নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যখন আমি থাকব নাকো আমায় রেখ মনে

আমি এক যাযাবর

তুষার কাব্য

আমি এক উড়নচন্ডী,একলা পথিক...স্বপ্ন বুনি পথের ধূলোয়, \nচাঁদনী রাতে জ্যোৎস্না মাখি...\nদূর পাহাড়ের গাঁয়...\n\n\nফেসবুকে: https://www.facebook.com/tushar.kabbo

তুষার কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিঝুম দ্বীপে জোছনা প্রেমে

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬

আর কয় দিন পরই আবার আসছে ফুল মুন।ইচ্ছেটা অনেকদিনের।নৌবিহারে যাবো পূর্ণচাঁদ কে সাথে নিয়ে।সবচেয়ে ভালো হয় সারারাত নদীতে ভাসতে পারলে চাঁদের সাথে।পাহাড়ে তো দু’দিন পর পরই যাওয়া হয়।এবার তাহলে নদী কেন নয়।এক্সট্রিম ট্রেকিং তো চলছে,চলবেই।একটু রিলাক্স ঘুরতেও মন্দ লাগার কথা না।আর তাছাড়া পাহাড়ের বাইরে একটু বৈচিত্ত্রতাও আসলো।আমার সব ট্যুর ই হুটহাট ডিসিশন নিয়ে করা।এই বিকেলে মন চাইলো তো দে দৌড় রাতেই।আর যেহেতু একলাই ঘুরে বেড়াই উদ্দেশ্যহীন বনে বাদাড়ে তাই প্ল্যান করার প্রয়োজনও পড়েনা।সিদ্ধান্ত টা নিয়েই ফেললাম।যাবো এবার নিঝুম দ্বীপ।সারারাত ভাসব চন্দ্র ভেলায়,ডুবিয়ে দিব নিজেকে পূর্ণ যৌবনা চাঁদের কাছে।

এবার আর আমি একলা নই।এক কলিগ কে পেয়ে গেলাম সাথে।যে শেকল ছেঁড়ার আনন্দে উত্তেজনায় ফুটছে।খুব বেশী বার যায়নি সে ঢাকার বাইরে।তাই রুটিন মাফিক একঘেয়ে জীবন থেকে নতুন উদ্দমের স্বাদ নিতে যাচ্ছে সে।উত্তেজনার পারদ টা তাই স্বভাবতই ঊর্ধ্বমুখী তার।এ নিয়ে অফিসে মজাও কম হয়নি তাকে নিয়ে।সবাই তাকে সাহস দিচ্ছে(অবশ্যই মজা করে,যা তার ভালো লাগার কথা না :P)।তার পরিবারও অনন্ত দুশ্চিন্তায় তাকে ছেড়েছে আমার সাথে।আমার চিন্তাটাই তাই বেশি ছিল তাকে নিয়ে।একটা দায়িত্বও ছিল ঘরের ছেলেকে সুস্থ ঘরে ফিরিয়ে দেয়ার।



যাত্রা শুরু হোক তবেঃ



সারাদিন অফিস করলাম।ব্যাগপ্যাক গুছিয়েই এনেছি।বিকেল সাড়ে ৫ টায় সদরঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়বে,এম ভি ফারহান৪।সেদিন আবার ইসলামিক দলগুলোর ডাকা হরতাল ছিল যা আমার জন্য শাপে বর হয়ে দেখা দিল।৪টা পর্যন্ত অফিস করে বেরুলাম।বেড়িয়ে দেখি রাস্তা মোটামুটি ফাঁকা।একটা বাস পেয়ে ওঠে বসলাম।মাথায় চিন্তার পাথর পৌঁছতে পারবো তো ইন টাইমে।সময় হাতে এক ঘণ্টা মাত্র।শেষ পর্যন্ত হরতালই বাঁচিয়ে দিল আমাদের।ফাঁকা রাস্তায় সেইরাম টেনে গেল বাস।মাত্র ৩৫ মিনিটে পৌঁছে গেলাম সদরঘাট।অকল্পনীয়,অন্য সময় হলে হয়তো ২ ঘণ্টায় ও যেতে পারতাম না।







দেখি দাঁড়িয়ে আছে এম ভি ফারহান৪ আমাদের জন্য।ওঠে পড়লাম দেরী না করে।হাতে সময় আছে ২০/২৫ মিনিট।টিকেট কাটিনি আগে ইচ্ছে করেই।কারন আমার ইচ্ছে ডেস্ক এ যাবো এবার।যতবার নদীপথে যাওয়া হয়েছে প্রতিবারই কেবিনের বদ্ধ খোলসের মধ্যে বন্দী হয়ে গেছি।এবার যেহেতু প্রধান উদ্দেশ্য রাতভর চন্দ্রস্নান করা তাই খোলা ডেস্ক এর চেয়ে উপযুক্ত স্থান আর কি হতে পারে।সাথে একটা নতুন অভিজ্ঞতাও হল।আমরা দ্বিতীয় তলায় চলে গেলাম ডেস্ক এর খোঁজে।লঞ্চ এর সামনে একদম ফ্রন্ট ডেস্ক এ গিয়ে দেখি সবাই যার যার জায়গা দখল করে নিয়েছে।যারা যাননি কখনও ডেস্ক এ করে তাদের বলছি এভাবে যেতে হলে টিকেট কাটার প্রয়োজন পড়েনা শুধু আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে নিজের পজিশন টা দখল করে নিতে হয় পাটি কিংবা চাঁদর পেতে।সেক্ষেত্রে সবাই আগে চলে আসে ভালো জায়গাটা বুকিং করার জন্য।আমরা চারদিকে তাকিয়ে দেখি মোটামুটি সব জায়গা দখল শুধু পেছনের দিকে ২জন বসার মতো জায়গা এখনও ফাঁকা আছে।না জানলে যা হয়।দেখলাম দেরী করলে হয়তো এটুকুও দখল হয়ে যাবে।তাড়াতাড়ি গিয়ে দখল নিলাম।কিন্তু বললেই শুধু হবেনা কিছু পাততে হবে।কি করি?ক্যাম্পিং এর জন্য আনা বিছানার চাঁদর বিছিয়ে নিলাম।বেশ ভালো অভিজ্ঞতা হবে বলে মনে হচ্ছে।কলিগ কে জিজ্ঞেস করলাম এভাবে খোলা হাওয়ায় যেতে পারবে কিনা।তার চটপট উত্তর প্রথমবার সে লঞ্চে যাচ্ছে কোথাও,তাই কীভাবে যাচ্ছে সেটা কোন ব্যাপার না।হাফছেড়ে বাঁচলাম।



