নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমার পল্লবে বসে আমাকে প্রসারিত করতে চাই।

নারী নির্যাতন বন্ধ করুন। যৌতুককে না বলুন। বাল্যবিবাহ থেকে সমাজকে রক্ষা করুন।

ভিটামিন সি

ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।

ভিটামিন সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা বাঁশ খাইতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। সবাই আমাদেরকে বাঁশ দেয়।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

বাঁশ অতি প্রযোজনীয় একটি উদ্ভিদ বিশেষ। এর একহারা ছিপছিপে গড়নের কারনে একে ভেঙ্গে/ কেটে বিভিন্ন উপায়ে বৃহত থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র ব্যবহারও করা হয়। মাঝে মাঝে আমরা এর অপব্যবহারের কথাও শুনতে পাই। যেমনঃ রাকিব সাহেব সলিম সাহেবকে বাঁশ দিয়েছে। আসলে এটা কাউকে ঠকানোর অর্থে ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আমরা আমজনতা প্রতিনিয়তই আমাদের গণপ্রজাতন্ত্রী সরকারের কাছ থেকে যে বাঁশ খাচ্ছি বা নিচ্ছি তা কিন্তু কেউ কখনো স্বীকার করি না অথবা বোঝেও না বোঝার ভান করে থাকি অথবা কেউ কিছুই বলছে না দেখে আমি কিছু বলি না; কিছু বলে পরে যদি লজ্জা পাই!!

