নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যখন আমি থাকব নাকো আমায় রেখ মনে

আমি এক যাযাবর

তুষার কাব্য

আমি এক উড়নচন্ডী,একলা পথিক...স্বপ্ন বুনি পথের ধূলোয়, \nচাঁদনী রাতে জ্যোৎস্না মাখি...\nদূর পাহাড়ের গাঁয়...\n\n\nফেসবুকে: https://www.facebook.com/tushar.kabbo

তুষার কাব্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

“টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া,এক স্বপ্নপুরনের গল্প ”

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪২

৩১ জানুয়ারি,২০১৪।আমার কাছে একটা আনন্দের দিন,স্বপ্নপুরনের দিনও বটে।এক যুগেরও বেশি সময় ধরে চলা একটা চক্র পূর্ণ হওয়ার দিন।আজ থেকে ঠিক এক বছর আগে ছিল সেই দিন।যে ভবগুরে জীবনের শুরুটা হয়েছিল অজান্তেই।তারপর অনেক হাজার মাইল একা পেড়িয়ে হঠাৎ আবিষ্কার করলাম যে বাংলাদেশের ৬১ টা জেলায় আমার পদধূলি পড়ে গেছে ইতিমধ্যে।ব্যাপার টা পুরোটাই কাকতালীয়।আমি জেলা হিসেব করে কখনও ঘুরতে বের হইনি।কিন্তু হঠাৎ যখন দেখলাম আর ৩ টা জেলা বাকি আছে তখন ভাবলাম ওদেরকেই বা কেন বঞ্চিত করি আমার চাঁদমুখ খানা দর্শনে :D।২ দিনের সাপ্তাহিক ছুটির সাথে আর একদিন ছুটি নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম বাংলাদেশের সর্বশেষ উত্তরের ৩ জেলা দিনাজপুর,ঠাকুরগাঁও আর পঞ্চগড়ের দিকে।

প্রচণ্ড শীত কে ঢাকা থেকেই সাথে নিয়ে গেলাম।ওখানে যাওয়ার পথে সঙ্গী হল হিমালয় থেকে ধেয়ে আসা উত্তরের কনকনে ঠাণ্ডা হাওয়া।মাঝ রাত থেকে প্রচণ্ড কুয়াশা পড়া শুরু হল যে কারনে বাস খুব ধীর গতিতে চলছিল।দিনাজপুরের কাছাকাছি যখন পৌঁছলাম তখন তো রীতিমত হাঁটার গতি নিয়ে নিল আমাদের বাস।:| ১০ হাত দুরের জিনিসও দেখা যাচ্ছিলোনা।কিছুক্ষণ দাঁড়িয়েও ছিল বাস।অবশেষে যখন গড়িয়ে গড়িয়ে পৌঁছলাম ততক্ষনে ঘড়ির কাঁটায় সকাল ৯ টা ছুঁই ছুঁই।হোটেল আগেই ঠিক করা ছিল।কিছু বন্ধুবান্ধব আছে এদিকটায়,আমার এক কলিগ আছে,আমার প্রাক্তন বসও দিনাজপুর শহরেই থাকেন যদিও তাঁকে কিছুই জানাইনি আগে।যাইহোক ফ্রেশ হয়েই নিচে নেমে নাস্তা করে নিলাম।তারপর রুট প্ল্যান ধরে প্রথমেই যাব দেশের অতি প্রাচীন এক মন্দির, কান্তনগর মন্দির দর্শনে যা আমরা কান্তজীও মন্দির নামেই চিনি।

দিনাজপুরের প্রখ্যাত জমিদার মহারাজা প্রাণনাথ ও তাঁর পোশ্য পুত্র রামনাথ এই মন্দির নির্মাণ করেন ১৭০৪-১৭৫২ খৃস্টাব্দে।অর্থাৎ এ মন্দির টি নির্মাণে ৪৮ বছর সময় ব্যয় হয়েছিল।৫০ ফুট বর্গাকৃতির ত্রিতল বিশিষ্ট ইটের তৈরি এ মন্দির টি একটি মঞ্চের উপর প্রতিষ্ঠিত।এটি একটি নবরত্ন মন্দির।মন্দিরের নিচতলার ছাদ ও দ্বিতলের ছাদের চারকোনে চারটি করে আটটি অলংকৃত চূড়া বা রত্ন এবং ত্রিতলের ছাদের মধ্যস্থলে আছে বৃহদাকারের কেন্দ্রীয় চুড়ার ধ্বংসাবশেষ।মন্দিরের সম্পূর্ণ বহিরগাত্র পোড়ামাটির উৎকৃষ্ট ফলকচিত্রের অলংকরণে সুশভিত।এ সমস্ত ফলকচিত্রে উদ্ভিত ও প্রানিকুল,জ্যামিতিক নকশা,রামায়ন ও মহাভারতের পৌরাণিক দৃশ্যাবলী এবং তদানিন্তন সামাজিক ও অবসর বিনোদনের চমৎকার দৃশ্য খচিত রয়েছে।১৯৬০ সালে সরকার এ মন্দির টিকে সংরক্ষিত প্রাচীনকীর্তি হিসেবে ঘোষণার পর প্রত্নতত্ব বিভাগ এর যাবতীয় সংস্কার ও সংরক্ষন করছে।

দিনাজপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে বাসে উঠে বসলাম।গন্তব্য বার মাইল।এখানকার জায়গার নামকরন গুলোও বেশ মজার।দশ মাইল,এগার মাইল,বার মাইল।শহর থেকে বার মাইল দুরত্বে বলে জায়গার নামও বার মাইল।তার আগে দশ মাইল তো সবাই চিনে।আধ ঘণ্টার মধ্যে পৌঁছে গেলাম।ওখানে একটা ছোট্ট নদী আছে যার নাম টাও চমৎকার,পূর্ণভবা।বাংলাদেশের সব নদীগুলার নাম এতো সুন্দর কেন?কে বা কারা রাখল এতো সুন্দর সুন্দর নাম?নদীর ওপরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপারের ব্যাবস্থা করা হয়েছে।নদী পেরিয়ে কিছুক্ষণ হাঁটলেই সেই মন্দির।বেশ কিছক্ষন থাকলাম ওখানে।ঘুরে ঘুরে দেখলাম মন্দিরে খুব সুক্ষ অনিন্দ্য সুন্দর কাজগুলো।কত ধৈর্য আর অধ্যাবসায় থাকলে এরকম কাজ করা যায়।