এই আমাদের লঞ্চ







লঞ্চ ছাড়ার সময় হয়ে গেছে।হর্ন দিচ্ছে।চারপাশের যাত্রাসঙ্গীদের দিকে চোখ বোলালাম।যাদের সাথে একটা আস্ত রাত আর একটা পুরো সকাল থাকব তাদের চিনে রাখাটা জরুরী।দেখলাম কয়েকটা ফ্যামিলি বিছানা গুছিয়ে নিচ্ছে মনে হয় শোয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে এখনই।২টা স্টুডেন্ট গ্রুপ দেখলাম একদম সামনে বসেছে।বেশ কয়েকজন বন্ধুবান্ধব মিলে যাচ্ছে।একটা গ্রুপ আবার ইতমধ্যে কার্ড বের করে ফেলেছে।দেখে মনে হল ওরাও আমাদের মতো নিঝুম দ্বীপের যাত্রী।

ঘড়িতে ৫:৪৫।বিশাল বড় লঞ্চটা ঘুরতে শুরু করতেই একটা ঠাণ্ডা হওয়ার ঝাপটা এসে লাগলো গায়ে।বেশ লাগলো এই গরমে হিমেল হাওয়ার পরশ।মনে হচ্ছে কেবিন না নিয়ে ভালই করেছি।ঠাণ্ডা হাওয়া খেতে খেতে যাবো এই ধবল জ্যোৎস্নায়।আর আমরা যেহেতু বিশাল বড় এই লঞ্চের একদম সামনে তাই সামনে গিয়ে দু’হাত তুললেই কেমন টাইটানিক টাইটানিক ফিলিংস হচ্ছিল।সদরঘাট ছেড়ে আসছি কিছুক্ষন।এখনও ঠিক অন্ধকার হয়ে ওঠেনি রাতের আকাশ।তাই আরও অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে যুবতী চাঁদের জন্য।বুড়িগঙ্গার দুষিত পানি কেটে চলছে আমাদের লঞ্চ।দু’পাশে যতদূর চোখ যায় বিভিন্ন রকমের ইন্ডাস্ট্রি নয়তো ইটের ভাটা ছাড়া আর কিছু চোখে পড়ছেনা।সহজেই অনুমেয় বুড়িগঙ্গার বিষাক্ত হয়ে ওঠার নেপথ্য গল্পটা কি।

এতক্ষনে অন্ধকার হয়ে গেছে।চাঁদ মামা উকি দিতে শুরু করেছে।অনেক কে এটা ওটা খেতে দেখে মনে পড়ল আমাদেরও খুদা পেয়েছে।খাবার দাবার সাথে বেশ ভালই আছে।বিভিন্ন রকমের শুকনো বিস্কিট থেকে শুরু করে হরেক রকমের ফল ভর্তি আমাদের আর একটা ব্যাগ।ফল টা আবার আমার বেশি প্রিয় কিনা তাই আমি যেখানেই যাই আর কিছু না থাকলেও ব্যাগ ভর্তি ফল থাকবেই।কলা,বিস্কিট,আপেল দিয়ে নাস্তাটা সেরে ফেললাম।সামনের তরুন গ্রুপ এতক্ষনে কার্ড খেলায় মজে গেছে।ওদের আর অন্য কোথাও নজর নেই।সামনে একটা মস্ত চাঁদ ওঠে আসছে তার সবটুকু রুপ নিয়ে ওদিকে তাদের বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপ নেই।ওদের দেখে মনে হচ্ছে আগেও গেছে ডেক’এ করে।একদম নিজের বাড়ির মতো আসর জমিয়ে বসেছে কিন্তু আমাদের কিছুটা আড়ষ্টতা সত্তেও প্রথম অভিজ্ঞতা এখনও পর্যন্ত জমজমাট।এনজয় করছি প্রতিটা সেকেন্ড।খাওয়া দাওয়া আপাতত শেষ,পেটও তাই শান্ত।এবার শুধু প্রেম করার সময়।



এই সেই প্রিয়তমা আমার





লঞ্চের লাইট গেছে।রাতও গভীর হচ্ছে।অনেকেই ঘুমের রাজ্যে হাড়িয়ে গেছে এতক্ষনে।কার্ড খেলা বন্ধ,চারদিকে এক নিস্তব্ধতা নেমে আসছে ধীরে ধীরে।রাত বাড়ার সাথে সাথে চাঁদের রঙও বদলাতে শুরু করেছে।হলুদাভ রঙের খোলস ছেড়ে ধবল সাদার মাতন লেগেছে সারা গায়ে।সে এক অসহ্য ফোয়ারা হয়ে ঝরতে শুরু করেছে,যেন সমস্ত আকাশ আজ ফুটো হয়ে গেছে।ঝরছে এক চরম আক্রোশে।আমি আজ চন্দ্রগ্রস্ত হবো।বাধা দিবনা নিজেকে।অপেক্ষা করছি আরও নির্জনতার।সবাই ঘুমিয়ে পড়ুক।নিঃশব্দ চরাচরে আমি একা জেগে থাকব।একাই ভাসব আজ ধবলপঙ্খি নায়,রাতভর এই পোড়া চোখে ভরে নেব আলোর পেয়ালা,একা আমি জ্যোৎস্না খাবো,সমস্ত গায়ে মেখে নেব উছলে পড়া দুধ সাগরের ঢেউ।

