নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তোমার পল্লবে বসে আমাকে প্রসারিত করতে চাই।

নারী নির্যাতন বন্ধ করুন। যৌতুককে না বলুন। বাল্যবিবাহ থেকে সমাজকে রক্ষা করুন।

ভিটামিন সি

ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।

ভিটামিন সি › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিমুর রুপালী ভাদর। হিমু যাবে মৈমনসিং....

১১ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৭


ভর দুপুর। চান্দি ফাটা রোদ উঠেছে। ভাদ্রের এই দুপুরে হিমুকে হাঁটতে হচ্ছে চান্দিফাটা রোদ মাথায় নিয়ে। পথ-ঘাট তাতিয়ে উঠেছে। পা পড়লেই স্যাক করে তাপ লাগে পায়ে, মনে হয় লোহার গরম পাত কেউ পায়ের নিচে ঠেসে ধরেছে। তারপর সেই তাপের অনুপ্রবাহ শরীরের নিউরনে অনুরণ ঘটিয়ে মস্তিষ্কে তাপের খবর পৌঁছিয়ে দেয়। আচ্ছা, পুলিশ রিমান্ডে তো অনেক ধরনের টর্চারের কথাই শোনা যায়। এই যেমন বাদুড় ডলা, পাকিস্তানি ডলা, টেবিল ডলা, গরম পানি ও আন্ডা থেরাপি; এতকিছুর পরেও অনেকে তার কৃত অপরাধ স্বীকার করে না। সেখানে এই থেরাপিটা নতুন করে সংযোজন করা যায় কিনা? আগামীবার পুলিশের কাছে ধরা পড়লে এই বিষয়ে কথা বলতে হবে পুলিশের বড় কর্তাদের সাথে।

জুতা ছাড়া চলার এই এক মহা অসুবিধা। রাত্রিতে অবশ্য এই সমস্যাটা হয় না। চাঁদের আলো বড়ই মোলায়েম, নরম, কোমল। ওই আলোতে পরশ মেখে নর-নারী শুধু ভালোবাসা উপভোগ করবে। কোন উত্তাপ লাগবে না। পূর্ণ চাঁদের আলোতে প্রেমিক তার প্রিয়ার চোখে চোখ রেখে বলবে "জানু, আমি তোমাকে খুউউউব ভালোবাসি"। উত্তরে প্রেমিকাও আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে বলবে, "জানু, আমিও তোমাকে এত্তগুলা ভালোবসি। আমি তোমার চোখে আমার অনাগত সন্তানের ভবিষ্যৎ দেখতে পাচ্ছি"।
হিমুর জীবনে এসব কল্পনার কোন অর্থ নেই। কারণ তার বাবার মহাপুরুষ বানানোর বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটবুকে প্রেম-ভালোবাসা বিষয়ক কোন রচনা, গল্প, প্রবন্ধ বা ছোট গল্প নেই। বাবা তাকে বলেছিলেন, "শোন হিমু। মহাপুরুষ এমনি এমনি হয় না। এটা খুব সাধনার ব্যাপার। মহাপুরুষ হতে গেলে তোমাকে অনেক কষ্ট, যন্ত্রণা সহ্য করতে হবে। অতি আপনজন কর্তৃক অপমানিতও হতে পারো। কিন্তু কিছুতেই পিছপা হলে চলবে না। বাহ্যিক জগতে পাওয়া সব দুঃখ-কষ্টই আপেক্ষিক। কোনটাই পরম নয়। তাই তোমাকে এসবের ভিতর দিয়ে যেতে হবে। কন্টকাকীর্ণ পথেই তোমাকে হাঁটতে হবে। " বাবা স্পষ্টতই বলে দিয়েছেন এখানে বাহ্যিক বা শারীরিক কষ্ট সহ্য করেই সাধণার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। সুতরাং যত গরম বা রৌদ্রই হউক, পাদুকা পায়ে দেয়ার কথা চিন্তাও করা যাবে না।