দেশে দুইটা দল তৈরি হয়ে গেছে অনেক আগেই। একদল হলোঃ প্রজাতন্ত্র যে বাঁশ আমাদের দেয় সেই বাঁশে তাজা মবিল ঢালে আর অন্য দল সেই বাঁশ ধরে নাড়া-চাড়া করে। কেউই বাঁশ বের করার চিন্তা করে না। জনগনকে বাঁশের কাছে নিয়ে দুই দলই মুগুর হাতে নিয়ে বসে থাকে। বাধ্য হয়ে আমার আম জনতারা আমাদের জায়গামতো বাঁশ ভরে নিই। বাঁশ দেয়ার এই রীতি চালু করেন আমাদের জাতীয় প্রেমিক, বিশ্ববেহায়া খ্যাত এরশাদ কাকু। তখণ অবশ্য বাঁশ এতো বড় সাইজ ছিলো না। কঞ্চির সাইজের বাঁশ জনগনকে দেয়া হতো। চিকন বাঁশ খেয়ে জনগন সহজেই তাদের কাজ কর্ম চালিয়ে যেতে পারত। তারপর হলো আন্দোলন। বাঁশ খাওয়ার আন্দোলন। চিকন বাঁশ খেলে হবে না, মোটা বাঁশ খেতে হবে। জনগন ভাবল চিকন বাঁশ তো ৯ বছর খেলাম, আর না। চিকন বাঁশের কঞ্চিরা খুব জ্বালায়। এইবার মোটা বাঁশ খাবো। মোটা বাশেঁর ভিতের ফাঁপা থাকে। ফলে সহজেই আলো বাতাস প্রবশে করবে। তারপর আন্দোলনের ফল স্বরুপ আসলো মুলি বাঁশ এন্ড কোম্পানি। তারাই প্রথম দেশে গনতান্ত্রিক উপায়ে মুলি বাঁশ সাপ্লাই দিল পুরা ৫ বছর। এরপর আসলো মাহাঁল বাঁশ এন্ড কোম্পানী। তারাও ৫ বছর মাহাঁল বাঁশ ভইরে দিল জনগনকে। এই প্রজাতির বাঁশ আবার একটু আকাঁ-বাঁকা হয়। তাই জনগন ভাবল এই বাঁশ নেয়া সুবিধাজনক না। তখন আবার পুর্বের মুলি বাঁশ এন্ড কোম্পানি নতুন নামে বরাক বাঁশ এন্ড কোম্পানি নামে আত্মপ্রকাশ করলো এবং তারা বাঁশ প্রদানে বিশেষ পারদর্শিতা অর্জন করলো। পাঁচ বছর এই বাঁশ খেতে খেতে জনগনের অবস্খা তো হয়ে গেলো ত্রাহি মধুসুধন। এই বাশেঁর সমান মোটা প্রায় কণ্চি। দুইটাই সমান তালে যায়। জনগন ভাবলো এই বাঁশ আর খাওয়া যাবে না। একটা পরিবর্তন দরকার। এই বার সাতঘাটের পানি খেয়ে সর্বশেষ দায়িত্ব পেল গজারি এন্ড কোম্পানি। তারা পূর্বের বাঁশ কোম্পানি গুলোকে সরাসরি আস্ত গজারি গাছ ভইরে দেওয়া শুরু করলো। দুই কোম্পানির চেয়্যারম্যান গজারি গাছ ভরে নিয়ে অসুস্থ্য হয়ে হাসপাতাল+জেল বরন করলো্ আর গজরাতে থাকলো। শেষ মেশ যখন দেখল যে গজারি আর বের হওয়ার কোন উপায়ই নাই, তখন নাকে খত দিয়ে বলল যে তারা বেচে থাকতে আর বাঁশের কোম্পানি চালাবে না। এরপর তারা শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি পেলো। গজারি এন্ড কোম্পানি পূর্বে জনগনকে দেয়া বাঁশ খুলতে চেয়েছিলো। এমন সময় বিশ্ব মাতব্বরের বললো, ওহে গজারি কোম্পানী, তুমি বাঁশ খোলার কেডা? গজারি দেওয়া বন্ধ করো, বাঁশ খোলা বন্ধ করো। না হলে আমরা তোমাদের পাত্তি দেয়া বন্ধ করে দেবো। অবশেষে চাপের মুখে গজারি এন্ড কোম্পানী সরে গিয়ে জাওয়া বাঁশ কোম্পানীকে দায়িত্ব দিল। জাওয়া বাঁশ কোম্পানী জনগনকে বোঝালো, এইবার আমরা আপনাদেরকে ডিজিটালভাবে ডিজিটাল বাঁশ ভরে দেবো। একটুও ব্যাথা লাগবে না। আপনারা কোন চিন্তা করবেন না। শুধু দেবো আর ফচত করে ঢুকে যাবে। সবকিছু সেভাবেই সেট হলো। কিন্তু জনগন বোঝতে পারে নাই যে রাঙ্গি-জাওয়া বাঁশ কতো মোটা আর কত লম্বা হয়। তার গিট কত দুরে দুরে। অল্প কয়েকমাস এই বাঁশ খেয়েই জনগন কাহিল হয়ে পড়ল। কিন্তু কাহিল হলে কি হবে? তারা তো বাঁশ দেয়ার দায়িত্ব দিয়ে দিয়েছে ৫ বছরের জন্য। তাদের ৫ বছর পারও করেছে। এখন তারা নতুনভাবে আবারো ৫ বছরের জন্য নবায়ন করতেছে। কিন্তু আমরা এখনো জানলাম না যে এইবার আমরা কোন জাতের বাঁশ খাবো। হে, বিধাতা তুমি গজারি এন্ড কোম্পানিকে আবার নাজিল করো এই বাংলার মাটিতে।



মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

চারশবিশ বলেছেন: আমরা আম জনতা দুই ধরনের বাঁশ খেয়ে থাকি

এক ছিলা বাঁশ দুই আছিলা বাঁশ

ছিলা বাঁশে মবিল/তেল দিয়ে দিলে আরাম লাগে

আছিলা বাঁশে মবিল/তেল কাজ দেয়না, কষ্ট বেশি হয়

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪

ভিটামিন সি বলেছেন: ভাইজানের দেখি ডাবল অভিজ্ঞতা। এইবার ডুয়েল খাওয়ার জন্য রেডি হউন।

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: বাঁশ খাওয়া মোটেই আনন্দদায়ক না।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪

ভিটামিন সি বলেছেন: আমিও তো খাইতে চাই না, দিতে চাই। কিন্তু খাইতে খাইতেই তো সময় পার, দেয়ার সুযোগই পাইলাম না।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