পিঠে হাতের স্পর্শ পেয়ে স্বপ্নের দুনিয়া থেকে বাস্তবে নেমে আসলাম।আমার কলিগ উঠে আসছে।সেও আমার সাথে যোগ দিল।চাঁদ তার পূর্ণ আলোর স্ফুরন ছড়াচ্ছে।চন্দ্র প্রেমের স্মৃতি হিসেবে কিছু ছবি নেওয়ার চেষ্টা করলাম।কিছুতেই মনের মতো পাচ্ছিলাম না।তারপরও তুলে নিলাম বেশ কিছু তাজা প্রেমের গল্প।হঠাৎ দেখি সব আলো জ্বলে উঠেছে।চেকার আসছে টিকেট চেক করতে।কি যে বিরক্ত হলাম বেরসিক চেকার কে দেখে।আসবিই যখন আগেই আসলিনা কেন!মাঝখানে উদয় ঠিক সিনেমার ব্রিলেনের মতো।তাড়াতাড়ি টিকেট কেটে নিয়ে তাকে বিদায় করলাম।ঘড়ির দিকে চেয়ে দেখি প্রায় ১০ টা বাজে।ইতিমধ্যে মুন্সিগঞ্জ ঘাট পেড়িয়ে এসেছি অনেকক্ষণ হল।তখন খাইনি কিন্তু এখন মনে হচ্ছে কিছু খেতেই হবে।চলে গেলাম ক্যান্টিনে।কিন্তু ভাত খাওয়ার সাহস হলনা।রুটি কলা দিয়েই আজকের রাতের মতো পেট বাবাজি কে শান্ত করলাম।কিছুক্ষন ঘুরে বেড়ালাম লঞ্চে।অবশ্য বেশি দূর যেতে পারিনি।শ্রেণী বিভেদের দরজায় গিয়ে বাঁধা পেলাম।কিছুতেই নিচের মানে ডেকের মানুষ জন ওপরে কেবিনে বা তার আশেপাশে যাওয়ার যোগ্যতা রাখেনা।যদিও এটা আমি জানতাম।তবে মাঝে মাঝে দরজা গুলো খোলাও থাকে।তখন ঠিক বৈষম্য ঘুচিয়ে এক হয়ে যাওয়ার একটা সুযোগ থাকে।যাইহোক ফিরে আসলাম আপন নীরে।ওদের বদ্ধ ছোট্ট কেবিনের থেকে আমাদের খোলা আকাশই অনেক ভালো।দেখলাম চেকার এতক্ষনে তার কাজ সম্পাদন করে চলে গেছেন।তার মানে এখন আবার আমার অবাদ স্বাধীনতা।সমস্ত লঞ্চ ঘুমিয়ে পড়ুক।তারপর আবার শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব।রাত গভীর হচ্ছে।খুব ভালো হতো যদি লঞ্চের ছাঁদে যেতে পারতাম।তাহলে আরও ভালোভাবে প্রেম জমত পূর্ণবতি চন্দ্রাবতির সাথে খোলা আকাশের নিচে।







রাত বেশ গভীর হয়ে এলো।ঠাণ্ডা কনকনে হাওয়া বইতে শুরু করেছে।বেশ তীব্র সেই হাওয়ার দাপট।একদম জমিয়ে দেওয়ার মতো।আমাদের দুজনের কাছে যা ছিল মানে সবেদন নীলমণি আমার একটা হালকা সুয়েটার পড়ে নিলাম আর আমার কলিগ রাজিব ভাইয়ের কাছে দেখলাম সুয়েটারের সাথে একটা মাফলারও আছে। সে যা আছে সব পড়ে নিয়েছে।সবশেষ সাথে থাকা গামছাটাও মাথায় পেঁচাতে হল আমার।কিন্তু তাও খুব বেশি আটকাতে পারছিনা মধ্য মেঘনায় ভয়ঙ্কর ভাবে তেরে আসা এই ঠাণ্ডা বাতাসের স্রোত।এই প্রথম মনে হল ডেকে এসে মনে হয় ভুলই করলাম।



