নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমার পল্লবে বসে আমাকে প্রসারিত করতে চাই।

নারী নির্যাতন বন্ধ করুন। যৌতুককে না বলুন। বাল্যবিবাহ থেকে সমাজকে রক্ষা করুন।

ভিটামিন সি

ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।

ভিটামিন সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

এয়ারপোর্টের সিকিউরিটি অফিসাররা কি সবাই ফকির/ফকিন্নির বাচ্চা?

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

সবাই বলে জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরের অবস্থা নাকি পাল্টাইছে। আগের মতো খাই খাই স্বভাব নাকি এখন আর নাই। কিন্তু এখনো সিকিউরিটি অফিসার / মহিলা অফিসারদের কাছ থেকে পরিত্রাণ নাই যাত্রীদের।

একটি জরুরী কাজে এই মাসের ০২/০৮/২০১৪ তারিখে দেশে যাই একদম খালি হাতে রিজেন্ট এয়াওয়েজের ফ্লাইটে। সাথে ছিল শুধুমাত্র একটি ১৯" এলইডি টেলিভিশন কাম কম্পিউটার মনিটর, একটি ব্যাক্তিগত ল্যাপটপ আর ৯২ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কার। যাওয়ার দিন কোন সমস্যা হয়নি। আসার দিন ১৩/০৮/২০১৪ আমার লাগেজ হলো ২৪.৩ কেজি। হ্যান্ডক্যারি কিছুই নেই। ল্যাপটপ বহন করলেও এটাকে হ্যান্ডক্যারি ধরা হয় না বা ওজন ও করা হয় না সাধারণত। তো ভাবলাম, যেহেতু হ্যান্ডক্যারি নেই, তাহলে ২৪ কেজিই বুকিং দিয়ে দেই। বুকিং দিতে গেলাম, এয়াওয়েজের অফিসার ২০ কেজির ওপরে বুকিং ছাড়লই না। আমি বাংলাদেশী ভাইকে বোঝাতে চেষ্টা করলাম যে আমার হ্যান্ডক্যারি আর বুকিং মিলিয়ে ২৭ কেজি হয়। আমি ২৪ কেজি বুকিং দিয়ে দেই, আর কোন হ্যান্ডক্যারি নেই। না তা হবে না। ২০ কেজিই দিতে হবে আর ৪ কেজি হাতে করে নিতেই হবে। অগত্যা ২০ কেজিই বুকিং দিয়ে, অতিরিক্ত ৪ কেজি মোস্তফা শপিং সেন্টারের (সাথেই ছিল) একটা পলিথিনের ব্যাগে ভরে ভালো করে বেঁধে আসলাম ইমিগ্রেশন অফিসারের কাছে।

ইমিগ্রেশন অফিসার পাসপোর্ট দেখে জানতে চাইল ৩ মাসে দুইবার দেশে আসলাম কেন?

উনাকে সবকিছু বুঝিয়ে বললাম।

তারপর জানতে চাইল গ্রামের নাম ও ইউনিয়নের নাম। বলল এই গ্রামের নামেই তো আপনাদের ইউনিয়ন?

আমি বললাম হ্যাঁ আর মনে মনে বিরক্ত হচ্ছিলাম। উনি আমাকে এসব প্রশ্ন কেন করছেন ভেবে। পরে বললো, আমি আপনাদের গ্রামে গিয়েছিলাম।

এখনতো স্বভাবতই বলতে হয়, তাই নাকি? কিন্তু কেন?

তিনি বললেন, আপনাদের যে বর্তমান চেয়ারম্যান (আমি বললাম আব্দুল মোমেন) তিনি আমার ভাতিজি জামাই।

আমি উনাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনার বাড়ি দেশের বাড়ি কোথায়?

তিনি বললেন, মাগুরা। আরো বললেন, আমার ছোট ভাই আর আপনাদের চেয়ারম্যান একই সাথে ইসলামী ইউনিতে পড়তো। সেখান থেকে বন্ধুত্ব। তারপর যখন আপনাদের চেয়্যারম্যান বিয়ে করবে বলে আমার ছোট ভাইয়ের সাথে আলাপ করেন, তখন আমার ছোট ভাই ভাতিজির কথা বলেন। তারপর দেখা-দেখি আর বিয়ে।