এমন রোদকে লোকে কেন যে বলে চান্দিফাটা রোদ তা প্রমাণ করে দেখতে হবে একদিন। এই রোদে বসে থাকলে কারো চান্দি ফাটে কিনা?? অবশ্য আজকেও করা যেত। কিন্তু রওনা হয়ে গিয়েছি মৈমনসিং এর পথে। আগাঁরগাও বস্তি থেকে বেরিয়ে আইডিবির সামনে দিয়ে রোকেয়া স্মরণী হয়ে পুরাতন বিমান বন্দরের সামনে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি। বিজয় স্মরনী হয়ে সোজা চলে যাবো নতুন রাস্তা ধরে একেবারে বাস স্ট্যান্ড। সেখান থেকে বাসে করে যাবো সালনা পর্যন্ত। সালনা গিয়ে নামতে হবে। একটা ভাঙ্গা চোরা দেখে বাসে উঠতে হবে যেটা সালনা পর্যন্ত যেতে যেতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। অবশ্য রাস্তার যে অবস্থা আর যানজটের করুন পরিস্থিতি তাতে করে আমার সময়ের পূর্বে কোনভাবেই যাওয়া যাবে না। তবে এর আগে গেলে হবে না। ভাংগা-চোরা বাস যেখানে খুশি থামিয়ে নেমে পড়া যাবে। ভাংগাচোরা বাসের ড্রাইভারও ভাংগাচোরাই হয়। দামী বাসের ড্রাইভাররা হয় ভদ্রমেজাজী, কম কথা বলা রোবটের মতো। সালনা থেকে বিসমিল্লাহ হোটেলের মালিক মজনু মিয়ার সাথে সাক্ষাৎ করে তারপর রওনা হবো জঙ্গলে, পূর্ণিমা দেখতে। জঙ্গলে পূর্ণিমা দেখার মজাই আলাদা। একটা আধ্যাত্মিক ভাব এসে যায় মনে, রাত পোকাদের ঝিঁ ঝিঁ শব্দ, পেঁচার কর্কশ ডাক আর দু'একটা বন্য প্রাণীর চলাচলে নিজেকে প্রকৃতিরই অংশ বলে মনে হয়।
চান্দি ফাটা রোদের বিষয়টা ক্লিয়ার করে ফেলি। কাকে ধরে আনা যায় এই পরীক্ষার জন্য?? আমার পরিচিত জন তো চকচকা চান্দিওয়ালা কেউ নেই। একজন ছিলো, ক্ষুর মজিদ; ওরে গতবছর র্যেবে ধরে নিয়ে গিয়ে কি করছে তা তারাই জানে। মাথায় চকচকে টাক ছাড়া এই পরীক্ষাটা করানো সম্ভব নয়। আবার একটানা রোদ ছাড়াও সম্ভব নয়। ভাদ্র মাসে তো এই রোদ এই বৃষ্টি আবহাওয়া। এই সময় তো এই পরীক্ষা করানো যাবে না। কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। আচ্ছা, আমি তো কল্পনাই করছি। তাহলে আমাদের টিভি অভিনেতা এ. হায়াত সাহেবের সাথে এই বিষয়ে একটু কথোপকথন করে দেখি তিনি কি বলেন।।
আমিঃ স্যার আসসালামু আলাইকুম। ভিতরে আসি?
এ. হায়াতঃ ওয়ালাইকুম আস-সালাম। আসুন।
আমিঃ স্যার একটু বসি? দুইটা কথা বলে চলে যাবো।
এ. হায়াতঃ বসুন। বলুন আপনার জন্য কি করতে পারি?
আমিঃ ধন্যবাদ স্যার। কিছু করতে হবে না। আমি আপনাকে একটু ধার নিতে এসেছিলাম স্যার।
এ. হায়াতঃ সে তো সবাই নেয়। বার বার স্যার বলার দরকার নেই। ধার নেয়া মানে কি? কোন অভিনয়/টভিনয় করতে হবে তো; সেতো আমি করিই।
আমিঃ না স্যার। অভিনয় নয়। পরীক্ষা।ৎ
এ. হায়াতঃ এ বুড়ো বয়সে কী পরীক্ষা দেবো বাবাজী? পরীক্ষা তো ভার্সিটি জীবনেই শেষ করে এসেছি।
আমিঃ না স্যার। আপনাকে পরীক্ষা দিতে হবে না। আপনি শুধু বসে থাকবেন।
এ. হায়াতঃ এ আবার কেমন পরীক্ষা রে বাবা, আমি বসে থাকলেই হয়ে যাবে?
আমিঃ স্যার, আপনি হলেন আমার লক্ষ্যবস্তু। আপনার উপর পরীক্ষাটা করবো।
এ. হায়াতঃ এ কেমন কথা! আমি লক্ষ্যবস্তু হতে যাবো কেন? বোমা-টোমা মারবে নাকি আমার উপর। আমি বুড়ো মানুষ, আর কয়দিন পরে তো এমনিতেই উপরে চলে যাবো। দেখো বাবা আমি এসব লক্ষ্যবস্তু-টস্তু হতে পারবো না। তুমি অন্য কোন পরীক্ষা থাকলে বলো।
আমিঃ স্যার আমার পরীক্ষাটাই তো অন্য। আপনি তো পুরোটাই শোনেন নি। আপনি শুধু খালি গায়ে বসে থাকবেন এক ঘন্টা। তাতে্ই পরীক্ষা হয়ে যাবে।
এ. হায়াতঃ ওহ এই কথা! তা আগে বলবে তো? কোথায় বসতে হবে?
আমিঃ বিজয় স্মরণী এর ট্রাফিক আইল্যান্ডে ভাঙ্গা বিমানটির পাশে। খালি গায়ে বসে এক ঘন্টা শুধু আপনার মাথায় রোদ লাগাবেন। আসলে আমার পরীক্ষাটা হলো চান্দি ফাটা গরমে চান্দি ফাটে কিনা তার পরীক্ষা।
এ.হায়াতঃ (হতভম্বভাবে) কবে ছাড়া পেয়েছো?
আমিঃ কোথা থেকে ছাড়া পাবো স্যার?
এ. হায়াতঃ পাবনা মেন্টাল থেকে।
আমিঃ আমি তো পাবনায় জীবনেও যাই নাই। ছাড়া পাবো কিভাবে?
এ. হায়াতঃ জীবনেও যাও নাই? এইবার যাবার ব্যবস্থা করতেছি। মোজাম্মেল, এই মোজা.... এদিকে আয়, এই পাগলটাকে ধর।
আমিঃ আপনি রাজী হবেন না ভালো কথা, কিন্তু মোজারে ডাকার প্রয়োজন কী?