আবীর রাঙ্গা আকাশ





ইতিমধ্যে আরও কয়েকবার দাঁড়িয়েছে লঞ্চ।একটা ঘাটে তো দেখলাম কোন পলটুন নেই,সাইনবোর্ড নেই।সোজা মাটির ঘাটে এনে দাঁড় করিয়ে দিল এতো বিশাল বড় এই লঞ্চ টা।কিছু জানতেও পারলাম না কোথায় আসলো।রাত দেড়টা কি ২ টা বাজে তখন।কয়েকজন লোক দেখলাম নামলো সেই সাথে উঠলো ৪/৫ জন।এতো রাতে এমন একটা জায়গায় কেন দাঁড়ালো লঞ্চ যেখানে মাত্র ৭/৮ জন উঠানামা করল ঠিক বুঝে উঠতে পারলাম না।ভোর প্রায় সাড়ে পাঁচ টায় লঞ্চ এসে থামল তজুমদ্দিন ঘাটে।এই নামটা হয়তো অনেকের জানা।ভোলার চরফ্যাশন অথবা কুঁকড়িমুকড়ি গামি সব লঞ্চ এখানে দাঁড়ায়।পরবর্তী বিরতি আমাদের মনপুরায়।তখনও ঘুটঘুটে অন্ধকার।মাঝ নদী দিয়ে চলছে আমাদের লঞ্চ।নদীর দুইপাশেই ধুধু কুয়াশার ভেলা ছাড়া আর কিছু চোখে পরছেনা তখন।আস্তে আস্তে পূব আকাশের রঙ বদলাতে শুরু করেছে।ঘন অন্ধকারের বুকে রক্তাভ লাল টুকটুকে সূর্যটা উঁকি মারার অপেক্ষায়।সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য।পুরো আকাশ যেন লাল আবীরে কেউ মাখিয়ে দিয়েছে পরম মমতায়।এবারে দু’পাশ ও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।তবে একপাশে পানির জলরাশি ছাড়া আর কিছু দেখা যাচ্ছেনা।যতদূর চোখ যায় শুধু পানি আর পানি।অন্য পাশটায় বহুদুরে দ্বীপের মতো কিছু দেখা যাচ্ছে।সবুজ গাছের সারি দিয়ে দ্বিপ টাকে ঘিরে রেখেছে।ওই দিক টায় অবশ্য এরকম আরও অসংখ্য ছোট ছোট দ্বিপ আছে।কোনটাতে হয়তো কোন মানুষ ই থাকেনা।আস্তে আস্তে উঠে আসছে সূর্য্যি মামা।বিশাল নদীর বক্ষ চিরে বেড়িয়ে আসছে তার মাথা,তারপর মুখ,তারপর সমস্ত শরীর।এই অপার্থিব দৃশ্যের সাথে আসলে কোন কিছুর তোলনা চলেনা।কোন ভাষাও হয়তো তা প্রকাশে দুর্বল মনে হবে।শুধু চেয়ে থাকা আর প্রানভরে উপভোগ করা ছাড়া।আমার ক্যামেরার ব্যাটারিটাও হয়তো তাই ঠিক এই সময়টাতেই দুর্বল হয়ে গেল।দুই একটা ছবি নিতেই বন্ধও হয়ে গেল।যাইহোক মনের খাঁচায় বন্দী করে নিয়েছি সেই দৃশ্য স্থায়িভাবে।



নদীর বুক চিরে উঠে আসছে সূর্য্যি মামা











যেখানে নদী মিশে আছে মেঘের সাথে







ভাঙ্গনে আক্রান্ত মনপুরা













সাড়ে ছয়টায় পৌঁছে গেলাম মনপুরা।আমাদের প্রথম গন্তব্য।তখনও পর্যন্ত আমরা দ্বিধায় ছিলাম আমরা কি মনপুরায় থেকে যাবো নাকি নিঝুম দ্বিপ যাবো।মুন্সিগঞ্জ থেকে লঞ্চ ভর্তি করে সিমেন্টের বস্তা উঠিয়েছে।এগুলো এখানে নামাবে।তাই অনেক সময় আমাদের হাতে।নেমে নাশতা করে নিলাম।তারপর একটু ঘুরে দেখলাম।ছবি নিলাম মনপুরার বুকে।একটা মজার তথ্য জানলাম স্থানীয় লোকজনের কাছ থেকে।সেটা হল যে “মনপুরা” ছবির মাধ্যমে এই ছোট্ট দ্বীপের পরিচিতি এখন সাড়া দেশে সেই ছবির শ্যুটিং ওখানেই নাকি হয়নি।এমনকি তাদের ভাস্যমতে পরিচালক গিয়াস ভাই নাকি এই দ্বীপের নামও শোনেনি আগে(পরে কোন এক সাক্ষাতকারে বলেছে)।কল্পিত এক চরিত্র,একটা দ্বীপের কাহিনি কি করে অনেকটাই পালটে দিল মনপুরার মানুষের জীবন।এখন প্রতিদিন সকালে অনেক মানুষ এসে জড়ো হয় এই ঘাটে কখন লঞ্চ আসবে সাথে নিয়ে আসবে তাদের কয়েকজনের কিছুটা হলেও ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আমাদের মতো কিছু পাগলা অভিযাত্রী দল।



চলবে...

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯

মামুন রশিদ বলেছেন: পূর্ণবতী চন্দ্রাবতী দর্শনের বর্ণনায় মুগ্ধ হলাম । অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় থাকব পরবর্তি পর্বের ।


ভালোলাগা++

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪

তুষার কাব্য বলেছেন: প্রীত হলাম মামুন ভাই আপনার কাছ থেকে অক্রিপন প্রশংসা পেয়ে।চেস্থা থাকবে এরকম পরের বারও তৃষ্ণা মেটাবার।ভালো থাকুন অনেক।বিজয়ের শুভেচ্ছা।ব্লগ দিবসেরও শুভেচ্ছা থাকলো।

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

আবু শাকিল বলেছেন: দর্শনের বর্ণনা খুব সুন্দর সাজিয়েছেন ।
প্লাস++

চলুক...... :) :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫২

তুষার কাব্য বলেছেন: দু'হাত ভরে আপনার প্লাস গ্রহন করলাম শাকিল ভাই।আপনাদের সাথে পেলে অবশ্যই চলবে।ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা নিবেন।আশা করছি কাল দেখা হয়ে যাবে।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৩

আরজু পনি বলেছেন:

দারুন লাগলো...ছবি গুলো বেশ সুন্দর ।

অবশ্যই চলুক ।।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক দিন পর পেলাম পনি আপু কে।খুব সম্ভবত কুয়াকাটা নিয়ে বর্ষবরণের একটা পোস্ট এ লাস্ট আপনাকে পেয়েছিলাম :D

শুভেচ্ছা ব্লগ দিবসের।আশা রাখছি দেখা হবে।

৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৪

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা অার ছবি সহ ভ্রমণ পোস্ট।

পরেরটার অপেক্ষায়.......

