নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমার পল্লবে বসে আমাকে প্রসারিত করতে চাই।

নারী নির্যাতন বন্ধ করুন। যৌতুককে না বলুন। বাল্যবিবাহ থেকে সমাজকে রক্ষা করুন।

ভিটামিন সি

ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।

ভিটামিন সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড্রাইভিং লাইসেন্স এর পর্ব-০২। কিভাবে পাবেন আপনার স্মার্ট-কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স? লিখিত পরীক্ষার কিছু প্রশ্নোত্তরসহ আপডেটেড।।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:২১

কিভাবে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবেন। পর্ব - ০১। গতকাল লিখেছিলাম ড্রাইভিং লাইসেন্স নিয়ে; কিভাবে শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া যায় - তার বিস্তারিত। পড়তে চাইলে উপরের লিংকে গুতা মারুন (লিংক জায়গামতো না এসে উপরে চলে গেছে, হা হা হা )।

গতকালের দেয়া পোষ্টটাতে তো দারুন সাড়া পাওয়া গেছে। ৩ জনের লাইক, ১০ জনের শোকেজে, আর ১৫টি কমেন্টস রিপ্লাইসহ মোট ৩০টি। অবশ্য এর পেছনে কারণ হলো পোষ্টটি নির্বাচিত পাতায় যাওয়ার কারণে বেশী পাঠক পড়েছেন। ধন্যবাদ মডুকে।

তো আজ কথা না বাড়িয়ে সংক্ষেপে বাকিটুকু পোষ্ট করবো। তারপরের পোষ্ট সমুহে লিখিত ও ভাইবার সম্ভাব্য প্রশ্ন ও উত্তরগুলি দিয়ে দেবো। দোয়া করবেন সবাই।

স্মাকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সঃ-
প্রার্থীকে নিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্সে উল্লেখিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত পরীক্ষাকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহনের পর কৃতকার্য হলে মৌখিক পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষায় কৃতকার্য হলে ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে হবে। কৃতকার্য প্রার্থীকে স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফরমে নিম্নোক্ত কাগজপত্রসহ সংশ্লিষ্ট লাইসেন্সিং অথরিটিতে আবেদন করতে হবে।
১. শিক্ষানবীশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (যেখানে পরীক্ষা পাশের রেকর্ড আছে),
২. জাতীয় পরিচয় পত্র/ পাসপোর্ট/ জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি,
৩. পাসপোর্ট সাইজের তিন (৩)কপি রঙ্গিন ছবি,
৪. নির্ধারিত ফিঃ (পেশাদার-১৪৩৮/= টাকা ও অপেশাদার ২৩০০/= টাকা বিআরটিএ'র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ,
৫. পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সে ক্ষেত্রে প্রার্থীর স্থায়ী ঠিকানার পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন।

উপরোক্ত কাগজপত্র ও প্রযোজ্য ফি সহ সংশ্লিস্ট অথরিটি বরাবর আবেদদাখিলে পর আবেদনকারীর বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর আঙ্গুলের ছাপ) গ্রহন করে প্রাস্বীকার রশিদ প্রদান করা হবে। প্রাপ্তি স্বীকার রশিদ / এসএমএস এ যে তারিখ দেওয়া থাতোরিখ স্মার্ট কার্ড প্রদান করা হয়।

(আমার ধারণায় কেউ জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট এর কপি জমা দিলে তো আর পুলিশি ভেরিফিকেশন এর প্রয়োজন পরার কথা নয়। কারণ পাসপোর্টতো পুলিশি ভেরিফিকেশন এই হয়)। শুধু শুধু হয়রানি করা আর থানায় কিচু টাকা খাওয়ানোর জন্য এই নিয়ম চালু করেছে সংশ্লিষ্টরা)।
এরপরেও যদি পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগে তবে তো বলতে হয় তারা পাসপোর্ট আর জাতীয় পরিচয় পত্র বিশ্বাস করেন না।



এবার নিন লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নোত্তরঃ-

প্রশ্ন ০১ঃ মোটরযান কাকে বলে?