ফেরার পথে বস কে ফোন দিলাম।বস আগে কিছুক্ষণ ঝেড়ে নিল আগে তাকে না জানানোর অপরাধে।আবার এও বলল আমি যেন ফিরে বাস স্ট্যান্ডে তাঁর জন্য অপেক্ষা করি।তিনি আমাকে রামসাগর সহ আরও যা যা দেখানো সম্ভব দেখাবেন।আমিও ভেবে দেখলাম তাঁর বাইকে করে ঘুরে দেখলে আমার সময়ও অনেক বেঁচে যায়।রাস্তা ঘাট তো তাঁর নখদর্পণে।তিন টার দিকে চলে আসলাম বাস স্ট্যান্ডে।এসে দেখি বস আমার আগেই চলে আসছেন।গরুর দুধের অসাধারণ ৩ কাপ চা খেলাম ওখানে।এখনও মাঝে মাঝে ওই চা’টা মিস করি।বসের বাইকে উঠে বসলাম।শহর থেকে ৮কিলোমিটার দূরে তেজপুর গ্রামে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মানুষ নির্মিত লেক এই রামসাগর।অল্প সময়েই পৌঁছে গেলাম ওখানে।লেকটি ১০৭৯ মিটার উত্তরে দক্ষিণে এবং ১৯২.৬ মিটার পূর্ব পশ্চিমে বিস্তৃত।রাজা রাম নাথ ১৭৫০ খৃস্টাব্দের মধ্যভাগে এই লেক নির্মাণ করেন যার নামানুসারে এই লেকের নাম হয় রামসাগর।তখনকার সময়ে প্রায় ত্রিশ হাজার টাকা ব্যয় হয় লেকটি খননে এবং প্রায় দেড় মিলিয়ন শ্রমিক লেকটি খননকাজে অংশগ্রহন করে।লেকটির চারপাশে চমৎকার ইটের তৈরি রাস্তা।ফলে যারা বাইক অথবা ইজি বাইক নিয়ে যাচ্ছেন তাদের জন্য খুব সহজ ও আরামপ্রদ হয়ে ওঠবে পুরো লেক টি ঘুরে দেখতে।অবশ্য যারা হেঁটে লেক টা একবার চক্কর দিতে চান তাদের জন্য ব্যাপার টা খুব একটা সহজ হবেনা।হাতে অনেক সময় থাকতে হবে।লেকের পশ্চিম দিকে একটা ছোট্ট হরিণের চিড়িয়াখানা আছে।বেশ কিছু হরিণ আছে ওখানে।আমাদের মতো আরও অনেক দর্শনার্থীর ভিড় দেখলাম।কেউ আসছে পিকনিক করতে।স্কুল কলেজ থেকে বাস নিয়ে চলে আসছে কয়েক টা গ্রুপ।তবে কাপল দের সংখ্যাটাই মনে হয় বেশি দেখলাম।যদিও সন্ধ্যার পর ওখানে থাকা একদমই নিরাপদ না শুনলাম।বেশ কিছু ছিনতাইকারি চক্র ওখানে সক্রিয়।সুযোগ পেলেই সর্বস্ব লুটে নিচ্ছে।তাই সন্ধার আগেই চলে আসা ভালো।সূর্যাস্ত টা ওখানে উপভোগ করে তাই আমরাও ফিরতি পথ ধরলাম।রাতে বসের বাসায় দাওয়াত খেতেই হল।ওখান থেকে হোটেলে ফিরেই দিলাম ঘুম।

পরদিন খুব ভোরে ওঠে চলে গেলাম বাস স্ট্যান্ডে।এবারের গন্তব্য বাংলাদেশের উত্তরের সর্বশেষ সীমান্ত পঞ্চগড় হয়ে তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্দা।দিনাজপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে প্রতি ঘণ্টায় সাদা পতাকা টানানো কিছু বাস প্রতি ঘণ্টায় ছেড়ে যায় পঞ্চগড়ের উদ্দেশ্যে।দিনাজপুর থেকে পঞ্চগড়ের দূরত্ব প্রায় ৯৪ কিলোমিটার।এইটুকো পথ আসতে আমার ২ ঘণ্টাও লাগেনি।এত সুন্দর রাস্তা বাংলাদেশের খুব কম জায়গায় আছে।যেহেতু বাংলাদেশের প্রায় পুরোটাই ঘুরে ফেলেছি আমি তাই বলতেই পারি এত চমৎকার রাস্তা বাংলাদেশের খুব বেশি জায়গায় নেই।সিলেট হাইওয়ে, গোপালগঞ্জের ওদিকটাও সুন্দর জেনেই বলছি।পঞ্চগড় থেকে বাংলাবান্দার রাস্তাটুকো আরও বেশি ঝকঝকে তকতকে।লোকাল ছোট বাসেও তাই বেশিক্ষন লাগেনি পৌঁছতে।পঞ্চগড় থেকে আবার বাস চেঞ্জ করে নিলাম বাংলাবান্দার।রাস্তার দু’পাশের অসাধারণ কিছু মুহূর্ত বন্দী করে নিয়ে নিলাম সেইসাথে মনের মণিকোঠায়।গ্রামের চিরন্তন সংজ্ঞা বলতে যা বুঝি তেমন সব গ্রামের দৃশ্য যেন দেখছিলাম রাস্তার দু’পাশে বিশাল প্রান্ত জুড়ে।৬২ কিলোমিটারের এই দূরত্ব টুকোও খুব বেশিক্ষন লাগেনি পৌঁছতে।মাঝে তেঁতুলিয়া বাজারে যাত্রাবিরতি।ওখানে দুপুরের খাবার টা খেয়ে নিলাম।তেঁতুলিয়া থেকে সীমান্তের বাংলাবান্দা মাত্র ১৭ কিলোমিটার।অল্প সময়েই পৌঁছে গেলাম প্রত্যাশার গালিচায়।