আমি বললাম তাহলে তো সম্পর্কে আপনি আমার তালুই সাহেব হন। তারপর দুজনেই হাসি। পরে উনার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে এসে পড়লাম সিকিউরিটি অফিসারদের কাছে, যারা সবাই ফকির/ফকিন্নির পুত/মাইয়া। সিকিউরিটি আমার ল্যাপটপ আর হাতের ব্যাগ স্ক্যানিং এ দিলেন। সাথে সাথে ল্যাপটপ/ মোবাইল আর মানিব্যাগ বের করে দিতে বললেন। দিলাম, ভাবলাম মানিব্যাগ ও মনে হয় সিকিউরিটি চেকিং এর মধ্যে পড়ে। উনি (ফকিন্নির পুলা) মানিব্যাগ হাতে নিয়ে বাকিগুলি ছেড়ে দিলেন। বলতেছেন, মানিব্যাগে ডলার আছে, ডলার, দেশী টাকা কত আছে। যা আছে আমাদের চা-টা খাওনের জন্য দিয়ে যান। এইবার আমার মাথায় ক্যাচ করেছে হালা, ফকিন্নির পুতে তো মানিব্যাগ নিছে ডলার বা টাকা নেয়ার জন্য। ততক্ষনে ফকিন্নির পুতে ডলার গুলি দেখে মানিব্যাগেই রেখে দিয়েছে আর বাংলাদেশী চকচকে নতুন টাকাগুলি বের করে গুনে একহাতে টাকা রেখে অন্য হাতে মানিব্যাগ আমাকে ফেরত দিচ্ছে। আমি মানিব্যাগটা হাতে নিয়ে অন্য হাতে খামচি মেরে টাকাগুলি ওই ফকিন্নির পুতের কাছ থেকে নিয়ে আসি। এরই ফাকেঁ দুই-তিন জন মিলে আমাকে বোঝানো শুরু করছে।

আপনি দেশী টাকা নিয়ে কি করবেন ওখানে? আমাদের দিয়ে যান আমরা সবাই চা-টা খাবনে!!!

আমি বলি কি, "টাকা কামাইতে কষ্ট লাগে। সারাদিন কাম করি, তারপর টাকা দেয়। আপনাদের মতো খাড়ায়া থাইক্যা টাকা পাই না? পাইলে দিতাম। বাসায় যান, ভাবী খুব সুন্দর চা বানায়? ভাবীর হাতের চা খান গিয়ে।

এতোক্ষন একজন অফিসার আমাকে লক্ষ্য করছিলেন, তিনি ছুটে এসে বললেন, ওই আপনি বিদেশে কি করেন?

আমি জবাব দিলাম, 'দৈনিক কামলা দেই। কমার্শিয়াল অফিসার"।

তারপর বললেন আপনি যে হাতে করে ব্যাগ নিচ্ছেন, সেটাতে কি আছে? সেটা নেয়া যাবে না।

আমি বললাম, সেটাতে কষানো গরুর মাংস আছে। খাবেন, বের করে দিচ্ছি।

উনি বলেন, না খাবো না। আপনি ওটা নিতে পারবেন না।

চেকিং এর এপাশে চলে এসেছি। এসে দেখি এক মহিলা অফিসার আমার ল্যাপটপের ব্যাগ খুলে সব বের করেছে। আন্ডারওয়্যার, স্যান্ডো গেণ্জি, একটা পেনড্রাইভ, ল্যাপটপের পাওয়ার ক্যাবল, লুঙ্গি, একটু শুকনো খাবার। এবার উনি আমাকে বোঝাচ্ছেন-

আপনারা তো টাকা কামাই করতেই যাচ্ছেন। এই দেশী টাকা তো আর কোন কাজে লাগবে না, শুধু শুধু সেখানে থেকে নষ্ট হবে। হয়তো দেখবেন একদিন মানিব্যাগ থেকে কোথাও হারিয়ে ফেলেছেন। তারচেয়ে আমাদের দিয়ে যান।

আমি বললাম, ওই টাকার নোট গুলিতে যে আমি বাংলাদেশ দেখি। দেশের কথা মনে হলে ওই নোটগুলিতে হাত দেই, আমি আমার দেশকে আমার আবেগকে তো আপনার হাতে দিয়ে দিতে পারি না।

এইবার তিনি রাগতস্বরে বললেন, ঠিকাছে আপনি যান। আমি আমার জিনিসগুলি ব্যাগে ভরতে ভরতে আর একজন বয়স্ক অফিসার আসলো, বললো এইবারের মতো আপনাকে গরুর মাংস নিয়ে যেতে দিলাম। পরবর্তীতে আর আনবেন না। আমি বললাম, আমার বুকিং বেশি হয়েছে বলে এভাবে নিয়ে আসতে হয়েছে। না হলে আমি আনতাম নাকি। এসব আমারও না। আমার এক কাজিনের, তার মা দিয়ে দিয়েছে।

