১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

টিভি পাগলা বলেছেন: তারা কিভাবে আদিবাসী বলে নিজেদের দাবী করে সেটা বুঝতে পারছি না।

বাংলাদেশের এতো উর্বর জমি, নদী অববাহিকা বাদ দিয়ে তারা কেন পাহাড়ে বসতি গড়ে তুললো? এরা মোটেও বাংলাদেশের আদিবাসী নয়।

এরা কোথাও থেকে বিতাড়িত হয়ে পাহাড়ী বসতি গড়েছে এককালে, তারপর এখন নিজেদের আদিবাসী বলে দাবী করছে।

২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৮

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: সাপের বাচ্চা থেকে সাপই জন্ম নেয় ! তারা নিমক হারাম !
যথার্থ

হারামীগুলাকে লাত্থি দিয়ে দেশ থেকে বের করে দেয়া উচিত, নুন্যতম উত্তরের চরাঞ্চলে নির্বাসন দেয়া হউক, তাহলে বুঝতে পারবে কি সুখে আছে। নিমক হারামের দল।

৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

ভোরের সূর্য বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারছিনা। ইচ্ছা করলে আপনার সব কিছুরই উত্তর দেয়া যায় পয়েন্ট টু পয়েন্ট কিন্তু তা করলে আরেকটা ব্লগ লেখা হয়ে যাবে।

তবে এটা বলবো যে প্লিজ মানুষ কে মিনিমাম সম্মান টুকু দিন। এমন কিছু বলবেন না যেটা নিজের উপর এসে পড়ে।

আমরাতো মিরজাফরের জাতি তাই না? তাহলে আপনার কথা মত যদি সাপের বাচ্চা যদি সাপ হয় তাহলে আমরা বাঙ্গালিরা সবাই একেকটা মীরজাফর।

খারাপ ভাল মানুষ সব জায়গায় থাকতে পারে। তারা কেন এসব বলছে বা তারা বলতে বাধ্য হচ্ছে কিনা এসব বিবেচনা নিয়েই কাউকে কিছু বলা উচিৎ। তারা বাঙ্গালীকে গালি দিচ্ছে, সেনাবাহিনী কে গালি দিচ্ছে তার মানে এই না যে তারা খারাপ হয়ে গেল। কেন তারা এসব বলছে সেটা দেখার বিষয়। এরপরেই আপনি মন্তব্য করতে পারেন।

আমরা বাংলাদেশী গত ৪৩ বছর ধরে কিন্তু এর আগে আমরা ছিলাম ভারতীয়। পাকিস্তান বা বাংলাদেশ বলে কিছু ছিলনা। তাই আপনি দাম্ভিকতার সাথে বলতে পারেন না যে তাদের বাংলাদেশে থাকার অধিকার নাই বা আমরা তাদেরকে থাকতে দিয়েছি।

তারা যদি নির্যাতিত হয় তাহলে তাদের পাশে আমাদের থাকা উচিৎ আর তারা যদি ভুল কিছু উপস্থাপন করে থাকে বিশ্বের সামনে তাহলে সেটা থেকে তাদেরকে বিরত রাখা উচিৎ কিন্তু আপনি যেভাবে উদ্ধত মনোভাব দেখিয়েছেন সেটা কিন্তু আপনার কথার সাথে যায়না(আমরা শান্ত জাতি,আমরা দয়াশীল জাতি)।

৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

নিলু বলেছেন: বিষয়গুলি ভেবে দেখতে হবে , কারন এর যথার্থতা আছে কিনা ?

৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: পার্বত্য উপজাতিরা অত্যন্ত বর্ণবাদী মনোভাবের। তাদের রাজনৈতিক, সামাজিক শিক্ষা তীব্র বাঙালি-বিদ্বেষী। কোথাও কোন বাঙালি ছেলে উপজাতি ছেলের সাথে কথা বলতে দেখলে ইউপিডিএফ-এর সন্ত্রাসীরা দুজনকেই ধরে মারধোর করে, আর উপজাতীয়টি মেয়ে হলে তো কথাই নাই, মারধোরেই শেষ না, মিছিল-সমাবেশ-মানববন্ধন করে ধর্ষনের অভিযোগ আনবে। এই মনোভাবের জন্যই শান্তিচুক্তির এত বছর পরেও বাঙালি-উপজাতি সম্প্রতি সুদূরপরাহত।

শান্তিচুক্তিকে তারা তাদের স্বাধীনতা অর্জনের একটা ধাপ হিসাবে নিয়েছে। তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য এখনও সম্পূর্ণ স্বাধীনতা। আর সে জন্যেই আদিবাসী স্বীকৃতির জন্যে হঠাৎ করে এত উঠেপড়ে লেগেছে। অথচ এই আদিবাসীর স্বীকৃতির ব্যাপারে শান্তিচুক্তিকালিন বা এর আগে কখনও দাবি তুলেনি। তারা শান্তিবাহিনীর নামে সশস্ত্র আন্দোলনকালিন জুম্মজাতি বলে এক কৃত্রিম জাতিসত্তার স্বীকৃতি চেয়েছিল। এসবের কারণ একটিই, ২০০৭ সালের জাতিসংঘের আইএলও সনদের সুবিধা নিয়ে আদিবাসী হিসাবে স্বাধীনতার পথ তৈরি করা।

ঐ সনদে স্বাক্ষর করলে বাংলাদেশ সরকার পার্বত্য অঞ্চলের সকল সম্পদের অধিকার হারাবে, কখনও সেনা মোতায়েন করতে হলে 'আদিবাসী'দের সম্মতি পেলেই মোতায়েন করতে পারবে, যে কোন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড করতে হলে 'আদিবাসী'দের অনুমোদন নিতে হবে। আর কখনও বাংলাদেশ সরকারের সাথে কোন বিরোধ দেখা দিলে তারা জাতিসংঘ বাহিনী মোতায়েনের জন্য আহ্বান জানাতে পারবে এবং জাতিসংঘ সেখানে তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দিয়ে বিচ্ছিন্নতার পক্ষে গণভোটের আয়োজন করতে পারবে। এইসব শর্ত প্রতিপালনের সুযোগ থাকলে পার্বত্য চট্টগ্রামের ভবিষ্যত আগামি ৩-৪ বছরে কোথায় গিয়ে পরিণতি পাবে, যার ন্যূনতম কান্ডজ্ঞান আছে সে বুঝতে পারবে।

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৭

নিলু বলেছেন: জন্মগত ভাবে বাংলাদেশী হলে কি করবেন , অস্বীকার করার উপায় নেই , আবার আমরা বাঙালীরা তো তাদের কম করিনা , সুতারাং এই চিন্তা না করাই ভালো , দেশ ও জাতির সুসংহতির কারনে , আবার পৃথিবীর সব দেশেই নানা জাঁতি গোস্টটির মানুষ বাস করে একত্রে , সেথায় কি এসকল প্রশ্ন উঠছে যদি উঠে তাহলে দাংগা ।

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারা নিমক হারাম ! তারা আমাদের ৭১ সালে স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিলো ! তারা আমাদের সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এখনো দেশের বিরদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত !!!!

ষড়যন্ত্রকারীদেরকে এ দেশ থেকে লাথি মেরে বিতাড়িত করা হোক !!!! দেখিয়ে দেয়া হোক নিমক হারামিদের কি শাস্তি !!!!