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন দা।ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা।আসছেন নিশ্চয় আজ বিকেলে।দেখা হবে বিজয়ে।
শুভকামনা নিরন্তর।

৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৮

চা-ওয়ালা বলেছেন: মনের অভিব্যাক্তির অসাধারণ উপস্থাপন।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫১

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনুপ্রানিত চা ওয়ালা।আজকে চা নিয়ে চলে আসুন ব্লগ দিবসের আড্ডায় :P

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা ভাই।

৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৪

অপ্রকাশিত কাব্য বলেছেন: চরম লাগলো

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৭

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার চরম লাগলো জেনে আমারও চরম লাগছে। :D
অনেক ভালো ভালো থাকুন অপ্রকাশিত কাব্য। ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা।

৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: শুভ ব্লগ দিবস!!! !:#P !:#P !:#P

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন ভাই।দেখা হবে আশা করছি।
শুভ ব্লগ দিবস।

৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট ভ্রাতা ++++++++++

অনেক শুভেচ্ছা :)

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩০

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা।আপনাকেও শুভেচ্ছা ব্লগ দিবসের।

৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দারুণ পোস্ট++++

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় ।

ব্লগ দিবসে আসছিলেন কি চুপি চুপি :P

১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ কাহিনী... হুট করে শেষ করে দিলেন... এইটা কিছু হইল!!!

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম...

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

তুষার কাব্য বলেছেন: কি যে বলেন বোকা ভাই...এইটুক লিখতেই তো আমার যান বাহির হইয়া যায়...টানা ৭ দিন ধরে লিখছি জানেন ;) :)

আপনারে ব্লগ ডে তে দেখলাম না কেন....?নাকি লুকাইয়া ছিলেন... :P :)

১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

এম মশিউর বলেছেন: ভ্রমণের কাহিনীর সাথে ছবি গুলোও ভালো লাগলো।

আর ব্লগ দিবস অনুষ্ঠানে দেখা তো হলোই। চিনতে পেরেছেন কি??

;)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২

তুষার কাব্য বলেছেন: মশিউর ভাই কে চেনা চেনা লাগছে...কোথায় যেন দেখেছি ভাই আপনাকে :D অনেক ভালো লাগলো ভাই পরিচিত হতে পেরে...

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা...

১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো।

ছবিগুলো তো অসাধারণ!

এবং এই সেই প্রিয়তমা আমার

শুভকামনা জানবেন ভাই। অনিঃশেষ।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে...ব্লগ দিবসে পাইনি কেনো ?...ভালো লাগত পেলে...শুভকামনা অনিঃশেষ ।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৭

বৃতি বলেছেন: ছবি, বর্ণনা- দুটোই চমৎকার হয়েছে :)

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

তুষার কাব্য বলেছেন: কেমন আছেন আপু? ব্লগ দিবস কেমন কাটল? আমরাতো দারুন আড্ডা দিয়ে আসলাম ।মিস করেছি আপনাদের যারা প্রবাসে থাকে।

ভালো থাকুন,সুস্থ্য থাকুন

১৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১

মহান অতন্দ্র বলেছেন: +++ আপনার সব কটি ভ্রমণ পোস্ট খুব চমৎকার । এটিও চমৎকার । আপনার মতো মনে হচ্ছে আমিও ঘুরে আসি , পূর্ণ যৌবনা চাঁদের কাছে সপে দিয়ে আসি ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০১

তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহা আপু...আর একটু ফ্রি হয়ে নিশ্চয় আপনিও ঘুরবেন...এমন চন্রাবতী চাঁদ আপনার কাছেও আসবে...তখন তাকে ঠিক বন্দী করে নিবেন।

শুভকামনা সবসময়...অনেক ভালো থাকবেন আপু...

১৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৭

রোদেলা বলেছেন: খালি হিংসায় জ্বলছি ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০

তুষার কাব্য বলেছেন: জ্বলতেই থাকেন শুধু... :)

আগের মামলার কি হলো আপু.... ;)
ভালো থাকুন আর মাঝে মাঝে মামলা টামলা নিয়ে আসুন আমার নামে. :)

১৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৬

জুন বলেছেন: নিঝুম দ্বীপ যাবার খুব শখ কিন্ত ভোলার চর ফ্যাশন থেকে নিঝুম দ্বীপে যাবার পথের দিকে তাকিয়ে সাহস পাই নি তুষার কাব্য। আবার এসে খুটিয়ে পড়ে যাবো আর চিনে নেবো যাবার পথ ।
+

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮

তুষার কাব্য বলেছেন: শীতকালে খুব একটা ভয় পাওয়ার কিছু নেই আপু।ঘন্টার ঘন্টার ঘন্টা হয়ত আপনি একপাশে তীরের দেখা পাবেন না কিন্তু নদী এই সময় শান্ত থাকে।বেরিয়ে আসুন আপু এই শীতেই...আপনাকে ডাকছে নিঝুম দ্বীপ....

ব্লগ ডে তে দেখব আশা ছিল...ফাঁকি দিলেন সবাইকে... :( #:-S

ভালো থাকুন অনেক ।

১৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

নারে ভাই ব্লগ দিবসে আসতে পারি নাই।

তবে আগামীতে আসব ইনশাল্লাহ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

তুষার কাব্য বলেছেন: অবশ্যই দেখা হবে আগামীতে....ভালো থাকুন ভাই..

শুভকামনা...

১৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

মুহিব জিহাদ বলেছেন: এই পোস্ট নিয়ে ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আক্ষেপ সহ সারা পেয়েছে। :P :P

ভাবলাম একবার ঘুরে আসি। আহ! সে কি পোস্ট, ইহা না দেখলে ত জীবনটাই বৃথা হয়ে যেত। জীবনে খুব বেশি না ঘুরতে পারলেও সামান্য ঘুরেছি কিন্তু এত সুন্দর বর্ননা দিতে পারিনি।

পোস্টে প্লাস ++++ সহ আপনার হাতটাকেও পিলাসের আওতায় আনা হল। এত সুন্দর ছবি তুলার হাতে প্লাস না দিয়ে উপয় কি বলুন :) B-)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

তুষার কাব্য বলেছেন: আক্ষেপ সহ সারা...এইরকম শব্দ আমি আমার ইহ জীবনে শুনি নাই..বাংলা একাডেমির ডিকসনারিতে আছে কিনা খুঁজে দেখতে হইব. ;)
তাইলে বুজতে পারব আমাকে কি প্রশংসা করা হইলো নাকি কিঞ্চিত .... :P

ধন্য হয়ে গেল আমার পোস্ট...অবশেষে কার পদধুলি পড়ল দেখতে হবেনা... :D

আমার হাত ও ধন্য মহান ব্লগারের হাতের স্পর্শ পেয়েছে বলে...:)

১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ছবি আর বর্ণনায় এক কথায় মুগ্ধ তুষার ভাই।

দেশে এসে আপনার সঙ্গে একটা ট্যুরে বের হবার ইচ্ছা আছে ভাই। মাথার উপর পূর্ণ চন্দ্র, চারিদিকে খোলা আকাশ, ক্যাম্প ফায়ারের রহস্যময় আলো আধারির খেলা, সঙ্গে আপনার ভায়োলিনের সুর। ফাঁকে ফাঁকে মুন এর কবিতা।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৯

তুষার কাব্য বলেছেন: আসেন তাড়াতাড়ি..তারপর কত ঘুরবেন দেখা যাবে...প্রশংসা টুকো যত্ন করে তুলে রাখলুম..
মাত্র মুন ভাইয়ের সাথে কথা বললাম...সেদিন সারারাত আমার সাথে ছিল তারপর ভোর এ সেই যে অভি ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করে আসলাম তারপর আর কোনো সারাশব্দ নাই...
অপেক্ষায়.....

২০| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

লিরিকস বলেছেন: :) :) :) :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১

তুষার কাব্য বলেছেন: :) :D B-)

২১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৬

ডি মুন বলেছেন:
মু হা হা হা হা :) :)

এসে গেছি ... এইবার সব ফানা ফানা কইরা ফালামু :)




যাই হোক, পোস্টের কথায় আসি।

পোস্টের প্রথম প্যারা খুবই কাব্যিক হয়েছে। আপনি কবি বলেই যে এটা সম্ভব হয়েছে, এ কথা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।


দু’পাশে যতদূর চোখ যায় বিভিন্ন রকমের ইন্ডাস্ট্রি নয়তো ইটের ভাটা ছাড়া আর কিছু চোখে পড়ছে না। সহজেই অনুমেয় বুড়িগঙ্গার বিষাক্ত হয়ে ওঠার নেপথ্য গল্পটা কি।

:(

অনেকেই ঘুমের রাজ্যে হাড়িয়ে গেছে এতক্ষনে ----- হারিয়ে, এতক্ষণে



সুন্দর পোস্ট+++
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।


আপনি মশাই পারনও বটে।
গান, বেহালা, পাহাড়, নদী, আবৃত্তি, অগণিত ভক্তকুল, আহা আহা।
হিংসায় জ্বলে পুড়ে যাচ্ছি। :) :) আপনার সাথে একবার ভ্রমণে যাওয়ার খায়েশ আছে। না নিলে মাইরা ফালামু :)

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৫

তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহা আমিও আইসা পড়ছি বিরিশিরি থেইক্কা....গরমের মধ্যে বেপক মজা কইরা আসছি...তাইতো বলি এত বড় কমেন্টস একমাত্র মুন ভাইয়ের পক্ষেই করা সম্ভব...আপনার অপেক্ষায় থাইকা আমার পোস্ট কানতে কানতে চোখ ফুলাইয়া ফালাইছে.. ;)


আর বানানের কথা বলতে গেলে একবার লেখা হয়ে গেলে সেদিকে আবার ফিরে তাকানোর মত ধৈর্য আমার কোনো কালেই ছিলনা...২০/২৫ টা এইরকম হইলেও কোনো ব্যাপারনা :P । তবে আপনার এতকিছু চোখে পরছে মানে ছাইপাশ কিছু একটা হইছে....ধন্যবাদ দিয়া আপনাকে ছোট করতে চাচ্ছিনা... #:-S

হিংসায় জইলা পুড়লেও লাভ নাই...তবে রাজশাহী আইতাছি তাড়াতাড়ি...তহন দেহা যাইবো...(আমার ভাষাপ্রয়োগ নিয়ে আমি নিজেই টাস্কিত :D :D

২২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪০

ডি মুন বলেছেন: প্রবাসী ভাই আসেন বুখে আসেন।
বুক পকেটে আপনারে ভাঁজ কইরা রাখি।


আর শোনেন, আমার জন্যে একটা আরব্য রজনী থুক্কু রমণী আইনেন আসার সময় :) :) আপনারা চাঁদ আর ভায়োলিন নিয়ে গুরুগম্ভীর হইয়েন। আর তখন আমি আর সে, সে আর আমি একটু কাব্যিক আলোচনা করবোনে। :)

জানেনই তো আমার হৃদয়ে শতো শতো কালাহারী মরুভূমি
সেখানে বৃষ্টি আনিতে দরকার একজন আরব্য রমণী :)


@ প্রবাসী ভাই

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩

তুষার কাব্য বলেছেন: আহারে কিতনা পেয়ার ...প্রাণ ডা জুরাইয়া গেল..এত প্রেম জমাইয়া রাখেন কলসির মধ্যে...প্রবাসী ভাই আসুক তারপর ঢেলে দিয়েন... :D

প্রবাসী ভাই কই? দেখেন মুন ভাইয়ের অবস্থা...দিন নাই রাত নাই সারাদিন খালি রমনী খোঁজে,ঘুমের মধ্যেও মনে হয় রমনীই খুঁজে ফিরে... ;)

