নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার শেষ নেই...

ভ্রমরের ডানা

ভালো থাকুক কবিতাগুলো ...

ভ্রমরের ডানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিলের পাখি

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:২৩

প্রথম পর্ব

আমি দীপ্ত, বিল ডাকাতিয়ার নাম শুনেছেন। আমার দাদার বাসা ওখানেই। আমাদের রঘুনাথপুরে দশহাজার লোকের বসতি। অধিকাংশই কৃষক, কায়স্থ কৃষকদের ফসলের পাশাপাশি আছে সারি সারি সুপারি আর নারকেল বাগান। আমাদের দাদুর বাসার সুপারি বাগানের পাশেই ডাকাতিয়া বিল দেখা যায়। সব ঋতুতে কি সুন্দর সে বিল যেন আমার নিতুর মত।

অনেকের মুখে শুনেছি ১৯৭১ সালে নাকি আমাদের এলাকা দিয়ে নাকি শরণার্থীদের ট্রানজিট ছিল। ২০ মে ১৯৭১ সালে পাকবাহিনী চুকনগরে শতশত মানুষকে মেরে রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়েছিল। উত্তাল সেই দিনে পাকবাহিনীর গুলিতে নিহতদের স্মরনে গণহত্যার স্মৃতিফলক আজ নীরবে দাড়িয়ে এখানে সেখানে। বাবা নাকি তখন ছোট ছিল কেবল স্কুলে যেত। বড় চাচার সাথে নদীতে ভেসে ওপারে গিয়েছিল বলে বেচে গেছে। সেদিন পাকবাহিনীর গুলিতে দাদার মৃত্যু হয়। এর দশ বছর পরে বাবা চাচারা ডুমুরিয়া কলেজের পাশে বাসা বানায়। আমরা এখন ওখানেই আছি।

যাই হোক আজকাল আমার সারাদিন গাদাগাদা বই আর টেস্ট পেপার মুখস্ত করা লাগে। গনিত, পদার্থ, রসায়ন আর জীববিজ্ঞান পড়তে পড়তে অজ্ঞান অবস্থা। টেস্ট পরীক্ষাটা শেষ হয়ে কি যে বিপদে পড়েছি বলে বুঝাতে পারব না। অথচ এক সময় ভাবতাম কবে টেস্ট পরীক্ষাটা শেষ হবে। আহারে আমার হারিয়ে যাওয়া দিনগুলি।

বাবা আর মা ইস্কুলের কাজ শেষ করে ইফতি আপুদের বাসায় গেছে। ইফতি আপুরা মা আম্মুর ছোটবেলার বন্ধু। কিছুদিন হল ইফতি আপুর মা অসুস্থ। উনার হাই প্রেসার নাকি অনেক বেড়ে গেছে। ইফতি আপুর বাবা মারা যাওয়ার পর অ্যান্টি পুরো সংসারের বোঝটা চালিয়ে আসছিলেন। ইফতি আপুর পড়াশুনার কথা ভাবতেই খুব খারাপ লাগছে। কি ভাবে যে চলবে ওরা। আহারে।

ঘড়িতে এখন পাঁচটা ত্রিশ। দিনের আলো কমে আসছে। পশ্চিম দিগন্ত ছেয়ে আছে লাল চাদরে। প্রতিদিন এমন সময়ে ঘর থেকে প্রায়ই বের হই। আলো-আধারের এই অস্থির প্রাকৃতিক দৃশ্য আমার প্রতিদিনের প্রশান্তি।

