নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমার পল্লবে বসে আমাকে প্রসারিত করতে চাই।

নারী নির্যাতন বন্ধ করুন। যৌতুককে না বলুন। বাল্যবিবাহ থেকে সমাজকে রক্ষা করুন।

ভিটামিন সি

ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।

ভিটামিন সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার প্রেমে পড়ার কাহিনী। পর্ব -২। (গতকালের পর)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫

১ম পর্বের লিংক Click This Link



ভালোই চলছিলো রানীর সাথে প্রেম পর্ব। ওকে ভালো লাগার কারণ ছিলো ওর শ্যাম বর্ণ, গোলাকার মুখ, সুন্দর হাসি আর চটুল কথাবার্তা। খুবই চঞ্চল ছিল সে। কোথাও যদি সে একা বা অন্য কারও সাথে বেড়াতে যেত, তাহলে চাচাতো ভাই হাসানকে (সুরাইয়ার ছোট ভাই) বলে যেত আমি যেন সেখানে যাই। হাসান ছিল আমার বার্তাবাহক এবং আমার ক্রিকেট দলের সর্বকনিষ্ট খেলোয়াড় (বয়স ৭/৮)।



আমাদের বাড়ির পাশেই এক ফুপুর বাড়ি। ফুপু নয় ফুপা আমাদের সবাইকে খুব আদর করেন। বেড়াতে গেলে মাটিতে পাটি পেতে একসাথে সবাইকে নিয়ে খেতে বসেন, গল্প করেন। সেখানে এক ফুপাতো বোন আছে সেও ছিল আমাদের ২য় বার্তাবাহক। ফুপু প্রতিদিন বিকেলে চলে আসত আমার দাদাবাড়ীতে। এই সুযোগে ফুফাতো বোনের পরামর্শে আমি ও রানী তাদের বাড়িতে দেখা করতাম, কথা বলতাম। বাড়ির কেউ কিছু সন্দেহ করতো না। সন্দেহ করার মতো কোন কাজ করতাম না।



ওদিকে কলেজে গনিত ও বায়োলজী প্রাইভেট পড়ি আমি, পলি, ন্যান্সি, ইমা, শারমিন, লিজা, মাজহারুল একসাথে। পদার্থ পড়ি আমি, সুজন, সাইদুল, সোহাগ, মাজহারুল, রুবেল, হারুন আর জামিল। রসায়ন পড়ি আমি, সুজন, রুবেল, ইমা, সোমা, রুমা, মুন্নী, জেনি আর সাইদুল। যদি মন চায় তাহলে কলেজে দুই একটা ক্লাশ করি আর্টস ডিপার্টমেন্টে তন্দ্রার পাশের বেঞ্চে বসে। যাতে করে আমি তন্দ্রাকে খুব ভালো করে দেখতে পাই। তন্দ্রাকে পাশ থেকে দেখলে অপি করিমের মতো লাগে। তখন অফি করিমের লাক্সের একটি বিজ্ঞাপন প্রচার হতো। এই তন্দ্রা হলো আমাদের কলেজের সিনিয়র রেজিস্টার এর মেয়ে আর ক্লাশমেট সেই ক্লাশ এইট থেকে যখন একই কোচিং এ পড়তাম। আমি ও তন্দ্রা বাড়ি থেকে হেটে আধাকিলোমিটার হেটে একসাথে হয়ে আরও একি.মি দুরে কোচিং এ যেতাম। মাঝপথে আমাদের সাথী হতো সুজন ও জোয়েব। আসার পথে ওরা আগেই সঙ্গ ছেড়ে চলে যেত। আবার দুজনে একসাথে চলতাম। ক্লাশ এইটে তন্দ্রার ছিলো ঘাড় পর্যন্ত ছাটা চুল। এটা দেখে আমাদের হন্টন দলের কনিষ্ট ভ্রাতা ৬ষ্ট শ্রেনী পড়ুয়া আদনান বলল ঘাড় ছিলা মুরগি। আর শুরু হলো তন্দ্রার কান্না। অনেক কষ্টে আদনানকে ক্ষমা চাইতে বলে পেচির কান্না থামাই। সেই থেকে আমি তন্দ্রার প্রেমে হাবুডুবু খাই। কাছাকাছি হাটলেই আমার হৃদপিন্ড দ্রুত পাম্প করা শুরু করে। কিন্তু কিছু্ই আর বলা হয় না। গণিতে ভালো নম্বর পাই বলে স্যাররা প্রশংসা করে আর দেখি আমার অব্যাক্ত ভালোবাসার প্রেয়সী মুগ্ধ নয়নে চেয়ে থাকে।