তারপর চলে আসি। আমার পিছনের যাত্রী ২০০ টাকা দিয়ে ব্যাগ ছাড়িয়ে নিয়ে এসে বলে ভাই আপনি দেখাইলেন। এতোক্ষন এদের সাথে ঝগড়া করলেন! আপনি চলে আসলে সেই অফিসার কি বলেছে জানেন? বলেছে, বাংগালিকে যতো বেশি সুযোগ দেই, ততোই মাথায় চড়তে চায়। আমি উনাকে বলি তাই নাকি? আসলে এটা ঠিক না। আমরাই এইসব ফকিন্নির পুতেরে সুযোগ দিয়া যাইতেছি বছরের পর বছর।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১২

জামান শেখ বলেছেন: আমি বিমানের একজন সুইপারকে চিনি, যার মেয়ে স্কলসস্টিকায় পড়ে। তাহলে ফকির/ফকিন্নির বাচ্চা হলো কিভাবে। আপনি বলতে পারেন ছ্যচড়া চোর।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

ভিটামিন সি বলেছেন: যাকে চিনেন সে ফকিন্নির বাচ্চা, যে মেয়ে স্কলাস্টিকায় পড়ে সে ছ্যাচড়া চোরের বাচ্চা, আর ওই মেয়ের যে বাচ্চা হবে সে হয়ত ভদ্রলোকের বাচ্চা হবে (সম্ভাবনা ৫০ ভাগ), নয়তো সেও তার পূর্ব পুরুষের কর্ণধার হবে।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৬

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: X(( X((

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

ভিটামিন সি বলেছেন: আমার প্রতি রাগ হইলেন বোঝা যাইতেছে??

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: খুব-ই ভাল হইছে! আমি খুশি হইছি! কারন দেশে এসে আপনি আমাদের বাসায় আসেন নাই! আজ থাইক্কা আপনি আমার ভাই না! আমার শুধু ভাবি আছে!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

ভিটামিন সি বলেছেন: তাই, না?? দিনাজপুর... ও মা গো কত দুর। আমার এক ফ্রেন্ড আগামী মাসে দেশে যাবে, ওর বাসাও দিনাজপুর শহরে। বিয়ে করতে যাচ্ছে, সাধের বিয়াইন কে। আপনার সাথে তো যোগযোগের কোন মাধ্যম নেই। থাকলে তাকে বলতাম আমার বোনটির বাসায় বেড়াতে যেতে আর আসার সময় একটা কিছু নিয়ে আসতে আমার জন্য।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: উনি কি শহরে থাকেন? জায়গার নাম, ডিটেইলস জানান, আমি যোগাযোগের পথ বলে দেবো! যদি শহরে হয়! হাহ্‌ বইনের জন্য কিছু পাঠাবে না উলটো বইনের কাছে চায়...। পচা ভাইয়া!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫

ভিটামিন সি বলেছেন: কি লাগবে বোনটির??? যে যাচ্ছে সে ৮ বছর পর যাচ্ছে। তার উপর আর বিয়ে করতে যাচ্ছে। তাই তার বাজার-ঘাট অনেক। তবুও চেষ্টা করে দেখবোনে কিছু তার কাছে দেয়া যায় কিনা। আমিই আবার আগামী অক্টোবর মাসে আসতে পারি। যদি আসি তখন না হয় কিছু নিয়ে আসবো + দিনাজপুরে আসবো বোনটিকে দেখতে।

পার্সোনাল ইনফো তো ব্লগে শেয়ার করা যায় না। তবুও দিই, +৬৫ ৮৫৪৫৩০৩১. আর ইমেইল: [email protected]

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীর নিকৃষ্টতম এয়ারপোর্টের আরো জঘন্য নিকৃষ্ট অশিক্ষিত, প্রশিক্ষনহীন, ছেচড়া, অসৎ মহা দুর্ণীতিবাজ, নীতিহীন, চরিত্রহীন স্টাফ হলো বাংলাদেশের শাহজালাল এয়ারপোর্টের সব স্টাফ। এর জন্য দায়ী হল সর....।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:১৮