বাগসবানি বলেছেন: আপনারা মনে হয় শহুরে মানুষ । বাঁশের খাবার খান নাই মনে হয় :D

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬

ভিটামিন সি বলেছেন: না রে ভাই, শহুরে না। এক্কেরে গাইয়া ভুত। এখনো সন্ধ্যার পর কারেন্ট থাকে না, আসে রাত এগারোটায়। অবশ্য সন্ধ্যায় কারেন্ট না থাকাই ভালো সন্ধ্যাবেলায়। প্রেমিকা লইয়া বাঁশঝাড়ের চিপায় সময় কাটানো যায়।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: ইয়া লম্বা
ইয়া মোটা
ইয়া শক্ত বাঁশ.....

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

ভিটামিন সি বলেছেন: হুম ঠিক ধরছেণ। এইরকমই দেয়। যাতে করে পাঁচ বছর মসৃণ গতিতে চলে।

৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আরো কিছু বাঁশ!
Click This Link

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

ভিটামিন সি বলেছেন: ক্লিক করার টাইম নাই। পারলে কমেন্টে লেখেন। না পারলে নাই। বাই বাই।

৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

মহিদুল বেস্ট বলেছেন: খালি বাঁশ আর বাঁশ

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

ভিটামিন সি বলেছেন: এই তো বুইজ্ঝালাইছুইন।

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৬

এম আর ইকবাল বলেছেন:
আম জনতা সব সময়ই বাশেঁর উপরেই থাকে,
সরকারী বাশঁ (সরকারী অফিশে কোন কাজে গেলে )
বিরোধী দলিয় বাশঁ (হরতাল, জ্বালাও পোড়াও সন্ত্রাস)
ব্যবসায়ীদের বাশঁ (সুযোগ পেলেই বা সিণ্ডিকেট করে দাম বৃদ্বি)
সব সময়ের জন্য যে বাশঁ আছে,
রিক্স্রাওয়ালা, কুলি,সি.এন.জি, বাস, এ রকম আরো অনেক ।
জীবনটা খালি
বাঁশ আর বাঁশময় ।

এদেশে জন্মই আমার আজন্ম পাঁপ ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

ভিটামিন সি বলেছেন: ঠিক ধরছেন। আমারও মাঝে মাঝে মনে হয় কেন বাংলায় জন্মাইলাম। ইংরেজিতে, আরবিতে বা রাশিয়ানে জন্মাইলে এতো বাঁশ খাওয়া লাগতো না।

৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫২

চারশবিশ বলেছেন: আপনার মন্তব্য দেখেন

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫২

ভিটামিন সি বলেছেন: কি করুম রে ভাই ফোরটুয়েন্টি, পোষ্ট দিয়া বইস্যা রইলাম কেউ কোন কমেন্ট করে না। পরে কম্পু বন্ধু কইরা অফিস থেকে বাসায় চইল্যা গেছি। আজ সকালে লগইন কইরাই দেখি আপনারা গুতা দিছেন। আজকে অবশ্য আমি লগইন করতাম না। আমি অসুস্থ্য, ডাক্তারের কাছে যাবো, কোম্পানির পরিবহন আসতে দেরী করতাছে, তাই ভাবলাম বইস্যা সময়টা কামে লাগাই। আবার কথা হবে আগামী সোমবার।

৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

দিশার বলেছেন: ঠিক বলসেন, এই সপ্তাহে খাবেন অবরোধ বাশ , দিবেন বৃহত্তর জামাতের মহিলা আমির, লাল গোলাপী।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪

ভিটামিন সি বলেছেন: কেন রে ভাই, কালা ধুতুরা যে বাঁশ একটা দিয়া রাখছে আর খুলতাছে না, সেইটা নিয়াও কিছু কন। একপেশে কথা কইয়েন না। ভারসাম্য থাকে না।

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
উত্তর গুল দারুন দিয়েছেন।

পোস্টে +++++

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনেরেও টেরাক ভর্তি এক টেরাক পঁচা ধইন্যা। কিছু মনে লইয়েন না, অবরোধ তো তাই ধইণ্যা পইচ্যা গেছে গা।