উত্তরঃ মোটরযান হলো কোন যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোন উৎস থেকে সরবাহ করা হয়ে থাকে।



প্রশ্ন ০২ঃ গাড়ি চালনাকালে কি কি কাগজপত্র সাথে রাখতে হয়?

উত্তরঃ ড্রাইভিং লাইসেন্স, রেজিম্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), ট্যাক্স টোকেন, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটর বাইকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়), রুটপারমিট (মোটরবাইক, চালক ব্যাতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যাক্তিগত/যাত্রীবাহী গাড়ীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।



প্রশ্ন ০৩ঃ গাড়ি চালনার আগে করনীয় কাজ কি কি?

উত্তরঃ ১)
গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না তা পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমান মতো নেওয়া।

২) রেডিয়েটর ও ব্যাটারীতে পানি আছে কি না তা পরীক্ষা করা।

৩) ব্যাটারী কানেকশন পরীক্ষা করা।

৪) লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেভেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমানমতো নেওয়া।

৫) মাষ্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।

৬) গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা, নাট-বোল্ট টাইট আছে কিনা তা অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ক্রুটিমুক্ত আছে কিনা তা পরীক্ষা করা।

৭) ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।

৮) অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ও ফার্ষ্ট এইড বক্স গাড়িতে রাখা। (এটা আমাদের দেশের গাড়িতে সাধারণত থাকে না। উন্নত দেশে মাষ্ট থাকতে হবে)।

৯) গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন, হাওয়া, নাট, এলাইনমেন্ট, রোটেশন, স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।

১০) ইন্ডিকেটর বাতিসমুহ কাজ করে কিনা তা পরীক্ষা করা।

১০) ফুয়েল লাইনে কোন লিকেজ আছে কিনা তা পরীক্ষা করা।



প্রশ্ন ০৪ঃ সার্ভিসিং বলতে কি বোঝায় এবং গাড়ী সার্ভিসিং এ কি কি কাজ করা হয়?

উত্তরঃ
মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে। গাড়ী সার্ভিসিং এ করণীয় কাজ সমূহঃ-

ক) ইঞ্জিনের পুরাতন লুব অয়েল ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল নেয়া। নতুন লুবঅয়েল দেয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।

খ) ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরে পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিং গান দিয়ে পরিস্কার করা, অতঃপর পরিস্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।

গ) ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজ গান দিয়ে গ্রিজ দেওয়া।

ঘ) গাড়ীর স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।

ঙ) লুবঅয়েল ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ার ক্লিনার পরিবর্তন করা।



প্রশ্ন ০৫ঃ রাস্তায় গাড়ির কাগজ-পত্র কে কে চেক করতে পারেন?

উত্তরঃ
সার্জেন্ট বা সাব ইন্সপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএ এর কর্মকর্তা এবং মোবাইল কোর্টের কর্মকর্তা।



প্রশ্ন ০৬ঃ মোটর সাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কি?

উত্তর:
মোটর সাইকেলে চালক ব্যাতীত একজন আরোহী বহন করা যাবে। উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে।



আগামী পর্বে থাকছে আরো বেশি প্রশ্নোত্তর। সাথেই থাকুন। আমি যতদুর সম্ভব চেষ্টা করেছি বানান ভুল এড়িয়ে চলতে। তারপরও যদি আমার অজান্তে কোন ভুল বানান উপস্থাপন করে থাকি, তাহলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +১১/-১

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১৬

জাফরুল মবীন বলেছেন: প্রথম লাইক,প্রথম মন্তব্য এবং প্রথম প্রিয়তে নেয়া---সবগুলো আমিই প্রথম করলাম =p~

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৩

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদও তাই প্রথমেই আপনাকেই দিলাম। ভালো থাকবেন নিরন্তর।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯

নীলতিমি বলেছেন: অসাধারন! কাজের পোস্ট।

ধন্যবাদ। :)

