নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত মার্চ মাসের মাঝামাঝিতে ঘুরে এলাম নয়নাভিরাম বৈচিত্রময় এক ফুলের রাজ্যে। যেদিকে চোখ যায় শুধু বিভিন্ন রং আর ধরনের ফুল আর ফুল। যেন রঙের মেলা। যেন আকাশ থেকে রংধনু নেমে এসেছে মাটির পৃথিবীতে। যেন হঠাৎ করে একটুকরো স্বর্গে এসে পড়েছি! একটু দেরীতে হলেও তাই চলে এলাম ব্লগার বন্ধুদের মাঝে সেই রঙ বিলিয়ে দিতে।
জেদ্দা শহর থেকে ৪শ কিলোমিটার দূরে আরব লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত ইয়াম্বু শহরে গত মার্চ মাসব্যাপী চলেছে ১২তম ফ্লাওয়ার অ্যান্ড গার্ডেন ফেস্টিভ্যাল ২০১৮। ১২তম হলেও এবারই আমার প্রথম যাবার সৌভাগ্য হয়। জেদ্দা থেকে সকালে রওনা দিয়ে ইয়াম্বু পৌঁছতে দুপুর হয়ে যায়। যেহেতু শহরটা সাগরের কোল ঘেঁষা আর উৎসবে ঢোকার অনুমতি মেলে সেই বিকেলে, তাই প্রথমে সাগর তীর বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনা করি। সেখানে বসে দুপুরের খাবার সেরে বেশ কিছুক্ষন বেড়িয়ে বিকেলের দিকে রওনা হই উৎসবাভিমুখে। যাওয়ার পথে মুগ্ধ হয়ে শহরটা দেখছিলাম। খুব সুন্দর করে সাজানো গোছানো একটা শহর। যেন নতুন একটা শহর তৈরি করা হয়েছে এবং এখনো মানুষের বসবাস শুরু হয়নি! রাস্তাঘাট একদম জনমানব শূণ্য। পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন। আর মূল ফুল উৎসব এলাকা ছাড়াও পুরো শহরজুড়েই ফুলের ছড়াছড়ি। দেখলেই চোখ এবং প্রান দুটোই জুড়িয়ে যায়।
১। মূল ফটকে ঢোকার মুখে এমন লম্বা দেয়ালজুড়ে ফুলের টব বসিয়ে সাজানো।
২। ভেতরে ঢোকার পর প্রথমেই নির্দেশিকা।
৩।ফুলের পাহাড়!
৪। আায়নায় প্রতিবিম্ব।
৫। ফুল বিছানো দু'খানি পথ।
৬। এখানে গাছ সম্পর্কে নানা তথ্য সরবরাহ করা হয়।
৭। মনিটরে গাছ সম্পর্কিত ডকুমেন্টারি দেখানো হচ্ছে।
৮। বাক্সবন্দী ক্যাকটাসেরা।
৯। কয়েক রঙের ফুলের সারি।
১০। ফুল দিয়ে ঘর, পাখির খাঁচা ও এমন বিভিন্ন ধরনের আকৃতি তৈরি করা হয়েছে।
১১। পাতাকপির মত বড় বড় ফুল। এই ফুল আমি আগে কখনো দেখিনি!
১২। উৎসব মূলত ভিন্ন ভিন্ন রঙের এই ফুল দিয়ে সাজানো।
১৩। উৎসবে দেখা বেশিরভাগ ফুলই চিনিনা! এটারও নাম জানিনা।
১৪। আরেকটি ফুলের পাহাড় বা টিলা।
১৫। ফুল দিয়ে খুব সুন্দর একটা গেইটের মত বানানো।
১৬। উৎসব এলাকার চারপাশ এমন পাম গাছ দিয়ে ঘেরা।
১৭। বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুলের কার্পেট হিসেবে দু'বার এ উৎসব গিনেস রেকর্ডে নাম লেখায়!
১৮। নার্সারি এরিয়া। এখান থেকে দর্শনার্থীরা চাইলে পছন্দের গাছ কিনে নিতে পারে।
১৯। ফেরার পথে নামফলকের শেষ একটা ক্লিক।
২০। ইয়াম্বু সী বীচ।
অনেক ছবি দিয়ে ফেললাম! আজকের মত এখানেই শেষ করছি। সবাই ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।
(সবগুলো ছবি ব্যক্তিগত মোবাইলে তোলা)
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৭
উম্মে সায়মা বলেছেন: প্রথম প্লাস এবং মন্তব্যে শুভেচ্ছা!
অসংখ্য ধন্যবাদ তারেক ভাই.....
২| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বাহ!! দারুণ ছবি ব্লগ ।
আপনার ভ্রমন অভিজ্ঞতা পড়ে ভালো লেগেছে সায়মা।।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৮
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাই....