সামনে আমার এস এস সি পরীক্ষা শুরু হবে। ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। ভাল রেজাল্ট করতেই হবে নাইলে গার্লস স্কুলের লাল মুখো মেয়েটাকে মুখ দেখাতে পারবনা। কোনদিনই পাবলিক পরীক্ষায় ভাল করতে পারেনি বলে আমি আজ টেনেটুনে পাশের দলে। ক্লাস ফাইভে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পায়নি দেখে মায়ের চোখের জল এখনও ভুলিনি। পাশের বাসার বন্ধু অলি ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে দেখে জ্বালাটা দ্বিগুণ বেড়েছিল। ক্লাস এইটে সেটা আরও বেড়ে চারগুণ। অলি টা আমার জ্বালা শুধু বাড়ায়। খুলনা জেলা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। শুনেছি এ প্লাস পাবে নিশ্চিত।

ঘর থেকে বের হয়েই আমি প্রতিদিন খেলার মাঠে আসি। আমাদের বাসা থেকে ডানের দিকে পাঁচশ মিটার দুরেই খেলার মাঠ। প্রতি বছর এখানে দুর্গাপুজা, কালিপুজার মণ্ডপ বসে। ছোট বেলায় কত যে এই মাঠে এসে মজা করে নিমকি, মুড়কি, মুড়ুলি, খই, চিনি ও গুড়ের জিলাপি, আমিত্তি, লাড্ডু, বালুসাই খেয়েছি তার হিসেব নেই। এই মাঠের সাথে একটা আত্মার সম্পর্ক। এখন বন্ধুদের সাথে এই মাঠে আড্ডা দেই, ফুটবল ক্রিকেট খেলি। অবশ্য সামনে পরীক্ষার কারনে এখন খেলা বন্ধ রেখেছি আমরা। পরীক্ষার শেষে মনের সাধ মিটিয়ে খেলব।

সজল, রাজীব, রানা, সুবীর আমার অনেক কাছের বন্ধু।সুবীর আর আমার বাসা কাছাকাছি। সজল, রাজীব, রানা ওদের বাসা মাঠের পাশে। ওদের সবার সাথে কথা বললে দিনের সকল অতৃপ্তি ঘুচে যায়। ওদের সাথে প্রতিদিন আমার দেখা করা চাই ই চাই।

আজও মাঠের দিকে হাটা শুরু করলাম। মাঠে মুখে পৌঁছুতেই সুবীরের সাথে দেখা।
সুবীর বলল, কিরে পিলু (বন্ধুমহলে ডাক নাম) কেমন আছিস। তোর জন্য তো সুখবর আছে দোস্ত।

আমি, বলিস কি? কি সুখবর বলত দেখি?
সুবীর বলল, এত তাড়া কিসের মামা, ও আচ্ছা, নিতু না, হা হা হা জানি তো সবই। চল, আগে মাঠে চল। ওদের সাথে বসি। আড্ডা শেষে আসার পথে বলব। ঠাণ্ডা মাথায় বলতে হবে। এখন বললে তুই আর তুই থাকবি না।

সুবীর অনেক দায়িত্বশীল, উপকারী ও সৎ বলে আমাদের বন্ধুমহলে পরিচিত। ওর উপরে প্রেমঘটিত বিষয়ে সকলে আস্থা রাখে। এক কথায় সুবীর সুপার হিট লাভ গুরু।

আড্ডার মাঝে সিগারেটে টান দিচ্ছে আর খিল খিল করে হাসছে সজল। শালা অল্পেই পেকে গেছে। ক্লাস এইটে হেডমাস্টারের ছোট মেয়ে মুন্নুর প্রেমে পড়েছিল । কাহিনীটা বাসায় জানাজানি হয়ে গেলে পরে সবার চাপে ও সরে এসেছে। এখন শুনছি ওই মেয়ের কোন খালতো ভাই নাকি এবার বুয়েটে চান্স পেয়েছে। এরপর থেকেই সজলের জন্য মেয়েটির ভালবাসার নদীতে ভাটা পড়েছে।