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকলে কোন কথা নেই। না থাকলে করে ফেলুন।

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৫

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: আমি তাহলে তৃতীয়।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১০

ভিটামিন সি বলেছেন: তাহলে তৃতীয় ধন্যবাদটা আপনারই প্রাপ্য। অন্য কেউ নিতে পারবে না। ধন্যবাদ।

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০৬

মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ দারুণ! কাজে লাগবে । পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১২

ভিটামিন সি বলেছেন: চতুর্থ ধন্যবাদটি পেলেন আমাদের মামুন ভাই। উৎসাহ দেয়ার জন্য পঞ্চম ধন্যবাদটাও আপনারই ঝুলিতে পড়লো। ধন্যবাদ।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৫

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: কাজের পোস্ট, ধন্যবাদ আপনাকে

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৬

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ ভাল, কাজের পোস্ট। উপরের লাইসেন্সের ছবিটা সিংগাপুরের লাইসেন্স, কারনটা বুঝলুমনা। ধন্যবাদ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৭

ভিটামিন সি বলেছেন: কারণটা হলো হাতে বাস্তব কোন লাইসেন্স ছিলো না; তাই গুগলের সাহায্যে পরিপূর্ণ একটা লাইসেন্সের ছবি দেয়া দরকার মনে হয়েছিলো। যেহেতু আমি কর্মসূত্রে সিংগাপুরে থাকি তাই এখানকার টা আমার ২য় পছন্দের তালিকায়।(১ম পছন্দ নিজের দেশ)। আশা করি বিষয়টি ক্লিয়ার হয়েছে ঢাকাবাসী। ধন্যবাদ।

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫০

সুমন কর বলেছেন: প্রিয়তে থাকল।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

ভিটামিন সি বলেছেন: ওকে নিয়ে নিন। আমার কাছে পেপার কপি আছে। কেউ চাইলে আমি স্ক্যান করে পিডিএফ করে দিতে পারি। অবশ্য পোষ্ট শেষ হওয়ার পর। ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

তূর্য হাসান বলেছেন: অনেক দরকারী পোস্ট। ধন্যবাদ।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনিও নিয়ে নিন একটা ধন্যবাদ। ধন্যবাদ দিতে আমার কার্পণ্য নাইক্ক্যা।

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: এইগুলা কি ড্রাইভিং টেষ্ট না গাড়ির মেকাননিক হওয়ার টেষ্ট। ড্রাইভিং টেষ্ট হওয়া উচিৎ শুধুমাত্র ট্রাফিক আইন আর সিগন্যাল বিষয়ক.........

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২২

ভিটামিন সি বলেছেন: ড্রাইভিং টেষ্ট ই তো মনে হইল। মেকানিক না হইলে তো গাড়ী চালানো যাবে না ব্রো। ধরেন আপনি মমিশিং থেকে গাড়ী ছাড়লেন, ভরাডোবায় আইস্যা আপনার চাক্কা পাংচার হইল, এখন মেকানিক না হইলে তো আপনার চউক্ষে মরিচ ভাইঙ্গা কান্দন লাগবো। তারপর আবার গাড়ি ছাড়লেন, ভালুকা পার হয়ে দেখলে ব্রেক লুজ লুজ লাগে; এইবার তো আপনার জীবন লইয়া টান দিছে। কি করবেন?? তাই ড্রাইভার হবার আগে মেকানিক হউন।

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

টয়ম্যান বলেছেন: অনেক দরকারী পোস্ট।

২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

ভিটামিন সি বলেছেন: ধন্যবাদ টয়ম্যান।

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম । অবস্থাসম্পূর্ন হলে কাজে লাগবে । ;) ;)

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

ভিটামিন সি বলেছেন: দোয়া করি আপনি তাড়াতাড়ি অবস্থা সম্পন্ন হয়ে উঠুন অথবা কোন অবস্থা সম্পন্ন ঘরে শাদী করেন।