১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

বাবু আমার নাম বলেছেন: হেক হেক হেক মজা পাইছি ভাই।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

ভিটামিন সি বলেছেন: মজা একা নিয়েন না। ভাবীরেও একটু দিয়েন। :)

১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬

এহসান সাবির বলেছেন: নতুন বছর বাঁশ খেতে চাই না।

নতুন বছরের শুভেচ্ছা!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩৭

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল; যদিও একটু লেট। বছর লেট হইছে, শুভেচ্ছা তো আর লেট হয় নাই। একদম টাটকা বাধা কপির মতো।

বাঁশ আপনার খাইতে হইপে না। বাঁশ এমনিতেই চলে আসতেছে।

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৬

এক্স রে বলেছেন: আপনার আমার সবার নতুন বছর টা হোক বাঁশ হীন। নতুন বছরের শুভেচ্ছা

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৩৭

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইল; যদিও একটু লেট। বছর লেট হইছে, শুভেচ্ছা তো আর লেট হয় নাই। একদম টাটকা বাধা কপির মতো।

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: সুন্দর লিখছেন, "আমরা বাঁশ খাইতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। সবাই আমাদেরকে বাঁশ দেয়।" - ঠিকই তো, ঠিক না . . . !!

রাজনীতির নামে বর্তমান বাংলাদেশে যা হচ্ছে তা আসলে কিছু সন্ত্রাস-প্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ আর দুর্নীতিবাজ বদ আমলাদের চক্রান্তমূলক ষড়যন্ত্র, এটা লুটপাট আর হিংসার রাজিনীতি, এর ভিতরে গন-মানুষের জন্য ইতিবাচক কিছু নেই| কারন হিসাবে বলা যায় যে - কোনো মানব সমাজ যদি দীর্ঘ দিন ধরে দরিদ্র, অশিক্ষিত, যথাযথ কর্ম-সংস্থানহীন, নৈতিক অবক্ষয়-এর মধ্যে থাকে তবে সেই সমাজ ধীরে ধীরে ধংসপ্রাপ্ত হয় - জাতি পরিনত হয় হতদরিদ্র, কুশিক্ষিত, লোভী আর দুর্নীতিপ্রিয় এক অসভ্য সমাজে। বাংলাদেশেও এই প্রক্রিয়ার প্রভাব যথেষ্ট ক্রিয়াশীল। এই অবস্থায় "কল্যণমূখী গণতন্ত্র" তার স্বাভাবিক কার্যকারিতা হারায়, শাষন ব্যবস্থা পরিনত হয় সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট কু-রাজনীতিবিদদের হাতিয়ারে। - সুতরাং বাশতো খেতেই হবে, . . . !!

বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতি =সন্ত্রাসপ্রিয় নষ্ট রাজনীতিবিদ +দুর্নীতিবাজ আমলা + লোভী ব্যবসায়ী +অনৈতিক শিক্ষক +কুশিক্ষিত লোভী বৃহৎ জনগোষ্ঠি + নির্যাতিত অসহায় ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠি।

সুতরাং দেশের উপর রাজনৈতিক ধর্ষন চলতেই থাকবে, যতদিন না সংশ্লিষ্টজনদের নৈতিক উন্নয়ন ও সৎ-দেশপ্রেম উদয় হয়।

সুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪০

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আপনার মনের কথাগুলো ব্যাক্ত করার জন্য। নতুন বছরের অফুরান শুভেচ্ছা।

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমরা বাঁশ খাইতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। সবাই আমাদেরকে বাঁশ দেয়
-অতি সহমত

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪১

ভিটামিন সি বলেছেন: ভাই কথাটা কিন্তু খুব খাঁটি।

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

বাঁশ আর বাঁশ বলেছেন: বাঁশ আর বাঁশ =p~ =p~

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:৪১

ভিটামিন সি বলেছেন: ক্ষুধার দুনিয়া পুরাই বাঁশময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.