আমি আর সুবীর আড্ডার কাছে যেতেই ওরা সবাই সুবীর কে ধরে জেঁকে বসে। সুবীরের বাবা গার্লস স্কুলের ইংরেজির শিক্ষক। আসলে মাস্টার পাড়ার দিকে মেয়েদের আনাগোনা বেশি থাকে। ওদের বাসায় মেয়েরা দলে দলে ইংরেজি প্রাইভেট পড়তে যায়। সব মেয়েদের সাথে ও দুধভাতের মত। আমি ভেবেছিলাম ওর মেয়েদের প্রতি কোন টান কাজ করে না। কিন্তু আমরা যে একই ঝাকের কই সেটা অনেক পরে বুঝেছি।

আড্ডার মাঝে সুবীরের কাছে তখন সবাই প্রেমিকার খোঁজ নিতে মশগুল।
সবার প্রথমে রানা ছো মেরে ঝাপিয়ে পরে সুবীরের উপর। জড়িয়ে ধরে।

রানা, দোস্ত তুই আমার জানের জান। আমার গুলজার টাকলা কেমন আছে বল?

এরপরে রাজিব ও শুরু হয়ে গেল, দোস্ত তোরে শামিমের দোকানে ফুছকা খাওামু আগে আমারে বল। আমার নজরুল ব্যাপারীর খবর বল?

আশ্চর্য হলেও সত্য যে এই ইতরের লেজ গুলা হবু শ্বশুরের নামে গালফ্রেন্ডের খোঁজ নিত।

রাজীব আর রানার ন্যাকামি দেখে সজল পোড়খাওয়া মধ্যবয়সীর মত বলে, "শালারা চুপ থাক তোরা, সারাদিন খালি মেয়ে আর মেয়ে। মেয়েদের তোরা আমার থেকে বেশি চিনিস। এগুলা সব শুধু অভিনয় জানে। প্রেম মানে বুঝিস তোরা।
সিনেমার নায়কদের মত সার্টের কলার ঝকিয়ে বলে, প্রেম মানে সেক্রিফাইস বুঝলি।

আমরা ওর পাকনামি দেখে সমস্বরে হেসে উঠি। ছেলেটা একটু কেন জানি খ্যাপাটে তবে মনের দিক দিয়ে যে অসম্ভব ভাল সে বিষয়ে কারো সন্দেহ নেই। ওর জন্য কিছুটা খারাপ ও লাগে আমাদের। তবে ও সামলে নিয়েছে। আমি ওর জায়গায় হলে পাগল ই হয়ে যেতাম।

এরপরে হাসিঠাট্টার মাঝে পদার্থ, রসায়ন আর বায়োলজি ঢুকে পরে।
রানা ভাল ছাত্রের মত গর গর করে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যেতে লাগলো। রাজীব ও কম নয়। উদাস মনের সজল পড়ালেখায় কিন্তু উদাস নয়। কোচিং এর প্রতিটি পরীক্ষায় ও প্রথম হয়।

শুধু সুবীর আর আমি একটু নড়বড়ে নব্বই। সত্তর পরে আশিতে যেতে মনে হয় আরেক বছর লাগবে। এ প্লাস নয় এখন আমার মনে শুধু নিতু আর নিতু।


আমি চুপ করে ওদের গল্পের মাঝে ভেসে যাই নিতুর কাছে।

নিতুদের বাসাটা ঘোষ পাড়ায়। আমাদের বাসা থেকে হেটে গেলে বিশ মিনিট লাগে। ওদের বাসাটা দেখেছি। গেটের শুরুতেই খুব সুন্দর ফুলের বাগান আছে। বারবার যেতে ইচ্ছে করে কিন্তু কেন যেন যেতে চেয়েও যেতে পারি না।

আমি কিছুটা আনস্মার্ট ও গাধা। এখন ও সুবীর ছাড়া কেও জানে না আমি কাকে ভালবাসি। ওর কাছেও বলতে চাইনি। আসলে বলব কিভাবে? যাকে পছন্দ করছি সেও জানেনা। আসলে আমি একটু অন্যটাইপের মনে হয়। ভীতু ও দুর্বল মনে হচ্ছে নিজেকে। বইমেলার কবিতা বিতানে নিতুর দিকে যেদিন প্রথম তাকিয়েছিলাম সেদিন আমার বুকে জমাট বাঁধা বরফের হিমালয়। সেদিন মনে হয়েছিল আমি মিশে যাচ্ছি বাতাসের সাথে, আমার প্রতিটি শিরা উপশিরা তার রূপের স্রোতে ভেসে যাচ্ছে। পা যেন সেদিন শেকড় গেড়েছিল মাটির সাথে।