ভালো থাকুন।
৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:২৪
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার ছবি, মুগ্ধ হয়ে দেখলাম। আপনার হাতে মোবাইল খুব ভালো কাজ করে দেখছি!!!
মরুভূমির দেশে, উষ্ণ আবহাওয়ায়, এত সুন্দর ফুল ফোটে, অবিশ্বাস্য!! এই ফুলগুলো ওরা কি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করে? এই ফুলের পাহাড় আর বাগান কি সারা বছরই থাকে, নাকি কোন সময় শুকিয়ে যায়?
ধন্যবাদ, চমৎকার পোস্টের জন্য।
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
উম্মে সায়মা বলেছেন: মুগ্ধতা সৃষ্টি করতে পেরে ধন্য হলাম।
অবশ্য এত সুন্দর সুন্দর ফুলের মেলা দেখে মুগ্ধ না হয়ে তো উপায় নেই।
বানিজ্যিকভাবে পরিকল্পনামাফিক তারা এই ফুলগুলো উৎপাদন করে। আর সারাবছর থাকেনা। গরমের তীব্রতা যখন কম সেসময় তারা এই উৎসবের আয়োজন করে। এক থেকে দেড় মাসের মধ্যেই সবগুলো ফুল শুকিয়ে যায়!
পোস্ট দেখে মন্তব্য রেখে যাওয়ায় আন্তরিক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৪| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
মিথী_মারজান বলেছেন: ওয়াও!
কি দারুণ সব ফুল!
কি চমৎকার সব ছবি!
আপনি তো খুব ভালো ছবি তুলতে পারেন আপু!
০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ আপু
তোলার চেষ্টা করি আর কী আপু। মোবাইল দিয়ে আর কতটুকুই ভালো তোলা যায়!
৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর ছবি।
০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১২
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: দারুন ছবির জন্য সেরাম ধন্যবাদ!
লম্বা গাছগুলো কিসের?
খেজুর না নারকেল?
০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
উম্মে সায়মা বলেছেন: আচ্ছা তাইতো! আসলেই মনে হয় খেজুর গাছ না। আমি তো ধরেই নিয়েছি এদেশে সব খেজুর গাছ :p হয়তো ভিন্ন প্রজাতির আর কী। আচ্ছা ঠিক করে দিচ্ছি। ধরিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
জোকস বলেছেন: ভাল লাগলো, তাই আমার মোবাইলে তোলা একটা ছবি আপনাকে দিলাম।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: বাহ সুন্দর হয়েছে ছবি এটা কি আমার ১৩ নংয়ের ওই ফুলটাই?
অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন জোকস।
৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার ছবি আর বর্ণনা, ভাল লেগেছে।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা.....
৯| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সবগুলো ছপিয়ে আমার কাছে ৮ নাম্বারের বাক্সবন্দি ক্যাকটাসকেই ভালো লাগলো।
সব ফুলের কিছু অলৌকিক ক্ষমতা আছে। সে নরম মনের মানুষদের বিমোহিত করে দিতে পারে। হোক সেটা গোলাপ কিংবা ধুতরা।
চমৎকার। ফুলেল শুভেচ্ছা।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৮
উম্মে সায়মা বলেছেন: ৮নংয়ের ক্যাকটাসের গ্লাসের তৈরি ঘরটা আসলেই খুব সুন্দর। সামনাসামনি আরো ভালো লাগে দেখতে!
ফুলের কিছু অলৌকিক ক্ষমতা আছে।
তা তো আছেই। আমার তো মনে হয় শক্ত মনের মানুষদেরও কখনও কখনও নরম করে দিতে পারে
ধন্যবাদ অনিক। ভালো থেকো।
১০| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ!
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাবিয়ান......
১১| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
অলিভিয়া আভা বলেছেন: ফুল সুন্দরের প্রতীক, ফুল ভালোবাসার প্রতীক।
চমৎকার ফুলের ছবি ব্লগ দেখে ভালো লাগলো। ভালো থাকুন আর ভালো লিখুন।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫২
উম্মে সায়মা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অলিভিয়া আভা। আপনিও ভালো থাাকুন
১২| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৮
শায়মা বলেছেন: কি যে সুন্দর!!!!
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আপু সত্যি অনেক বেশি সুন্দর! দেখলেই মন ভরে যায়।
ধন্যবাদ।
১৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর একটি ছবি ব্লগের জন্য ধন্যবাদ আপু।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:৫৬
উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনাকেও পোস্ট দেখে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ সোহেল ভাই।
১৪| ০১ লা জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
সুমন কর বলেছেন: আহ....সুন্দর পোস্ট ! +।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৫
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ সুমনদা...
ভালো থাকুন।
১৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২১
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সায়মা আপু! তুমি এত সুন্দর ছবি তোল!