বাংলাবান্দা মুলত একটা স্থলবন্দর যা বাংলাদেশের সর্বশেষ উত্তরে ইন্ডিয়ার সাথে যুক্ত।ইন্ডিয়া,নেপাল এবং ভুটানের সাথে সরাসরি স্থল বানিজ্যের জন্য এই বন্দরটি স্থাপন/চালু করা হয়েছিল ২০১১ এর জানুয়ারি তে।ওপারে ইন্ডিয়ায় বর্ডার ফুলবাড়ি নামে পরিচিত।বর্ডার পেড়িয়ে আমার খুব পরিচিত শিলিগুড়ি,জলপাইগুড়ি যেতে আধ ঘণ্টার বেশি লাগবেনা ওখান থেকে।ইচ্ছেও হচ্ছিল একবার ঘুরে আসি অতি প্রিয় ডুয়ারস থেকে।এতো কাছ থেকেই ফিরে যাচ্ছি তাই আফসোস হচ্ছিল।আমার কাছে পাসপোর্ট ছিল,ভিসাও ছিল কিন্তু বর্ডার বেনাপোল/এয়ার থাকায় সেটা সম্ভবও না।যদিও এদিক দিয়ে আমি বর্ডার পেড়িয়ে ওপার যাইনি কখনও।আমি এদিকে যতবার আসছি ততবারই অবশ্য বুরিমারি/চেংরাবান্দা হয়ে আসছি।ওখান থেকে(ইন্দো বাংলাদেশ)ইন্ডিয়ান-নেপাল বর্ডারের(কাঠবারিয়া)দূরত্ব ৬১ কিলোমিটার, দার্জিলিং ৫৮ কিলোমিটার,ইন্ডিয়ান- ভূটান বর্ডার ৬৮ কিলোমিটার।কিছুক্ষণ গল্প করলাম বিজিবি’র জওয়ান দের সাথে।এটা অবশ্য আমি প্রায়ই করি যখনই ইন্ডিয়ায় যাই।ফটোসেশান চলল কিছুক্ষণ।টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ার এই অদম্য গল্পের সাক্ষী হয়ে তারপর বিদায় জানালাম জিরো পয়েন্ট কে।পাশেই আছে মহানন্দা নদী।একটা ভ্যান ঠিক করলাম ২ ঘণ্টার জন্য।সে আমাকে এই দুই ঘণ্টা ঘুরাবে।মহানন্দায় থাকলাম অনেকক্ষন,শ্রমিকদের পাথর উত্তোলন দেখলাম সেই সাথে মহানন্দার টলটলে পানিতে নিজেকে ভিজিয়েও নিলাম এই সুযোগে।ওখান থেকে শত বছরের প্রাচীন, স্থানীয় লোকমুখে বিখ্যাত এক বটবৃক্ষের সাক্ষাত নিয়ে তবেই ফিরলাম পঞ্চগড়ে।ওখান থেকে পঞ্চগড়ে এসে থাকলাম সেই রাত।পরের দিন খুব ভোরে উঠে চলে যাব ঠাকুরগাঁও আমার এক বন্ধুর বাড়িতে।

এবার চলুন কিছু ছবি দেখি :D











































বিঃদ্র: তখন ব্লগে নিয়মিত ছিলাম না বলে এক বছর পরেই দিলাম পোস্ট টা :)

মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকে । :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাজমুল ভাই ।প্রথম মন্তব্যে আপনাকেও শুভেচ্ছা :)

শুভকামনা জানবেন ।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোস্টে +++

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ ।

ভালো থাকুন নিরন্তর...

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আরে আপনার বস তো খুবই ভালো। এরকম পেলে আর কি চাই?
লেখা ছবিতে +

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫২

তুষার কাব্য বলেছেন: হুম...বস আসলেই বস :) আপনার অকৃপণ প্রশংসা বসের কাছে পৌছে দিব আপু... ;)

শুভেচ্ছা শীতের সকালের...

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ৬৪ জেলায়ই দেখা যায় আপনার পদধূলি পেয়েছে। দারুণ একটা অভিযাত্রা নিঃসন্দেহে। শেষ তিন জেলা হিসাবে দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড় ভ্রমণ করেছেন। ভ্রমণের সাথে যুক্ত তথ্যাবলী পড়ে অনেক কিছু জানলাম। বিশেষ করে কান্তজী মন্দির আর রামসাগর লেকের সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পাড়লাম। বাংলাদেশের নদীগুলোর নাম আসলেই বেশ চমৎকার। নামগুলো কে রেখেছে আমারও জানতে ইচ্ছে করছে আপনার মতো। :)
ছবি সংযুক্তি ভ্রমণ পোস্টটাকে পূর্ণতা দিয়েছে। কিন্তু একটু খুঁত থেকে গেলো মনে হয়। অন্তত আমার মতো পাঠকের জন্য। সেটা হল আপনি ছবিগুলোর সাথে কোন ক্যাপশন জুড়ে দেন নাই। সেটা করলে বুঝতে সুবিধা হত। সব মিলিয়ে দারুণ একটা উপভোগ্য পোস্ট। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো তুষার কাব্য।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৩

তুষার কাব্য বলেছেন: আপনার বিশ্লেষনাত্মক মন্তব্যে বরাবরই প্রাণিত হই, উতসাহিত হই বিদ্রোহী বাঙালী ভাই ।এই দীর্ঘ যাত্রাটা আসলেই অনেক আনন্দের সেই সাথে গর্বের ও বটে।বাংলাদেশের সব নদীগুলোর নাম নিয়ে একটা পোস্ট দেওয়ার ইচ্ছে আছে...অথবা আপনিই দিন না পোস্ট টা ।

আপনার খুঁত টা সম্পর্কে আমিও সজাগ...এর আগে কোনো পোস্টে মনে হয় আমি ক্যাপশন ছাড়া পোস্ট দেইনি।কিন্তু কালকের পোস্ট টা খুব তাড়াহুড়ো করে দিতে গিয়ে এই অবস্থা হয়েছে ।৩১ তারিখ ধরতে গিয়ে একদম শেষ সময়ে এই পোস্ট কোনরকমে রেডি করে আপ করেছি ।

আপনার পরামর্শের জন্য কৃতজ্ঞতা ।অনেক শুভকামনা জানবেন।

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৮

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


নাইস পোষ্ট!!!

আপনি সত্যিকারের একজন ভাগ্যবান।
পোষ্টে ২য় ভালোলাগা।

++++

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৬

তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহা শোভন ভাই....আমাকে খুব ভাগ্যবান মনে হয় ?হতেও পারি হয়ত... :)

আপনার ভালোলাগা টুকো যত্ন করে তুলে রাখলাম :D

অনেক ভালো থাকুন...