আমার চিন্তা ভাবনার এই পর্যায়ে ছেদ পড়লো। একটা ছোট বাচ্চা কাগজ কুড়ানি / টোকাই হবে। অসাবধানে রাস্তা পার হচ্ছে। অপরদিক থেকে ছুটে আসছে বড়লোকের বাহন। বড়লোকের এই বাহনগুলি সাধারণত রাস্তায় নিরীহ লোকদের উপরে উঠে মজা পায়। বাচ্চাটাকে দৌড়ে গিয়ে না সরালে সে আপনমনে রাস্তার ডিভাইডারের কাছে পড়ে থাকা বোতল কুড়াতো। আর বাহন এসে দিত হানা....ধুম, তারপর শেষ। ট্রাফিক পুলিশ তার ডিউটিতে ব্রতী। এইমাত্র সে রাইট ট্রাফিকের দিক পরিবর্তন করেছে এটা বাচ্চাটার গোচরে আসেনি। আমি বাচ্চাটাকে সরিয়ে নিয়ে রোড ডিভাইডারে উঠে গেলাম। রাস্তা এই মুহুর্ত্বে পাড়ি সম্ভব ছিল না। তারপর বাচ্চাকে রাস্তার পাশে রেখে আর যাতে এভাবে রাস্তার মাঝে চলে না যায় বুঝিয়ে আমার পথে হাঁটা দিলাম।
হঠাতই বাদলের কথা মনে পড়লো। বাদলকে খালুজান ঘরে তালাবদ্ধ করে রেখেছে। আমার জন্য ওই বাড়িতে প্রবেশ নিষিদ্ধ। না, নিষিদ্ধ কথাটা খারাপ শোনায়। নিষেধ ব্যবহার করি। আমার জন্য প্রবেশ নিষেধ। বাদল চান্দি ফাটা পরীক্ষাটা করতে চেয়েছিলো। মাথা-টাথা ছিলে তো রেডী। এমন সময় খালুর নজর গেলো বাদলের মাথায়। বাদল ছাদে উঠেছিলো তার শুকোতে দেয়া তোয়ালে টা নিতে আর তখন খালু সেখানে রীতিমতো মাদুর বিছিয়ে দুইটা বিদেশী ওয়াইন এর বোতল নিয়ে বসে পড়েছেন। মাজেদা খালা তো বাসায় নেই, ঝুনু খালার বাসায় গিয়েছে। ঝুনু খালার অডিও ব্যবসায় ধ্বস নেমেছে। খালাতো পাগল প্রায়। যে অ্যালবামই বের করেন, সেটাই দুইদিন পর ইন্টারনেটে ফ্রি পাওয়া যায়। ১২ টি অ্যালবামের এই অবস্থা। আর খালু বাড়ি ফ্রি পেয়ে এই বিকেলেই বসে গিয়েছে পেয়ালা নিয়ে। রীতিমতো ৫ পেগ মেরে দিয়েছেন। আমি বসে আছি বাদলের রুমে। প্রথম স্টেপ মাথাটা কামিয়েছি শার্প ব্লেড দিয়ে। পরবর্তী স্টেপ কামাবো জিলেট ব্লেড দিয়ে আগামীকাল সকালে। তারপর নিয়ে যাবো এক্সপিরিমেন্ট মাঠে। এই ছিলো প্ল্যান। সেখানে খালুজান পুরো বোতল পানি ঢেলে দিলো।
বাদল ছাদে উঠে তোয়ালে নিয়ে ঘুরতেই খালু ডাকলঃ
খালুঃ এই বান্দর এই দিকে আয়।
বাদল তো ভয়ে ভয়ে এগিয়ে গেলো। গিয়ে সামনে দাঁড়ালো।
খালুঃ তোর কাল পরীক্ষা না?
বাদলঃ হুম।
খালুঃ হুম কি রে বান্দর? বল, জ্বী।
বাদলঃ জ্বী, আব্বা।
খালুঃ তোর মাথা খালি কেন?
বাদলঃ মাথা ন্যাড়া করে ফেলেছি।
খালুঃ কেন?
বাদলঃ পরীক্ষার জন্য, পরীক্ষা করবো তো।
খালুঃ পরীক্ষার জন্য মাথা মুড়াবি কেন রে বান্দর? পরীক্ষা থাকলে তুই মনযোগ দিয়ে পড়বি।
বাদলঃ জ্বী আব্বা। এই পরীক্ষাটা ছিলা মাথায় করতে হয়।