এভাবেই চলে নাইন-টেন। তারপর শুনি তারেক নামের এক ছেলে তন্দ্রার জন্য রাস্তায় অপেক্ষা করে, তন্দ্রাদের বাড়ির সামনে ঘুরঘুর করে। তারেক আমার এক ক্লাশ উপরে, আমার একই স্কুলে পড়ি। তারেক বিষয়ে তন্দ্রাকে কিছু জিজ্ঞেসও করতে পারি না, সাহস হয় না। যদি তন্দ্রা বলেই বসে যে সে তারেককে ভালোবাসে। তাহলে তো আমার পক্ষে তা মেনে নেয়া কঠিন হবে। তাই আর কিছু না ভেবে তন্দ্রার চিন্তা বাদ দিই। এসএসসি পরীক্ষা দেই। ভালো রেজাল্ট করি। থানা লেভেলের কলিজেই ভর্তি হই। সেই তন্দ্রা আবার এসে জুটল। তারেক চলে গেল ময়মনসিংহ পলিটেকেনিকে। কিছুদিন পর তারেক নেশাগ্রস্ত হয়ে ফিরে আসলো এবং এই খবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লো। এবার তন্দ্রা সরাসরি তাকে প্রত্যাখান করলো কলেজ থেকে ফেরার পথে এবং আমি তার সাথেই ছিলাম যেহেতু কলেজ থেকে একসাথেই ফিরি একই পথে। তন্দ্রার সাথে মাঝে মাঝে হাটতে হাটতে তাদের বাড়ির পথে যেতাম কথা বলতে বলতে। তাদের বাড়িতেও যেতাম মাঝে মধ্যে। তন্দ্রার ভাই সাগরও পড়তো আমাদের সাথে। সাগর ছাত্র হিসেবে খারাপ ছিলো, আমি ব্যাক্তিগতভাবে তাকে গনিত বিষয়ে সাহায্য করতাম। তাই সে আমার প্রতি সদয় দৃষ্টি দিত।

সহপাঠী কারও জন্মদিন কারো বাসায় কোন অনুষ্ঠান হলেই তাদের বাসায় যেতাম, ফিরতি পথে আবার আমরা দুজন - আমি তন্দ্রাহারা, তন্দ্রা। কলেজে কেউ আমাকে আর তন্দ্রাকে নিয়ে ঘাটতো না। কিন্তু একটু আগে যে উল্লেখ করেছি সোহাগ, এই ব্যাটা বদের হাড্ডি কেমন যেন চুপিসারে আমার মনের খবর প্রচার করার সম্পাদকের দায়িত্ব নিয়েছে। তাই বন্ধুমহলে আমাকে সবাই অল্প করে ক্ষেপায়। আমি প্রতিদিন তন্দ্রাকে একটা করে কোবতে লিখে দিই। রাত জেগে কোবতে লিখি। গনিতের কোন হোম টাস্ক থাকলে পলিকে দিয়ে ক্লাশে করিয়ে নিই। নোটখাতাও করে দেয় পলি (হিন্দু ধর্মাবলম্বী)। আমার কোবতের বিনিময়ে আমি তন্দ্রার কাছ থেকে পাই প্রতিদিন একটা করে লাভ ক্যান্ডি, পেপসি খাওয়ার পাইপ দিয়ে বানানো একটা সুন্দর শিল্পকর্ম, শুকনা বরই ইত্যাদি।

বেশ চললো দুই তিন মাস। তারপর একদিন তন্দ্রাও প্রাইভেট পড়া শুরু করলো ইংরেজী তার সাথে বান্ধবী ইভা। ইভা সম্পর্কে আগে যা জানতাম তা হলো সাইদুলের (পূর্বে উল্লেখিত) সাথে ইভার কথা হয় মাঝে মাঝে। সে নাকি ইভাকে ভালোবাসে। ইভা তাকে হ্যাঁ/না কিছু বলে নাই।