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬

ফারুক-৭০০০ বলেছেন: আপনার ২টা পোস্ট পড়লাম, ভাল লাগলো। শীঘ্রই লাইসেন্স করে নিবো।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪

ভিটামিন সি বলেছেন: নিয়ে নিন। ভালোই হবে।

১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৬

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: ব্রো দেশে যারাই ড্রাইভার হইতো চাইবে.......তাগো আগে মেকানিক বানানোর উদ্যোগ ভালো......কিন্তু এতো দেখা যায় তারা ওই জিনিষ শিখতে গিয়া আসল ট্রাফিক আইন কানুনই ভুইল্যা যায়।
আমি নিউইয়র্কে আমার গাড়ি ৩বছর হইলো চালাইতাছি......কিন্তু গাড়ির ব্যাপারো অখনো মফিজই রইয়া গ্যালাম.......তেল ভরা ছাড়া আর কোন কামই পারিনা.....বা করা লাগেনা... :( :(

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০০

ভিটামিন সি বলেছেন: কি আর করবেন, আপনি থাকেন নিউইয়র্ক। খান বড় বড় আলু, সমুদ্রের মাছ, কেএফসি, বার্গার স্যুপ, মোবাইল টিপলে সব নিমিষেই হাতের কাছে চলে আসে। চালান বিএমডব্লিউ, পোরশে, ল্যান্ডক্রুজার, জাগুয়ার। ২/৩ বছরেই পাল্টান গাড়ির মডেল। আপনাদের রাস্তা সমুদ্রের পানির মতো সমান। ভুল করেও কেউ ট্রাফিক আইন ভাংগে না।
আর আমরা থাকি ধুলা-বালিতে। গাড়ী বলতে বুঝি টাটা, মাহিন্দ্র আর সিএনজি। আমাদের রাস্তায় থাকে পাংগাসের খামার। আমাদের গাড়ি যতদিন ধুয়া ছাড়ে ততদিনই রাস্তায় চলে। তাইলে আফনেগো লগে আংগো তুলনা দিলে কি চলবো??

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫০

এম ই জাভেদ বলেছেন: লাইসেন্স পেতে অনেক ঝক্কি ঝামেলা হয়। আবার শর্ট কাট মেথডেও ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়া অসম্ভব না। আপনি রাস্তায় গরু ছাগল চিনলেই ড্রাইভার হিসাবে কোয়ালিফায়েঅ। সো নো টেনশান।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০০

ভিটামিন সি বলেছেন: আপনি যে অতি সহজেই লাইসেন্স পাবেন তা বোঝা গেছে। আরে ভাই শিকারী বিড়াল গোফে চেনা যায়।

১৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৫

এম ই জাভেদ বলেছেন: আমার ভারি যান ছাড়া সকল প্রকার লাইসেন্স আছে।


কোন পরীক্ষা দিতে হয়নি।

তবে গাড়ি আমি চালাতে পারি।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৬

ভিটামিন সি বলেছেন: ইস্ আপনি কত ভাগ্যবান!! আপনার মতোই যদি হতো সবকিছু!!! যেমন এসএসসি দিলাম না, ইন্টার দিলাম না, বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং দিলাম না - অথচ সার্টিফিকেট হাতে এসে বসে আছে। কর্মক্ষেত্রে গিয়ে কোন অসুবিধায় পরতে হলো না, দেখা গেলো যা কাজ করতে হয় আমি সবই পারি।- কেমন মজার একটা জীবন হতো!!! আপনি সত্যিই ভাগ্যবান।
ড্রাইভিং লাইসেন্স পাইছেন ভালো কথা; কিন্তু ড্রাইভিং পরবর্তী লাইসেন্সটা যেন এতো দ্রুত না পান সেই কামনাই থাকলো।

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩

এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম বলেছেন: দরকারি পোস্ট।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:২৮

ভিটামিন সি বলেছেন: শোকেজে তুইল্লা রাখেন। পরে যদি না পান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.