খালুঃ তুই ভেবেছিস আমি বেশী খেয়ে ফেলেছি। তাই তোর যা খুশি আমাকে বলে যাবি? আমি মোটেও বেশি খাইনি। মাত্র ৫টা মেরেছি। তোর কি পরীক্ষা যে মাথা মুড়াতে হয়?
বাদলঃ বাবা, এইটা চান্দি ফাটা পরীক্ষা। মাথা মুড়িয়ে সরিষার তেল মেখে এক ঘন্টা ভরদুপরের রোদে দাড়িয়ে থেকে মাথায় রোদ লাগাতে হবে। যদি মাথা ফাটে তবে এই রোদ চান্দি ফাটা, না ফাটলে মানুষ যে এই রোদকে চান্দি ফাটা রোদ বলে সেটা ভুল।
খালুঃ উজবুকটা কই?
বাদলঃ কে বাবা?
খালুঃ হিমু না কি যেন নাম ওই উজবুক। ও তোর মাথায় এইবার এই পোকা ঢুকিয়েছে।
বাদলঃ হিমু ভাইয়ার কোন দোষ নেই বাবা। আমি নিজেই এই পরীক্ষা করতে চাই। সেই সুদুর অতীত থেকে মানুষের মনে চান্দি ফাটা রোদ নিয়ে একটা কথা চালু আছে। সেটা সত্যি না মিথ্যা প্রমান করতে হবে না? মানুষ একটা মিথ্যেকে আকড়ে ধরে থাকবে?
খালুঃ ডাক উজবুককে। এক্ষুনি ডাক আমার সামনে আসতে।
আমিঃ জ্বি খালু। আমাকে কি জইন্যে বুলাইছেন?
খালুঃ তুমি এসব কি শুরু করেছো? আবার বাদলের মাথাাটা নষ্ট করছো? তুমি এই মুহুর্ত্বে বেরোও আমার বাড়ি থেকে।
আমিঃ খালুজান আপনি উত্তেজিত হবেন না। অনেক তো খায়ালছুইন। উত্তেজিত হইলে বমি কইরাইলবাইন। পরে কেডায় পরিস্কার করতো। কাজের মেয়েতো বাড়িত নাই।
খালুঃ আমি উত্তেজিত হই নাই। ৫ পেগে আমার উত্তেজনা আসে না। আমি ঠান্ডা মাথায় বলছি, বেরোও বাড়ি থেকে। তোমার জন্য আমার বাড়ির দরজা চিরদিনের জন্য বন্ধ। তোমার এখানে প্রবেশ নিষেধ। তুমি নিষিদ্ধ এখানে। তুমি একটা দুপোয়ো বিটকেলে প্রাণী।
আমি বোঝতে পারলাম আর বেশীক্ষন এখানে থাকা ঠিক হবে না। খালুজানের স্বরগ্রাম উপরে উঠে যাচ্ছে। একটু পরে চিল্লাচিল্ল শুুরু হবে। তার চেয়ে আমি কেটে পড়ি। এটা ছিলো গতকাল বিকেলের ঘটনা।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


গতকাল বিকেলটা ভালোই গেছে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:১৪

ভিটামিন সি বলেছেন: কেন দাদা? বৌদি বাসায় ছিল না বুঝি গতকাল বিকেলে?

২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৭

অর্বাচীন পথিক বলেছেন: হিমু !!!

হুমায়ন আহমেদের হিমুর সাথে মেলাবো না তবে বলবে ভাল লাগতে চাইছে মন......
চলুক তবে আর ও ......

১২ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:১৬

ভিটামিন সি বলেছেন: হুম, মেলালে তো নাই হয়ে যাবো। যেন নাই না হয়ে যাই সে দিকে দৃষ্টি থাকুক। চলবে তো... মৈমনসিং যাবে না হিমু? এখনো তো বাসে উঠাই নাই। বাসে উঠবে নামবে.. উঠবে নামবে তারপর মৈমনসিং যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.