প্রথমত রমনী চাই দ্বিতীয়ত রমনী চাই আর তৃতীয়ত,শেষপর্যন্ত ও রমনী চাই মুনের... :P #:-S :#)

২৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৭

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আচ্ছা একজন জোতিষী আমাকে বললেন ফুল মুনে ভাগ্য মানুষের সহায় হয়।তখন নাকি যে কোন নুতুন কারবার,বিজনেস করার প্ল্যান করা উচিত। :-P :-P :-P ।আপনার কি মনে হয়।

আপনার পোষ্ট টি অসাধারন মনে হচ্ছে।এখন ও শেষ করে উঠতে পারিনি।মনোযোগ দিয়ে আবার পড়তে হবে।

ধন্যবাদ ভাই।অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

তুষার কাব্য বলেছেন: আমিও এরকম টা শুনেছি আপু কিন্তু কোনো প্লান এখনও করা হয়ে ওঠেনি...ভাবছি একটা লিস্ট করতে হবে... :D :D

আপনিতো ইউ এস এ তে আছেন তাইনা আপু?ওখানেও শুনেছি ফুল মুনে ভালই প্রস্তুতি নেই মানুষজন...তবে সেটা চাঁদ দেখার না...হই হল্লোর করে ওরা সেলিব্রেট করে...

কষ্ঠ করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।ভালো থাকুন আপনিও...শুভকামনা...

২৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

মাহবু১৫৪ বলেছেন: চমৎকার লেখা

++++

৭ম ভাল লাগা

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার ভালোলাগায় কৃতজ্ঞতা...ভালো থাকুন সবসময়...।

২৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার তুষার ভাই

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই...আপনাকে প্রথম মনে হয় পেলাম আমার ব্লগ বাড়িতে... :D

২৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

এহসান সাবির বলেছেন: চলুক...............


আছি সাথে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫

তুষার কাব্য বলেছেন: আরে সাবির ভাই যে,কোথায় ছিলেন ভাই এতদিন? ব্লগ ডে তে আসলেন না...তবে চুপি চুপি কার কার সাথে জানি দেখা করছেন এরকম খবর বাতাসে ভেসে বেরাচ্ছে... :D :)

২৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

ডি মুন বলেছেন:
প্রবাসী ভাই কোনো কাজের না।
এতদিন ধরে কইতাছি, একটা কিছু ব্যবস্থা করেন। শুনেছি আরব্য রমণীরা দেখিতে শুনিতে মাশাআল্লাহ, আর খোরমা-খেজুর খাইয়া তাহাদের ফিগার আলহামদুলিল্লাহ।

কিন্তু প্রবাসী ভাই কোনো ব্যবস্থাই করিতেছেন না। আমি এবং পার্থ ভাই উনাকে বলিতে বলিতে হারিকেনের তেল শেষ কইরা ফালাইলাম, কিন্তুক কাম হয় না। :( :(

ভাবতাছি, ছেড়ে দিয়ে আরব্য রমণীর ধান্দা
হইয়া যামু আল্লাহর প্রিয় বান্দা :)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

তুষার কাব্য বলেছেন: @প্রবাসী ভাই, পোলাডা কিন্তু আসলেই পাগল হয়ে গেছে.কি সব ফিগার টিগারের কথা বলতাছে দেখসেন? :P

মুন পাগল হইছে বইলা পার্থ দা'ও পাগল হইব এইটা কিন্তু বিশ্বাস হইলো না...যুক্তি প্রমান হাজির করলেও বিশ্বাস করুম না... :)

এইবার ঠিক আছে..সময় থাকতে ভালো মানুষ হইয়া যান...আর প্রবাসী ভাই যদি এরপর দয়া কইরা কিছু করে আপনার জন্য আই মিন ...... ;)

২৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৪২

শঙ্খচিল_শঙ্খচিল বলেছেন:
নিঝুম দ্বীপে গিয়েছিলাম, তবে রাত কাটানো হয়নি :(

যাইহোক, সুন্দর পোস্ট। ভাল লাগা জানবেন!

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৪

তুষার কাব্য বলেছেন: নিঝুম দ্বীপ গিয়ে রাত কাটান নি?খুব মিস করেছেন ভাই আপনি..

শুভেচ্ছা শীতের সকালের...

২৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ভাল লাগলো পরের পর্বের অপেক্ষায়

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।অনেক ভাল থাকা হোক।শুভ রাত্রী।

৩০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৩

আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি টরন্টোতে আছি ভাই।আপনার পোষ্ট আজ আবার পড়লাম।ওই দিন পরে আর সময় পাইনি।ছবিগুলি দেখে মনটা ভরে গেল।

তুষার তো আপনার নাম তাইনা? আপনি কি চলন্তিকাতে আগে লিখতেন তুষার আহসান নামে? ভাল লাগে আপনার পোষ্টগুলি।আমার ফেসবুকে আছেন দেখছি। তুষার আহসান না অন্য কেও..।

চমৎকার মনকাড়া পোষ্টটিতে আবার ও ভালবাসা জানিয়ে গেলাম।অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।ভাল থাকবেন কেমন।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

তুষার কাব্য বলেছেন: আমি জানি আপনি টরেন্টো তে আছেন আপু তুষার'ই আমার নাম তবে তুষার আহসান নই :)

অনেক ধন্যবাদ আপু কষ্ট করে আবার আসলেন পড়লেন,ছবিগুলো দেখলেন সময় করে....

সুযোগ,সময় হলে অবশ্যই একবার আসবো আপনাদের টরেন্টো তে :D

অনেক শুভকামনা আপনার জন্য...প্রবাস জীবন অনেক আনন্দে কাটুক...

