়ঙ্কর ছিল তেমনি অনেক ভাললাগারও।
ভালো থাকা হোক।শুভেচ্ছা

২৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: কিন্তু আমাদের সীতাকুণ্ড,মিরসরাই বান্দরবানের গুলো কোন অংশে কি কম!

কোন অংশেই কম যে নয় তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে আপনার সুন্দর লেখা আর ছবিতেই।

আমার শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৯

তুষার কাব্য বলেছেন: ঠিক তাই ভাই।আমাদের গুলো কোন অংশেই কম রূপসী না অন্য দেশের চেয়ে শুধু অভাব আমাদের মানসিকতার,উন্নাসিকতার।আমরা পারিনা সুন্দর কে সুন্দর করে রাখতে,পরিচ্ছন্ন করে রাখতে আমাদের এই সম্পদ কে।
ভালো থাকুন অনেক।

২৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১

লিরিকস বলেছেন: :) :) :)

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

তুষার কাব্য বলেছেন: :D B-) B-)) ;)

২৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৭

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: আপনার অ্যাডভেঞ্চারের গল্পটা আগের পর্ব পড়া হয়নি
তবে শেষটায় যা পেলাম
অনিমেষ
++++++++

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নুরএমডিচৌধূরী ভাই আমার সাথে ঘুরে আসার জন্য..।

খুব ভালো থাকুন....

৩০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮

সুদীপ্ত সরদার বলেছেন: ভালো লাগলো! শুভেচ্ছা!

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ সুদীপ্ত সরদার আপনাকে...ভালো থাকুন।

৩১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২২

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ভ্রমন বর্ণনা এবং ছবি। দুই অসাধারণ।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৩

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ...ভালো থাকুন অনেক...অগ্রিম শুভেচ্ছা বিজয়ের...

৩২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

দীপান্বিতা বলেছেন: নতুন লেখা কই!

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২১

তুষার কাব্য বলেছেন: সময় করে উঠতে পারছিনা দিদি।তবে আসছি খুব তাড়াতাড়ি নতুন এক রোমাঞ্চের গল্প নিয়ে।শুভকামনা ।অনেক ভালো থাকুন।

৩৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪০

ডি মুন বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~
ঢু মেরে গেলাম

:)

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০০

তুষার কাব্য বলেছেন: আমিও ঢু মেরে ঢু ফেরত দিলাম... ;) :D :D :D

৩৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৪০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসংখ্য ভালোলাগা+

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

তুষার কাব্য বলেছেন: অবশেষে আসলেন আপু...! খুব ব্যস্ত সময় যাচ্ছে বুঝি? ভালো থাকুন নিরন্তর....

৩৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৮

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ঝকঝকে বর্ণনা । সাথে চমৎকার সব ছবি । অনেকটা ঘুরে এলাম আপনার লেখায় । ভালো লাগলো ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৩

তুষার কাব্য বলেছেন: আমার সাথে আপনাকে ঘুরাতে পেরে আমার ও ভালো লাগছে আপু.. :D

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ।

৩৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

প্রামানিক বলেছেন: যেমন বরননা তেমন ছবি। ধন্যবাদ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

তুষার কাব্য বলেছেন: শুভকামনা ..

ভালো থাকুন অনেক...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.