ভিটামিন সি বলেছেন: একদম সত্যিকথা লিখেছেন ঢাকাবাসী ভাই। এরা খুবই নীচ প্রকৃতির, প্রবাসী শ্রমিকদের মানিব্যাগ থেকে জোড় করে টাকা রেখে দেয়।

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
আসলেই এইগুলা ফকিন্নির পুত !!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:১৮

ভিটামিন সি বলেছেন: সরকার এদের নিয়োগের সময় মনে হয় ফকিন্নি কোটায় নিয়োগ দিয়েছে এদের।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

শ্রাবণধারা বলেছেন: ঠিক তাই। এবার দেশ থেকে ফেরার সময় অস্বাভাবিক কড়া চেকের মধ্যে পরলাম প্লেনে ওঠার আগে সিকিউরিটি চেকিংয়ে। তারা আমার ল্যাপটপের ব্যাগে তন্ন তন্ন করে কি খুজঁলো আল্লাহই জানেন। আমি ভেবেছিলাম হয়তো ডলার খুজঁছে, অথবা এমন কিছু যেটা দিয়ে আমাকে ফাসিয়ে তারা কিছু টাকা আদায় করতে পারে।
সাথে আমার ছোট্ট মেয়ে আর স্ত্রী ছিলেন, তাই যদিও এই লোল-ফেলানো দু্‌শ্চরিত্র কুকুরগুলোর পাছায় কষে লাথি মারতে ইচ্ছে করছিল তবুও ধৈর্য ধরে ভাল ব্যাবহার করলাম এবং অনেকটা সময় পরে টাকা পয়সা ছাড়াই কুকুরগুলোর হাত থেকে মুক্তি পেলাম।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৩

ভিটামিন সি বলেছেন: আমি দুইবার এই ৪এ গেইটে এদের হাতে নাজেহাল হয়েছি। প্রথমবার ২০০৮ সালের ৫ই মে রাত ১০টায় সিঙগাপুর এয়ালাইন্সের ফ্লাইটে উঠার আগে আর এই গত ১৩/০৮/২০১৪ তারিখে সকাল ১০.৪৫ মিনিটে।
গত ৩০ শে জুন / ১৪ তে যখন এসেছিলাম তখন একেবারে সর্বশেষ গেইট দিয়ে আসতে হয়েছিলো, সেদিন এমন করেনি। বিশেষ করে ৪এ গেইটের ক্ষেত্রে এই অবস্থা।

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আপ্নে যেইগুলা লেখছেন এয়ারপোর্টের অবস্থানুপাতে এইগুলারে বড়লোকি ব্যাপারই বলা যায়। আমার একটা অভিজ্ঞতা বলি, ফরম ফিলাপ করতেছি একজন আইসা কয় দেন আমি লেইখ্যা দেই। আমি জিগাইলাম ক্যান আপ্নে লেইখা দিবেন ক্যান। কয় যে আপ্নে কষ্ট কইলা লেখবেন তার চাইতে আমারে পঞ্চাশ টেকা দেন আমি লেইখা দেই, আমি লেখলে ভুল হইবোনা। আমি হাইসা দিয়া কইলাম, আমারো ভুল হওয়ার কথা না। সে কয়, মাত্র পঞ্চাশ টেকাই তো। পঞ্চাশ টেকা কি আপ্নের কাছে অনেক কিছু হইলো। আমি কইলাম, হুমমম অনেক কিছু, বুকশপ থিকা রাশিচক্রের একটা বই কিনার ইচ্ছা আছে।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৫

ভিটামিন সি বলেছেন: এই অভিজ্ঞতা আমারো অনেকবার (৪বার) হয়েছে শুধুমাত্র এইবার বাদে। এখন আমি অনেকগুলি পেপার সাথেই রাখি এবং যথা সম্ভব লিখে রাখি।

৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

সুমন কর বলেছেন: X(( X((

ভালো বলেছেন। সহমত।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৫

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

কেএসরথি বলেছেন: আমি নিজেও খুব বড় ধরনের ধরা খাবার ভয়ে ছিলাম। কারন আমি বের হচ্ছিলাম ইমিগ্রেশন ভিসায়। আর এখানকার ইমিগ্রেশন ভিসার নিয়ম হলো, সাথে করে একটা বড় অংকের টাকা সাথে নিয়ে যেতে হয়, যেটা কানাডার এয়ারপোর্টে নামার পর, কানাডার বর্ডার সিকিউরিটী অফিসার দের দেখাতে হয়। এটাকে সেটেলমেন্ট ফান্ড বলে।