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৩৮

জাফরুল মবীন বলেছেন: মুগ্ধ হলাম পাঠে,মুগ্ধ হলাম ছবি দর্শনে :)

ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১০

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ মবিন ভাই ।আপনার মুগ্ধতাই আমার সার্থকতা :D

আপনার জন্যও একরাশ শুভকামনা...

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৮

ডি মুন বলেছেন: ৫০ ফুট বর্গাকৃতির ত্রিতল বিশিষ্ট ইটের তৈরি এ মন্দির টি একটি মঞ্চের উপর প্রতিষ্ঠিত।এটি একটি নবরত্ন মন্দির। এটা মহান ব্লগার ডি মুন ওরফে নবরত্ন-এর নামানুসারে নামরকরণ করা হয়েছে। :)

বাংলাদেশের সব নদীগুলার নাম এতো সুন্দর কেন? কে বা কারা রাখল এতো সুন্দর সুন্দর নাম? কে আবার রাখবে, এমন চমৎকার নাম তো শুধুমাত্র মহান ব্লগার ডি মুনই রাখতে পারে :)

গরুর দুধের অসাধারণ ৩ কাপ চা খেলাম ওখানে। ইয়ে মানে, আমি আসলে একটু বেশিই খাই। ইচ্ছা ছিল পাঁচ কাপ খাওয়ার কিন্তু সময় স্বল্পতার জন্যে মাত্র তিনকাপ খেয়েছি :)


লেকের পশ্চিম দিকে একটা ছোট্ট হরিণের চিড়িয়াখানা আছে।বেশ কিছু হরিণ আছে ওখানে।আমাদের মতো আরও অনেক দর্শনার্থীর ভিড় দেখলাম।কেউ কেউ যারা আমার মত পাগল তারা আসছে পিকনিক করতে।


৬২ কিলোমিটারের এই দূরত্ব টুকোও খুব বেশিক্ষন লাগেনি পৌঁছতে।মাঝে তেঁতুলিয়া বাজারে যাত্রাবিরতি।ওখানে দুপুরের খাবার টা খেয়ে নিলাম। আপনারা তো জানেন কিছুক্ষণ পর পর না খেলে আমার আবার পেটে কেমন বেদনা ওঠে। :)


-------- উপরে যে যায়গাগুলো বোল্ড করেছি। এগুলো লেখা থাকলে পোস্টটার গুণগত মান অক্ষুণ্ণ থাকত। এবং এটা একটি কসাধারণ [কঠিনভাবে অসাধারণ] পোস্ট হতে পারত।


যাহোক, পোস্ট হইছে একরকম।
আর সব শেষের ফেরিওয়ালার ছবিটা খুব ভালো হইছে।
শুভকামনা জানবেন জনাব পাহাড়ীয়া ভাই।
স্নিগ্ধ ভাইয়ের এখানে যেয়ে দেখে আসেন, প্রচ্ছদ দিয়ে দিয়েছি। একদম আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন প্রচ্ছদ :)


০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

তুষার কাব্য বলেছেন:
আগে এই পোস্ট প্রসবের নেপথ্যের গল্প টা বলি :) কাল অফিস থেকে ফেরার পর লেপি তে পুরনো ছবি গুলো দেখছিলাম। দিনাজপুরের পিক গুলো দেখতে গিয়ে আবিষ্কার করলাম আগের বছরের ঠিক এই দিনে আমি একটা অসাধারণ কাজ করে ফেলছি ;) ছবিও দেখলাম অনেক আছে।ভাবলাম দেখি একটা পোস্ট রেডি করা যায় কিনা ।কারণ যখন এই পোস্ট টা দেওয়ার কথা ছিল তখন আমি ব্লগ থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসনে :)তখনই লিখতে বসে গেলাম।ভাবলাম তথ্যগুলো ঠিকঠাক মত দেই আগে।যেনতেন ভাবে শেষ করতে যেয়েও দেখি ১১ টা বেজে গেছে ।

এইবার আপনার বোল্ড করা পয়েন্ট গুলো তে আসি...এইরকম মজা করে দুষ্টামি করে কি করে লিখতে হয় আপনার কাছে আমি শর্ট কোর্স করে ত়া আগে শিখব তারপর নিজে মাঠে নামব :) এই বইমেলায় আসলেই আপনাকে ধরব।আগেই সিরিয়াল দিয়ে রাখলাম কিন্তু...পরে যেন নারী কুলের অত্যাধিক আনাঘোনার জন্য আবার ভুলে না যান ;)

ট্রেইনিং এর পর কিন্তু ঠিকই কসাধারণ পোস্ট নিয়ে আসবো,কথা দিলাম :D আপাতত যেই টুকো ট্রেইনিং পাইলাম সেইটুকোই দেখি এডিট করে জোড়া লাগানো যায় কিনা :P

ফেরিওয়ালা কে ভালো লাগতেই হবে...সে যে স্বপ্ন! ফেরি করে বেড়ায়...পাহাড়িয়া নামটাও খুব একটা খারাপ না :-*

প্রচ্ছদ দেখতে এখনি যাইতেছি শোভন ভাইয়ের বাড়ি ।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৫

আবু শাকিল বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা এবং ছবি।

পোষ্টে +

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাকিল ভাই ।

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানবেন....

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

জুন বলেছেন: এই তিনটি জেলায় ঘুড়ে আসার সৌভাগ্য আমারও হয়েছে তুষার ।
সেই কান্তজীর মন্দির, রামসাগর দিঘী, মহানন্দার থেকে পাথর তোলা আর বিকেলে পানিতে পা চুবিয়ে তীরে বসে থাকা ,রোডস এন্ড হাইওয়েসের বাংলোয় রাত্রী যাপন , কাজী টি গার্ডেন ও ফার্মের আতিথেয়তা। সত্যি অপরুপ রাস্তা দুই পাশে বেগুনী জারুল ফুলের ছড়াছড়ি ।
সুন্দর করে তুলে আনা আমার দেখা জায়গাগুলো দেখেনিলাম আরেক বার তুষার তোমার ছবিতে ।
+

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯

তুষার কাব্য বলেছেন: আমি জানতাম আপু এই কথাই বলবে...আপনার পদধুলি এই উত্তরের জনপদে পরবেনা এ হতেই পারেনা :)

কাজী টি গার্ডেনের কথা অবশ্য আমি বলতে ভুলে গেছি ..পঞ্চগড়ের বেশির ভাগ তো ওদেরই দখলে #:-S দারুন করে সাজিয়েছেও ওরা ।

আপনাকে আবার স্মৃতিচারণ করাতে পেরে আমারও ভালো লাগছে খুব ।
অনেক ভালো থাকুন আপু ...

