নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অতি সাধারন। অনিন্দ্য কিছু নই।

উম্মে সায়মা

সখী ভালোবাসা কারে কয়...

উম্মে সায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

"কুড়িয়ে পাওয়া এক টুকরো শৈশব"

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৫




মানুষের শৈশব এত কিউট হয় কেন! একেকটা বাচ্চার শৈশব একেকরকম সুন্দর। এখনকার বাচ্চারা এদিক দিয়ে ভাগ্যবান যে তাদের শৈশবের প্রতিটা স্মৃতি খুব সুন্দরভাবে সংরক্ষণ করা যায়। ছবি তোলা, ভিডিও করা এতটাই সহজলভ্য যে বাবা মা সারাক্ষণ বাচ্চার সুন্দর সময়গুলো ক্যামেরাবন্দী করে রাখছে। আমাদের শৈশবে এসব ছিল একেবারেই দুর্লভ। যখন ছোট ছিলাম তখন বাবা দেশের বাইরে থাকতেন। আমরা নানুবাড়ি। বাবা দেশে এলে টেপরেকর্ডারে আমার কথা রেকর্ড করে নিয়ে যেতেন। যখন আমি কাছে থাকব না তখন শোনার জন্য। আবার কেউ দেশ থেকে যাওয়ার সময় মাকে বলতেন আমার কথা রেকর্ড করে পাঠানোর জন্য৷ তেমনি একটা ক্যাসেট বাবার পুরনো লাগেজে খুঁজে পেলাম। কয়েকটা ছবিও খুঁজে পেলাম সে সময়ের। কি ছোট্ট আমি। ফ্রক, ঝুঁটি আর জুতো মোজা পরে বাবা মায়ের হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছি। বা মায়ের কোলে নাহয় বাবার। কী কোমল ছোট্ট একটা মুখ। আমার বিশ্বাসই হতে চায়না এ আমি। কেউ বলে না দিলে কথাগুলোও শুনে বুঝতে পারতাম না এ যে আমার কন্ঠ। ছোট্ট একটা মেয়ে আধো বোলে কথা বলছে৷ কী প্রাণোচ্ছল হাসি!

ধুলোজমা পুরনো ক্যাসেটপ্লেয়ারটা ঝেড়েমুছে প্লাগইন করে ক্যাসেটটা প্লে করলাম। মুহূর্তে আমি শৈশবে চলে গেলাম। পুনরায় আমার শৈশব যাপন করলাম। আমার তিন বছর বয়সের রেকর্ডিং। বাবা মেয়ের কত কত গল্প। আমার আধো আধো বোল। একটু পরপর খিলখিল হাসি। আপনমনে কথা বলা। কথার ফাঁকে ফাঁকে আটকে যাই৷ মাঝে মাঝে এ্যাঁ এ্যাঁ করি। শুরুতে বাবা সময় রেকর্ড রাখার জন্য সেদিনকার তারিখ বলছিল। বাবা বলছে '১০....(তারিখ)' আমি পাশে বসে বলে চলেছি 'দস এগালো বালো....' নিজেকে খুব লাকি মনে হচ্ছিল ছোটবেলার এ রেকর্ডিং আছে বলে। এ রেকর্ডিংয়ের বদান্যতায় আমার ছোটবেলা কখনো হারিয়ে যাবেনা৷ কিছু কিছু কথাবার্তা ছিল খুব মজার। বাবা বলছে 'তোমার খালামনিদের নাম বলতো।' আমি বলা শুরু করলাম 'আমাল মুন্না খামনির নাম মুন্না লুনা খামনির নাম লু.......না' এভাবে চাচা মামা সবার নাম। তারপর আবার জিজ্ঞেস করল 'তোমার মুন্না খালামনি তোমাকে কি ডাকে?' বললাম 'মনাপাখি ডাকে৷ লুনা খামনি ডাকে ককিজা(কলিজা) আর লিমা খামনি ডাকে কুইয়্যা মনা(এর মানে আমিও জানিনা। খালামনিকে জিজ্ঞেস করতে হবে)'। বলে খিকখিক করে হাসি। তারপর বলি 'অনিক্যা ডাকে সাম্যা (নিজে নামকে এভাবে ডাকলে সমস্যা নেই। অন্যজন ডাকলে খারাপ)। সায়মা বলতে পারেনা৷' আবার খিকখিক হাসি। মুহুর্তে গম্ভীর হয়ে বলছি 'আরো বলে আমি নাকি পঁচা। আদনান আমাকে বলে থাম্যা। আপুও তো বলতে পারেনা। আর ফাতেমা বলে আপা (খুব গর্বিত কন্ঠে)। আপু বলতে পারেনা।' খিকখিক। 'আবার আমার জেঠাকে আব্বুও বলে।' এক কথা থেকে ট্র্যাক চেঞ্জ করে হাজার কথায় চলে যাই। কী নিষ্পাপ কথামালা। আর কত নির্মল হাসি। আর একটু পরপর অনিক ভাইয়ার নামে অভিযোগ। 'অনিক আমাকে লিকশায়(ট্রাইসাইকেল) বসতে দেয়নি। আমাকে লিকশা থেকে ফেলে দিয়েছে। আমি একটা লিকশা নিলে ওকেও বসতে দিবনা।.......আমাল চেইন হালাই ফেলছে ( যত দোষ নন্দ ঘোষ)।' আরো কত কি!