যাইহোক এত সকালের ফ্লাইট দেখে কি না, কোন রকম ঝামেলায় পড়িনি। আর এয়ারপোর্ট নিয়ে ভয়ংকর সব কথা শুনি। এই যাত্রা বেচে গেছি। পরের বার কি হবে কে জানে!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৯

ভিটামিন সি বলেছেন: ডলার কি সাথে করেই নিতে হয়? বৈধ উপায়ে নিয়ে যান, সমস্যা হবার তো কথা নয়। আর যেহেতু আপনি ইমিগ্রেশন এ যাচ্ছেন, কুকুরেরা আপনার সাথে ওমন করবে না। করবে শুধুমাত্র যারা ওয়ার্কপারমিট বা টুরিষ্টে যায় তাদের সাথে। শুভকামনা আপনার জন্য, তবে দেশকে ভুলে যাবেন না ভাই, সাথে সাথে এই ব্লগতে তো নয়ই। যেখানেই যাবেন আমাদের এই গরীব দেশটাকে উচ্চাসনে প্রদর্শন করবেন।
ধন্যবাদান্তে - আপনাদেরই ছোট ভাই।

১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আপনার উপর না। কাস্টমসের উপর।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ আমার উপর কমলা চেহারা না দেখানোর জন্য। আমি আবার কমলা চেহারা ভয় পাই।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৫

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: হুরররর আমি তো মজা করেছি! আপনি পচাই দিলেন! আরে সেই লোকের বাড়ী কি শহরে? কোথায় সেটাই জানাতে বলেছি, অই যে আপনি বললেন- আপনার বোনের বাসায় তাকে বেড়াতে যেতে বলবেন, সে কারনেই!

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩২

ভিটামিন সি বলেছেন: না, সরি ওদের মুল বাড়ি দিনাজপুরের হলেও এখন সেটা পরিত্যাক্ত এবং ওদের বাড়ি এখন পঞ্চগড়। সো দেখা করানো যাচ্ছে না এবং বোনের হাতের পিঠা খাওয়া হলো না।

১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৯

বোকা সোকা বলেছেন: আমি নিজেও এসব বিষয়ে স্টিক থাকি এবং শক্ত হাতে হ্যান্ডেল করি। ছার দেই না। আমাকেউ এক আফিসার বলেছিল আপনার এলাকা আমি চিনি আমি বলছিলাম ডিউটি করেছেন বুঝি? বলল হা। আমি বল্লাম ও...!

অঃ টপিকঃ আপনার সাথে কিছু কথা ছিল মেইলে বলব তবে হিন্ট দেই আইপিএ নিয়ে। ম্যানেজ করতে পারবেন?

৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫

ভিটামিন সি বলেছেন: মেইল দেন। ভাইবারে ও এড করতে পারেন, +৬৫ ৮৪২৭২৯৫৪.
ভালো থাকবেন।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৮

বোকা সোকা বলেছেন: okay, viber a add ditace...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২২

ভিটামিন সি বলেছেন: ওকে। দেন।

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

নতুন বলেছেন: মামা বাড়ীর আবদার? আমার টাকা তাদের দিতে হবে? এর চেয়ে ছিন্তাই করে কেন?

।েএইসব কথাবাত্রা ভিডিও করে রাখতে পারলে ভালো হয়...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৪

ভিটামিন সি বলেছেন: রাগছেন মনে হয়। ওরা তো আপনাকে ভিডিও করতে দেবে না। জুহি চাওলার মতো ভ্যানিটি ব্যাগে ক্যাম ফিট করে কাম সারা যায়। কিন্তু ওই ব্যাগ ও তো তারা চেক করবে। কেমন ভিডিও করবেন?

১৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১০

বোকা সোকা বলেছেন: ভাইবারে মেসেজ দিছি দেইখেন..

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২৪

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ। মেসেজ আসলে তো মোবাইলে শব্দ করতো। করলো না তো।

১৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৫

রোদের গল্প বলেছেন: শেইম!!