১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ১২ এর জানুয়ারিতে আমিও দিনাজপুর গিয়েছিলাম।
শীতের তীব্রতা আর কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশ এর সংবর্ধনা ভুলবার নয়।

আপনার লেখায় পুরনো স্মৃতি পিছু নিল।

পোস্টেও ভালো লাগা রইল।
+++

ডি মুন ভাইয়ের মন্তব্য পড়িয়া হাসিতেছি।
:) :) :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

তুষার কাব্য বলেছেন: হুম...সত্যি ! উত্তরের শীতের এই সংবর্দনা ভোলার না :)

আপনাকেও স্মৃতি রোমন্থন করে দিলাম আবার ফ্রি তে...রাজপুত্র ;)

মুন তো জিনিয়াস দের ও বস ।তাইতো তার থেকে এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখলাম আগেই ।বলা তো যায়না...বই প্রকাশের পর না আবার নারীকুলের ঢেউ সামলাইতে গিয়া আমাদের কথা না ভুলে যায় #:-S

তারে সেরা মন্তব্যকারী হিসেবে পরের বারের নোবিল দেওয়ার জোর দাবি জানাবো বলে রাখলাম... :#)

১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হা হা হা হা ইহার নাম উত্তরবঙ্গের শীত =p~ =p~ ঢাকায় বসিয়া উহা টের পাইবার উপায় নাই B-) B-)

শৈশবে পিতাশ্রীর সহিত কয়েকবার গিয়েছিলাম রামসাগর আর কান্তজীঊ মন্দির দেখিতে। ইহার পর আর যাওয়া হয় নি :(

পোস্ট ভালো হইয়াছে এর নিমিত্তে এক বৎসর বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখিলাম ;) ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

তুষার কাব্য বলেছেন: অতিশয় বড় মনের মানুষেরাই ক্ষমা করে এভাবে কৃতজ্ঞতার বন্ধনে বেঁধে ফেলেন সবাই কে... ;) :-/

এইটা কিন্তু একদম সত্যি কথা শীতের লোভনীয় আদর পাইতে হলে উত্তরবঙ্গে যেতেই হবে ।মাফ নাই... :D B-)

শৈশবে পিতাশ্রীর সহিত কয়েকবার গিয়েছিলাম রামসাগর আর কান্তজীঊ মন্দির দেখিতে। ইহার পর আর যাওয়া হয় নি

শৈশব কৈশোর পেরিয়ে আবার যৌবনে যাওয়ার সময় হয়ে গেছে দাদা... :)

ভালো থাকুন সকাল বিকেল রাত...

১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

এহসান সাবির বলেছেন: সুন্দর পোস্টে এক গুচ্ছ ভালো লাগা।


শেযের ছবির ফেরিওয়ালাকে কেমন কেমন চেনা চেনা লাগছে, আমাদের বাড়ীতে আগে একজন কটকটি বিক্রি করতে আসতো, সে কিনা ;) ;) না কি অন্য কোথাও দেখেছি...

মনেও করতে পারছি না.... ;) ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

তুষার কাব্য বলেছেন: আমি কটকটি খাইনা কিন্তু কোনো এক সিরিয়ালে মাঝে মাঝে দেখি কটকটি নামে একজন কে ;)

...তাই ফেরিওয়ালার ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারছিনা,কুনু সাহায্যও করবার পারছিনা,,,দুক্ষিত... :( 8-| #:-S :#)

১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব সুন্দর ভ্রমণ ......

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দিদি ।

শুভকামনা জানবেন ...

১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

তাহসিন মামা বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে। তেতুলিয়া থেকে টেকনাফ সাইক্লিং করা হয়েছে, হাঁটা হয়েছে টেকনাফ হতে কক্সবাজার পর্যন্ত । ৬৪ জেলা ভ্রমণও শেষ হয়েছে বেশ আগে, কিন্তু দেখা হয়নি কিছুই। এই দেশটা বড় সুন্দর। রূপের সুধা এর কখনো ফুরাবেনা ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

তুষার কাব্য বলেছেন: এই দেশটা বড় সুন্দর। রূপের সুধা এর কখনো ফুরাবেনা ।

একদম সত্যি কথা ।

"এমন দেশ টি কথাও খুঁজে পাবে নাকো
তুমি সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি"

কিংবা "একি অপরূপ রূপে মা তোমার হেরিনু পল্লী জননী"

এরকম অসংখ্য গানের সৃষ্টি হয়েছে আমার এই জন্মভূমির গুনকীর্তন করে...।

আপনার সাথে দেখা করার ইচ্ছে আছে তাহসিন মামা।অসাধারণ একটা কাজ করছেন আপনারা ভ্রমন বাংলাদেশ এর পক্ষ থেকে।সাক্ষাতের প্রত্যাশা রইলো...

শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সতত...

১৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

তোজি বলেছেন: জেনে খুব খুশি হলাম আপনি আমাদের তেঁতুলিয়া বেড়িয়ে গেছেন । অত্যন্ত সুন্দরভাবে আমাদের তেঁতুলিয়াকে উপস্থাপন করছেন । তেঁতুলিয়া ডাকবাংলো থেকে বাংলাবান্ধা রোডে ৩ কিমি উত্তরে মহানন্দার নদীর পাশের আমার বাড়ি । আপনি আসবেন জানলে আপনাকে তেঁতুলিয়ার আরো সুন্দর দৃশ্যগুলো ঘুরিয়ে দেখাতাম যদি আপনার সময় থাকত । শত বছরের পুরোনো শিব মন্দির , ইন্ডিয়া বাংলাদেশ সীমান্তের ঠিক মাঝখানে শত বছরের পুরোনো কালি মন্দির , বিশাল ফরেস্ট , চা বাগান আরো কত কি । হয়তো নিজ এলাকায় উৎপাদিত এক কাপ অর্গানিক চা ও খাওয়াতে পারতাম । আমাদের এখানে পঞ্চগড় থেকে তেঁতুলিয়া মহাসড়কটি বছর তিনেক আগেও খুব খারাপ ছিল । এশিয়ান হাইওয়ে হবার পর এখন বাংলাদেশের অন্য যে কোন অঞ্চলের চেয়ে রাস্তাটি অনেক উন্ত । আবার কোন একদিন সময় পেলে বাকিটুকুও দেখে যাওয়ার আমন্ত্রন রইল