এমন সময় সুবীরের ধাক্কায় আমার ঘোর ভাঙল।

সুবীর বলল, কিরে কি ভাবছিস সারাক্ষণ বলত?
আমি ওকে জিব্বায় কামড় দিয়ে ইশারায় কিছু বলতে বাধা করি।
পরে সামলে নিয়ে বললাম, না কিছু না ভাবছি বাসায় যেতে হবে। আব্বু আম্মু বাসায় চলে এলো মনে হয়। ওকে দোস্ত তোরা থাক আমি গেলাম। এই সুবীর তুই ও চল।

রাজীব, রানা আর সজলকে রেখে আমরা হাটা শুরু করলাম।

মনের মধ্যে সুবীরের কথাটা প্রথম থেকেই ঢাক গুরগুর করে বাজছে।

আশেপাশে দেখে নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, দোস্ত কি সুখবর আছে বললি না যে।

সুবীর আমাকে বলল, আমরা তো বেটা মজায় আছি। কি সুন্দর করে বাবা মায়ের আদরের দুলাল হয়ে ঘুরে ফিরি ও দিকে সজলকে দেখ সারাদিন বাবার সাথে মাঠে কাজ করে এবার প্রতিটা পরীক্ষায় প্রথমও হয়।

আমি ইনিয়ে বিনিয়ে বললাম, দোস্ত এসব তো জানি কিন্তু তুই সুখবরটা বল প্লিজ।
সুবীর বলল, নিতু আজ তোর খোঁজ নিছে।

সুবীরের কথা শুনে আমার মনের ভেতরটা খুশিতে ডগমগ করে নেচে উঠল।
সুবীর কে বললাম, দোস্ত এরপর এর কি বলছে?

সুবীর বলল, ও বলল তুই কোচিং এ কত মার্কস পাস আর পড়ালেখা কেমন করিস এসব আর কি?

আমি মনে মনে এবার দমে গেলাম।
আমি ওকে বললাম, আমার মার্কস তো কম। এ প্লাস তো চক্ষে দেখা হল না। এবার আমার কি হবে দোস্ত।

সুবীর আমাকে হেসে বলল, দোস্ত তুই একটা গাধা।

আমি, কেন?

ও বলল, তুই জানস না যে মেয়েরা এমনি এমনি কারো খোঁজ নেয় না। পছন্দ হলেই নেয়। শালা বলদ । বাসায় গিয়ে আনন্দের খই ভাজ। আমি চললাম।

আমি ওর গোলগাল পেটটা জড়িয়ে ধরে বললাম, দোস্ত উপরে আল্লাহ আর নিচে তুই। কাজ টা করে দে দোস্ত।
সুবীর বলল, ঠিক আছে বন্ধু পিলু, তোর বেবস্থা হয়ে যাবে। এখন যাই।

পথের মাঝে হাঁটতে গিয়ে কেমন যেন অদ্ভুত একটা অনুভূতি মনের মাঝে শিহরণ দিয়ে আমাকে কিছু ফিসফিস করে বলতে চাইছে। আমি ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না, ঠিক তখনই কোথা থেকে যেন একটা গান ভেসে এল

তোমার ঐ মনটাকে একটা ধূলোমাখা পথ করে দাও আমি পথিক হব, ভালবাসার কিছু পদধূলি তোমাকে সারাবেলা শুনিয়ে যাব, আমি পথিক হব