বাবা একবার জিজ্ঞেস করল 'তোমার নানু বাড়ি কোথায়?' আমি বললাম 'ওই যে আমার নানাভাইয়ারা থাকে যে?ওইটা আমার নানাবা.....ড়ি।' মাঝে আবার বাবাকে গালে, নাকে, চকে (চোখে) আদর দিই। কত আহ্লাদ। তারপর যখন বাবা বলল 'আব্বু বিদেশ চলে গেলে তুমি কান্না করবা?' আমি অভিমানে গাল ফুলিয়ে বললাম 'আমি আপনাকে চাঁনমামা দিবনা।' আব্বু হেসে বলে 'চাঁদমামা দিবানা?' আমি বলছি 'না। আমি লুকাই রাখব আপনি খুঁজেও তো পাবেননা।' এখন ভাবি এত ছোটবেলায় আমার মাথায় এমন কথা এলো কি করে। তখন আমি খুব ফ্যান্টাসিতে ভুগতাম মনে হয়।  আবার মায়ের নামে বিচার দিচ্ছি 'আম্মু আমাকে মালে৷' 'কেন মারে?' 'আমি যে আম্মুকে জ্বালাই।' 'জ্বালাও কেন?' 'আম্মু যে আমাকে মালে তাই।' যদিও অডিও তবুও আমি যেন ছোট্ট আমাকে দেখতে পাচ্ছিলাম। কল্পনার চোখে৷ কখনো উচ্ছ্বল হাসি কখনো কপট অভিমান। আবার গান গাই 'আম্মু তুমি লক্ষীইইইই।' আরেকটা অডিওতে মা বলছে ছোটবোনের কান্না থামাতে। সেটা আরো কিছুদিন পরের। আমি গান গাই, 'ও সাথী.... যেওনা ককনো দূলে....।' আবার 'সুমান লক্ষীমনি' এটা সেটা বলে কিছুক্ষণ চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে হাল ছেড়ে দিই। বলি 'আম্মু আমি পারি না গো।' এমন আরো কত কত কথা!

অডিওগুলো টেপরেকর্ডার থেকে মোবাইলে রেকর্ড করে রেখেছি। মাঝে মাঝে মন খারাপ হলে রেকর্ডগুলো প্লে করে শুনি৷ তখন আমি সব ভুলে নিমেষে শৈশবে হারিয়ে যাই। হারিয়ে যাই সেসময়ে যখন কোন দায়িত্ব ছিলনা, দুশ্চিন্তা ছিলনা। যখন কি বললে বা করলে কে কি ভাববে তা ভাবতে হতনা। মনে যা আসত তা অকপটে বলে দেয়া যেত। মন যা চাইত নির্দ্বিধায় করে ফেলা যেত। যখন দুঃখ মানে ছিল প্রিয় খেলনা হারিয়ে যাওয়া কিংবা বন্ধু আর কাজিনদের সাথে আড়ি নেয়া। যখন পৃথিবী ছিল স্বপ্নময়। যেখানে আকাশ থেকে চাঁদ পেড়ে আলমিরার কোনায় লুকিয়ে রাখা যায়। আহা শৈশব। আহা আমার সরলতার দিনগুলো!