তন্দ্রা ইভাকে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিল। আগে দেখেছি কিন্তু তার সাথে কোন কথা হয় নাই। প্রিয় পাঠক, আমি আগেই বলে নিই-তন্দ্রাকে কিন্তু কখনোই বলি নাই আমি তাকে পছন্দ করি বা ভালোবাসি। যদিও মনে মনে আমি তাকে ভালো্ই বাসি কিন্তু আমাদের চলাফেরা বন্ধুর মতো। তার বাবার সাথে দেখা হলে দুজনকেই কেক বা খাবার কিনে দেয়।

এবার ইভাকে দেখে তো আমার পাগল হবো মরেই যাবো অবস্থা। শুনেছি ইভা নাকি তন্দ্রার কাছ থেকে আমার লেখা কোবতে নিয়ে পড়ে এবং বলে ভালোই লিখেছে আর তন্দ্রাকে বলে ভিটামিন তোর প্রেমে পড়েছে।



বাকি অংশ মহাসমারোহে আগামীকাল শুভ মুক্তি পাবে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

মদন বলেছেন: পুরাই লুল চরিত্র।
সবাই খালি এরমাদ কাকুর দোষ খুজে ;)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

ভিটামিন সি বলেছেন: মদনা ভাই, আমি কিন্তু আপনারে ভালা পাই। খারাপ কথা কইবেন না কইলাম। মাইরা হাড্ডিগুলি ভাইংগা কমু যে জঙ্গি বা বিএনপি বা জামাত আছিলো। আপনার মোটরসাইকেলভ্যালিতে কিন্তু সপ্তাহে ৪/৫ বার হান্দাই। পরে কিন্তু আর হান্দাইমু না।
মজা করলাম।

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

মদন বলেছেন: এরশাদ**

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

ভিটামিন সি বলেছেন: এরশাদ কিন্তু আংগো দুলাভাই লাগে। হেয় কিন্তু মমিশিং এর জামাই।

৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

কাউসার রানা বলেছেন: এতগুলো ক্যরেক্টার মনে রাখা মুশকিলরে ভাই ! মুল চরিত্রে ফিরে আসুন। তাহলে গল্প জমবে মনে হয়। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

ভিটামিন সি বলেছেন: ক্যারেক্টারের দেখছেন কি? মাত্র তো ঘটনা শুরু। কম করে হলেও ৪৫ পর্ব হবে। আর পর্ব মানেই ক্যারেক্টার এর ছড়াছরি। নচিকেতার গানের মতো - গল্পের গরুটাকে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে মানুষকে গাছে তোলে মইটাকে সরাবো।

৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

তুষার বর্ষন বলেছেন: কাহিনী জমতাছে :D

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

ভিটামিন সি বলেছেন: প্রিয় পাঠক আমার হাতে আরও কাহিনী আছে। আজ চলবে ইসলামী ব্যাংক বিজ্ঞাপন বিরতি। তারপর আগামীকাল আসব ন্যাশলাল ব্যাংক নতুন কাহিনী নিয়ে। সেই পর্যন্ত সাথেই থাকুন।
আসলে ১১/১২ বছর আগের কথা মনে করতেই চোখে ভেসে আসে সেই দিনগুলি।

৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

অহন_৮০ বলেছেন: আবার আগামীকাল ?????

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:০১

ভিটামিন সি বলেছেন: সিরিয়াল শুরু হইছে তো। শেষ পরে অইবো। টিভির সিরিয়াল তো দেখেণ প্রাণ ভইরা। যান কালকে একটু মিশায়া দিমু নে।

৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

এন ইউ এমিল বলেছেন: ২য় পর্ব মজা পাইলাম, আগেরটা বেফুক মজা আছিল :P

আফনেগো এরশাদ দুলাভাইয়ের গুয়ে পারা দিছিলেন নি বাই নাইলে এরাম চরিত্র আর কই পাইবেন? ;)

মাসুম আহমদ ১৪, জাতির মাম, সোহানী, অহন_৮০

এরা সব কই

(মজা করলাম)