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

তুষার কাব্য বলেছেন: ইশ...! আগে জানলে তো অবশ্যই আপনার সাথে দেখা করতাম আর আপনার আতিথেয়তায় ঘুরতাম আপনার এলাকা ।খুব মিস হয়ে গেল ।
খুব সুন্দর একটা নদী...তার পাশেই আপনার বাড়ি জেনে ভালো লাগছে..এত সুন্দর জায়গায় আপনারা থাকেন ভাবতেই আফসোস আরো বেড়ে যাচ্ছে :)
অবশ্য আমি যেভাবে প্ল্যান ছাড়া ঘুরে বেড়াই তাতে করে যেকোনো সময় আবার চলেও আসতে পারি মহানন্দার পারে আপনার কাছ থেকে কয়েক কাপ অর্গানিক চা খেতে :D তখন অবশ্যই জমিয়ে আড্ডা দিব ।সেই প্রত্যাশা থাকলো ।

ভালো থাকুন অনেক...

১৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ ভ্রমণ গল্প । ++++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ককাশে !
ভালো থাকুন নিরন্তর ।

১৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

ডি মুন ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে শেষ। :)

চমৎকার পোস্ট++++

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

তুষার কাব্য বলেছেন: ডি মুন দা বস :) তার কমেন্টস মানেই বিশেষ কিছু ;)

শুভেচ্ছা নিরন্তর ।

১৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আহা !! কাব্যদাকে কিভাবে বুঝাই?? বাবা কি একা গিয়েছিলেন?? আমিও বাবার দেখানো পথেই হাঁটতে চাই ;) ;) B-) B-)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৬

তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহা মনে হয় বুজতে পেরেছি ;) শুভকামনা থাকল। বাবার দেখানো পথেই হাঁটুন তাইলে আমার সাথেও কোথাও না কোথাও দেখা হয়ে যাবে,কোন এক পরন্ত বিকেলে :)

শুভকামনা একরাশ।

১৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: এডিট করে কিন্তু ক্যাপশন এখনো দেয়া যায়। :)
বাংলাদেশের সব জেলা আপনি ঘুরে বেড়িয়েছেন। তাই নদীর নামগুলো নিয়ে আপনারই পোস্ট দেয়া উচিৎ। আমি চাইলেও দিতে পারবো না হয়তো। কারণ আমি আছি প্রবাসে আর আপনি দেশে। আপনার জন্য বেশী সুবিধা হবে। আপনিই বরং একটা পোস্ট সাজিয়ে তারপর দিয়ে দিন। আমরা অবাক হয়ে পড়ে নেবো বিচিত্র সব সুন্দর সুন্দর নদীর নাম। নদীমাতৃক বাংলাদেশ, নদীর নামে আরও সৌন্দর্য বিলাবে নিশ্চয়ই।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

তুষার কাব্য বলেছেন: মনে হচ্ছে আবার এডিট এর ঘরে যেতে হবে,ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই.. ;)
আমি চাচ্ছিলাম আপনিই দিন এই পোস্ট টা আর প্রবাসে থাকলে যে দেওয়া যাবেনা এমন তো নয় আর তাছাড়া আমি মনে করি আপনার হাতে এই পোস্ট আসলে বেশি আলো ছড়াবে পোস্ট দাতার হাতের স্পর্শে... :D

২০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: তুষার কাব্য ,




মসৃন সব ছবির সাথে মসৃন বর্ণনা । এবারে পুরো খোলতাই হয়েছে লেখাটি ।
.....শহর থেকে বার মাইল দুরত্বে বলে জায়গার নামও বার মাইল..... এই রকমের গজফিতের মাপের মতো আপনার নামেও ৬৪ জেলা ভ্রমনের জন্যে "তুষার কাব্য-৬৪" দিলে মন্দ হতো না ! ভাবা যায় কি একটু ?
১৩ নং ছবির একেলা গাছের পাশ ঘেসে কুসুম কোমল সূর্য্যের মুখ লুকোনোর খেলা মোহময় হয়েছে ।

শুভেচ্ছান্তে ।


০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

তুষার কাব্য বলেছেন: "তুষার কাব্য-৬৪" বাহ...দারুন প্রস্তাবনা। একদমই মন্দ হয়না :)
আপনার মত বিধগ্ধ মানুষের প্রশংসা উত্ফুল্ল চিত্তে গ্রহণ করলুম।

নিরন্তর শুভকামনা জানবেন...

২১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩

ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: তুষার ভাই, অভিনন্দন বাংলাদেশের সব কটা জেলা ঘুরে দেখার মত মহান কাজটা করে ফেলার জন্য। আমাদের ওয়াল্ড ট্যুরের প্ল্যানটা কবে করবেন? শুভ কামনা থাকল ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ আনিসুল ভাই :)

আমি কিন্তু সত্যি সত্যি ওয়াল্ড ট্যুর টা করতে চাই।আজ হোক কাল হোক আমি করবই।আপনার সাথে করতে পারলে আরো ভালোলাগবে ।
টাকাপয়সা কিছু গুছাই আর যদি বলেন ঐটা লাগবনা খালি হাতে আইসা পরলেই হইব...তাইলেত আমি সামনের মাসেই চইলা আসতে পারি :D
সে যাই হোক...আমারে ছাড়া কিন্তু প্ল্যান কইরেন না ভাই ।

২২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬

সুফিয়া বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ।

অনেক ভালো থাকুন...

২৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগা অনেক ভাই।

বিভিন্ন সূত্রে এই এলাকাগুলো বেশ কয়েকবার ঘুরে দেখা হয়েছে আমার।

কান্তজিউর মন্দিরের যাওয়া যেতে পারে পুনর্ভবা পার হয়ে। আবার ঢেপা নদী পার হয়েও যাওয়া যেতে পারে সেখানে।

পুনর্ভবা পার হয়ে মন্দিরে গেলে হাঁটাপথে দূরত্ব খানিকটা বেশি হবার কথা। সেক্ষেত্রে রিকশা কিংবা ভ্যান বাহন হিসেবে উত্তম।

কাহারোল হয়ে গেলে ঢেপা নদীর ওপর ছোট চাটাইয়ের সাঁকো পার হয়ে গেলে হাঁটা পথে মন্দিরের দূরত্ব অনেকটাই কমে আসে।