১৯.০৯.২০১৯

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৪

স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: আপনি অনেক ভাগ্যবান যে আপনার ছোটকালের মেমোরিজ কিছুটা হলেও আছে |যেটা আমার নেই |

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: আসলেই আমি এদিক থেকে ভাগ্যবতী বলতেই হয়।
পাঠে এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানবেন।
আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম......

২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি সৌভাগ্যবতী

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:১৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: তা বটে! পাঠে এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই৷ ভালো থাকবেন।

৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার শৈশব টা আনন্দময় ছিল অথচ খুব অভাবে বড় হয়েছি।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

উম্মে সায়মা বলেছেন: আমার মনে হয় জীবনের সব রং দেখতে পাওয়া গেলে জীবন পুরোপুরি উপভোগ্য হয়।।
আর শৈশব কি কোন বাধা মানে!

৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি খুব সুন্দর লিখেছেন।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।

৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩২

নীল আকাশ বলেছেন: আমার শৈের স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন।
লেখা ভালো লেগেছে।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

উম্মে সায়মা বলেছেন: পাঠে এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ নীল আকাশ।

৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চমৎকার স্মৃতিচারণ।
খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন নূরু ভাই। ভালো থাকবেন।

৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

আমি মিয়াবাড়ির ছেলে বলেছেন: আমাদের শৈশবের কোনো ছবি বা ভিডিও রেকর্ডিং কেউ রাখেনি!!!
আপনার বিরাট কপাল।

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: তাইতো বলছি ভাই। এদিক দিয়ে আমার বিরাট কপালই৷ আলহামদুলিল্লাহ। পাঠে এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ।

৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমার কিছু ছবি ছাড়া আর কিছুই নাই। মাঝে-মধ্যে সেগুলোই নেড়েচেড়ে দেখি। আপনার ভাগ্যে হিংসা হচ্ছে। হিংসা আরো বাড়ানোর জন্য অডিওটা একটা লিঙ্ক হিসাবে পোষ্টে যুক্ত করে দিতে পারেন। :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো বলেছেন। চেষ্টা করব একটা অডিও সংযুক্ত করে আপনার হিংসা আরো বাড়িয়ে দেয়ার :P
অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠে এবং মন্তব্যে....

৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৩

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনার শৈশবটা ঈর্ষা জাগানিয়া! সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম না হলেও আমার শৈশবটাও একেবারে খারাপ ছিল না। তবে আপনার মত স্মৃতিগুলো ধরে রাখার ব্যবস্থা ছিল না। তাই শৈশবের সব স্মৃতি সংরক্ষিত হয়নি। আপনারগুলো সংরক্ষিত আছে জেনে ভাল লাগল।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০০

উম্মে সায়মা বলেছেন: সবার শৈশব নিজের মত করে সুন্দর। তার জন্য সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মাতে হয়না! একসময় আপনার শৈশব স্মৃতিও শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ

১০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী যে মিষ্টি করে শৈশবকে আমাদের সাজিয়েছ !!
শৈশবের সবকিছুই কেমন যেন অন্য এক জগতের গল্প মনে হয়; আমরা সেই সময় কে ভেবে স্মৃতি কাতর হই । তোমার ছোট্ট বেলার গান গল্প শুনে নিশ্চয়ই তুমি সাত রঙ রঙধনু স্মৃতি' তে অবগাহন করেছো।

দারুণ কথামালায় ভালোলাগা :)