একটুকরো নয় যেন পুরো স্বর্গই! ভীষন ইচ্ছে করছে যেতে। তা হয়ত সম্ভব না, তবে তোমার কল্যাণে ভার্চুয়ালি ঘুরে আসতে পারলাম। থ্যাংকস আ লট অসাধারণ পোষ্টের জন্যে।
ভালো থেকো অবশ্যই।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:১৮
উম্মে সায়মা বলেছেন: পাগলী, জায়গাটাই এত সুন্দর যে ভালো ফটোগ্রাফার হতে হয়না। যেকোন ভাবে র্যান্ডম ছবি তুললেও মনে হবে অসাধারণ
পাশে থাকায় ধন্যবাদ তোমাকে। তুমিও অনেক অনেক ভালো থেকো।
১৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: উম্মে সায়মা ,
মরুভূমির বুকে ফুটন্ত সব ফুল আর এখানে আমাদের সবই শুধু ভুল । বালির বুকে যদি ফুল ফোটানোই যায় তবে পলিমাটির এই দেশটাকে তো স্বর্গ বানানো যেতো !!!!!!!!!!
ভালো লাগলো ছবি ব্লগ ।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: ঠিক আহমেদ জী এস ভাই। আমিও তাই ভাবি। এই মরুর বুকেই ওরা এত সুন্দর ফুলের বিছানা বানিয়ে ফেলেছে। আর আমাদের দেশকে তো তাহলে পুরোটাই এমন ফুলেল করে ফেলা যেত! কিন্তু কি আর করা! এটা কেবল স্বপ্নই থেকে যাবে
আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন। আপনারা পাশে আছেন বলেই এখনো কিছু হলে প্রথমেই ব্লগে শেয়ার করার কথা মাথায় আসে
ভালো থাকুন।
১৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ !
দারুন সব ফুল তোমার ছবি গুলো ও অনেক সুন্দর
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মনিরা আপু।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
১৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পৃথিবীতে যে কত রকমের ফুল আছে তা না দেখলে বোঝা যায় না! এত এত ফুলের নামও তো জানা নেই! শুধু সৌন্দর্য উপভোগ করেই সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এত সুন্দর সুন্দর ফুলের দর্শন করানোর জন্য পোস্টে প্লাস।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
উম্মে সায়মা বলেছেন: সত্যি সম্রাট ভাই। আমি নিজেও এত ফুল চিনিনা, নামও জানিনা। কেবল তাদের সৌন্দর্য উপভোগ করেছি!
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পোস্ট ঘুরে প্লাস এবং মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।
১৯| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৬
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার ছবি তুলেছেন। অনেক ফুলের তো নামই জানি না।
এত এত ফুল দেখলে এমনিতেই মন ভালো হয়ে যাওয়ার কথা। গেলও তাই।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
উম্মে সায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক। আমারও দেখেই মন ভরে গিয়েছিল। অসাধারণ একটা অভিজ্ঞতা!
অসংখ্য ধন্যবাদ।
অনেকদিন আপনার ব্লগে যাইনা। আশা করি ভালোই চলছে ব্লগিং
২০| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১:৪১
হবা পাগলা বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগটা একটু ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ হবা পাগলা।
স্বাগতম আপনাকে। অবশ্যই সময় করে আপনার ব্লগে ঘুরে আসব। ভালো থাকুন।
২১| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ২:১২
মাআইপা বলেছেন: অপূর্ব !!!!!!!!
মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
শুভকামনা রইল
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ মাআইপা। মুগ্ধ হবার মত ব্যাপারই বটে!
(অ.ট. আপনার নিকটা ঠিক বুঝিনি। দয়া করো খোলাসা করুন তো!)
২২| ০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ২:৪৪
ওমেরা বলেছেন: মুগ্ধকরা সব ফুলের ছবি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম । অনেক ধন্যবাদ আপু।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
উম্মে সায়মা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু।
ভালো থাকুন।
২৩| ০২ রা জুন, ২০১৮ ভোর ৪:০৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাহ্ চমৎকার সব ফুলের সমাহার তোলে ধরেছেন। আমার বাসা থেকে তিন কিলোমিটার দূরে ছিল মেলাটি। দোকান থেকে ১ কিলোমিটার দূরে।
০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
উম্মে সায়মা বলেছেন: ওয়াও তাই সুজন ভাই? ইশ জানলে সত্যি যোগাযোগ করা যেত! আপনার এত কাছে যেহেতু তাহলে নিশ্চয় আপনার বেশ কয়েকবার যাওয়া হয়েছে! তাহলে আপনি আমার অনুভূতিটাও বুঝতে পারছেন কত ভালো লেগেছে
ধন্যবাদ জানবেন......