৩১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫২

শ্রাবণ জল বলেছেন: কয়দিনের ট্যুর ছিল?
কেমন লাগলো আমাদের হাতিয়া??
কাজির বাজার, রহমত বাজারও নিশ্চয়ই গেছেন??
আমি মাত্র গতকাল ফিরলাম বাড়ি থেকে।

আপনার পোস্টের শিরোনাম দেখে চোখ আটকে গেল। তাই ঢু মেরে গেলাম।
ছবি গুলো সুন্দর।
ডিসেম্বরের শীতে ডেক-জার্নি করার খুবি সাহসিক কাজ হয়েছে।

ভাল থাকুন, তুষার।
শুভেচ্ছা।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

তুষার কাব্য বলেছেন: বাহ্ ...আপনি হাতিয়ার মানুষ ? শর্ট ট্যুর ছিল আপু(যদি ভুল না করে থাকি :D )...দুদিনের ট্যুর ছিল...অনেক বছর আগেও একবার গেছিলাম নিঝুম দ্বীপ।এবার তাই স্মৃতিটাকে নারা দিতে আবার গেলাম ।হা ..কাজির বাজার, রহমত বাজারও গেছি ।
আমার কিন্তু চমত্কার লেগেছে আপনাদের হাতিয়া...নদীর এপার ওপার মিলিয়ে বেশ বড় একটা উপজেলা,নদীময়।

সত্যিই অনেক সাহসের কাজ করে ফেলেছি ডেকে গিয়ে (ভোর রাতের তীব্র শীতের কথা ভুলে গেলে ;) )

এর পরের বার গেলে নিশ্চয় আপনাকে খুঁজে নিয়ে যাব :D
অনেক ভালো থাকুন...শুভকামনা নিরন্তর...

৩২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:৫৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ছবি আর বর্ননা দুটাই খুব ভালো লাগলো।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপু সবসময় পাশে থাকার জন্য... ।

ঢাকার কুয়াশাভেজা ভোরের শুভেচ্ছা :D

৩৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪২

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট ভ্রাতা ++++++++++

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৩

তুষার কাব্য বলেছেন: স্বাগতম আমার আঙ্গিনায়.. :)

অনেক ধন্যবাদ ভাই....শুভেচ্ছা শীতের সকালের...

৩৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৯

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: শুভ হোক নতুন বছর ২০১৫

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু...আপনাকেও শুভেচ্ছা নতুন বছরের..।

৩৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

অদৃশ্য বলেছেন:




এই দ্বীপটাতে আমার যাবার খুব ইচ্ছা... সাথে থাকলাম...

শুভকামনা...

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৫

তুষার কাব্য বলেছেন: এই শীতেই ঘুরে আসুন না অদৃশ্য ভাই...চমত্কার একটা জায়গা ।বিশেষ করে করে আসা যাওয়ার পথ টুকো আপনার ভালো না লেগে পারবেইনা....

শুভেচ্ছা নতুন বছরের...

৩৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: nice post, Pls continue

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৬

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমি অথবা অন্য কেউ....

নতুন বছর আনন্দময় হোক...।

৩৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

আরমিন বলেছেন: আবীর রাঙা আকাশ আর সূর্যোদয়ের ছবিতে ঝঁঝাঁ !

++

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৯

তুষার কাব্য বলেছেন: শুভেচ্ছা শীতের কুয়াশাভেজা সকালের ।

নতুন বছরের পথচলা সার্থক ও আনন্দময় হয়ে উঠুক...

৩৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

♥কবি♥ বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট। +++ চলুক।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২১

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ভাই ।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও শুভকামনা....

৩৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২০

নীল আতঙ্ক বলেছেন: নিঝুম দ্বিপ যাবার কথা ছিল আমার গত মাসে, হলো না :(
মনপুরা তে যাবার এখনো তেমন ইচ্ছা জাগেনি...... যায়গা টা সম্পর্কে কিছু বললে উপকার হতো।
ভালো লাগা রইলো ভাইয়া।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫

তুষার কাব্য বলেছেন: নিঝুম দ্বীপ যাওয়ার পথেই মনপুরা পড়ে ।আমরা বেশিক্ষণ থাকিনি ওখানে।কারণ আমাদের মত সবারই গন্তব্য ছিল নিঝুম দ্বীপ।মনপুরাই আপনি যা পাবেন নিঝুম দ্বীপেও তাই পাবেন...তবে মনপুরায় হরিনের সংখায় কম সেজন্য সবাই নিঝুম দ্বীপ প্রেফার করে ।আপনি চাইলে মনপুরায় যেতে পারেন ওখানে থাকার ব্যাবস্থা আছে,,,কাম্পিং ও করতে পারেন সুবিধামত..।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা...

৪০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০২

নীল আতঙ্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া :)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

তুষার কাব্য বলেছেন: :) :D

৪১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণকাহিনী। ভালো লাগলো।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ তাহসিনুল ভাই...শুভেচ্ছা ও শুভকামনা নতুন বছরের...

৪২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

দীপান্বিতা বলেছেন: চলুক...সাথে আছি...নতুন বছরের শুভেচ্ছা :)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ দিদি...

আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা :D

৪৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

প্রামানিক বলেছেন: এক বসায় পুরোটা পড়লাম। ছবি বরননা ভাল লাগল। পরের পরবের আশায় রিইলাম।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই...আমার আঙ্গিনায় আপনাকে প্রথম পেয়ে ভালো লাগছে.. :)

শুভকামনা থাকলো নতুন বছরের....

৪৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫১

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্স্ট!

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ মবিন ভাই..

নতুন বছর অনেক আনন্দে কাটুক...

৪৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: ছবি আর বর্ণনায় আপনার সাথে ঘুরেই ফেললাম। বেশ ভাল লেগেছে :)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এই সব দিন রাত্রি ...

আমার ভ্রমন বাড়িতে স্বাগতম আপনাকে... :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.