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০২

উম্মে সায়মা বলেছেন: ঠিক আপু। শুনতে যে কি ভালো লেগেছে! মনেই হয়নি এটা আমি হতে পারি।
ভালোবাসা আপু :``>>

১১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: উম্মে সায়মা,




নষ্টালজিক।

কুড়িয়ে পাওয়া এক টুকরো শৈশবের যে সবাক বায়োস্কোপ দেখিয়ে গেলেন, মনে হলো টাইম মেশিনে চড়ে শিশুবেলায় ফিরে যাওয়া একজন "সাম্যা"র মনের আন্দোলিত উপাখ্যান।

শত ভাগ্যে শৈশবকে এরকম কুড়িয়ে পাওয়া যায়।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৪

উম্মে সায়মা বলেছেন: এত সুন্দর করে মন্তব্য করেন আপনি জী এস ভাই দেখেই মন ভালো হয়ে যায়। আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।

১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: দারুন লাগছিল পড়তে। কিন্তু হঠাৎ করে শেষ হয়ে গেল।

শৈশব মানেই সোনালী বয়স। এই বয়সের গল্প সব সময়ই আনন্দের। ধন্যবাদ বোন উম্মে সায়মা।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৫

উম্মে সায়মা বলেছেন: ইশ কেন যে সেই সোনালি বয়সটা শেষ হয়ে যায়!
অসংখ্য ধন্যবাদ হেনা ভাই....

১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৯

ফয়সাল রকি বলেছেন: এমন একটা ক্যাসেট পাওয়া খুবই সৌভাগ্যের ব্যাপার! আমার তো কয়েকটা মাত্র ছবি আছে, যার মধ্যে একটায় সামনের চারটা দাঁত নাই :(

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৭

উম্মে সায়মা বলেছেন: সামনের চারটা দাঁত নাই
হাহাহা। ছবিটা মনে করেই হাসি পাচ্ছে :P
শৈশবের সবই নির্মল সুন্দর।
ধন্যবাদ রকি ভাই...

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১০

আলআমিন১২৩ বলেছেন: আমরাও শৈশবে ফিরছি-তবে সুন্দর আর নিষ্পাপ মনটি আর নেই।সেটি কাল হয়ে গেছে।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৮

উম্মে সায়মা বলেছেন: ফিরছি আর কই! এখনতো বৃদ্ধ বয়সে যাব সবাই আস্তে আস্তে
ধন্যবাদ

১৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০২

জাহিদ অনিক বলেছেন: হঠাত এতদিন পরে, খুজে পাওয়া আধো আধো বোলের ভয়েস রেকর্ডিং, স্মৃতি যেন বাঁধাই ছিল টেপ রেকর্ডারের ফিতায়।
কুড়িয়ে পাওয়া এক টুকরো শৈশব যথাযথ!

শুভেচ্ছা ছোট্টবেলার দার্শনিক কবি'কে

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:১০

উম্মে সায়মা বলেছেন: কি সুন্দর কতা বলেছো! স্মৃতি টেপ রেকর্ডারের ফিতায় বাঁধাই করা.....
অসংখ্য ধন্যবাদ কবি সাহেব।

১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৭

নাসরিন ইসলাম বলেছেন: শৈশবের স্মৃতি কেমন যেন রূপকথার গল্পের মতো। কল্পনা আর বাস্তবের দারুন এক মেলবন্ধন। মনে হলো যেন শৈশবের উঠানে হামাগুড়ি দিয়ে এলাম। অসাধারন স্মৃতিচারন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: সত্যিই যেন রূপকথা। যেন স্বর্গপুরী, যেন স্বপ্নপুরী! ধন্যবাদ নাসরিন পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। আমার ব্লগে স্বাগতম।

১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৭

নাসরিন ইসলাম বলেছেন: শৈশবের স্মৃতি কেমন যেন রূপকথার গল্পের মতো। কল্পনা আর বাস্তবের দারুন এক মেলবন্ধন। মনে হলো যেন শৈশবের উঠানে হামাগুড়ি দিয়ে এলাম। অসাধারন স্মৃতিচারন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩

উম্মে সায়মা বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.