ঢেপা নদীর শাখা নদী পুনর্ভবা।

বারো মাইল হয়ে যে দিক দিয়ে প্রবেশ করেছেন আপনি, সে দিকটায় ঢেপা প্রবাহিত হবার কথা।

নদীপ্রবাহের গতিপথ নিয়ে কিছুটা সংশয় সৃষ্টি হচ্ছে ভাই।

বারো মাইল ঠিক বারো মাইল নয়, দিনাজপুর সদর থেকে মাইল কয়েক বেশি পথ আরো।

সহজে প্রবেশের জায়গাটা কাহারোল উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নের একটি ছোট বাজার।

যাই হোক, আপনার মন্দিরে গমনপথটি ভিন্ন একটি পথ হতে পারে।

পরবর্তী যাত্রায় আমি চেষ্টা করবো জেনে নিতে।

নতুন এই পথটির ব্যাপারে অজ্ঞতার কারণে ক্ষমাপ্রার্থণা রইলো ভাই।

আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।

ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

তুষার কাব্য বলেছেন: পুর্নভবা আর ঢেপা নদীর মধ্যে একটা কনফিউশন হতে পারে হয়ত। প্রথমত এই পোস্ট টা এক বছর আগের যদিও তথ্য গুলো সব লেখাই ছিল,তবে যেদিক দিয়ে গেছি সেদিক দিয়ে আসিনি । আমি আসছি বাঁশের নদী পার হয়ে যেদিক দিয়ে আসতে আমার খুব বেশি সময় লাগেনি ।যা আমি উল্লেখ করেছি লেখায় তবে গেছি আমি আর একটু এগিয়ে যেটা আপনি হয়ত উল্লেখ করেছেন ওখান থেকে ভ্যানে করেই যেতে হয় এবং বেশ কিছুটা দূরও ওদিক দিয়ে।
আমি দুটি পথই দেখে আসছি কিন্তু উল্লেখ করেছি অপেক্ষাতর সহজ পথটার কথা কারণ ওখানকার নামটা কিছুতেই মনে করতে পারছিলাম না :)

নদীটার একটা ছবি আছে যদিও কিন্তু ব্রিজের উপর আমি থাকায় দেইনি :-* দিয়ে দিচ্ছি একটু পর ।আপনিই দেখে বলুন পুর্নভবা নাকি ঢেপা ।

আর বার মাইলের ব্যাপার টা আমি আসলে স্থানীয় জনগনের কাছ থেকে যেমন জেনেছি তেমনই লিখেছি ।একটু এদিক সেদিক হতেই পারে হয়ত :D

অনেক শুভকামনা আপনার জন্য ।ভালো থাকুন নিরন্তর...

২৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভাই আপনি পারেনও -------

তিন কাপ চা খাইলেন !! আমাদের কথা মনে পড়েনি বুঝি :)

আপনার এমন ভ্রমন বিলাস চলতে থাকুক নিরন্তর। তবে এক্কান কথা আছে।

আপনি একা ক্যান ??? ;)

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

তুষার কাব্য বলেছেন: আরে পার্থ দা যে...চা খাইবেন আগে কইবেন না ;)

...সে যাই হোক কোনরকমে ঢাকা আসেন তারপর দেখা যাবে কয়কাপ চা খাইতে পারেন :) আমার ভ্রমনবিলাস চলুক নিরন্তর নিলে আমিও হারায়া যামু :D
কিন্তু শেষে এইটা কি কইলেন...আমার কি সাথে অন্য কারো থাকার কথা ছিল নাক্কি ;)

২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৪৭

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: পোস্টে আগে পিলাস দিলাম।

বাংলাদেশের সব কয়টা জেলা ঘুরে দেখার সৌভাগ্য আপনার হয়েছে এই জন্য অভিনন্দন। আমার দৌড় বেশি হলে ২০ টা জেলা হতে পারে। আমাদের দেশে যে দেখার মত কত কিছু আছে তা হয়ত এক জীবনে দেখে শেষ করা যাবে না।

@ মুন- তোমার কমেন্ট রিফুরটেড। নবরত্ন একলা তোমার নামে হইব ক্যারে। হইলে আমাদের সবার নামে হইব। সামনে থাইক্কা নিজের নামে সব নিতে চাইলে নাক নুক ভচকাইয়া ফালামু কইয়া দিলাম।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

তুষার কাব্য বলেছেন: আমাদের এই অনিন্দ্য সুন্দর দেশ টা আসলেই এত মায়াবী যে তার রূপের মোহে না পরে কোনো উপায় নেই প্রবাসী ভাই ।
পেলাসের লাইগা আগে ধইন্নাপাতা লন ভাই...

এইবার আসি মুনের কমেন্টে,,,কমেন্ট আমি রিফুর্ট করলাম...সে আমাদের "নবরত্ন" নাম টা নিজের বইলা চালায়া দেওয়ার অপচেষ্টা করছে :(
নাক নুক ভচকানর সময় আমাগোরেও ডাইকেন...আমরাও দেহি কিছু ভচকাইতে পারি কি না :|| :-B

২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভাগ্যবান আপনি। সেইসাথে ৬৪ টি জেলাও। অভিনন্দন আপনাকে। ভাল থাকবেন।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২১

তুষার কাব্য বলেছেন: ভাগ্যবান আপনি। সেইসাথে ৬৪ টি জেলাও। হাহাহা ...অনেক ধন্যবাদ আপু ।

ভালো থাকবেন সারাবেলা...

২৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৩

তাশমিন নূর বলেছেন: অভিনন্দন। পোস্ট ভালো লেগেছে। তারচে বড় কথা, আপনারে ব্যপক হিংসা হইতিছে।


অনেক অনেক ভালো থাকা হোক।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

তুষার কাব্য বলেছেন: এত হিংসা করলি কাজ হবিনানে...তারচেয়ে যে অফার টা দিলাম সেইটা নিয়ে ভাবি দেহেন :P :)

আপনিও ভালো থাকুন সকাল সন্ধা রাত...

২৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪০

সুমন কর বলেছেন: যাক তাহলে, বাংলাদেশের ৬৪টা জেলায় অাপনার পায়ের ধূলো পড়েছে B-)

ভ্রমণ পোস্ট ভাল লাগল।

শুভকামনা।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

তুষার কাব্য বলেছেন: যাক তাহলে, বাংলাদেশের ৬৪টা জেলায় অাপনার পায়ের ধূলো পড়েছে ...হুম সুমন দা...কেমন করে যেন হয়ে গেল এসব B-)

ভালো থাকুন অনেক...শুভকামনা ।

২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

নিলু বলেছেন: ভালো ভ্রমন কাহিনী , লিখতে থাকুন

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

তুষার কাব্য বলেছেন: ধন্যবাদ নিলু ।

চেষ্টা করছি লিখতে...

৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

শায়মা বলেছেন: আমিও কান্তজীও মন্দির, রামসাগর দেখেছি ভাইয়া।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

তুষার কাব্য বলেছেন: তুমিতো যাবেই আপুনি :) তোমার বাড়িতে বেড়িয়ে আসছি এবার যাচ্ছি কিছু বলতে :D

ভালো থাক সবসময় খিলখিল হাসির মত...

৩১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৩৯

মানস চোখ বলেছেন: আপনি আসলেই ভাগ্যবান..…৬৪ জেলাতেই যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে..…শুভ কামনা আপনার জ্ন্য ....ভালো থাকবেন :) :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭

তুষার কাব্য বলেছেন: আমি মনে হয় আসলেই ভাগ্যবান :D

ধন্যবাদ মানস চোখ ...।

শুভেচ্ছা সকালের...

৩২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: দেখুন কাণ্ড! আপনাকে তো অভিনন্দন জানানো হয়নি চিন্তাধারা ভিন্ন দিকে প্রবাহিত হবার কারণে!

অভিনন্দন অভিনন্দন অভিনন্দন

আমি ভীষণ লজ্জিত অভিনন্দন জানাতে ভুলে যাওয়ায়।

শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।

ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

তুষার কাব্য বলেছেন: হাহাহা...অভিনন্দন জানাতে আবার আপনার পায়ের ধুলো পড়ল আমার বাড়িতে,,এই'বা কম কিসে :)

আপনিও ভালো থাকুন অনেক শুভ্র সকালের মত ।

৩৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এতো দেরীতে যে, মন্তব্যই করতে লজ্জা লাগছে।। আমিও ৭০দশকে অনেক ঘুড়েছি কিন্তু আপনাকে শ্রেষ্ঠতার মর্যাদা দিতে হচ্ছে।।
ভাল থাকবেন।।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

তুষার কাব্য বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা।খুব সম্মানিত বোধ করছি আপনার মন্তব্যে ।তবে এতটাও সম্মান পাওয়ার মত কিছু করতে পারিনি যতটা আপনি দিলেন ।

আপনার ৭০'র দশকের গল্প শুনতে চাই,তখন কেমন করে ঘুরতেন আপনারা ।নিশ্চয় অনেক কষ্ট করে যেতে হত দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেকপ্রান্তে যেমনটা আমাদের এখন পাহাড়ি এলাকা গুলোতে গেলে করতে হয় ।
অনেক ভালো থাকবেন...

৩৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @তুষার না ভাই সেই পেক্ষাপট আর মনে করতে চাই না,বিশেষ কারনেই।। বয়স এবং সংসারের টানতো আছেই।।
তবে শুধু এইটুকু বলছি আমার বেড়ানো,বেড়ানোর আনন্দে ছিল না।।
আপনার অনুরোধ রাখতে পারলাম না বলে দুঃখিত।।
উত্তর না দেয়া অভদ্রতা বলে আমার কৈফিয়ত দিলাম।। ধন্যবাদ।।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১২

তুষার কাব্য বলেছেন: মনে হয় কোনো একটা খারাপ সময়ের কথা অজান্তেই মনে করিয়ে দিয়েছি আবার ।দুঃখিত সেজন্য ।

আপনি যেভাবে ভাবলেন এভাবেও তো কেউ ভাবেনা এখন...উত্তর দেওয়ার জন্য আবার আসলেন সেজন্য আবারও কৃতজ্ঞতা ।

আর একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম,আপনার লাস্ট কমেন্ট টা আমার পোস্টে হাজার তম কমেন্টস ।আপনার কিছু একটা পাওয়া হয়ে গেছে আমার থেকে :) দেশ এ থাকলে ঠিক পাঠিয়ে দিতাম #:-S

...অনেক ভালো থাকুন প্রবাসে ...

৩৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১

অন্তরন্তর বলেছেন: খুব সুন্দর ভ্রমন পোস্ট। ৬৪ জেলা ভ্রমণকারী আমার মনে হয় খুব বেশী মানুষ পাওয়া যাবে না।
অভিনন্দন আপনাকে। ছবিগুলি খুব সুন্দর হয়েছে।
ভাল থাকুন নিরন্তর।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৩

তুষার কাব্য বলেছেন: হুম...আমি হয়ত অল্প কিছু ভাগ্যবানদের একজন :) অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

শুভকামনা জানবেন।

৩৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি এবং বর্ননা। ধন্যবাদ।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৫

তুষার কাব্য বলেছেন: পাঠে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন প্রামানিক ভাই ।

৩৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০১

এহসান সাবির বলেছেন: শুভ বসন্ত।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৮

তুষার কাব্য বলেছেন: ফাল্গুন ও ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা একসাথে গ্রহণ করুন :)

৩৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

দীপান্বিতা বলেছেন: বসন্তের শুভেচ্ছা...নতুন পোষ্ট কই!

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

তুষার কাব্য বলেছেন: নতুন পোস্ট করার সময় পাচ্ছিনা দিদি ।

শুভেচ্ছা বসন্ত ও ভালবাসা দিবসের ।

৩৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি চমৎকার দেখা গেল... তাই না? ৬৪ জেলা ভ্রমণ শেষে আপনার অনুভূতি কি? ;) :P

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

তুষার কাব্য বলেছেন: আসলেই চমত্কার বোকা ভাই ...আর অনুভুতি বলতে গেলে কয়েকটা রচনা রচিত হয়ে যাবে তাও হয়ত পুরোটা বোজানো যাবেনা ;) :D

৪০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

আরমিন বলেছেন: বাহ, ছবি এবং বর্ণনা দুটোই দারুন! ছবিগুলোর নীচে ক্যাপশন দিলে আরও ভালো লাগত!

প্লাস গুনে গুনে ১২ নাম্বার! :)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

তুষার কাব্য বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু।১২ নাম্বার প্লাস সানন্দে গ্রহন করলাম :)

অলসতার কারনে আর ক্যাপশন দেওয়া হয়ে ওঠেনি,খুব দুঃখিত :)

শুভেচ্ছা বসন্তের ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.