বিঃ দ্রঃ এটা লেখকের প্রথম গল্প লেখার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র। জানিনা এটা গল্প হচ্ছে নাকি অন্য কিছু তাই ভুলত্রুটি বিশেষ মার্জনীয়। দ্বিতীয় পর্ব শীঘ্রই আসবে।

















মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪২

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ধুর, গল্প বইলা চালাইয়া দিলেন? ভাবছিলাম নীতুর ব্যাপারে বিস্তারিত জেরা শুরু করবো।

লেখা ভালোই হইছে। ফ্লুয়েন্সী আছে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: খাইছে, আপনি দেখি হাটে হাড়ি ভেঙ্গে দেবেন। নিতুকে থাকতে দিন না ডাকাতিয়ার বিলে। কমেন্ট বক্স ওর ভাল লাগে না।

প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ। চেষ্টা করছি দেখি আর কত দূর এগোতে পারি।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেয়ে গল্প একদম নিজের গল্পের মত গরগর করে বলে গেলেন ...
সুন্দর হইছে ।।
অপেক্ষায় থাকলাম :)

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:২৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: লেখাটা আরেকটু যত্ন করে লেখা লাগত। খুব একটা ভাল হয়নি। পরবর্তী পর্বে উন্নতি করার প্রয়াস থাকবে। ধৈর্য ধরে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩২

অতঃপর তন্ময় বলেছেন: পাঠ করলাম

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১:৩১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ধন্য হলাম। সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানবেন।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

সুমন কর বলেছেন: মোটামুটি। তড়তড় করে এগিয়ে যাচ্চে ! ..........

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কাহিনিটার প্রয়োজনে এভাবেই এগিয়ে নিলাম। পরের পর্বে ক্লাইম্যাক্স, অ্যান্টি ক্লাইম্যাক্স পাবেন।

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৪

জুন বলেছেন: তোমার ঐ মনটাকে একটা ধূলোমাখা পথ করে দাও আমি পথিক হব, ভালবাসার কিছু পদধূলি তোমাকে সারাবেলা শুনিয়ে যাব, আমি পথিক হব গল্পের চেয়েও এই কথা কটি মন ছুয়ে গেল ভ্রমরের ডানা।
+

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: আমি দুঃখিত, আসলে গল্পের শুরুতে চরিত্র গুলোকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। পরের পর্বে আরও ভাল করার চেষ্টা থাকবে। ধৈর্য ধরে পড়া ও মন্তব্য করার জন্য কৃতজ্ঞ।

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:১২

মিঠু জাকীর বলেছেন: অপেক্ষা করলাম !

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: ধৈর্য ধরে পড়ে দেখার জন্যর ধন্যবাদ দেখার জন্য ধন্যবাদ

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: ভ্রমরের ডানা ,





অন্য অনেকের মতো আমিও ভেবেছিলুম আপনারই গল্প । দেখছি তা নয় ।
ভালো-ই লাগলো । বলেছেন প্রথম লেখা । সে হিসেবে উৎরে গেছেন ।

শুভেচ্ছান্তে ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: না না এ আমার গল্প নয় মশাই। যাই হোক আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো। উৎসাহিত বোধ করছি। ধন্যবাদ।

৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৮

তাপস কুমার দে বলেছেন: চলুক...

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: গল্পও তো বেশ ভালোই লেখেন, দেখছি! :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
আসলে তা নয়! ব্লগের অন্যান্য লেখার কাছে আপনাদের ভাষার গাঁথুনি ও নির্মাণশৈলীর কাছে এ নস্যি!

গল্প লেখা আমার অপপ্রয়াস বলতে পারেন! আমি বরং কবিতাতেই সাবলীল!
মনের খোরাক মেটানোর জন্য যথেষ্ট থেকে বিলক্ষণ বেশি বই কম নয়!


তবে, গল্পে আপনার উপস্থিতি আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। তাহলে তো সামনে কিছু গল্প লেখতেই হয়!


গল্পটি পাঠে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় লেখক!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.