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

ভিটামিন সি বলেছেন: বুঝতাছিনা না তেনারা হরতালে ধরা খাইল কিনা। আগামীকালেরটাতেও মঝা থাকবে। এরশাদরে জীবনে একবার দেখছিলাম কাছাকাছি যখন ক্লাশ নাইনে পড়ি। আর কোন নেতা নেত্রীকে দেখার ইচ্চা হয় না। বাংলাদেশের নেতা নেত্রী দেখার চাইতে ময়ুরীর একখান বৃষ্টি ভেজা গান দেখাও ভালো।

৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩

এন ইউ এমিল বলেছেন: বাংলাদেশের নেতা নেত্রী দেখার চাইতে ময়ুরীর একখান বৃষ্টি ভেজা গান দেখাও ভালো।

ইনিভার্সাল ট্রুথ :P :P :P

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫০

ভিটামিন সি বলেছেন: সহমত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ। আজকাল তো এই সহমতটাও পাবলিকে দিবার চায় না।

৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

লেহালুয়া বলেছেন: প্রিয় পাঠক আমার হাতে আরও কাহিনী আছে। আজ চলবে ইসলামী ব্যাংক বিজ্ঞাপন বিরতি। তারপর আগামীকাল আসব ন্যাশনাল ব্যাংক নতুন কাহিনী নিয়ে। সেই পর্যন্ত সাথেই থাকুন।

'প্যানথার' এর বিজ্ঞাপন বিরতি কবে আসবে?

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:৫২

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনি যে বললেন একটা অবজেক্টের কথা, এই অবজেক্টা কি এবং কি কাজে লাগে - বিস্তারিত জানান। পরে কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে দেখব এই অবজেক্টে কোন বিরতি দেয়া যায় কিনা।

৯| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৩

দুর্বার বলেছেন: valo hoise. ato time pan kivabe saradin bideshe khata khatunir por!!

Ameo aseteche apnar porobasher deshe insallah next month first week. Apnar mail id deye ekta knock koiren-

[email protected]

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১৭

ভিটামিন সি বলেছেন: আমার টাইমের কোন অভাব নাই। দিনে-রাতে ২৪ ঘন্টা, আমার কাছে মনে হয় ১২ ঘন্টা হইলেই ভালো হইতো আর ১৫ দিনে মাস। তাইলে বর্তমানে প্রচলিত মাসে ২টা বেতন পাওয়া যেত। হা হা হা হা। আসেন, আইসাই দেখবেন আপনি ২ ঘন্টা আগায়া গেছেন।

১০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৭

সোহাগ সকাল বলেছেন: গল্প পড়তেও ভাল্লাগেনা। বারবার কেন যেন মনেহয়, আমার ভাই রানা প্লাজার ধ্বংশাবশেষে আটকা পড়ে আছে।

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১৮

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনার ভাই কি রানা প্লাজায় চাকুরি করতো? যদি এমন মনে হয় তাহলে গিয়ে দেখেন তার কি অবস্থা।

১১| ০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

এন ইউ এমিল বলেছেন: ভাই শেষ করে দিলেন? আর দিবেন না? :(

১৩ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

ভিটামিন সি বলেছেন: ভাই আমি দিতেই চাইছিলাম। কিন্তু ২ পোষ্ট দেয়ার পরই তো হয়ে গেল সাভার ট্যাজেডি। এমন মর্মান্তিক ঘটনার পর ইতরমার্কা পোষ্ট কি দেয়া যায় বলেন। তাই চুপ করে আছি। আবারও শুরু করব ইনশাল্লাহ। ধন্যবাদ এমিল ভাইকে সাথে থাকার জন্য।

১২| ১৫ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

এন ইউ এমিল বলেছেন: B-)

১১ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:১৯

ভিটামিন সি বলেছেন: খাড়ান। শুধুমাত্র আপনার জন্যই আবার আসিবো ফিরে, এই সিরিজে। যদি সত্য ঘটনা বলে মামলা খাই, আমার কোন দোষ নাই, সব কাজের দোষী আমার এমিল ভাই।

১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :-* :-* :-*

০৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

ভিটামিন সি বলেছেন: এটা লুলের সাইন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.