এরা এমনভাবে সার্ভিস দেয়, যেন নিজের টাকায় আমাদের উপর দয়া করতেছে।

শুধু এয়ার্পোর্ট না, আমি বেনাপোলেও দেখেছি, মেয়েদের লাগেজ খুলে সব কাপড় ছড়িয়েছে, ৫০-১০০ টাকার জন্য।

লজ্জা হয় বাঙালির দৈন্যতা দেখে.।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪

ভিটামিন সি বলেছেন: কি আর বলবো। ভাষা নেই। যা বলার তা তো আগেই বলে দিয়েছি।

১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

বোকা সোকা বলেছেন: ত

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫

ভিটামিন সি বলেছেন: থ দ ধ ন।

১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আমি বলি কি, "টাকা কামাইতে কষ্ট লাগে। সারাদিন কাম করি, তারপর টাকা দেয়। আপনাদের মতো খাড়ায়া থাইক্যা টাকা পাই না? পাইলে দিতাম। বাসায় যান, ভাবী খুব সুন্দর চা বানায়? ভাবীর হাতের চা খান গিয়ে।



B-) B-) B-) B-)

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

ভিটামিন সি বলেছেন: মজা না। আমার তো এখনো মনে হইলেই হাসি পায়।

২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৯

ইলি বিডি বলেছেন: ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীর নিকৃষ্টতম এয়ারপোর্টের আরো জঘন্য নিকৃষ্ট অশিক্ষিত, প্রশিক্ষনহীন, ছেচড়া, অসৎ মহা দুর্ণীতিবাজ, নীতিহীন, চরিত্রহীন স্টাফ হলো বাংলাদেশের শাহজালাল এয়ারপোর্টের সব স্টাফ। এর জন্য দায়ী হল সর....।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

ভিটামিন সি বলেছেন: লাইকটা আমিই দিলাম।

২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৪

বোকা সোকা বলেছেন: তাহলে ভাইবার যে মেসেজ সেন্ড দেখাচ্ছে!! যাকগা মেইল দিলাম চেক করেন। (আগের কমেন্টটা চাপ লেগে হয়ে গেছে মুছে দিয়েন) ধন্যবাদ।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৭

ভিটামিন সি বলেছেন: ওক্কে। মেইল দেখতাছি আর থাক না। খারাপ তো কিছু লিখেন নাই।

২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৮

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: এয়ারপোর্ট বিড়ম্বণার কথা বলে শেষ করা যাবেনা।নিজের সমস্যার চেয়ে অন্যের বিষয় নাক গলাতে গিয়ে অনেক সমস্যার মুখোমুখী হতে হয়েছে আমার।

।বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে যারা কাজ করেন এই সহজ সরল মানুষগুলোকে নিয়ে টানা হেছড়া দেখলে মনটা খারাপ হয়ে যায়।অথচ এদের পাঠানো টাকাই দেশের মেরুদন্ড শক্ত হয়,যারা ইউরোপ আমেরিকায় থাকেন তারা মোটা অংকের টাকা পাঠান অবৈধ পথে,অথচ এদের ঠিকি জামাই আদর চলে এয়ারপো্র্টে।

আমার দুনিয়ার কোন এয়ারপোর্টে ভয় লাগেনা,শুধু আমাদের শাহাজালাল এয়ারপোর্টে যত ভয় কাজ করে,কারণ এরা শুধু টাকা নেয়না,সন্মান টুকু নিয়ে চলে যায়।

তবে এবার সরকার একটা বিশেষ ব্যবস্থা করেছে, একদম এয়াপোর্টেই থানা বসিয়েছে এবং সেখানে এসপির ওয়্যারলেস প্রধানমন্ত্রীর কার্যালায়ের সাথে সংযোগ আছে,যে কোন ধরণের সমস্যায় সরাসরি তার রুমে যাওয়ার অনুমতি আছে,অভিযোগ সাথে সাথে গ্রহণ করে এবং তদারকি করেন বলেই দেখেছি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

ভিটামিন সি বলেছেন: যা বলেছেন তা ঠিক আছে।
তবে, বলতেই হচ্ছে, ওরে বাবারে এসপি। কোন কেইসেই না আবার ফাঁসায়া দেয়। কারণ সবাই বুকিং এবং ক্যারি ৩/৪ কেজি মালপত্র বেশি আনেন। তাছাড়া আমিও আগে জানতাম না এই বিষয়ে, এই মাত্র জানলাম। সাধারণ মানুষ এসপি খুজে বের করে কমপ্লেন করার চেয়ে লাইনেই ২০০/৫০০ টাকা দিয়ে দেবে। কারণ বাইরে তার স্ত্রী, কন্যা-পুত্র বা ছোট ভাইটির মুখ ১০/২০ মিনিট আগেই দেখতে পারবে বলে।

২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১১

মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: কখনই ওদের কোন সুযোগ দেই না

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২

ভিটামিন সি বলেছেন: না দেওয়াই উচিত। দিলেই চেপে বসে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.