২৪| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
শিখা রহমান বলেছেন: উম্মে মনখারাপ হলে মাঝে মাঝে এসে আপনার এই ছবি পোষ্টটা দেখে যাবো। কি যে মন ভালো করা, মন আলো করা ফুলেরা!! বর্ণনাও মনকাড়া।
খুব সুন্দর আর বর্ণিল পোষ্টটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা। ফুলের দেশে ভালো থাকবেন ফুলকুমারী।
০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:১২
উম্মে সায়মা বলেছেন: মনখারাপ হলে মাঝে মাঝে এসে আপনার এই ছবি পোষ্টটা দেখে যাবো।
এটা অনেক বড় একটা কমপ্লিমেন্ট আপু। আন্তরিক ধন্যবাদ।
কারো যে মন ভালো করতে পেরেছে ছবিগুলো তাতেই সার্থকতা। শুভ কামনা আপু। অনেক অনেক ভালো থাকুন।
২৫| ০২ রা জুন, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
নীলপরি বলেছেন: সুন্দর লাগলো ।
০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:১৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি আপু
২৬| ০২ রা জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে আমি দীর্ঘ দিন সাউদি আরবে ছিলাম, শেরাটন জেদ্দাহ হোটেল এন্ড ভিলাস ও শেরাটন মক্কাহ হোটেল এন্ড টাওয়ার্স, যদিও আমি ইঞ্জিনিয়ার ছিলাম তারপরও কিছুটা ভালো পারফর্মেন্সের কারণে ওমরাহ ও হজ্ব সময়ে রুটিম মার্কেটিং এর জন্য রয়েল কমিশন ইয়েনবো আল সিনাইয়াহ ও রয়েল কমিশন জুবায়েল অসংখ্যবার যেতে হয়েছে, রয়েল কমিশন সাউদি আরবে খুবই সুন্দর আবাসিক এলাকা - এখানে সরকারী, রয়েল কমিশনে কর্মরত ও কনট্রাকটরি কোম্পাণীর প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের আবাসিক এলাকা । আপনার দেয়া ছবি দেখে পুরোনো স্মৃতী মনে পড়ে গেলো, ধন্যবাদ আপা, ধন্যবাদ।
২৮ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
উম্মে সায়মা বলেছেন: আরে বাহ! তাই নাকি? তাহলে তো সত্যিই ছবিগুলো দেখে আপনার সৌদির স্মৃতি মনে পড়ে যাবার কথা।
অসংখ্য ধন্যবাদ আমার ছবিব্লগ ঘুরে যাবার জন্য। ভালো থাকুন।
২৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
জুন বলেছেন: এটা হলো রুচিবোধের ব্যপার উম্মে সায়মা। সুজলা সুফলা প্রকৃতি আল্লাহর দান । নাহলে আমরা তার উন্নয়নে কিছুই করার চিন্তা মাথায় আসতো না । আমরা শুধু পারি কি ভাবে ধ্বংস করা যায়। যেমন সুন্দরবন চিটাগাং এর মনোরম টিলিগুলো । আমাদের সর্বগ্রাসী লোভ আমাদের কানা করে দিয়েছে সৌন্দর্য্য এখানে গৌন ।
রুক্ষ শুষ্ক মরুর দেশে এত সুন্দর ফুলের মেলা দেখে অতি দুঃখেই কথাগুলো বল্লাম । ডোন্ট টেক আদারওয়াইজ। ভালোলাগা রইলো অনেক ।
৩০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
উম্মে সায়মা বলেছেন: ঠিক আপু। কবে যে আমাদের দেশের মানুষগুলোর আক্কেল হবে। এত সুন্দর দেশটাকে কি বানিয়ে ফেলছে! দোয়া করি আমাদের দেশ আর দেশের মানুষগুলোর উপর আল্লাহ রহমত বর্ষণ করুক।
অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকবেন।
২৮| ০৮ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ইয়াম্বু বীচ। ফুলগুলো তার সৌন্দর্য অনেক খানি বাড়িয়ে দিয়েছে ।
৩০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
উম্মে সায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সেলিম ভাই, অন্নেক সুন্দর!
ধন্যবাদ জানবেন।
২৯| ২৬ শে জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: মন ভাল করা পোস্ট। ফুলগুলো শুধু দৃষ্টিনন্দনই নয়, মনোহরও বটে। খুব ভাল লাগলো আপনার এ পোস্ট পড়ে, তাই ২০তম প্লাস দিয়ে গেলাম। + +
ভাল থাকুন সব সময়।
৩০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
উম্মে সায়মা বলেছেন: ২০তম প্লাস! বাহ, এটা আমার জন্য অনেক!
অসংখ্য ধন্যবাদ প্লাস এবং মন্তব্য প্রদানে।
অনেক অনেক ভালো থাকুন খায়রুল আহসান ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: চমৎকার ছবি এবং বর্ণনা , লাইক।